Logo
শিরোনাম

১০ মাসে ডেঙ্গুতে ৩০০ মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সঙ্গে এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৩৮২ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে ভর্তি হওয়াদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৫ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৪৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ২৮ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৬ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৫ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২০ জন এবং সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছেন।

এদিকে গত এক দিনে সারা দেশে ৪৬২ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে মোট ৫৭ হাজার ৯৩৮ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৬২ হাজার ১৯৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩০০ জনের।

গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান ১ হাজার ৭০৫ জন।


আরও খবর



কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বহুমাত্রিক প্রয়োগে আগ্রহী বাংলাদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অভাবনীয় বিকাশ এবং এর বহুমাত্রিক প্রয়োগে বাংলাদেশ বিশেষভাবে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে বাংলায় দেওয়া ভাষণে তিনি এ আগ্রহের কথা জানান। নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে জাতিসংঘ সদরদপ্তরের জেনারেল অ্যাসেম্বলি হলে এ অধিবেশন শুরু হয়।

ড. ইউনূস বলেন, প্রতিবছর প্রায় ২৫ লাখ তরুণ-তরুণী বাংলাদেশের শ্রমবাজারে যুক্ত হচ্ছে। বাংলাদেশের বিপুল জনশক্তির প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই তরুণ। এই জনশক্তিকে বর্তমান ও আগামীর জন্য গড়ে তোলা বাংলাদেশের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। ক্রমপরিবর্তনশীল কর্মজগতে একজন তরুণকে প্রতিনিয়ত নতুন দক্ষতা অর্জন করতে হয় এবং কর্মপরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া শিখতে হয়। এজন্য বাংলাদেশ যখন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে উন্নীত হচ্ছে, তখন আমরা শিক্ষা এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা লাভের ওপর বিশেষ জোর দিচ্ছি।

তিনি বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অভাবনীয় বিকাশ এবং এর বহুমাত্রিক প্রয়োগে বাংলাদেশ বিশেষভাবে আগ্রহী। আমাদের তরুণ সমাজ জেনারেটিভ আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সম্ভাবনা নিয়ে উচ্ছ্বসিত। একজন বিশ্ব নাগরিক হিসেবে তারাও চায় নতুন পৃথিবীতে নিয়োজিত হতে, কর্মক্ষম হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে। বাংলাদেশের মতো বৃহৎ তরুণ জনগোষ্ঠীর দেশ যাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগজনিত অর্জিত সুফল থেকে পিছিয়ে না পড়ে, বিশ্ব সম্প্রদায়কে তা

নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে যেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে কর্মক্ষেত্রে মানুষের চাহিদা সংকুচিত হয়ে না যায়।


আরও খবর



নির্বাচিত হয়ে আসলে জাতীয় সরকার গঠন করবো

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

নির্বাচিত হয়ে আসলে আমরা একা দেশ চালাবো না। আমরা একটি জাতীয় সরকার গড়ে, যারা আমাদের সঙ্গে আন্দোলনে ছিল তাদের নিয়ে দেশ চালাবো। তাহলে সমস্যাটা কোথায়? সন্দেহটা কোথায়? সন্দেহ কিন্তু আপনাদের ওপর আসতে শুরু করেছে। আমরা তো চাই, সরকার সাফল্য অর্জন করুক, তাদের সাফল্য মানে আমাদের সাফল্য। তারা ব্যর্থ হলে আমরা ব্যর্থ হবো। আমরা চাই না— শেখ হাসিনা আবার ফিরে আসুক। আমরা চাই না, আওয়ামী লীগের দুঃশাসন আবার ফিরে আসুক, বললেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ‘৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ (বিএসপিপি) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের প্রায়োরিটি হচ্ছে দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করা, গণতন্ত্রের জন্য স্পেস তৈরি করা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ আলোচনা মাধ্যমেই তো আমরা সংস্কারের ৩১ দফা তুলে ধরেছি। এখন নতুন যারা আসছেন তারা একেকজন একেক কথা বলে যাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন, তারা তো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন। তাদের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাও নেই। আসলে রাজনীতি তো একটি সায়েন্স, এজন্যই তো বলা হয় পলিটিক্যাল সায়েন্স। বিএনপি কী ক্ষমতার জন্য নির্বাচনের কথা বলছে? না, দ্রুত নির্বাচন দিলেই দেশের অনেক সমস্যায় সমাধান হয়ে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার পার্লামেন্টারি গভর্নমেন্ট ঘোষণার মধ্য দিয়েই স্বৈরাচার এরশাদকে সরানো গেছে। শেখ হাসিনা যখন কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট বাতিল করলো, তখন আমরা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারিনি। এটা কী অসত্য? কেন পারলাম না? ১৫ বছর লড়াই-সংগ্রাম করে আমরা তাকে সরাতে পারিনি। তবে ফাইনাল গোলটা কিন্তু ছেলেরা দিয়েছে। এটা তো স্বীকার করতেই হবে আমাদেরকে।’

তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের গতকালের (সোমবার) আন্দোলন প্রসঙ্গে মহাসচিব বলেন, ‘সরকারের ইন্টেলিজেন্সের ভেতরে কী কোনও তথ্য ছিল না? তারা কী এর ব্যবস্থা আগে নিতে পারতেন না? আসলে গভর্নমেন্টটা এখনও স্ট্যাবল হতে পারেনি। তাই বলছি, নির্বাচন কমিশন ঠিক করে নির্বাচন দেন, একটি রোড ম্যাপ ঘোষণা দেন, কবে কী করবেন জানান। তাহলে মানুষের মনে আস্থা আসবে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে অনেকে হতাশ হয়ে পড়েছেন, অনেকে বলাবলি করেন— এজন্যই কি সংগ্রাম করেছি? এতে করে আমাদের শত্রুরা সুযোগ নেবে।’

সরকার থেকে বিভিন্ন কথা বলা হচ্ছে। তবে আমি বলতে চাই, যেকোনও একদিকে ফোকাস দিন। পুলিশ প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিন।’ বাকি সংস্কারগুলো নির্বাচিত হয়ে যারা আসবেন তারা করবে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির শীর্ষ স্থানীয় এই নেতা।

দেশের শিক্ষা কাঠামোর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৩ বছরে আমরা কী সাফল্য অর্জন করেছি শিক্ষা খাতে? বিশ্বের এক হাজার ইউনিভার্সিটির তালিকার মধ্যে আমাদের একটি ইউনিভার্সিটির নামও আসে না। এর কারণ আমরা ঐক্যবদ্ধ জাতি না। আর দেশের সবচেয়ে ক্ষতি করেছে শেখ হাসিনা। দেশের সব অর্জন ১৫ বছর শেষ করেছে সে। এখন আমাদের দরকার ইস্পাত কঠিন ঐক্য।


আরও খবর



বুধবার থেকে ট্রাকে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

ট্রাকে করে সুলভ মূল্যে আলু বিক্রি করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আগামীকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) এ কার্যক্রম শুরু হবে বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে টিসিবি জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্বিক নির্দেশনায় নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী কার্ডধারী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্যাদি (ভোজ্য তেল ও ডাল) সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

উক্ত কার্যক্রমের পাশাপাশি সাধারণ ভোক্তার কাছে ঢাকা মহানগরীতে ৫০টি ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২০টি ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্যাদি তেল, ডাল ও খাদ্য অধিদফতরের মাধ্যমে সরবরাহকৃত চাল বিক্রি করা হচ্ছে।

এ কার্যক্রমের সঙ্গে বুধবার থেকে ঢাকা মহানগরীতে ভোক্তাদের জন্য জনপ্রতি ৩ কেজি করে আলু বিক্রি করা হবে। প্রতি কেজি আলুর দাম পড়বে ৪০ টাকা।

এছাড়া প্রতি লিটার ভোজ্য তেল ১০০ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬০ টাকা ও প্রতি কেজি চাল ৩০ টাকায় কেনা যাবে। একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২ লিটার তেল, ২ কেজি মসুর ডাল ও ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন।

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন সকাল সাড়ে ৯টায় টিসিবি ভবন কারওয়ান বাজার থেকে আলু বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর

দাম বাড়ল সয়াবিন তেলের

সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪




ছোটবেলা থেকেই মেয়েকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তুলুন

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শামীমা নাছরিন, সিনিয়র সাংবাদিক :

সব মা-বাবাকে উদ্দেশ করে বলছি। ছোটবেলা থেকেই মেয়েকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তুলুন। কোনটা ভালো আর কোনটা খারাপ তা স্পষ্ট করে দিন। ওর কোনো কিছু খারাপ লাগলে সরাসরি না বলতে শিখান। এতে আত্মবিশ্বাস নিয়ে ও বড় হবে। 'তুমি মেয়ে এটা পারবে না, তুমি মেয়ে ওটা পারবে না'-এমন কথা বলার কোনো সুযোগ কাউকে দেবেন না। এমনকি আপনারাও বলবেন না। শুধুমাত্র মেয়েকে মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। 


এজন্য আপনারা ঘরে-বাইরে সব জায়গায় মেয়েকে সময় দিন, সম্মান করুন। ছোট হলেও তারও আত্মমর্যাদা বোধ আছে। কারো সামনে তাকে কখনও হেয় করবেন না। কোনো কাজ করতে না পারলে তিরস্কার না করে বুঝিয়ে বলুন। মনে রাখবেন, ঘরের মানুষ সম্মান না দিলে বাইরের মানুষ কোনোদিনও ওকে মর্যাদা দেবে না। 

পাশাপাশি, মেয়েকে কেউ অযথা নেতিবাচক কথা বললে তার প্রতিবাদ করুন। বুঝিয়ে দিন মেয়ে কতো স্পেশাল! তাহলে আপনাদের প্রতি ওরও আস্থা বাড়বে। নিশ্চিন্তে ভালো লাগা, খারাপ লাগা বা ওর সমস্যাগুলো অনায়াসে আপনাদের জানাবে। কখনও বাইরের কারো সঙ্গে কোনো কিছু শেয়ার করবে না। 

মেয়েদের পরের বাড়ি চলে যেতেই হয়। এই ভেবে কখনোই তাকে পড়ালেখা থেকে দূরে রাখবেন না। কারণ, পরের বাড়ি গেলেও মেয়ে কিন্তু আপনাদেরই। আপনারা নিশ্চয় চাইবেন না ওই বাড়িতে অসম্মান নিয়ে থাকুক মেয়েটা। তাকে সবাই তাচ্ছিল্য করুক। সেখানে তৃতীয় শ্রেণির সদস্যের মতো থাকুক।

তাই মেয়েকে স্বনির্ভর ও যোগ্য করে গড়ে তুলুন। নিজের ভবিষ্যৎ নিজেকেই নির্ধারণ করতে দিন। আপনারা শুধু মানুষ হতে সহযোগিতা করুন। এতে দিনশেষে আপনারাই উপকৃত হবেন। একদিন এই মেয়েটার জন্যই গর্বে বুকটা ভরে উঠবে। 

গ্যারান্টি।

নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।


আরও খবর



বাংলাদেশে আসবেন ফিফা প্রেসিডেন্ট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

আগামী জানুয়ারিতে বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় যুব উৎসবে যোগ দিতে সম্মত হয়েছেন ফিফা প্রেসিডেন্টে জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। খবর- বাসস

বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা বাকুতে অবস্থান করছেন। চার দিনের সরকারি সফরে গেছেন তিনি। সোমবার বাকুতে পৌঁছান।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কপ২৯-এর ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেশ কয়েকজন বিশ্ব নেতা ও সংস্থার প্রধানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

সেখানে উপস্থিত ফিফা প্রেসিডেন্টকে যুব উৎসব সম্পর্কে অবহিত করেন ড. ইউনূস। সাফ জয়ী বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের সঙ্গে ম্যাচ খেলতে স্বনামধন্য নারী ফুটবল দলকে বাংলাদেশে আনতে তার সহায়তা চান।

চার দিনের এই সফরে প্রধান উপদেষ্টা কপ২৯-এর বিভিন্ন অধিবেশনে যোগ দেবেন। এছাড়া বিভিন্ন সাইডলাইন ইভেন্টে বক্তব্য রাখবেন তিনি। এর আগে ২০১৯ সালের অক্টোবরে এশিয়া সফরের অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এসেছিলেন ফিফা প্রেসিডেন্ট ইনফান্তিনো।


আরও খবর