Logo
শিরোনাম

২০২৪ কোপায় আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল প্রতিপক্ষ কে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

মনির হোসেন : কোপা আমেরিকার শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে গ্রুপ পর্বে অপেক্ষাকৃত সহজ প্রতিপক্ষই পেয়েছে আর্জেন্টিনা। ‘এ’ গ্রুপে প্রতিপক্ষ হিসেবে চিলি ও পেরুকে পেয়েছেন লিওনেল মেসিরা। গ্রুপের অপর দল  কানাডা।

আর ‘ডি’ গ্রুপে ব্রাজিল পেয়েছে কলম্বিয়া ও প্যারাগুয়েকে। সঙ্গে যোগ দেবে কোস্টারিকা । আজ মায়ামিতে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকার ড্রয়ে এই গ্রুপিং চূড়ান্ত হয়।জুন-জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হবে দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের ফুটবলে সর্বোচ্চ এ প্রতিযোগিতা। টুর্নামেন্টের ৪৮তম এ আসরে খেলবে ১৬টি দল। দক্ষিণ আমেরিকা ফুটবল কনফেডারেশনের (কনমেবল) ১০ সদস্যের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে উত্তর, মধ্য আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলের (কনক্যাকাফ) ৬ দল।


ড্রয়ে দলগুলোকে এমনভাবে ভাগ করা হয়েছে, যাতে একটি গ্রুপে চার দলই কনমেবলের না হয়, আর কনক্যাকাফের ৩ দল না হয়। গ্রুপিংয়ে আর্জেন্টিনা সঙ্গে পেয়েছে কনমেবলের পেরু ও চিলিকে। এ দুটি দলই ২০২৬ বিশ্বকাপের আঞ্চলিক বাছাইয়ে খারাপ সময় পার করছে। ১০ দলের মধ্যে ৬ ম্যাচ শেষে চিলি ৮ নম্বরে ও পেরু ১০ নম্বরে অবস্থান করছে। 

এ ছাড়া উরুগুয়ে ‘সি’ গ্রুপে এবং ব্রাজিল ‘ডি’ গ্রুপে হওয়ায় এ দুটি দলের বিপক্ষে ফাইনালের আগে দেখাও হবে না আর্জেন্টিনার। গ্রুপে চতুর্থ দল হিসেবে কনক্যাকাফের কানাডা কে পাবেন মেসিরা। এখানকার ফেবারিট মেক্সিকো প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছে ইকুয়েডর, ভেনেজুয়েলা ও জ্যামাইকাকে। ‘সি’ গ্রুপে কঠিন লড়াইয়ের মুখে পড়েছে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র। উরুগুয়ে ও বলিভিয়ার সঙ্গে আছে কনক্যাকাফের পানামা। ‘ডি’ গ্রুপে কিছুটা কঠিন প্রতিপক্ষ পেয়েছে ব্রাজিলও। 

এখানে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের সঙ্গে আছে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে। কিছুদিন আগে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে কলম্বিয়ার কাছে হেরেছিল ব্রাজিল। এ মুহূর্তে আঞ্চলিক বাছাইয়ে ব্রাজিল ৬ নম্বরে, কলম্বিয়া ৩ নম্বরে। অন্য গ্রুপসঙ্গী প্যারাগুয়ের অবস্থান সাতে। ব্রাজিলের সঙ্গে ‘ডি’ গ্রুপে যুক্ত হয়েছে কোস্টারিকা ।

২০ জুন টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে আর্জেন্টিনা খেলবে কানাডার বিপক্ষে। মায়ামিতে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ১৪ জুলাই।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে শহিদ স্মৃতি পাঠচক্রের যাত্রা শুরু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি:

জ্ঞান, ভ্রাতৃত্ব, সংগ্রাম" এই মূলনীতিকে সামনে রেখে  মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে "শহীদ স্মৃতি পাঠচক্র, মাভাবিপ্রবি"র অফিসিয়াল যাত্রা শুরু করা হয়।

আজ ২৪ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) সকাল ১১.৩০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস ভবনের সামনে বিভিন্ন বিভাগের কতিপয় শিক্ষার্থীদের প্রচেষ্টায় এই পাঠচক্রের শুভ যাত্রা ঘোষণা করা হয়।

এসময় অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী তৌকির আহমেদ বলেন, "আমরা সবাই একটা কথা জানি যে, পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই। জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হয়ে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ থেকে সুন্দর সমাজ, রাষ্ট্র বিনির্মাণের লক্ষ্যে সকল অন্যায়, শোষণ, বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম চলমান থাকবে। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দেশপ্রেমকে জাগিয়ে তুলতে, দেশ ও বহির্বিশ্বের ইতিহাসকে জানতে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে নিজের কণ্ঠস্বরকে জাগিয়ে তুলতেই আমাদের এই শহীদ স্মৃতি পাঠচক্রের যাত্রা শুরু করেছি।  ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের সময়ে ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ থেকে শুরু করে বিশেষ করে ১৯৫২,১৯৬৯,১৯৭১ এবং সর্বশেষ ২০২৪ এ যতজন শহীদ হয়েছেন সকল শহীদদের স্মরণে এবং নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমরা এ সংগঠন তৈরির প্রয়োজনীয়তা মনে করেছি। সবাইকে এ সংগঠনের সাথে যুক্ত থেকে সহযোগিতা ও সমর্থনের জন্য অনুরোধ জানানো হলো।"

ক্রিমিনোলোজি এন্ড পুলিশ সাইন্স বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী আখতারুজ্জামান সাজু বলেন, "ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ভাষা আন্দোলন, উনসত্তরের গনঅভ্যুত্থান, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ সহ জুলাই গনঅভ্যুত্থানে সকল শহীদ স্মরণে আমরা 'শহীদ স্মৃতি পাঠচক্র' এর উদ্যোগ নিয়েছি। শহীদদের আকাঙ্ক্ষা ছিল একটি শোষণমুক্ত রাষ্ট্র কায়েম করা। আর শোষণ মুক্ত রাষ্ট্র গঠনে নাগরিকের বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার বিকল্প নেই । আমরা মনে করি, আমাদের এই সংগঠন নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভুমিকা রাখবে। আশা করি সবাই সাথে থাকবেন।"

এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট এর শিক্ষার্থী মুত্তাকী বলেন, "শহিদ স্মৃতি পাঠ চক্র একটি প্রগতিশীল শিক্ষামূলক সংগঠন, যা তরুণ সমাজকে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে মুক্তবুদ্ধির চর্চায় উদ্বুদ্ধ করবে।  এটি পাঠচক্র, আলোচনা সভা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে সমাজে মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্য নিয়ে গঠিত।  ২৪ এর চেতনা, মানবিক মূল্যবোধ, জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাসের শিক্ষা এ সংগঠনের মূল প্রেরণা।

আমি এ সংগঠনের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি ও ক্যাম্পাসের পরবর্তী প্রজন্মকে এই সংগঠনের সাথে জড়িত থেকে সমাজ প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখতে আকুল আবেদন করি।


আরও খবর



প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে আপত্তি বিএনপি মহাসচিবের

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ভোটার হওয়ার ন্যূনতম বয়স ১৭ হলে ভালো হয়- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এমন বক্তব্যের বিষয়ে আপত্তি তুলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ আপত্তি তোলেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এখন তাহলে আবার নতুন করে ভোটার তালিকা করতে হবে। আপনি প্রধান উপদেষ্টা, প্রথমেই বলে দিচ্ছেন- ভোটারের বয়স ১৭ হলে ভালো হয়। আপনি যখন বলছেন, তখন নির্বাচন কমিশনের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। এটা নির্বাচন কমিশনের কাজ, তাদের ওপর ছেড়ে দিন। ১৮ বছর তো আছে, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। যদি কমাতে চান, সেটা নির্বাচন কমিশন প্রস্তাব করুক। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলেন। ’

তিনি বলেন, ‘এভাবে না বলে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়টা আনা উচিত ছিল, এটা ভালো হতো। তাহলে কোনো বিতর্কের সৃষ্টি হতো না। মানুষের মনে এখন বেশি করে আশঙ্কা তৈরি হবে, এটা করতে গিয়ে আরও সময় যাবে, কালক্ষেপণ হবে। মানুষের মনে ধারণা তৈরি হচ্ছে, আমার না। তাদের মনে ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে, কেন যেন এই সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত করছে।’

রাষ্ট্র সংস্কারের ব্যাপারে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সংস্কার কোনো নতুন ধারণা নয়, কেউ যদি দাবি করে আমরা (যারা বর্তমানে সংস্কারের কথা বলছেন) সংস্কার দফা নিয়ে আসছি, এটা ভুল। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সে জন্য তো নির্বাচন বন্ধ হয়ে থাকতে পারে না। দিনের পর দিন একটি অনির্বাচিত সরকারের হাতে দেশ চালাতে দিতে পারি না।’

তিনি বলেন, ‘সংস্কার চলছে, আমরা বলছি সংস্কার চলুক, সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন করেছে সরকার, কাজ করছেন কিন্তু তারা কাদের সঙ্গে কাজ করছেন? একই সঙ্গে জনগণের কাছে যান, তারা কী চায় জানুন। সংস্কার করেন আমাদের কোনো আপত্তি নেই। ’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেশে অস্থিতিশীলতা অনেকটাই কমে যাবে যদি একটি নির্বাচিত সরকার থাকে। কারণ নির্বাচিত সরকারের পেছনে জনগণ থাকে। আমরা সংস্কার চাই, বেশি চাই। তবে দীর্ঘকাল অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকা উচিত নয়। ’

সরকারের উপদেষ্টাদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘অনেক উপদেষ্টা রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন, তারা রাজনীতিবিদদের মতো বক্তব্য দিচ্ছেন কটাক্ষ করে। রাজনৈতিক দল আপনাদের প্রতিপক্ষ নয়, তারা আপনাদেরকে সহযোগিতা করছে, করে যাচ্ছে। আপনারাই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের কথাবার্তা বলছেন না। সহযোগিতা সেভাবে করছেন না।

আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। শুধু কথা বলেই কাজ হবে না, কাজ করে দেখাতে হবে। সংস্কার তো সবাই চায়, সেই সঙ্গে শান্তি চাই মানুষ, বাঁচতে চায়।


আরও খবর

উজ্জীবিত খালেদা জিয়া

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




দ্রুতই অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পর্যালোচনা

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে চলতি সপ্তাহে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কী পয়েন্ট ইনস্টলেশন-কেপিআই) সচিবালয়ের নিরাপত্তা বিবেচনায় অন‍্যান‍্য সব বেসরকারি পাসের পাশাপাশি বর্তমান অ‍্যাক্রিডিটেশন কার্ড নিয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশও সীমিত করা হয়েছে।

তবে সরকার শিগগিরই বিদ্যমান প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডগুলো পর্যালোচনা করবে। এছাড়া নতুন অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড ইস্যু করার জন্য তথ‍্য অধিদফতরের (পিআইডি) মাধ্যমে সব স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে আবেদন আহ্বান করা হবে বলেও জানান তিনি।

ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া পোস্টে এসব কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।

পোস্টে উল্লেখ করা হয়, এই সময়ে যেকোনও ইভেন্টের জন্য সাংবাদিকরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে নিয়মিত অস্থায়ী অ্যাক্সেস কার্ড পাবেন।

এ ছাড়া সাংবাদিকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য সরকার আন্তরিকভাবে দুঃখিত উল্লেখ করে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন শফিকুল আলম।


আরও খবর

শৈত্যপ্রবাহ বইছে দেশের ১০ জেলায়

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫

কর আরোপে দাম বাড়লো যেসব পণ্যের

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




বাজারে কিছুটা কমেছে সবজির দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ ডিসেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

গত সপ্তাহে বাজারে সব সবজি চড়া দামে বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে অনেক সবজির দাম কিছুটা কমেছে। তবে দুই-তিন ধরনের সবজির মৌসুম পুরোপুরি শুরু না হওয়ায় সেগুলো প্রতি কেজি ১০০ বা তার বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ মুহূর্তে বাজারে সবচেয়ে কম দামের সবজির মধ্যে রয়েছে মুলা, যা ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে বাজারে উঠতে শুরু করায় পাকা টমেটো বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৪০ টাকায়।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে সবজির দামের এমন চিত্র দেখা গেছে।

সাপ্তাহিক ছুটির দিন আজ বাজারে প্রতি পিস ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, প্রতি পিস বাঁধাকপি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি নতুন টমেটো বিক্রি হচ্ছে প্রতি ১৪০ টাকায়, মুলা প্রতি কেজি ৩০ টাকায়, লম্বা বেগুন প্রতি কেজি ৬০ টাকায়, গাজর প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, গোল বেগুন প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, পেঁয়াজ ফুল প্রতি আঁটি ২০ টাকায়, ঝিঙা প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, শালগম প্রতি কেজি ৫০ টাকায়, পটল প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, কাঁচা টমেটো প্রতি কেজি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া বরবটি প্রতি কেজি ১০০ টাকায়, করলা প্রতি কেজি ১০০ টাকায়, শসা প্রতি কেজি ৬০ টাকায়, শিম (বিচিওয়ালা) প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, শিম (সাধারণ) প্রতি কেজি ৫০ টাকায়, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকায়, নতুন আলু প্রতি কেজি ৭০ টাকায়, পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকায় এবং ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

রাজধানীর মালিবাগ বাজারে বাজার করতে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী সাইদুর রহমান। তিনি বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় সবজির দাম কিছুটা কমেছে এটা ঠিক, তবে শীতের এই সময় এসে সবজির দাম সবচেয়ে কম হওয়ার কথা থাকলেও সেভাবে এখনো বাজার কমেনি। গত সপ্তাহে যেগুলো ৭০/৮০ টাকা ছিল আজকের বাজারে সেই সবজিগুলো ৫০-৬০ টাকায় এসেছে। তবে এখনো কিছু কিছু সবজি ১০০ টাকার ঘরে রয়ে গেছে।

সবজির দামের বিষয়ে শান্তিনগর বাজারের বিক্রেতা মাসুদ রানা বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় প্রতিটি সবজিতেই ১০-২০ টাকা করে কমেছে। আগামী সপ্তাহে এ দাম আরো কমতে পারে। ‌তবে এখন মৌসুম না হওয়ায় ঢেঁড়স, বরবটি, করলা, পটলের দাম বেশি। আজকের বাজারে সবচেয়ে কম দামে সবজির মধ্যে রয়েছে মুলা, যা প্রতি কেজি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কেবল নতুন উঠতে শুরু করায় পাকা টমেটোর দাম কিছুটা বেশি যাচ্ছে, যা প্রতি কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আজকের বাজারের সবচেয়ে বেশি দামি সবজি নতুন এই টমেটো।


আরও খবর



রাজাপুরে জুলাই গণহত্যা বিচার ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠির রাজাপুরে ‘জুলাই এর প্রেরণা, দিতে হবে ঘোষণা’ এই শ্লোগানে জুলাই গণহত্যা বিচার ও 

ঘোষণাপত্রের দাবিতে বিক্ষোভ গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীরা উপজেলা শহীদ মিনার চত্তর থেকে কার্যক্রম শুরু করে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে তারা লিফলেট, গণসংযোগ ও বিক্ষোভ করেছে। লিফলেট বিতরণে তারা জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে আহতদের বিনামুল্যে সুচিকৎসা প্রদানের প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট করাসহ ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন। লিফলেট বিতরণের সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শরীফ ওসমান হাদি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আনোদলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি তাইমুর হায়দার সজীব, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সক্রিয়কর্মী খালিদ সাইফুল্লাহ, রাইয়ান বিন কামাল, ইয়াসিন বিন ইফতি, তামজিত খান, ওমর ফারুকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সরকারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করাসহ ৭ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানান জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শরীফ ওসমান হাদি।


আরও খবর