Logo
শিরোনাম

২৮৫ প্রতিবন্ধীকে নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের রায়

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে কোটার ভিত্তিতে ২৮৫ প্রতিবন্ধী প্রার্থীকে নিয়োগ দিতে নির্দেশনা দিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট

নিয়োগ প্রশ্নে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে রোববার হাইকোর্টের বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ রায় ঘোষণা করেন। রিটকারীদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লা মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

গত ১১ জানুয়ারি প্রতিবন্ধীদের কোটা ও নিয়োগ প্রশ্নে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়। এ বিষয়ে রায় ঘোষণার জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন ঠিক করেন হাইকোর্ট। পৃথক চারটি রিটে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে গত ১১ ডিসেম্বর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চ রায়ের এ দিন ঠিক করেন।

রিট আবেদনকারীরা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের প্রকাশিত ২০২০ সালের ১৮ অক্টোবর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী প্রতিবন্ধী কোটায় নিয়োগের জন্য আবেদন করেন। পরে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেন।

অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া জানান, ২০২২ সালের ১৪ ডিসেম্বর নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়, যেখানে কোনো প্রতিবন্ধী প্রার্থীকে সুযোগ দেয়া হয়নি। অথচ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ এর ৮ এর ২ বিধিতে বলা হয়েছে, উপ-বিধি (২) এর দফা (গ)-তে উল্লেখিত মহিলা, পোষ্য ও পুরুষ কোটা পূরণের ক্ষেত্রে, আপাতত বলবৎ অন্য কোনো বিধি বা সরকারি সিদ্ধান্তে কোনো বিশেষ শ্রেণির কোটা নির্ধারিত থাকলে উক্ত কোটা সংক্রান্ত বিধান অনুযায়ী নিয়োগ করতে হবে এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩ এর ধারা ৩৫ এর ১ এ বলা হয়েছে আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও, প্রতিবন্ধিতার ধরণ অনুযায়ী, উপযোগী কোনো কর্মে নিযুক্ত হতে কোনো প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে বঞ্চিত বা তার প্রতি বৈষম্য করা বা তাকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না

এ কারণে ২৮৫ প্রার্থী হাইকোর্টে পৃথক চারটি রিট করেন। সেসব রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে রুল জারি করেন। রুলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা-২০২০ এর প্রকাশিত চূড়ান্ত ফলে ১০ শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা পূরণ করে রিটকারী প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ না দেয়া কেন অবৈধ হবে না এবং ১০ শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা পূরণ করে রিটকারী প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের নির্দেশনা কেন দেয়া হবে না তা জানতে চান।


আরও খবর



মিঠাপুকুরে জুসে চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে ৬ লাখ টাকা দুর্ধর্ষ চুরি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image


নিজস্ব প্রতিবেদকঃ 


রংপুরের মিঠাপুকুরে জুসের সঙ্গে চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে  ছয় লাখ টাকা চুরি ও গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এবিষয়ে ভুক্তভোগী শরিফুল ইসলাম বাদী হয়ে মিঠাপুকুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে।


অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার উপজেলার ভাংনী দক্ষিণপাড়া মাটিয়াখোলা গ্রামের শরিফুল ইসলামের বাড়িতে  রাত আনুমানিক সাড়ে ৮ টার সময় প্রতিবেশী রুবেল মিয়া ও আলমগীর হোসেন জুস ও জিলাপি নিয়ে এসে খাওয়ার জন্য দেয়। শরিফুলের মা শাহিদা বেগম ও ছেলে আরাফাত ইসলাম(৪)  সরল বিশ্বাসে জুস ও জিলাপি খায়। শরিফুলের স্ত্রী আদুরি আক্তারকে অনেক চেষ্টা করেও জুস খাওয়াইতে ব্যর্থ হয় । পরবর্তীতে শরিফুলের মা ও স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়লে রাত সাড়ে ১১ টার দিকে  শিং দিয়ে ঘরে প্রবেশ করে রুবেল,আলমগীর ও অজ্ঞাতনামা ২/৩ জনসহ ওয়ার ড্রপের ভিতরে থাকা জমি ক্রয়ের উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত ৬ লাখ টাকা চুরি করে  নেয় । এসময় ড্রয়ারের শব্দে গৃহবধূ আদুরির ঘুম ভেঙে গেলে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। তার চিৎকারে দেবর আরিফুল ইসলাম ছুটে আসলে দুষ্কৃতকারীরা কৌশলে পালিয়ে যায়।


গৃহবধূ আদুরি আক্তার বলেন, গত কয়েকদিন থেকে রুবেল আমাদের বাড়ি সংলগ্ন দোকানে নিয়মিত আসা যাওয়া করতো। বাড়ির মধ্যেই দোকান হওয়ার সুবাদে বাড়ির ভিতরে আসা যাওয়া করতো।সেদিন আমাকে জুস খাওয়ার জন্য অনেক জোরাজোরি করে। আমি খাইনি। পরে শ্বাশ্বরিকে খাওয়ানোর পর রাতের বেলা আমার ঘরে প্রবেশ করে ৬ লাখ টাকা চুরি করে। আমি বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করলে গলায় ছুরি ধরে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। আমার চিৎকারে দেবর ছুটে না আসলে হয়তো আমি কারো সামনে মুখ দেখাতে পারতাম নাহ। আমি এর বিচার চাই।


মিঠাপুকুর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে আসা শাহিদা বেগম জানান,সেদিন মুই বাবা খাবার চাও নাই।জোর করি জিলাপি আর জুস খিলি দেইল। কিছুক্ষণ পর ঘুমাইছো।আর কিছু কবার পাও নাহ।চেতন পায়া দেখো মুই হাসপাতালত। অল্প আগত হাসপাতাল থাকি বাড়িত আনু। জ্ঞান ফিরি শোনো টাকাও নিয়ে গেইছে মোর ব্যাটার বউটাকো ধর্ষণের চেষ্টা করছে। মুই বাবা ইয়ার বিচার চাও।


এবিষয়ে কথা বলতে রুবেল ও আলমগীরের বাড়িতে গিয়ে দেখা পাওয়া যায়নি। রুবেল হোসেনের পিতা লালচাঁদ জানান, বাবা কিছু হয়তো হইছে। কিন্তু ওরা যতোটা কইতোছে। ঘটনা ততোটা নোয়ায়। ছেলে নির্দোষ হলে পলাতক কেনো এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, সকাল বেলায় বাড়িত আছিলো মোর ব্যাটা। তারপর কোনটেবা গেলো।জানো না।


মিঠাপুকুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফেরদৌস ওয়াহিদ জানান, এবিষয়ে মিঠাপুকুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



পীরগাছায় রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার-

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর ২০২৪ |

Image



পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি -


রংপুরের পীরগাছায় মহির উদ্দিন(৭৫) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে রংপুর- চৌধুরাণী- সুন্দরগঞ্জ সড়কের পাশে উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের তেয়ানী মনিরাম গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত মহির উদ্দিন উপজেলার সদর ইউনিয়নের অনন্তরাম গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ভিক্ষা করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাত ৮টার দিকে রংপুর-চৌধুরাণী-সুন্দরগঞ্জ সড়কের তেয়ানী মনিরাম এলাকায় অজ্ঞাত ওই ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে মরদেহটি মহির উদ্দিনের বলে সনাক্ত করে স্বজনরা।

পীরগাছা থানার ওসি নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



উপদেষ্টার বক্তব্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে গাইবান্ধার ৮২ টি ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যরা

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪ |

Image





গাইবান্ধা প্রতিনিধি



বাংলাদেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের অপসারণ এবং বাতিল সংক্রান্ত স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের বক্তব্যের প্রতিবাদে গাইবান্ধার ৮২ টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে।



মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে জেলার ৮১টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা শহরের ডিবি রোডের আসাদুজ্জামান মার্কেটের সামনে “গাইবান্ধার সকল চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সাধারণ জনগণের ব্যানারে” ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন করে।



মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন খোলহাটি ইউপি চেয়ারম্যান মাসুম হক্কানী, গজারিয়া ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেদ আলী খান খুশু, সাঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন সুইট, সাহাপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মশিউর রহমান সরকার, বল্লমঝার ইউপি চেয়ারম্যান জুলফিকার আলীসহ অন্যরা। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।



মানববন্ধনে বক্তারা একটি বে-সরকারি টেলিভিশনে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার দেয়া বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, আগামীতে তারা কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক কঠোর কর্মসূচি ঘোষনা করবেন বলে জানান।



শেষে বাংলাদেশ সরকারের সব চেয়ে জনপ্রিয় কার্যকর স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান ‘ইউনিয়ন পরিষদ’ ভেঙ্গে না দেওয়ার জন্য আবেদনসহ অন্তরবর্তী কালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরাবর জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।


আরও খবর



পীরগাছায় ছাগল কিনতে গিয়ে নিখোঁজ আনারুল ইসলাম সন্ধান চান স্বজনরা-

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image



পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি:


রংপুরের পীরগাছায় ছাগল কিনতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন আনারুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি। মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় স্থানীয় দেউতি হাটে ছাগল কিনতে গিয়ে তিনি আর ফিরে আসেননি। রাত ৮ টায় তার স্বজনরা মোবাইল ফোনে কথা বললেও তারপর থেকে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনও বন্ধ রয়েছে। নিখোঁজ আনারুল ইসলাম (৪২) উপজেলা ইটাকুমারী ইউনিয়নের কামদেব গ্রামের মৃত রজব আলীর ছেলে।

এ চিন্তিত তার স্ত্রী ও স্বজনরা হন্য হয়ে খুঁজে বেরাচ্ছেন।স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, মঙ্গলবার সকাল ১১ টার দিকে আনারুল ইসলাম ৮ হাজার টাকা সঙ্গে নিয়ে স্থানীয় দেউতি বাজারে ছাগল কিনতে যান। রাত ৮ টার দিকে তার স্ত্রী আনোয়ারা বেগম মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ছাগল পাননি জানিয়ে বাড়িতে আসছেন বলে জানান। কিন্তু গভীর রাতেও তিনি আর বাড়িতে ফিরে আসেননি। তার মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে। পরে তার স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুজি করলেও তার সন্ধান কোথায়ও পাওয়া যায়নি।

তার ভাই এনারুল ইসলাম বলেন, আমার ভাই শারিরিক ভাবে অসুস্থ্য। শাঠিতে ভর দিয়ে চলাচল করতে পারেন। তার একটি পা খোঁড়া। সে আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। এ বিষয়ে পীরগাছায় থানায় একটি সাধারন ডাইরী (জিডি) করেছেন। যাহার জিডি নং ৭৮০।

নিখোঁজ আনারুল ইসলামের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম তার স্বামীকে কোথায় খুঁজে পেলে ০১৭২০৬৬৫২০৩ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।


আরও খবর



৫ আগস্টের হত্যা মামলার আসামি ডাবলু সরকার গ্রেফতার

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image
মোঃ শাকিল আহামাদ - জেলা প্রতিনিধি রাজশাহী 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্রদের উপর হামলা ও হত্যা মামলায় রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারকে নওগাঁ জেলার সদর থানাধীন দক্ষিণ পাড়া  এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৫, রাজশাহী।
শুক্রবার রাতে নওগাঁ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছেন র‍্যাব-৫।

রাজশাহী মহানগর পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ডাবলু সরকারের বিরুদ্ধে দুটি হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন। গত ৫ আগস্ট তার নেতৃত্বে নগরীর আলুপট্টি এলাকায় ছাত্র-জনতার ওপরে হামলা চালায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এতে ঘঘটনাস্থলে একজন নিহত হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আরো একজন।

আরও খবর