Logo
শিরোনাম

আজ আল্লাহুম্মা লাব্বাইক পবিত্র হজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

পাঁচ দিনব্যাপী পবিত্র হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতা আজ মঙ্গলবার। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে জীবনের সব গুনাহ মাফ করার আকুল আকাঙ্ক্ষায় ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রার মধ্যেই আজ আরাফাতের ময়দানে সমবেত হবেন সারাবিশ্বের ২৫ লাখ মুসল্লি। করোনা মহামারি পেছনে ফেলে এবার হজে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বৃহত্তম সমাগম ঘটেছে।

এদিন তালবিয়া তথা লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হাম্‌দা, ওয়ান নিমাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকা লাক (আমি উপস্থিত হয়েছি হে আল্লাহ, আমি উপস্থিত হয়েছি তোমার সমীপে, তোমার কোনো শরিক নেই, পুনরায় আমি উপস্থিত হয়েছি, নিশ্চয়ই সব প্রশংসা ও সকল নিয়ামত শুধু তোমারই জন্য, সব সাম্রাজ্যও তোমার এবং তোমার কোনো শরিক নেই) ধ্বনিতে গোটা আরাফাত ময়দান প্রকম্পিত হতে থাকবে।

আজ (সৌদি আরবে ৯ জিলহজ) মহান আল্লাহর দরবারে হাজিরা দিতে আসা মুসলমানরা হজের দ্বিতীয় রুকন আদায়ের জন্য সূর্যোদয়ের পর মিনা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে আরাফাতের ময়দানে সমবেত হবেন। সূর্যাস্ত পর্যন্ত বিদায় হজের স্মৃতিবিজড়িত এই ময়দানের চারদিকে হলুদ বোর্ড দিয়ে চিহ্নিত এলাকার ভেতরে অবস্থান করবেন হাজিরা। এখানেই হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। এ নিয়ে হজযাত্রীদের মধ্যে এক ধরনের ধর্মীয় আবেগ ও অনুভূতি তৈরি হয়েছে। তাঁরা প্রায় সার্বক্ষণিক জিকিরে মশগুল রয়েছেন। তালবিয়া পড়ছেন।

তিন দিক থেকে পাহাড় পরিবেষ্টিত ঐতিহাসিক আরাফাত ময়দানে রয়েছে রহমতের পাহাড় (জাবালে রহমত)। এই পাহাড়টি দোয়া কবুলের স্থান। এ কারণে কোনো কোনো হজযাত্রী জাবালে রহমতে উঠেও ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকবেন। কোনো কোনো হজযাত্রী প্রায় দুই মাইল দৈর্ঘ্য এবং দুই মাইল প্রস্থের অর্থাৎ প্রায় চার বর্গকিলোমিটার আয়তনের বিরাট ও বিশাল আরাফাত ময়দানে যাঁর যাঁর মতো সুবিধাজনক জায়গা বেছে নিয়ে ইবাদত-বন্দেগি করবেন। এই ময়দানে একটি উঁচু পিলার রয়েছে। এই পিলারটিও দোয়া কবুলের স্থান। আদি পিতা প্রথম নবী হজরত আদম (আ.) এবং আদি মাতা হাওয়া (আ.) আরাফাতের ময়দানে এসে পুনর্মিলনের সুযোগ পেয়েছিলেন। এ জন্য তাঁরা এই ময়দানেই মহান আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছিলেন।

হিজরি সন অনুয়ায়ী ১৪৩৪ বছর আগে (১০ম হিজরি) ঐতিহাসিক এই আরাফাত ময়দানেই বিদায় হজের খুতবা দিয়েছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী, বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ (সা.)। এ কারণে আরাফাত ময়দানে উপস্থিত না হলে হজের আনুষ্ঠানিকতা পূর্ণাঙ্গ হয় না। তাই ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ রুকন পবিত্র হজ পালনের জন্য সৌদি আরবে আসার পর যাঁরা অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেন, তাঁদেরও অ্যাম্বুলেন্সে আরাফাতের ময়দানে আনার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। কেউ কেউ হুইলচেয়ারে এই ময়দানে আসেন।

আরাফাত ময়দানের মসজিদে নামিরা থেকে জোহরের নামাজের আগে মিম্বরে দাঁড়িয়ে আরবি ভাষায় হজের খুতবা পাঠ করা হবে। এবার খুতবা দেবেন শায়খ ড. ইউসুফ বিন মোহাম্মদ। তিনি নামাজের ইমামতিও করবেন। হজের খুতবা বাংলাসহ প্রায় ১৪টি ভাষায় অনুবাদ করে শোনানোর প্রস্তুতি রয়েছে। হজযাত্রীরা হজের খুতবা শুনবেন। পবিত্র হজের খুতবার পর মসজিদে নামিরায় সমবেত মুসলমানরা এক আজান এবং দুই ইকামতে জোহর ও আসরের নামাজ একসঙ্গে জামাতে আদায় করবেন। কারও অবস্থান মসজিদে নামিরা থেকে দূরে থাকলে তিনি নিজের তাঁবুতে আলাদাভাবে আদায় করবেন জোহর ও আসরের নামাজ। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের পর কিছু সময় পর্যন্ত হজযাত্রীরা আরাফাতের ময়দানেই অবস্থান করবেন।

হাজিরা সূর্য অস্ত যাওয়ার কিছু সময় পর মাগরিবের নামাজ আদায় না করেই আরাফাত ময়দান থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে মুজদালিফার উদ্দেশে রওনা দেবেন। মুজদালিফায় গিয়ে এশার নামাজের সময় একসঙ্গে মাগরিব ও এশার নামাজ আদায়ের পর তাঁরা সেখানেই বিস্তীর্ণ খোলা মাঠে রাত যাপন করবেন। রাতে প্রতীকী শয়তানের উদ্দেশে নিক্ষেপের জন্য সেখান থেকে ৭০টি পাথর সংগ্রহ করবেন। সুবহে সাদিক পর্যন্ত মুজদালিফায় অবস্থান করা সুন্নাতে মুআক্কাদাহ।

হাজিরা আগামীকাল ১০ জিলহজ ফজরের নামাজ আদায়ের পর সূর্যোদয়ের আগে কিছু সময় অবশ্যই মুজদালিফায় অবস্থান করবেন। এর পর তাঁরা মুজদালিফা থেকে মিনায় যাবেন। সেখানে মিনার জামারায় (শয়তানের উদ্দেশে পাথর ছোড়ার স্থান) বড় শয়তানের উদ্দেশে প্রতীকী সাতটি পাথর নিক্ষেপ শেষে পশু কোরবানি এবং রাসুলুল্লাহর (সা.) আদর্শ অনুসরণে পুরুষরা মাথা মুণ্ডন করে গোসল করবেন। নারীরা চুলের অগ্রভাগ থেকে প্রায় এক ইঞ্চি পরিমাণ চুল কাটবেন। এর পর হাজিরা সেলাইবিহীন ইহরাম খুলবেন; পশু কোরবানি দেবেন। এর পর হাজিরা হজের তৃতীয় অর্থাৎ শেষ রুকন আদায়ের জন্য মিনা থেকে মক্কায় গিয়ে সুবহে সাদিকের পর থেকে কাবা শরিফ তাওয়াফ করবেন।

কাবা শরিফের সামনের দুই পাহাড় সাফা ও মারওয়ায় সাতবার সাঈ (দৌড়ানো) করবেন। সেখান থেকে তাঁরা আবার ফিরে যাবেন মিনায়, নিজেদের তাঁবুতে। হজযাত্রীরা ১১ জিলহজ আবার মিনার জামারায় গিয়ে জোহরের নামাজের পর থেকে পর্যায়ক্রমে ছোট, মধ্যম ও বড় শয়তানকে সাতটি করে ২১টি পাথর নিক্ষেপ করবেন। একইভাবে ১২ জিলহজ আবারও ছোট, মধ্যম ও বড় শয়তানকে ২১টি পাথর নিক্ষেপের পর সন্ধ্যার আগে তাঁরা মিনা ত্যাগ করবেন। ১০ জিলহজ থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত যে কোনো সময়ে কাবা শরিফকে ফরজ তাওয়াফের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা।


আরও খবর

ভাতা পাবেন চব্বিশের আহতরা

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




‎টাইমস হায়ার এডুকেশন র‍্যাঙ্কিংয়ে এবারও স্থান পায়নি মাভাবিপ্রবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

‎মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :‎

‎বিশ্বখ্যাত শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন (THE) প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং ২০২৫’-এর তালিকায় এবারও জায়গা হয়নি মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি)।‎

‎বুধবার (১৮ জুন) প্রকাশিত এই তালিকায় বিশ্বের ১১৫টি দেশের দুই হাজারের বেশি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় তালিকায় স্থান পেলেও মাভাবিপ্রবি অনুপস্থিত রয়েছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের মাঝে হতাশা ও প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।‎

‎বিশ্ব র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উপস্থিতি

‎এবারের র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের ৮টি সরকারি ও ১২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।

‎বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, যেটি বিশ্বের ১০১–২০০তম অবস্থানে রয়েছে এবং বাংলাদেশের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে। এছাড়া আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (AIUB), ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (UIU) যৌথভাবে রয়েছে ৬০১–৮০০তম স্থানে।

‎সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর আছে 

‎বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

‎কেন নেই মাভাবিপ্রবি?

‎টাইমস হায়ার এডুকেশন র‍্যাঙ্কিং জানা গেছে, ১৭টি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির উপর ভিত্তি করে র‌্যাঙ্কিংটি প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, নো পোভার্টি; জিরো হাঙ্গার; গুড হেলথ এন্ড ওয়েলবিং; কোয়ালিটি এডুকেশন; জেন্ডার ইকুয়ালিটি; ক্লিন ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন; অফ ডল এন্ড ক্লিন এনার্জি; ডিসেন্ট ওয়ার্ক অ্যান্ড ইকোনমিক গ্রোথ; ইন্ডাস্ট্রি ইনোভেশন এন্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার; রিকোয়ার্ড ইনেকুয়ালিটিস; সাসটেইনেবল সিটিজ এন্ড কমিউনিটিস; রেসপন্সিবল কনসামশান এন্ড প্রোডাকশন; ক্লাইমেট চেঞ্জ; লাইফ বিলোওয়াটার; লাইফ অন ল্যান্ড; পিস, জাস্টিস এণ্ড স্ট্রং ইন্সটিটিউশন্স ও পার্টনারশিপ ফর দ্যা গোলস। সংশ্লিষ্ট সূচকে পিছিয়ে থাকাই মাভাবিপ্রবির তালিকায় স্থান না পাওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। 

‎এ বিষয়ে মাভাবিপ্রবি গবেষণা সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল নাসির বলেন, “ আমাদের গবেষণা কার্যক্রমে বিনিয়োগ কম, গবেষণা অনুদান পর্যাপ্ত নয়, আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও যৌথ গবেষণার অভাব রয়েছে।  যা আন্তর্জাতিক র‍্যাঙ্কিংয়ে প্রভাব ফেলে।

‎আমাদের একটি বড় সীমাবদ্ধতা হলো—বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভাগ ও শিক্ষকসংখ্যা কম। র‍্যাঙ্কিংয়ে যেতে হলে কমপক্ষে ৩৫টি বিভাগ এবং ৭০০ শিক্ষক প্রয়োজন। পাশাপাশি টানা ৫ বছর ধরে বছরে ৫০০টির বেশি ইনডেক্সড জার্নালে গবেষণা প্রকাশনার প্রয়োজন হয়।”‎

‎তিনি আরও বলেন, “মাভাবিপ্রবি থেকে অতীতে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত (ডেটা) প্রদান করা হয়নি। তবে বর্তমানে ‘র‍্যাঙ্কিং বিষয়ক কমিটি’ গঠন করা হয়েছে এবং এ বিষয়ে কাজ শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ডেটা সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতে সময়মতো তা প্রদান করার ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, খুব শিগগিরই আমরা ভালো করতে পারব।

‎তবে অনেকেই মনে করেন, র‍্যাঙ্কিংয়ে স্থান না পাওয়া মানেই বিশ্ববিদ্যালয়টি অকার্যকর—এমনটা নয়। বরং এটি একটি চ্যালেঞ্জিং বার্তা, যা ভবিষ্যতে উন্নয়ন পরিকল্পনা ও গুণগত মান নিশ্চিত করার জন্য দিকনির্দেশনা হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।‎

‎উন্নয়নের পথে অগ্রসর হওয়া জরুরি‎

‎বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং এখন আর শুধু কাগজে তালিকা নয়; এটি একটি প্রতিচ্ছবি, যা শিক্ষা ও গবেষণায় আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় কে কোথায় দাঁড়িয়ে আছে তা বুঝতে সহায়ক। মাভাবিপ্রবির জন্য এটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় গবেষণা খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা।

‎বিশ্বমানের তালিকায় স্থান পেতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণায় বিনিয়োগ, আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা, শিল্পখাতের সঙ্গে কার্যকর সংযোগ তৈরি এবং শিক্ষার মানোন্নয়নে পরিকল্পিত উদ্যোগ নিতে হবে। তাহলেই ভবিষ্যতে মাভাবিপ্রবি গ্লোবাল র‍্যাঙ্কিংয়ে নিজেদের অবস্থান নিশ্চিত করতে পারবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন শিক্ষার্থীরা ও সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর



রিয়াল মাদ্রিদের নতুন কোচ জাভি আলোনসো

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

নতুন কোচ হিসেবে জাভি আলোনসোর নাম ঘোষণা করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। তার সঙ্গে তিন মৌসুমের চুক্তি করেছে লস ব্লাঙ্কোসরা। কার্লো আনচেলত্তি রিয়ালের দায়িত্ব ছেড়ে ব্রাজিলের দায়িত্ব নিয়েছেন। তার জায়গায় ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে কাজ শুরু করবেন জাভি আলোনসো।

এক বিবৃতিতে রিয়াল জানিয়েছে, ‘আগামী তিন মৌসুমের জন্য রিয়াল মাদ্রিদের পরবর্তী কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে জাভি আলোনসোকে। আগামী ১ জুন থেকে ২০২৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত তিনি রিয়ালের সাথে থাকবেন।’

বেশ কিছুদিন ধরেই আনচেলত্তির চলে যাওয়া নিয়ে গুঞ্জন ছিল। যে কারণে নতুন কোচের সন্ধানে নেমে সাবেক মিডফিল্ডার আলোনসোর দিকেই নজড় পড়েছিল রিয়ালের। শেষ পর্যন্ত তারা সফল হয়েছে।


আরও খবর



রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নাম শুনে দুই বৃদ্ধাঙ্গুলিতে চুমুর বিধান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

প্রচারে -মোতালিব শেখ আল মাইজভান্ডারি :

সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ,,,,,,, 

* এ ব্যাপারে হযরত আদম (عليه السلام) এর আমলঃ

বিখ্যাত মুফাস্সির আল্লামা ইসমাঈল হাক্কী (রহ) তাঁর উল্লেখযোগ্য তাফসীর তাফসীরে ‘রুহুল বায়ানে’ লিখেন-

وفي قصص الأنبياء وغيرها أن آدم عليه السلام اشتاق إلى لقاء محمد صلى الله عليه وسلم حين كان في الجنة فأوحى الله تعالى إليه هو من صلبك ويظهر فى آخر الزمان فسأل لقاء محمد صلى الله عليه وسلم حين كان في الجنة فأوحى الله تعالى اليه فجعل الله النور المحمدي فى إصبعه المسبحة من يده اليمنى فسبح ذلك النور فلذلك سميت تلك الإصبع مسبحة كما فى الروض الفائق. او اظهر الله تعالى جمال حبيبه فى صفاء ظفري ابهاميه مثل المرآة فقبل آدم ظفري إبهامه ومسح على عينيه فصار أصلا لذريته فلما اخبر جبرائيل النبي صلى الله عليه وسلم بهذه القصة قال عليه السلام (من سمع اسمى فى الاذان فقبل ظفري ابهامه ومسح على عينيه لم يعم ابدا 


'‘কাসাসুল আম্বিয়া কিতাবে বর্ণিত আছে যে, হযরত আদম (عليه السلام) জান্নাতে অবস্থানকালে মহানবি হযরত মুহাম্মদ (ﷺ)‘র সাথে সাক্ষাতের জন্যে আগ্রহ প্রকাশ করেন। অত:পর আল্লাহ তা‘য়ালা তাঁর নিকট ওহী প্রেরণ করেন যে, হে আদম! তিনি তোমার পৃষ্ঠ হতে শেষ যামানায় প্রকাশ হবেন। তা শুনার পর তিনি জান্নাতে অবস্থানকালে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা জানালেন। বিনিময়ে আল্লাহ তা‘য়ালা ওহী প্রেরণ করলেন, যে নূরে মুহাম্মদী (ﷺ) তোমার ডান হাতের শাহাদাত আঙ্গুলীর মধ্যে স্থানান্তরিত করেছি, তখন সে অঙ্গ হতে তাসবীহ পাঠ আরম্ভ হলো। এজন্যই এই আঙ্গুলকে তাসবীহ পাঠকারী আঙ্গুল বলা হয়। যেমন ‘রওযাতুল ফায়েক’ কিতাবেও বর্ণিত আছে, অথবা আরেক বর্ণনায় রয়েছে, আল্লাহ তা‘য়ালা আপন হাবীব (ﷺ) এর সৌন্দর্য প্রকাশ করলেন দুই বৃদ্ধাঙ্গুলীর উপর যেভাবে আয়নাতে দেখা যায়। তখন আদম (عليه السلام) দুই বৃদ্ধাঙ্গুলি চুম্বন করে স্বীয় চোখের উপর মালিশ করলেন। এটি দলীল হিসেবে প্রমাণিত হলো যে, তাঁর সন্তানাদীর জন্য। অতঃপর জিবরাঈল (আ) এই ঘটনা হুযুর (ﷺ) কে জানালেন। হুযুর (ﷺ) বললেন, যেই ব্যক্তি আযানের মধ্যে আমার নাম মোবারক শুনে দুই বৃদ্ধাঙ্গুলী চুম্বন করবে আর চোখে মালিশ করবে, সে কখনো অন্ধ হবে না।’’

🔴(ক.আল্লামা ইসমাঈল হাক্কী : তাফসীরে রুহুল বয়ান : ৭/২২৯ : সূরা মায়েদা আয়াত : ৫৭ নং এর ব্যাখ্যা, আবদুর রহমান ছাফুরী, নুযাহাতুল মাযালিস, ২/৭৪পৃ.)


আরও খবর



বৃষ্টির সঙ্গে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২৩ জুন ২০২৫ |

Image

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন করে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে ২৬ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে চারজন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে তিনজন, চট্টগ্রাম বিভাগে তিনজন ও ময়মনসিংহ বিভাগে দুজন রয়েছে। এছাড়া ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি ১৭ রোগী সুস্থ হওয়ায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

আবওয়াবিদরা জানান, দীর্ঘ ১৬ বছর পর এবার সময়ের আগেই বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে মৌসুমি বায়ু। গত ২৫ মে কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলে এ বায়ু প্রবেশ করে। আর এ বায়ুর প্রভাবে সারা দেশেই এখন বৃষ্টি হচ্ছে। তবে মৌসুমি বায়ু সাধারণত পয়লা জুন থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এটি সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবস্থান করে। পরে উত্তরের বাতাস শুরু হলে মৌসুমি বায়ু চলে যায়। এর আগে‌ সর্বশেষ ২০০৯ সালে জুনের আগে মৌসুমি বায়ু প্রবেশ করেছিল বাংলাদেশে।

মৌসুমি বায়ু প্রবেশের ফলে সারা দেশে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়ার পাশাপাশি ভারি বর্ষণ হতে পারে বলে জানান আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ। তিনি বলেন, ‘‌সাধারণ ২ বা ৩ জুন দেশে মৌসুমি বায়ু প্রবেশ করে। এবার সেটি আগেই প্রবেশ করেছে, যা ১৬ বছর পর। এটি মূলত জলবায়ুর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে হয়ে থাকে; যা দেশের কৃষি ও পরিবেশের জন্য ইতিবাচক। এ সময়ে স্বাভাবিকভাবে বৃষ্টিপাত বেশি হয়।

তিনি অবশ্য এও বলেন, ‘‌আগেভাগে মৌসুমি বায়ু চলে আসার কারণে একটি নেতিবাচক দিকও আছে। যখন বৃষ্টি দরকার হবে তখন বৃষ্টিহীন হয়ে পড়তে পারে দেশ।

এদিকে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি বাতাসে আর্দ্রাতা বেড়েছে। আর এটি এডিস মশার প্রজনন ও বংশবৃদ্ধির জন্য সহায়ক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘‌শীতকালের তাপমাত্রা সহ্যক্ষমতার বাইরে থাকায় মশার প্রজননক্ষমতা কমে যায়। ফলে বংশবৃদ্ধিও কমে। অতি তাপমাত্রায়ও একই থাকে। তবে বৃষ্টি হলে, বাতাস ভেজা থাকলে মশার প্রজননক্ষমতা বাড়ে। বৃষ্টিপাতের সময়ে বিভিন্ন স্থানে পানি জমে থাকে, যা মশার প্রজননের জন্য খুবই সহায়ক। এ সময়ে মশা সর্বোচ্চ বংশবৃদ্ধি করে। আর ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা। তাই মশা যত বাড়বে ডেঙ্গুর প্রবণতা তত বাড়বে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪ হাজার ৯৩০ জন। এর মধ্যে ৫৯ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ দশমিক ৫ শতাংশ নারী। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৩ জনের। আর সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে ৪ হাজার ৪৮৬ জন।

মৌসুমি বায়ুর শুরু থেকে এডিস মশার বংশবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী।  তিনি বলেন, ‘‌বৃষ্টির জমে থাকা পানি, অনুকূল তাপমাত্রা ও বাতাসের আর্দ্রতায় মশার প্রজননক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীও বেড়েছে। এ থেকে রক্ষা পেতে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। রাসায়নিক ও জৈব উপায়ে নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পরিবেশগতভাবেও তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য সরকারকে নিতে হবে যুগপৎ উদ্যোগ। জনগণকে নিয়ে মশা নিধন কর্মসূচি নিতে হবে।


আরও খবর



৭২'এর সংবিধান প্রনেতারা মেন্ডেট পাইছে ৭০এর নির্বাচনের মাধ্যমে

প্রকাশিত:শনিবার ২১ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

৭২'এর সংবিধান প্রনেতারা মেন্ডেট পাইছে ৭০এর নির্বাচনের মাধ্যমে। তারাই মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করছে, দেশ স্বাধীন করছে সংবিধান প্রণয়ন করছে।


২৪এর দালালদের ম্যান্ডেট কই?

৭২এর সংবিধান প্রণয়ন কমিটির ৩৪ জন সদস্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন: 


ড. কামাল হোসেন ছিলেন (সভাপতি)


সদস্যদের গড় বয়স ৪২ বছর

অধিকাংশই আইনের ছাত্র


কমিটির সদস্যদের মধ্যে ২৫ জনই ছিলেন আইনের ছাত্র (ব্যারিস্টার/এলএলবি/বি.এল)। একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞান, একজন পদার্থ বিজ্ঞান, একজন বাংলা এবং একজন ইসলামের ইতিহাসে স্নাতকোত্তর। একজন স্নাতক। দুজন সাধারণ বি.এ পাস। একজনের বিএসসি অসম্পূর্ণ। একজন চিকিৎসক। আবার যাঁরা আইনে পড়েছেন তাঁদের অনেকেরই অন্য বিষয়েও ডিগ্রি ছিল। অর্থাৎ অন্য কোনো বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর হওয়ার পরে আইনে পড়াশোনা করেছেন। রাজনীতি করতে গেলে আইন পড়তে হয়—এরকম একটি ধারণা, বিশ্বাস ও রেওয়াজ তখন ছিল।


১. সৈয়দ নজরুল ইসলাম (১৯২৫-১৯৭৫)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এম.এ এবং এল.এল.বি।


২. তাজউদ্দিন আহমদ (১৯২৫-১৯৭৫)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও এল.এল.বি।


৩. খন্দকার মোশতাক আহমদ (১৯২০-১৯৯৬)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এল (ব্যাচেলর অব ল)।


৪. এ এইচ এম কামারুজ্জামান (১৯২৩-১৯৭৫)


প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতিতে এম.এ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এল (ব্যাচেলর অব ল)।


৫. এম আবদুর রহিম (১৯২৭-২০১৬)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।


৬. আবদুর রউফ (১৯৪২-২০১১)


ঢাকার মোহাম্মদপুর কলেজ থেকে বি.এ।


৭. মো. লুৎফর রহমান (১৯২৭- ২০০৮)


রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে বি.এ।


৮. আবদুল মমিন তালুকদার (১৯২৯-১৯৯৫)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।


৯. অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (জন্ম ১৯৪৫)


রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এম.এ।


১০. মোহাম্মদ বায়তুল্লাহ (১৯২৭-১৯৮৭)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ. এবং এলএলবি।


১১. এম আমীর-উল ইসলাম (১৯৩৭)


বার অ্যাট ল (লিংকনস ইন)।


১২. বাদল রশীদ (১৯২৯-১৯৯৩)


বার অ্যাট ল (লিংকনস ইন)।


১৩. খন্দকার আবদুল হাফিজ (১৯৩০-২০০১)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।


১৪. মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম মনজুর (১৯৩৬-২০২০)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।


১৫. অধ্যক্ষ হুমায়ুন খালিদ (১৯৩৫-২০০২)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।


১৬. আছাদুজ্জামান খান (১৯১৬-১৯৯২)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এম.এ এবং বি.এল (ব্যাচেলর অব ল)।


১৭. এ কে মুশাররফ হোসেন আখন্দ (১৯১৭-১৯৯৫)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।


১৮. শওকত আলী খান (১৯২৬-২০০৬)


বার অ্যাট ল (লিংকনস ইন)।


১৯. আবদুল মমিন (১৯২৯-২০০৪)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।


২০. শামসুদ্দিন মোল্লা (১৯২১-১৯৯১)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।


২১. শেখ আবদুর রহমান (১৯৩০-২০০৮)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এম.এ. এবং এলএল.বি।


২২. ফকির সাহাব উদ্দিন আহমদ (১৯২৫- ১৯৮৯)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ এবং এল.এল.বি।


২৩. আবদুল মুন্তাকীম চৌধুরী (জন্ম ১৯২৯)।


কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে বি.এ এবং লিংকনস ইন থেকে বার অ্যাট ল।


২৪. অধ্যাপক খোরশেদ আলম (১৯২৯-২০০৭)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে এম.এস.সি।


২৫. সিরাজুল হক (১৯২৫-২০০২)


কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম.এ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয় থেকে এম.এ ও এল.এল.বি।


২৬. দেওয়ান আবুল আব্বাস (১৯২৩-২০০৮)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম.এ. এবং এল.এল.বি।


২৭. হাফেজ হাবীবুর রহমান (১৯১৫-১৯৮৫)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ।


২৮. মুহাম্মদ আবদুর রশিদ (১৯২৫-২০০০)


বিএসসি অসম্পূর্ণ।


২৯. সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত (১৯৪৫-২০১৭)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর এবং ঢাকা সেন্ট্রাল ল কলেজ থেকে আইনে স্নাতক।


৩০. নুরুল ইসলাম চৌধুরী (১৯২৭-১৯৯৫)


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ এবং এল.এল.বি।


৩১. মোহাম্মদ খালেদ (১৯২২- ২০০৩)


কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামের ইতিহাসে এম.এ।


৩২. রাজিয়া বানু (১৯২৬- ১৯৯৮)


কলকাতার আশুতোষ কলেজ থেকে বি.এ অনার্স।


৩৩. ডা. ক্ষিতীশ চন্দ্র মণ্ডল (১৯৩৯-২০২০)

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস।

৩৪. ড. কামাল হোসেন (জন্ম ১৯৩৭)

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জুরিসপ্রুডেন্সে স্নাতক ও ব্যাচেলর অব সিভিল ল ডিগ্রি এবং লিংকনস ইনে বার-অ্যাট-ল। আন্তর্জাতিক আইনে পিএইচডি।

এই ৩৪ জনের সাথে তুলনাযোগ্য কি বর্তমানের মার্কিন নাগরিক কোরাম?


আরও খবর