Logo
শিরোনাম

আ.লীগের প্রার্থী হচ্ছেন অপু বিশ্বাস

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

এখন দেশের অনেক তারকাই নাম লেখাচ্ছেন নির্বাচনে। পর্দার পাশাপাশি রাজনীতির মাঠও দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তারকারা। সামনেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সম্প্রতি নিরবাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি আগ্রহী প্রার্থীদের ফরম সংগ্রহের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।

আসন্ন এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী হওয়া নিয়ে বহু তারকার নাম উঠে এসেছে। চিত্রনায়ক ফেরদৌস, চিত্রনায়ক আলমগীর, অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানের পাশাপাশি চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসেরও শোনা যায়। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এই নায়িকা।

জানা গেছে, এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনলেও, তাকে আর প্রার্থী হতে দেখা যায়নি। তবে এবার নাকি আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এই ঢালিউড কুইন।

এ প্রসঙ্গে অপু বিশ্বাস বলেন, নারীদের কাছে আলাদা একটি জায়গা রয়েছে আমার। বিশেষ করে ব্যক্তিত্ব, সন্তানের মা এবং একজন নারী হিসেবে। তাই প্রার্থী হওয়ার সেই সুযোগ যদি আমাকে করে দেয়, তাহলে অবশ্যই আমি নির্বাচন করব।

চিত্রনায়িকা আরও বলেন, এবার নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আমার কাছে মনে হয় নারীদের তুলে ধরতে একজন নারীই প্রয়োজন। যেমনটা আমাদের প্রধানমন্ত্রী। তিনি সবসময় নারী নেতৃত্বকে সাপোর্ট দিয়ে এসেছেন।

অপু বিশ্বাস বলেন, আমাদের চলচ্চিত্র হচ্ছে কর্মজীবী মানুষদের ঘিরে। কিন্তু সেখানে অস্থিরতা বিরাজ করলে আমাদের কাজের জায়গা একেবারেই সংকুচিত হয়ে যায়।

তাই আমি মনে-প্রাণে চাইব আসন্ন নির্বাচনে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসুক। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আমাদের যে উন্নয়ন করেছে, এটার বিকল্প আর কিছু নেই। আমাদের প্রধানমন্ত্রী, তিনি আসলেই মা। আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসুক, এই কামনাই আমার থাকবে। কিছু দিন পরই তো জাতীয় নির্বাচন। এ জন্য অপেক্ষা করছি।

অনেক আগে থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত অপু বিশ্বাস। এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রচার অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করেছেন তিনি।


আরও খবর

সৈকতে উষ্ণতা ছড়াচ্ছেন মিম !

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3

নওগাঁয় নবান্ন উৎসব উদযাপন

বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩




নির্বাচনের ফলাফল অনুমান করতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্র তাদের অবস্থান ব্যক্ত করেছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথু মিলারের কাছে প্রশ্ন করা হয়- বাংলাদেশ সরকার বিরোধী দলীয় প্রায় ২০ হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে আটক করেছে এবং গত ছয় দিনে জেলে থাকা বিরোধী দলীয় ৩ নেতার মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া পরিবারের সদস্যদের না জানিয়ে বিরোধী অনেক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। বিএনপিসহ অনেক দল নির্বাচন বয়কট করেছে- এমন পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মতামত কী?

এ বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, নির্বাচনের ফলাফল আমরা অনুমান করতে চাই না। এর আগেও আমরা অনেকবার বলেছি, বাংলাদেশের জনগণের মঙ্গলের লক্ষ্যে শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানাতে আমরা সরকার, বিরোধী দল, নাগরিক সমাজ ও অন্য অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখব।

তিনি আরও বলেন, আগেও বলেছি এবং এখন বলছি আমরা কোনো দলের পক্ষে নই। আমরা বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে যা দেশটির জনগণেরও চাওয়া।

প্রসঙ্গত, গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তফসিল অনুযায়ী ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি রোববার ভোটগ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, এ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া তার তারিখ নির্ধারণ করা হয় ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এবং যাচাই বাছাইয়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয় ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর।

প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে। সেক্ষেত্রে মনোনয়নপত্র জমার জন্য ১৪ দিন সময় দেওয়া হয়েছে এবং প্রচারের জন্য ১৯ দিন সময় রয়েছে। ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রচার শেষ করতে হয়। অর্থাৎ, ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটের প্রচার চালানোর সুযোগ থাকবে।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




সারাদেশে ২৪ দিনে ১৯৭ টি অগ্নিসংযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

ঢাকায় বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী দলগুলোর ডাকা মহাসমাবেশের দিন (২৮ অক্টোবর) থেকে সোমবার (২০ নভেম্বর) পর্যন্ত সারা দেশে ২৪ দিনে অন্তত ১৯৭টি যানবাহন ও স্থাপনায় অগ্নিসংযোগের খবর পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। এই সময়ে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর হরতাল, অবরোধ ও সমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশে এসব যানবাহন ও স্থাপনায় আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। সেই হিসাবে দেশে প্রতিদিন প্রায় সাতটি যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে, এর মধ্যে গড়ে প্রতিদিন প্রায় পাঁচটি করে বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে।

ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসীম এ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

২৮ অক্টোবর থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত দেওয়া আগুনে মোট ১৮৫টি যানবাহন ও ১৫টি স্থাপনা পুড়েছে। যানবাহনের মধ্যে বাস ১১৮টি, ট্রাক ২৬টি, কাভার্ড ভ্যান ১৩টি, মোটরসাইকেল আটটি, প্রাইভেটকার দুটি, মাইক্রোবাস তিনটি, পিকআপ তিনটি, সিএনজি তিনটি, ট্রেন দুটি, নছিমন একটি, লেগুনা তিনটি, ফায়ার সার্ভিসের পানিবাহী গাড়ি একটি, পুলিশের গাড়ি একটি, অ্যাম্বুলেন্স একটি, বিএনপির দলীয় কার্যালয় পাঁচটি, আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় একটি, পুলিশ বক্স একটি, কাউন্সিলর অফিস একটি, বিদ্যুৎ অফিস দুটি, বাস কাউন্টার একটি, শোরুম দুটিসহ আরও দুটি স্থাপনা পুড়েছে।

এসব আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৩৪১টি ইউনিট ও এক হাজার ৮৮৮ জন জনবল কাজ করেছেন বলেও জানান তালহা বিন জসিম।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা তালহা বিন জসীম জানান, সারা দেশের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় আগুনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি। আর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মধ্যে মিরপুর এলাকায় সবচেয়ে বেশি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এই সময়ে সবমিলিয়ে মোট ৩৪ জেলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বাকি ৩০টি জেলায় আগুনের ঘটনা ঘটেনি।

আর উপজেলার হিসাবে দেশের ৬০টি উপজেলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বাকি ৪৩৫টি উপজেলায় কোনও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেনি। জেলা হিসেবে গাজীপুরে, উপজেলা হিসেবে বগুড়া সদরে আগুনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি।

ফায়ার সার্ভিসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ঢাকা সিটিতে ৯৫টি, ঢাকা বিভাগে ৩৭টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ২২টি, রাজশাহী বিভাগে ২৪টি, বরিশাল বিভাগে সাতটি, রংপুর বিভাগে সাতটি, খুলনা বিভাগে দুটি, ময়মনসিংহ বিভাগে দুটি এবং সিলেট বিভাগে একটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।

ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ঢাকা সিটি করপোরেশনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় আগুনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৬০টি, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩৫টি আগুনের ঘটনা ঘটে।

এলাকাভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা গেছে, মিরপুরে এলাকায় আগুনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি। মিরপুর এলাকায় ১৭টি, গুলিস্তানে ৯টি, নয়াপল্টন-কাকরাইল এলাকায় সাতটি, খিলগাঁও-মুগদা এলাকায় সাতটি, পোস্তাগোলা-যাত্রাবাড়ী এলাকায় সাতটি, মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় পাঁচটি, মোহাম্মদ চারটি ও বারিধারা চারটি করে আগুনের ঘটনা ঘটে।

এদিকে জেলা ভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গাজীপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গাজীপুরে ১৬টি, চট্টগ্রামে ১৪টি, বগুড়া ১৩টি, নারায়ণগঞ্জ ছয়টি, মানিকগঞ্জ চারটি, ফরিদপুর চারটি, লালমনিরহাট চারটি ও নাটোর চারটি করে আগুনের সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।

এছাড়া উপজেলাভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বগুড়া সদর উপজেলায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা সবচেয়ে বেশি। বগুড়া সদরে আটটি, গাজীপুর সদরে ছয়টি, নারায়ণগঞ্জ সদরে চারটি, ফেনী সদরে তিনটি এবং কালিয়াকৈর উপজেলায় চারটি করে আগুনের ঘটনা ঘটে।

অগ্নিনির্বাপণ কার্যক্রমে সারা দেশে ফায়ার সার্ভিসের দুই কর্মী ও তিন জন সাধারণ মানুষকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তবে এসব অগ্নিকাণ্ডে নিহতের কোনও ঘটনা ঘটেনি বলে জানান ফায়ার সার্ভিস।

 


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




মানিকগঞ্জে পদ্মায় ধরা পড়লো ১২ কেজির বোয়াল মাছ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মাহবুবুল আলম রিপন :

মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মায় জেলের জালে ১২ কেজির একটি বোয়াল মাছ ধরা পরেছে। বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার পদ্মা নদীর হরিনাঘাট এলাকায় জেলের জালে বোয়াল মাছটি ধরা পরে বলে জানান হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নুরুল ইকরাম।

হরিণা ঘাট এলাকা থেকে জেলেরা জানান, বুধবার রাতে লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের পাটগ্রাম গ্রামের জেলে আলম মিয়া নদীতে মাছ শিকার করতে যান। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৫ টার দিকে হরিণা ট্রলার ঘাটের অদূরে জাল ফেলেন আলম। পরে জাল টেনে তোলার সময় বোয়াল মাছটি ইলিশ ধরার জালে আটকা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য হরিণা টলার ঘাটে এলাকার নিয়ে আসেন আলম। পাটগ্রাম গ্রামের আমির হোসেনসহ পাঁচ জন কৃষক বোয়ালটি ১৫০০০ হাজার টাকায় কিনে নেন ।

পাটগ্রাম গ্রামের বাসিন্দা ও মৎস্য শিকারী আলম মিয়া জানান, হরিনা ঘাট থেকে একটু ভিতরে পদ্মায় আজ ভোর ৫টার দিকে ইলিশের জাল তুলতেই বুঝতে পারি বড় কোনো মাছ জালে আটকা পরেছে। অবশেষে টেনে নৌকায় তুলতেই দেখতে পাই বড় একটি বোয়াল জালে আটকা পড়েছে।

মাছ ক্রেতা ও পাটগ্রাম গ্রামের কৃষক আমির বেপারি বলেন, “১২ কেজির বোয়াল মাছটি সরাসরি জেলের কাছ থেকে আমরা পাঁচ জন কৃষক ১৫ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছি। মাছটি হরিণা ঘাটে পানিতে বাশের খুঁটি সঙ্গে বেঁধে রাখলে উৎসুক জনতা অনেকে দেখতে ভিড় করেন”।

হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নুরুল ইকরাম বলেন, ” হরিরামপুরে পদ্মায় মাঝে মাঝে বড় বড় মাছ বিশেষ করে বোয়াল, আইড়, পাঙাস, রুই, কাতল মাছ ধরা পরে। আজ একটি বোয়াল ধরা পরেছে বলে শুনেছি ।


আরও খবর



টুঙ্গিপাড়ায় ৪ মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামী তাহিন শেখ গ্রেফতার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মো: মাসুদ রানা, গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :

গত  ১৬ নভেম্বর  অফিসার ইনচার্জ খন্দকার আমিনুর রহমান এর নিদের্শনায় অত্র থানার এসআই/সুবীর সূত্রধর ও এসআই ইব্রাহিম এসআই বরেন্দ্র এবং  সঙ্গীয় ফোর্সসহ  রাত্রী বেলায় গোপন  সংবাদের ভিত্তিতে গিমাডাঙ্গা মুন্সিরচর এলাকা হইতে  মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারী, নারী দিয়ে কৌশলে প্রতারনাকারী  বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন ধারার মোট ০৯(নয়)টি মামলায় অভিযুক্ত আসামী তাহিন শেখ (২৫) পিতা- মোতালেব শেখ, সাং- গিমাডাঙ্গা, থানা-টুঙ্গিপাড়াকে গ্রেফতার করে - ১৭ নভেম্বর  বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হয়। উক্ত আসামির বিরুদ্ধে টুঙ্গিপাড়া থানায় ০৪ টি জি আর  গ্রেফতারি পরোয়ানা আছে।  উক্ত আসামী তাহিন শেখ অত্র থানা এলাকায় নারী দিয়ে ফাঁদে ফেলে বিভিন্ন লোকের নিকট হইতে মারপিট করতঃ কৌশলে টাকা পয়সা আদায় করত বলে,  অফিসার ইনচার্জ, টুঙ্গিপাড়া থানা গণমাধ্যম কর্মীদের জানান।


আরও খবর



অবরোধ : ১৭ দিনে ১৫৪টি আগুন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

গত ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ১৫৪টি আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগুন দেওয়া হয়েছে ঢাকা সিটিতে। গড়ে দিনে ৫টি করে বাস পোড়ানো হয়েছে এই কয়েকদিনে। এসব ঘটনায় সারা দেশে অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। এছাড়া দুজন ফায়ার সার্ভিসের সদস্য মারধরের শিকার ও ফায়ার সার্ভিসের একটি পানিবাহী গাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

এই ১৭ দিনে সারা দেশে ১৫৪টি আগুনের সংবাদ পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এরমধ্যে ২৮ অক্টোবর ২৯টি, ২৯ অক্টোবর ১৯টি, ৩০ অক্টোবর একটি, ৩১ অক্টোবর ১১টি, ১ নভেম্বর ১৪টি, ২ নভেম্বর সাতটি, ৪ নভেম্বর ছয়টি, ৫ নভেম্বর ১৩টি, ৬ নভেম্বর ১৩টি, ৭ নভেম্বর দুটি, ৮ নভেম্বর ৯টি, ৯ নভেম্বর সাতটি, ১০ নভেম্বর দুটি, ১১ নভেম্বর সাতটি, ১২ নভেম্বর সাতটি এবং সবশেষ ১৩ নভেম্বর সাতটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

এসব অগ্নিকাণ্ডে ৯৪টি বাস, মাইক্রোবাস তিনটি, প্রাইভেটকার দুটি, মোটরসাইকেল আটটি, ট্রাক ১৩টি, কাভার্ড ভ্যান আটটি, অ্যাম্বুলেন্স একটি, পিকআপ দুটি, সিএনজি দুটি, নছিমন একটি, লেগুনা একটি, ফায়ার সার্ভিসের পানিবাহী গাড়ি একটি, পুলিশের গাড়ি একটি, বিএনপির দলীয় কার্যালয় পাঁচটি, আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় একটি, পুলিশ বক্স একটি, কাউন্সিলর অফিস একটি, বিদ্যুৎ অফিস দুটি, বাস কাউন্টার একটি এবং দুটি শোরুম পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

এতে দেখা যায়, ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত গড়ে দিনে পাঁচটি করে বাস পোড়ানো হয়েছে।

অপরদিকে দেখা গেছে, এ সময়ে সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায়। এছাড়াও দেশের ২৫টি জেলায় আগুনের ঘটনা ঘটে। বাকি ৩৯ জেলায় কোনও অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ ফায়ার সার্ভিস পায়নি।

এ সময় দেশের সকল বিভাগে দুর্বৃত্তদের দেওয়া অগ্নিকাণ্ড ঘটলেও সিলেট বিভাগে এ ধরনের কোনও ঘটনা ঘটেনি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ঢাকা সিটিতে ৮২টি, ঢাকা বিভাগে ৩৪টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৪টি, রাজশাহী বিভাগে ৯টি, বরিশাল বিভাগে ৬টি, রংপুর বিভাগে ৬টি, খুলনা বিভাগে ২টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

এদিকে জেলাভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গাজীপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি আগুনের ঘটনা ঘটেছে। গাজীপুরে ১৫টি, চট্টগ্রামে আটটি, নারায়ণগঞ্জ ছয়টি, বগুড়ায় পাঁচটি, মানিকগঞ্জে চারটি, ফরিদপুরে চারটি এবং লালমনিরহাটে চারটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

সময়ের বিবেচনা দিনের চেয়ে রাতে (সন্ধ্যা ৬টা-সকাল ৬টা) অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেশি ঘটেছে। ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত দিনে ৬১টি ও রাতে ৯৩টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩