
এ বাড়িতে এড করার পালা ডিম আর ডিম পারো কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণে যে কয়টা ডিম এখানে দেয়া প্রয়োজন হবে সে কয়টা এড করবেন আমার এখানে ডিম লেগেছে টোটাল পাঁচটা আপনাদের কম অথবা বেশি লাগতে পারে ডিম অ্যাড করে পাঠানোর পরে বুঝতে হবে না আরো লাগবে নাকি এখানে দেখুন এখন কিন্তু ডিমের পরিমাণ ঠিক আছে ডিমের পরিমাণ যদি বেশি কম হয়ে যায়, অর্থাৎ এই কোডটা না থাকে তাহলে কিন্তু এই মিশ্রণ থাকে যে নেয়া যাবে না এবারে চলে এসেছে এখানে দুটো চামচ পরিমাণ তেল দিয়ে নিয়েছে।
তাকে একটু হালকা গরম করে নিলাম আর এতে এখন ঢেলে দিব ডিমের মিশ্রণ অর্থাৎ এটা থেকে আমি এখন ওমলেট বানিয়ে নিব এটা কিন্তু অনেকটাই তারই সম্রাট এর মত আপনারা চাইলে পুরো মিশ্রণটা একবারে দিয়ে কিন্তু একটা মোটা এবং বড় সাইজের ওমলেট বানিয়ে নিতে পারেন আবার চাইলে আমার মত দুবারে করে দুটো অমলেট বানিয়ে নিতে পারেন আমি কিন্তু এর থেকে দুটো আমলের তৈরি করব তাই এখানে আমি অর্ধেক ব্যাটার প্যানে ঢেলে দিচ্ছি আর এই সময়টাতে কিন্তু চুলার আঁচ একেবারেই লয়ে করা আছে।
এবার আমি একটা চামচ দিয়ে চারিদিকে একটু ভালো করে ছড়িয়ে দিচ্ছি যাতে করে সব দিকেই বাঁধাকপি গাজর আর এবারে একটা ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিচ্ছে আর অপেক্ষা করব যতক্ষণ না পর্যন্ত নিচের অংশটা ভালো করে ভাজা হয়ে যায় প্রায় 7 8 মিনিট পরে আমি ঢাকনা সরিয়ে নিলাম, দেখুন অপর দিক থেকে যখন দেখবেন ডিমের আর কোন লিকুইড আপনি তখন বুঝতে হবে নিচের সাইট টা ভাজা হয়ে গিয়েছে।
আলু ও ডিম
এই পর্যায়ে এটাকে আমি ফ্লিপ করে নিচ্ছি এবার আবারো ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিচ্ছে আর চুলা রাস্তা কিন্তু একেবারেই গেছে এভাবে আমি অন্য সাইটে যাইবো এখন ভাজা হয়ে গিয়েছে আমি এখন এই ডিমের ওমলেট টাকে তুলে নিয়েছি আর খুব বেশি জোরে আছে কিন্তু ভেতরে কাঁচা থেকে যাবে তাই খুব অল্প আছে একটু সময় নিয়ে ভাবতে হবে আর বেশ লাল লাল করে ভাজলে দেখতে কিন্তু অনেক সুন্দর লাগে।
আর একটাতে এখন তুলে নিচ্ছে একটা প্লেটে আমি বাকিটুকু দিয়েও কিন্তু আরেকটা ওমলেট বানিয়ে নিব তবে তার আগে এতে আরো কিছুটা তেল দিয়ে নিলাম একে প্রসেস করে আমি একটাকে বেছে নিব একটা ভাজা হতে হতে আমি এই ওমলেট টাকে কেটে রেডি করে নিচ্ছি আমি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিচ্ছি আপনাদের যার যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে করে ছোট কিংবা বড় টুকরো করে কেটে নিবেন।
ময়দা ও ডিম
দুটো রেডি কোরে নিয়েছি এবার আমি রান্নার জন্য একটা প্যান্ট দিয়ে দিলাম আধাকাপ পরিমাণ তেল এই রান্নাটা চাইলে আপনারাও সয়াবিন তেল অথবা চালু করতে পারবেন একটু গরম হতে এতে দিয়ে দিলাম একটা তেজপাতা এলাচ আর একটা দারচিনি টুকরো করে নেয়া মশলাটা থেকে খুব সুন্দর একটা ফ্লেভার ছড়ালে এতে আমি দিয়ে দিচ্ছি আধাকাপ পরিমাণ পেঁয়াজবাটা আরে রেসিপিটা কিন্তু পেঁয়াজ কুচি পেঁয়াজ বাটা ব্যবহার করলে বেশি ভালো।
এতে করে একটু ঘন হবে আরে পেঁয়াজের সাথে এড করছে 1 চা চামচ আদা বাটা আমি এতে কোনো রসুনবাটা ব্যবহার করছি না আপনারা চাইলে দিতে পারেন তবে সে ক্ষেত্রে খুব সামান্য একটু পরিমাণে দিতে হবে এবারে পেঁয়াজ আদা বাটা একসাথে খুব ভাল করে ভেজে নিন একটু সময় নিয়ে ভাবতে হবে এটা শুধু এই রেসিপের ক্ষেত্রে না যেকোনো ক্ষেত্রে আপনারা বাটা মশলা যেটা ইউজ করেন।
নিয়ে যদি জানেন তাহলে কিন্তু তরকারির মধ্যে খুব সুন্দর একটা স্মাইল ছড়ায় নইলে তরকারিতে একটা ছাপ থেকে যায় পেঁয়াজ আদা বাটা ভাজা হয়ে গিয়েছে খুব সুন্দর একটা অ্যারোমা কিন্তু এখন ছড়িয়েছে রান্নার এই পর্যায়ে আমার চুলের অ্যাপটা কিন্তু একেবারে হারিয়ে গেছে আমি এড করে দিলাম একটা মিডিয়াম সাইজের টমেটো ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নেয়া আপনারা চাইলে টমেটোট্রাকে ব্লেন্ড করে দিতে পারবেন।
ডিম দিয়ে বিকেলের নাস্তা
আবার এভাবে কেটে ওয়েট করতে পারবেন এবারে দিয়ে দিচ্ছি সামান্য পরিমাণের হলুদের গুঁড়ো ধনিয়া গুঁড়া দিচ্ছে হাফ চা চামচ আর লাল মরিচের গুঁড়ো দিচ্ছি নিজেদের টেস্ট অনুযায়ী একটু নেড়েচেড়ে নিচ্ছি যাতে করে নিচে আবার মশলাটা ধরে না আসে আধা চা চামুচ গরম মসলার গুঁড়া মসলা কার সাথে কার সাথে কিন্তু এই যে টমেটোকুচি এড করেছি সেটা ভালো করে গলে যাবে তবে সময় আমি লবণ দিয়ে দিয়েছি।
কিন্তু ভালো করে বুঝে নিতে হবে কারণ ডিমের ওমলেট লবণ আছে আবার সেই সাথে বাঁধাকপিতে আছে তাই এখানে গ্রেফতার আন্দাজে লবণ এড করলাম এবারে মসলা ভালো করে কষিয়ে নিচ্ছে আর ফাঁকে ফাঁকে চামচ টমেটো একটু ম্যাচ করে দিচ্ছি হয়ে গিয়েছে আর যে টমেটোকুচি এড করেছিলাম সেটা কিন্তু আমার সাথে খুব সুন্দর করে ব্লেন্ড হয়ে মিশে গিয়েছে এবার এতে আমি এড করছি একা পরিমাণ মটরশুঁটির এই অংশটা কিন্তু একেবারেই অপশনাল আপনাদের কাছে থাকলে দিতে পারবেন না থাকলে কোন সমস্যা নেই।
কাঁচা আলু দিয়ে বিকেলের নাস্তা
এটা ছাড়াও কিন্তু রেসিপি টা কিরকম মজা হবে তবে দিলে আরেকটু বেশি মজা হবে এই জাস্ট করলাম তাই এখন মটরশুঁটির সহ মশাটাকে একটু কষিয়ে আমি মটরশুঁটির আগেই সিদ্ধ করে নেব একটু পানি দিয়ে নিচ্ছি যাতে করে মটরশুঁটির গুলো সেদ্ধ হতে পারে এবারে আমি ঢাকনা দিয়ে দিচ্ছি আর অপেক্ষা করছে সেগুলো পর্যন্ত মধ্যে কিন্তু খুব বেশি সময় লাগে না প্রায় পাঁচ মিনিট পরে আমি ঢাকনা খুলে নিয়েছি।
আর এই সময় কিন্তু সুন্দর ভাবে সেদ্ধ হয়ে গেছে আর এই পর্যায়ে বেশ কিছুটা ভুল হয়ে গিয়েছে এই ঝোল ছোলা অবস্থায় এতে আমি কেটে রাখা ডিমের ওমলেট টুকরোগুলো এড করে দিব এবার আবারো ঢাকনা দিয়ে ঢেকে আমি কিছুক্ষণ রান্না করব যাতে করে অমলেট এর ভেতরে মশলাপাতি গুলো ভালোভাবে ঢুকে যাওয়ার চান্স পায় ফিরে এলাম কিছুক্ষণ পরে এখন কি তো রান্না অলমোস্ট কমপ্লিট যেটা ছিল সেটা কিন্তু অনেকটাই সুখি এসেছে একটা গায়ে মাখা গায়ে মাখা ভাব চলে এসেছে।
তবে এই পর্যায়ে একটু নেড়ে সেরে নিলাম যাতে নিচে লেগে না যায় সেটা খেয়াল রাখার জন্য আর এড করছে কয়েকটা কাঁচা মরিচ একটু ছেড়ে দিয়েছি এই কাঁচামরিচ গুলো কোন ঝাল এর জন্য নয় এগুলো শুধুমাত্র সুন্দর একটা ফ্লেভার নিয়ে আসবে তবে কাঁচামরিচ গুলোতে সেতো ঝাল নেই তাই আমি একটু ফেলে দিয়েছি আর সেইসাথে দিয়ে দিলাম কিছুটা ধনেপাতা কুচি একটুখানি নেড়েচেড়ে দিয়ে আবারো ঢাকনা টা দিয়ে দিলাম আর এই সময়টায় চুলার আঁচ টা একেবারে রেখে দিব।
আলু আর ডিমের রেসিপি
আর এভাবে কিন্তু আমি রাখবো প্রায় মিনিট পাঁচেকের মত ফিরে এলাম পাঁচ মিনিট পরে একদম লো আছে কিন্তু এই পাঁচ মিনিট ছিল আর এই সময়টাতে কাঁচা মরিচ এবং ধনেপাতার গানটা পুরো তরকারিতে ছড়িয়ে গিয়েছে রান্না কিন্তু হয়ে গিয়েছে এবার শুধুমাত্র পরিবেশনের পালা এইতো হয়ে গেলো শীতের একটা সবজি দিয়ে একটু ভিন্ন ধরনের কিন্তু খুবই মজার একটা রেসিপি আর এই রেসিপিটা অবশ্যই আপনারা বাসায় ট্রাই করতে কিন্তু ভুলবেন না।