Logo
শিরোনাম

আরেক অস্ত্র মামলায় নূর হোসেনের বিচার শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

বুলবুল আহমেদ সোহেল নারায়ণগঞ্জঃ

নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি নূর হোসেনের বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আরোও একটি অস্ত্র মামলায় বিচার করেছে আদালত। রোববার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ ( বিশেষ ট্রাইবুনাল ১) আদালতের বিচার মুন্সী মোঃ মশিয়ার রহমান এ আদেশ দিয়েছেন৷ এসময় নূর হোসেন সহ মামালার অন্য আসামীরা আদালতে উপস্তিতির ছিলেন।

আদালত পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আরেকটি অস্ত্র মামলায় আসামী নূর হোসনকে আদালত হাজির করতে সকালে গাজিপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়। পরে তাকে সহ ১১ আসামীকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত তাদের বিরুদ্ধে মামলার চার্জ গঠন করেছেন। শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর হয়েছে। এর আগে গত চার আগস্ট আরেকটি অস্ত্র মামলায় নূর হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত।

২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড থেকে অপহৃত হন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাতজন। তিন দিন পর ৩০ এপ্রিল শীতলক্ষ্যা নদীতে একে একে তাদের মরদেহ ভেসে ওঠে। ঘটনার এক দিন পর কাউন্সিলর নজরুলের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বাদী হয়ে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা (পরে বহিষ্কৃত) নূর হোসেনসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ করে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা করেন। আইনজীবী চন্দন সরকার ও তাঁর গাড়িচালক ইব্রাহীম হত্যার ঘটনায় ১১ মে একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। ২০১৭ সালের ১৬ জানুয়ারি আলোচিত এই মামলায় চাকরিচ্যুত লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মদ ও নূর হোসেন সহ ২৬ আসামিকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন নারায়ণগঞ্জের আদালত। এর পর থেকে তিনি কারাগারে।


আরও খবর

সংশোধনী আসছে কাবিননামায়

বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪




ঈদযাত্রার প্রথম দিনেই ঘরমুখো মানুষের ভিড়

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

শুরু হয়েছে ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা। এবার সপ্তাহ জুড়ে অনলাইনে যারা ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটতে পেরেছেন তারাই আজ যাত্রা করছেন বাড়ির উদ্দেশ্যে। অর্থাৎ গত ২৪ মার্চ যেসব যাত্রী বুধবারের (৩ এপ্রিল) অগ্রিম টিকিট কেটেছেন কেবলমাত্র তারাই আজ কমলাপুর রেলস্টেশনে ভিড় করছেন।

এদিন সকাল থেকেই শুরু হওয়া বিশেষ ট্রেন যাত্রায় ইতোমধ্যেই ঢাকা ছেড়েছেন অনেকে। তবে ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয় ঘটেছে শুরুতেই৷ নির্ধারিত সময়ে ছেড়ে যেতে পারেনি কোনো ট্রেন।

জানা গেছে, ঢাকা থেকে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে প্রথমে ট্রেন ধূমকেতু এক্সপ্রেস (৭৬৯) ঢাকা স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার কথা সকাল ৬টায়। দ্বিতীয় ট্রেন হিসেবে কক্সবাজারগামী পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৬) ছেড়ে যাওয়ার কথা সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে। কিন্তু পর্যটক এক্সপ্রেস ৫ মিনিট বিলম্ব নিয়ে ৬ নম্বর প্লাটফর্ম থেকে ছেড়ে গেলেও সাড়ে ৬টারও পর ধূমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা ছেড়েছে। তৃতীয় ট্রেন সিলেটগামী পারাবত এক্সপ্রেসও (৭০৯) ৪ মিনিট বিলম্ব নিয়ে সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে ১ নম্বর প্লাটফর্ম থেকে ঢাকা ছেড়ে গেছে।

সরেজমিনে কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা যায়, স্টেশনে প্রবেশের জন্য করা হয়েছে আলাদা গেট। বাঁশ দিয়ে নির্মাণ করা এসব অস্থায়ী গেটের সামনে দাঁড়িয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন রেলওয়ের নির্ধারিত কর্মকর্তারা। সেখানেই ঈদ যাত্রার জন্য স্টেশনে আসা যাত্রীর টিকিট চেক করে ভেতরের দিকে প্রবেশ করানো হচ্ছে। টিকেট ছাড়া ভেতরে কেউ প্রবেশ করতে পারছেন না।

যাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য তার পাশেই বানানো হয়েছে বেশ কয়েকটি সংস্থার অস্থায়ী বুথ। পুলিশ, আরএনবি, র‌্যাব- ৩ এর এসব বুথে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের।

আর প্ল্যাটফর্মের ভেতরে প্রবেশ করতে হলেও আবার দেখাতে হচ্ছে টিকিট। সেসব টিকিট স্ক্যান করে তথ্য নিশ্চিত হওয়ার পরই ভেতরের দিকে তারা প্রবেশ করতে পারছেন।

স্টেশনে আসা যাত্রীরা বলছেন, এখন পর্যন্ত তেমন কোনো ভোগান্তির মুখোমুখি হতে হয়নি তাদের। তবে সিডিউল অনুযায়ী যথাসময়ে ট্রেন ছেড়ে গেলে ঈদযাত্রা স্বস্তির হবে বলেও মন্তব্য করেন অনেকে।

আব্দুল লতিফ নামের এক যাত্রী বলেন, অনলাইনে টিকিট কাটার ফলে এখানে এসে বাড়তি সময় নষ্ট করতে হয়নি। খুব সহজেই টিকিট পেয়েছি। এখন ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছি। সিডিউল অনুযায়ী ট্রেন ছেড়ে গেলেই হলো। পরিবার-পরিজনের সাথে ঈদ করতে বাড়ি যাচ্ছি। এ বিষয়টিই আনন্দের।

উম্মে সালমা নামের আরেক যাত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত সবকিছু ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। তেমন ভিড় কিংবা ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি। ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছি।

ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, এখন পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাক আছে। কোনো ট্রেনে খুব বেশি বিলম্ব হয়নি। আমাদের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তারা কাজ করে যাচ্ছেন। আশা করি যাত্রীদের জন্য একটি সুন্দর ঈদযাত্রা আমরা উপহার দিতে পারবো।

প্রসঙ্গত, ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ট্রেন যাত্রার ৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি হয়েছে গত ২৫ মার্চ ও ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি হয়েছে গত ২৬ মার্চ।

ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৭ এপ্রিলের টিকিট ২৮ মার্চ, ৮ এপ্রিলের টিকিট ২৯ মার্চ ও ৯ এপ্রিলের টিকিট ৩০ মার্চ বিক্রি করা হয়েছে।

এছাড়া চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে ১০, ১১ ও ১২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে। যাত্রীদের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস (২০২৪) উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি  পালন করা হয়েছে। 

আজ ২৬ মার্চ ২০২৪, সূর্যোদয়ের সাথে সাথে প্রশাসনিক ভবনের সামনে ভাইস-চ্যান্সলর প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ আর এম সোলাইমান ও কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলামকে নিয়ে  জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু করেন । এর পর বিশ্বিবদ্যালয়ের পক্ষ থেকে  ক্যাম্পাসস্থ মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা ভাষ্কর্য পত্যয়'৭১ ও বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। 

এছাড়াও অফিসার্স অ্যাসোয়েশন, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারি সমিতি, বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ, ভাসানী পরিষদ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাঁধন এবং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসস্থ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও  প্রত্যয়'৭১ এর পাদদেশে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এর পর বিশ্বিবদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেন।  

এছাড়া বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মিলাদ ও  দোয়া মাহফিল ও এবং ক্যাম্পাসস্থ মন্দিরে প্রার্থনার আয়োজন করা হয়।  সকল কর্মসূচিতে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রার, চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্টসহ বিভিন্ন অফিস প্রধান,  শিক্ষক-শিক্ষার্থী,  ও কর্মকর্তা-কর্মচারিবৃন্দ অংশগ্রহন করেন।


আরও খবর



"হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন মাইজভাণ্ডারী (রহঃ) মানুষের অন্তর জয় করেছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

মাইজভাণ্ডার শরীফের সাজ্জাদানশীন, সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী বলেছেন,"সুফিরা জ্ঞানের গরিমা দিয়ে নয় ; তাদের সুন্দর ব্যবহার, চরিত্র, নম্রতা, বিনয় ও হেকমতের মাধ্যমে মানুষের অন্তর জয় করতে পেরেছেন বলেই, কোটি কোটি মানুষ তাদের মাধ্যমে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে এসেছে। অন্য ধর্মের মানুষরা পবিত্র কুরআন বা ইসলাম সম্পর্কে জানতো না ; কিন্তু সুফিদের প্রতি প্রবল আকর্ষণের কারণে তারাও সুফিদের জীবনাচরণ ও ধর্মকে গ্রহণ করেছিলো। যুগে যুগে সুফিদের মাধ্যমেই ইসলামের খেদমত হয়েছে। সুফিরা অন্ধকার হৃদয়কে আলোকিত করতে পারেন। কারণ তারা আল্লাহর গুণে গুণান্বিত। বাহ্যিক জ্ঞানের চেয়ে অপ্রকাশ্য জ্ঞান অনেক বেশি মহিমান্বিত। সুফিরা সেই জ্ঞানে জ্ঞানী। হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন মাইজভাণ্ডারী (রহঃ) ছিলেন বিশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সুফি। সমগ্র বিশ্বে যেমন তার সম্মান মর্যাদার সাথে বিচরণ ছিলো, তেমনি বাংলাদেশের আনাচে কানাচে তিনি আল্লাহ্ ও নবীপ্রেমের ঢেউ তুলেছেন। অভাবী, অসহায়, দরিদ্র মানুষকে তিনি পরম মমতায় বুকে জড়িয়েছেন। তাদের সুখ-দুঃখের কথা শুনেছেন।

স্রষ্টা ও সৃষ্টির প্রতি নিঃস্বার্থ ভালোবাসাই ছিলো তার দর্শন। এভাবে তিনি মানুষের অন্তর জয় করেছেন বলেই তার হাতে হাত রেখে হাজারো মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছেন। আবার অজস্র প্রাণে তিনি নবীপ্রেমের আলো জ্বেলেছেন। মানবতার জন্য তিনি ছিলেন নিবেদিত প্রাণ। ইসলাম, সুফিবাদ, তরিকা ও মানবতায় তার অনন্য অবদানের জন্যই তিনি মহাকালকে জয় করতে পেরেছেন।"

২৯শে মার্চ, ২০২৪ মিরপুর-১ মাইজভাণ্ডার মইনীয়া খানকাহ্ শরীফে হুযুর গাউসুল ওয়ারা, হযরাতুলহাজ্ব আল্লামা শাহ্সুফি সাইয়্যিদ মইনুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী (রহঃ) স্মরণে আয়োজিত আলোচনা সভা ও ইফতার মাহ্ফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রিয় নবিজী, (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও তার বংশধরগণের প্রতি সশ্রদ্ধ সালাম পেশ শেষে ফিলিস্তিনের জনগণসহ দেশ ও বিশ্ববাসীর কল্যাণ কামনায় মুনাজাত করা হয়।


আরও খবর



রামগড় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মোহাম্মদ শাহেদ হোসেন রানা,রামগড় :

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণে রামগড় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নানা কর্মসূচি মধ্যে দিয়ে দিবসটি পালন করা হয়। সূর্যদয়ের সাথে সাথে উপজেলা বিজয় ভাস্কর্য প্রাঙ্গনে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষথেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে রামগড় হাই স্কুল মাঠ প্রাঙ্গনে সকাল সাড়ে ৮টায় আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শন এবং পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মমতা আফরিন উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামগড় উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কার্বারী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রামগড় পৌরসভার মেয়র মো.রফিকুল আলম কামাল, রামগড় উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো.আনোয়ার ফারুক, রামগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবপ্রিয় দাশ, রামগড় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সাবেক কমান্ডার মো.মফিজুর রহমান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা বেগম প্রমূখ।

এদিকে সকাল ১০টায় উপজেলা টাউন হলে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংর্বধনা দেওয়া হয়।


আরও খবর



ঈদের ছুটি : স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১২ নির্দেশনা

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

ঈদের ছুটিতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে হাসপাতালগুলোয় কর্মরতদের জন্য ১২ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

রবিবার অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, চলতি বছর শবেকদর, ঈদুল ফিতর, বাংলা নববর্ষ ও সাপ্তাহিক ছুটির কারণে দীর্ঘ ছুটি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ছুটির এই সময়ে হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসাসেবা ব্যবস্থাপনার জন্য নিম্নলিখিত নির্দেশনা প্রদান করা হলো।

নির্দেশনাগুলো হলো

১. ছুটিকালীন কর্মস্থলে পর্যাপ্ত জনবল ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য ঈদের আগে ও পরে সমন্বয় করে জনবলকে পর্যায়ক্রমে ছুটি দেওয়া যেতে পারে।

২. প্রতিষ্ঠানপ্রধান নিরবচ্ছিন্ন জরুরি চিকিৎসা কার্যক্রম ও জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে অনুকূলিতভাবে ছুটি মঞ্জুর করবেন।

৩. প্রতিষ্ঠান সিভিল সার্জন, বিভাগীয় পরিচালক-কে অবহিত করে শুধু ঈদের ছুটিকালীন নিজ জেলার মধ্যে অতি প্রয়োজনীয় জনবল সমন্বয় করতে পারবেন।

৪. জরুরি বিভাগে সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।

৫. জরুরি বিভাগ ও লেবার রুম, ইমারজেন্সি ওটি সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে।

৬. অন্তঃবিভাগে ইউনিট প্রধানরা প্রতিদিন কাজের তদারকি করবেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলো জরুরি ল্যাব, এক্স-রে সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে।

৭. ছুটি শুরু হবার পূবেই ছুটির সময়ের জন্য পর্যাপ্ত ওষুধ, আই ভি ফ্লুয়িড কেমিক্যাল রি-এজেন্ট, সার্জিক্যাল সামগ্রী মজুদ ও তাৎক্ষণিকভাবে সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে স্টোর কিপার অথবা ছুটিকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টাফ অবশ্যই নিজ জেলা ও উপজেলার অবস্থান করবেন।

৮. অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে।

৯. ছুটিকালীন হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আগাম পত্র দিতে হবে।

১০. প্রতিষ্ঠান প্রধান ও বিভিন্ন বিভাগের প্রধানরা ছুটিকালীন সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করবেন হবে এবং ঈদের দিন কুশল বিনিময় করবেন।

১১. প্রতিষ্ঠান প্রধান ছুটি নিলে অবশ্যই বিধি মোতাবেক কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাবেন এবং দায়িত্ব গ্রহণকারী কর্মকার্তা সকল দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল নম্বর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।

১২. প্রতিষ্ঠান প্রধান ঈদের দিন রোগীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন তদারকি করবেন এবং রোগীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।

 


আরও খবর