Logo
শিরোনাম
নওগাঁর সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের মৃতদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ মোরেলগঞ্জে প্রকাশ্যে ফিল্মি স্টাইলে গৃহিনীকে রাস্তায় ফেলে মারপিট: ইমাম আটক সুনামগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সাংসদ নজির হোসেনের দাফন সম্পন্ন উত্তরায় মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন এর ইফতার মাহফিল নওগাঁয় গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে স্বামী, শাশুড়ী ও দেবরকে আটক করেছে র‌্যাব নওগাঁয় হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ধামরাইয়ে অগ্নিকাণ্ডে এক পরিবারের ৪ জন অগ্নিদগ্ধ নড়িয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত জের ধরে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ভেনিস বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রামগড়ে বিজিবি'র উদ্যোগে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

বাগেরহাটে হত্যার মুল হোতা ফরিদ শেখসহ ৯ জন আটক

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ |

Image

এম.পলাশ শরীফ, বাগেরহাটঃ

নূরে আলম ওরফে তানু ভুঁইয়া(৩৫) হত্যাকান্ডের  মুল হোতাসহ ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ। রবিবার দুপুরে বাগেরহাট পুলিশ সুপার কেএম আরিফুল হক প্রেস ব্রিফিং করে আটকৃতদের নাম ঠিকানা প্রকাশ করেন। এ সময়ে আটককৃতদের নিকট থেকে হত্যায় ব্যবহৃত অগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলো হত্যাকান্ডের মুল হোতা বাগেরহাটে শহরের বাসাবাটি এলাকার টুটুল শেখের ছেলে  ফরিদ শেখ (২৮), জামাল মিস্ত্রীর ছেলে মনির (২৬)  আলী আকবরের ছেলে  রাতুল শেখ, সোবহানের ছেলে  সিরাজুল (২৭), এসমাইল শেখের ছেলে আলামিন (৩০) , রুস্তমের ছেলে সুমন (২৬) বাসাবাটি, কাড়াপাড়ার সোহাগ (২৫), পুর্ব বাসাবাটির মোসলেম শেখের ছেলে মুকুল শেখ(৫৩), ও বাসাবাটি মৃত সোবহান শেখের ছেলে কবির শেখ (৫০)। আটককৃতরা পিরোজপুরে জেলার ইন্দুরকানী উপজেলার বালিপাড়া এলাকায় ফরিদ শেখের ফুফু বাড়ীতে আত্মগোপন করেছিল বলে পুলিশ জানায়। পরে গোপন সংবাদে খবর পেয়ে শনিবার গভীর রাতে ডিবি, ডিএসবি ও থানা পুলিশ যৌথভাবে আসামীদের আটক করতে সক্ষম হয়।

শুক্রবার সাড়ে ১০ টার দিকে আটককৃতরা বাগেরহাট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরে আলম ওরফে তানু ভূইয়াকে গুলি করে হত্যা করে। পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামীরা এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের কারণে এই হত্যা কান্ডটি ঘটিয়েছে বলে পুলিশকে জানয়েছে বলে পুলিশ সুপার জানান। এদিকে তানু ভুইয়ার স্ত্রী কানিজ ফাতেমা বাদী হয়ে বাগেরহাট সদর মডেল থানায় মোট ১৭ (সতের) জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৭/৮ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। 


আরও খবর



উচ্চ শুল্কের কারণে খেজুরের দাম বাড়ে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ |

Image

উচ্চ ডিউটির (শুল্ক) কারণে খেজুরের দাম দুই থেকে তিনগুণ বেড়ে গেছে বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম।

সিরাজুল ইসলাম বলেন, খেজুর আমদানিতে উচ্চ ডিউটি না থাকলে অনেক কম দামে খেজুর বিক্রি করা যেত। এ কারণে প্রায় দুই থেকে তুন গুণ বেশি দাম বেড়ে গেছে। অথচ যারা ডিউটি নির্ধারণ করেন তাদের কোনো দায় হয় না। দায় হয় সরকারের অথবা ব্যবসায়ীদের।

তিনি আরও বলেন, ১১০ টাকা কেজি দরে খেজুর আমদানি করে শুল্ক দিতে হয় ১৪০ টাকা। বাজারে তা বিক্রি করতে হয় ২৫০ টাকায়। এ কারণেই খেজুরের দাম এত বেশি। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই শুল্ক যুক্ত করা হয়েছে। অথচ ২০২২-২৩ অর্থবছর এক কেজি খেজুরে মাত্র ১০ টাকা শুল্ক দিয়েছি।

এ খেজুর ব্যবসায়ী বলেন, ৩৫ বছর ধরে খেজুর আমদানি করি, কখনো শুল্ক দিতে হয়নি। আমি এখন খেজুর আমদানি করলাম ৯০০-১০০০ মার্কিন ডলারে। চট্টগ্রাম কাস্টমস কনটেইনার খেজুরের জন্য ২৫০০ ডলার এবং হিমায়িত কনেটেইনারে খেজুরের জন্য ৪০০০ ডলার শুল্ক নির্ধারণ করেছে। এতে খেজুরের দাম প্রায় তিনগুণ বেড়ে গেছে।

বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইমরান হাসান বলেন, রমজানে ব্রয়লার মুরগি, গরুর মাংস, মসলা ইত্যাদির দাম বাড়লে রেস্তোরাঁ মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

এ বিষয়ে এফবিসিসিআই উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে আশ্বস্ত করেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।

সাপ্লাই চেইন ব্যাহত হলে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হয় উল্লেখ করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, পাইকারি বাজার থেকে খুচরা পর্যায়ে পণ্যের মূল্যের ক্ষেত্রে যাতে অস্বাভাবিক পার্থক্য না হয় সেজন্য মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।

এসময় বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারী ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান মাহবুবুল আলম।

ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, রমজান ইবাদতের মাস। আপনারা সারা বছর ব্যবসা করেন, রমজান মাসেও করবেন। পৃথিবীর অন্য দেশগুলোতে উৎসব উপলক্ষে ছাড় দেওয়া হয়। আমাদের দেশেও তেমন হতে হবে। কোনো ব্যবসায়ী পণ্যের বেশি দাম রাখবেন না। আপনারা রমজান মাসে ন্যায্য লাভ করেন। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে সতর্ক আছেন। তাই এদিক সবাইকে সাবধান হতে হবে।

রমজানে বাজার মনিটরিং প্রসঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আমিও একমত। পুলিশ দিয়ে বাজার মনিটরিং করানো হোক, তা আমি চাই না। বাজার কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মনিটরিং করলেই হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য তদারকি না করলে ব্যবসায়ীদের সরকারিভাবে হয়রানির শিকার হতে হবে। এটা আমরা চাই না। কাজেই আমি প্রতিটি বাজার কমিটিতে অনুরোধ করবো, আপনারা তদারকি কার্যক্রম জোরদার করেন।

সমাপনী বক্তব্যে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, অসাধু কোনো ব্যবসায়ীর পক্ষে এফবিসিসিআই নাই। তাদের বিরুদ্ধে সবসময় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। পাশাপাশি এফবিসিসিআই থেকেই এবার বাজার মনিটরিং করা হবে।

এর আগে সভায় উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে নিজ নিজ অবস্থানের কথা তুলে ধরেন মিল মালিক, আড়তদার, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা এবং মালিকরা।

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের যথেষ্ট মজুত আছে উল্লেখ করে ভোগ্যপণ্যের দাম না বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন পণ্যের উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা।

এদিকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে নতুন পেঁয়াজ উঠতে যাচ্ছে উল্লেখ করে পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা জানান, এর ফলে আসন্ন রমজানে বাজারে পেঁয়াজের সংকট হবে না।


আরও খবর

তরমুজের ব্যাপক দরপতন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




রাঙ্গামাটিতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

উচিংছা রাখাইন কায়েস , রাঙ্গামাটি  

আজ ৫৪তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বাঙালিদের ওপর অতর্কিত গণহত্যা অভিযান ‘অপারেশন সার্চলাইট’ শুরু হয় মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ ।

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আজ ভোর ৬ টা ৫ মিনিটে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা করা হয়।

সূর্যদ্বয়ের সাথে সাথে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, জাতির পিতার মুর‌্যালে ও শহীদ বেদীতে পুস্পস্তবক অর্পন করেন। পরে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমা, রাঙ্গামাটি পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রেমলিয়ানা পাংখোয়া, রাঙ্গামাটি সিভিল সার্জন ডাঃ নিহার রঞ্জন নন্দী, রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ শহীদুজ্জামান মহসিন রোমান, সহ বিভিন্ন সরকারী দপ্তর ও সামাজিক সংগঠন শহীদ বেদীতে পুস্পস্তবর্ক অর্পন করেন।

পরে রাঙ্গামাটি চিংহ্লা মং মারি স্টেডিয়ামে শিশু কিশোরদের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



আধুনিক সেনাবাহিনী গড়ে তুলতে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ |

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকার যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক, সময়োপযোগী ও প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। যাতে তারা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সক্ষম হয়।

তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের এই সশস্ত্র বাহিনী দেশের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় উপযুক্তভাবে গড়ে উঠবে।

আজ শনিবার সকালে রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রেজিমেন্ট, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট তথা বীর এর তৃতীয় পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।

সরকার প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর সেনাবাহিনীতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পদাতিক ডিভিশন, ব্রিগেড, ইউনিট ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে এবং আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার পদক্ষেপ আমরা হাতে নিয়েছি। কাজেই আমরা চাই আমাদের এই সশস্ত্র বাহিনী দেশের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় উপযুক্তভাবে গড়ে উঠবে।

শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়ায়। শুধু তাই নয়, দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ব্যাপকভাবে তার সরকার কাজ করে যাচ্ছে এবং আমাদের সশস্ত্র বাহিনীও সেভাবেই মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রেখে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, কাজেই এভাবেই আমরা সকলে এক হয়ে আমাদের দেশকে গড়ে তুলে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব, এটাই আমাদের লক্ষ্য। ইতোমধ্যেই আমরা আমাদের দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য ব্যাপক কর্মসূচি নিচ্ছি। তাছাড়া দারিদ্র বিমোচন করে দেশকে আরো উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়ায় আজকের বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী উন্নয়নের রোল মডেল বলে পরিগণিত হয়েছে। আজকের বাংলাদেশকে এখন আর কেউ অবহেলা করতে পারে না। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। আমরা সেভাবেই সামনের দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একটি আধুনিক, পেশাদার ও চৌকস সশস্ত্রবাহিনী গঠনের লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন। তার নির্দেশেই ১৯৭২ সালে কুমিল্লায় গড়ে তোলা হয় বাংলাদেশ মিলিটারি অ্যাকাডেমি।

তিনি বলেন, জাতির পিতার সুদূরপ্রসারী প্রতিরক্ষা নীতির আলোকেই আমরা প্রতিরক্ষা নীতি ২০১৮ফোর্সেস গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছি এবং ধারাবাহিকভাবে সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন করা হচ্ছে।

সরকার প্রধান বলেন, দুর্জয়, দুরন্ত, নির্ভীক- এই মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সাথে রয়েছে আমার গভীর বন্ধন। কারণ জাতির যে আকাঙ্ক্ষা ছিল বাংলাদেশের নামে একটি রেজিমেন্ট হবে। ২০০১ সালেই সেই রেজিমেন্ট আমরা প্রতিষ্ঠা করি।

তিনি বলেন, ২০০৯ সালে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর এই রেজিমেন্টকে রেজিমেন্টাল কালার প্রদান করি এবং ২০১১ সালে আমিই এই রেজিমেন্টকে মর্যাদাপূর্ণ জাতীয় পতাকা প্রদান করি। বর্তমানে এই রেজিমেন্টে দুটি প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নসহ মোট ৪৬টি ইউনিট রয়েছে।

এই ইউনিটের সদস্যগণ দেশ ও দেশের বাইরে দক্ষতা, সুনাম ও দেশপ্রেমের সাথে দায়িত্ব পালন করছে, উল্লেখ করে সরকার প্রধান আশাবাদ ব্যক্ত করেন, তারা এই যে কাজের মধ্যদিয়ে সুনাম অর্জন করেছেন তা অব্যাহত রেখে এগিয়ে যাবেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এখন শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও অবদান রেখে যাচ্ছেন এবং দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনছেন।

তিনি বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যেখানেই যাচ্ছেন সেখানেই তারা মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করছেন।

সূত্র : বাসস


আরও খবর



ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা কর পরিশোধের নির্দেশ

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা কর পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ২০১১ সাল‌ থেকে টানা ৫ বছরে গ্রামীণ কল্যাণ ট্রাস্টের আয়কর বাবদ এই অর্থ পরিশোধ করতেই হবে বলে জানিয়েছেন আদালত।

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।

কর ফাঁকিসংক্রান্ত বিষয়ে এর আগে ইউনূস সেন্টার একটি বিবৃতি দিয়েছিল। বিবৃতিতে তারা কর বকেয়ার বিষয় স্পষ্ট করে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছিল। ইউনূস সেন্টার বলছে, প্রফেসর ইউনূসের যে টাকা নিয়ে পত্র-পত্রিকা ও টেলিভিশনে আলাপ চলছে, তার পুরোটাই প্রফেসর ইউনূসের অর্জিত টাকা।

বিবৃতিতে বলা হয়, তার (ড. ইউনূস) উপার্জনের সূত্র প্রধানত তার বক্তৃতার ওপর প্রাপ্ত ফি, বই বিক্রিলব্ধ টাকা এবং পুরস্কারের টাকা। এর প্রায় পুরো টাকাটাই বিদেশে অর্জিত টাকা। এই টাকা বৈধভাবে ব্যাংকিং চ্যানেলে আনা হয়েছে। কর বিভাগ তা অবহিত আছে। কারণ, সব টাকার হিসাব তার আয়কর রিটার্নে উল্লেখ থাকে।

এতে আরও বলা হয়েছে, তিনি জীবনে কোনো সম্পদের মালিক হতে চাননি। তিনি মালিকানামুক্ত থাকতে চান। কোথাও তার মালিকানায় কোনো সম্পদ নেই (বাড়ি, গাড়ি, জমি বা শেয়ার ইত্যাদি)। তাই তিনি সিদ্ধান্ত নেন তার উপার্জনের টাকা দিয়ে ২টি ট্রাস্ট গঠন করবেন। তিনি তাই করেছেন।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবির গণিত বিভাগের শিক্ষকের বিদায় ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ |

Image

মো হৃদয় হোসাইন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুস সাত্তারের বিদায় সংবর্ধনা ও শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৯ মার্চ ২০২৪ (শনিবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় একাডেমিক ভবনের গণিত বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বিদায় সংবর্ধনা ও শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. পিনাকী দে। এসময় বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ধনেশ্বর চন্দ্র সরকার, জনসংযোগ ও প্রেস প্রকাশনা দপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আজিজুল হক ও বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মোঃ মুছা মিয়া বক্তব্য রাখেন।

বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রফেসর ড. পিনাকী দে প্রদত্ত 'এড. তারাপদ দে-মমতা দে' বৃত্তিতে ২ জনকে এম.এস (থিসিস) পর্যায়ে নীলিমা নাসরিন ও এম.এস (নন থিসিস) পর্যায়ে মোঃ সুজন খান এবং প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুস সাত্তার প্রদত্ত 'মিরাজ আলী-আব্দুস সাত্তার' বৃত্তিতে স্নাতক (সম্মান) পর্যায়ে ১ জন ছেলে মোঃ সাইদুল ইসলাম ও 'হুরজান নেসা-লাইলুন নাহার' বৃত্তিতে স্নাতক (সম্মান) পর্যায়ে ১ জন মেয়ে মোছাঃ রুকসানা আক্তারকে বৃত্তি প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে গণিত বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুস সাত্তার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে শিক্ষকতা শেষে ২০১০ সালে অবসর গ্রহণ করেন। এরপর ২০১৫-২০২০ সাল পর্যন্ত মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগে শিক্ষকতা (চুক্তিভিত্তিক) করেন।


আরও খবর