Logo
শিরোনাম

বাজেট অধিবেশন শুরু আজ

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

সদরুল আইন:


দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম বাজেট ও চলতি বছরের তৃতীয় অধিবেশন শুরু হচ্ছে আজ বুধবার (৫ জুন) থেকে। 


জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ বিকেল ৫টায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন শুরু হবে।


 জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।



রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের (১) দফায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এই অধিবেশন আহ্বান করেন। অধিবেশন শুরু পরের দিন বৃহস্পতিবার (৬ জুন) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট পেশ করবেন। 


এটি হবে বর্তমানে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা আবুল হাসান মাহমুদ আলীর প্রথম বাজেট। বর্তমান সরকারের টানা ১৬তম বাজেট। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের এটি তৃতীয় অধিবেশন। 


সাধারণত বাজেট অধিবেশন দীর্ঘ হয়। তবে আগামী ৩০ জুন বাজেট পাস হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ১০ জুন সম্পূরক বাজেট পাস হবে বলে জানা গেছে।



আসন্ন অর্থবছরের বাজেট হবে দেশের ৫৩তম এবং আওয়ামী লীগ সরকারের ছয় মেয়াদে ২৫তম বাজেট। তাজউদ্দীন আহমদ ১৯৭২ সালে স্বাধীনতা-উত্তর বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে দেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন। 


দেশের প্রথম বাজেটের আকার ছিল ৭ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন টাকা এবং এডিপির আকার ছিল ৫ দশমিক শূন্য ১ বিলিয়ন টাকা। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, প্রস্তাবিত বাজেটের আকার হবে প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকা।



আরও খবর

ভাতা পাবেন চব্বিশের আহতরা

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




সাদা কাপড় থেকে রক্তের দাগ উঠবে যেভাবে

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২৩ জুন ২০২৫ |

Image

ঈদুল আজহা মানেই পশু কোরবানি। ঈদের সকালেই নামাজ শেষে পশু কোরবানি করা হবে। পশু কোরবানির সময় এবং এর পরে পশুর মাংস কাটার সময় কাপড়ে রক্তের দাগ লাগবেই। সারাদিন গায়ে ও কাপড়ে রক্ত নিয়েই কাজ করতে হয়। কাজ শেষে গোসল করে নিজেকেপরিষ্কার করে নিতে হয়। কিন্তু কাপড়ে লাগা রক্তের দাগ নিয়ে বাড়ে বিপত্তি। কোন উপায়ে এই রক্তের দাগ উঠবে তা না জানলে কাপড়টি একেবারেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। অনেকেই সেই কাপড় ফেলেই দেন। আবার অনেকে ভালোভাবে ধুয়ে নেন। কিন্তু সঠিক উপায় না ধুলে রক্তের দাগ পুরোপুরি উঠবে না। আবার গন্ধও যাবে না। তাই কাপড় থেকে রক্তের দাগ দূর করার দারুণ সহজ কিছু উপায় রয়েছে

ভিনেগার

রক্তের দাগ লাগা কাপড়ে ভিনেগার ব্যবহার করুন। কাপড় থেকে খুব দ্রুত ও সহজে দাগ দূর হয়ে যাবে। যেখানে রক্তের দাগ লেগেছে সেখানে ভিনেগার স্প্রে করুন। হালকাভাবে ঘষে নিন। ১০ রেখে দিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দাগ পুরোপুরি না উঠলে আবারও খানিকটা ভিনেগার লাগিয়ে রাখুন। মনে রাখবেন, কাপড়ে রক্তের দাগ লাগার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ভিনেগার লাগাতে হবে। নয়তো রক্তের দাগ স্থায়ীভাবে বসে যেতে পারে।

ট্যালকম পাউডার

কাপড় থেকে রক্তের দাগ তুলতে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। পানি ও ট্যালকম পাউডার মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটি রক্তের দাগের ওপর লাগিয়ে নিন। এরপর একটি ব্রাশ দিয়ে আস্তে আস্তে ঘষে নিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই দাগ উঠে যাবে। এরপর ভালো করে ধুয়ে নিন।

লবণ পানি

কাপড়ের রক্তের দাগ দূর করতে লবণ পানি ব্যবহার করতে পারে। ঠাণ্ডা পানিতে লবণ মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণে কাপড়টি ভিজিয়ে রাখুন। ৪ ঘণ্টা পর ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে নিন। কাপড় পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যাবে।

কর্নস্টার্চ

কাপড় থেকে রক্তের দাগ তুলতে কর্নস্টার্চ ব্যবহার করতে পারেন। পানি ও কর্নস্টার্চ মিলিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এটি রক্তযুক্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। ২ ঘণ্টা পর ব্রাশের সেই জায়গাটি ঘষে নিন। এরপর পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। দেখবেন দাগ চলে গেছে।


আরও খবর



জমির মালিকানা দ্বন্দ্বে বলি ৩০০ মেহগনি গাছ, থানায় অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ২১ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

মাহবুবুল আলম রিপন :

জমির মালিকানা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার পশ্চিম হাসলী গ্রামে ৩০০টি মেহগনি গাছ তুলে নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ইয়াসমিন গত মঙ্গলবার (১৭ জুন) মানিকগঞ্জ সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন।

ভুক্তভোগী ইয়াসমিন লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, গত ১৭ জুন মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে তার শাশুড়ীর সম্পত্তি – আরএস ৩৮৭ খতিয়ানের ২০৪২ দাগভুক্ত ৭৭ ডিসিমেল জমিতে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ১২ জন অনধিকার প্রবেশ করেন। তারা সেখান থেকে প্রায় ৩০০টি মেহগনি গাছ তুলে নিয়ে যান। এতে আনুমানিক ২ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

অভিযোগে আরও উল্লেখ করেন, তিনি ও তার শাশুড়ী এই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে গাছ তুলে নেওয়ার কাজে বাঁধা দিলে আসামিরা তাদের ওপর চড়াও হন। এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি ও লাথি মারেন। একপর্যায়ে আবুল কাশেম ও আব্দুর রহমান তাদের কাপড় টেনে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন। এরপর সোলাইমান আমাকে গলা চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা চালায়। তার চিৎকারে লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। হামলাকারীরা যাওয়ার সময় ইয়াসমিনের কানের ৮ আনা ওজনের স্বর্ণের দুল ও তার শাশুড়ীর গলার ৮ আনা ওজনের স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেয়।

এ ঘটনায় মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার পশ্চিম হাসলী গ্রামের আবুল কাশেম (৫৮), আব্দুর রহমান (৬০), আতোয়ার হোসেন (৫৫), জাহাঙ্গীর হোসেন (২৩), সোলাইমান (২৩), ইয়াছিন (২২), বেদেনা (৪০), মাজেদা (৫৫), মর্জিনা (৩৭), সিংগাইর উপজেলার চারিগ্রামে গ্রামের নাজিমুদ্দিন (৫৮), আজাহার (৫৫), শাজাহান (৬২)-কে বিবাদী করে অভিযোগ করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী ইয়াসমিন বলেন, ‘জমির মালিকানা নিয়ে ঝামেলা। গত ১৭ জুন সকালে আমার শাশুড়ীর পৈতৃক জমিতে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ঢুকে পড়ে প্রায় ৩০০টি মেহগনি গাছ তুলে নিয়ে যায়। আমি ও আমার শাশুড়ী বাধা দিতে গেলে তারা আমাদের মারধর করে এবং শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। একপর্যায়ে সোলাইমান আমাকে গলা চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা করে। চিৎকারে লোকজন ছুটে এলে তারা পালিয়ে যায়। যাওয়ার সময় আমার কানের দুল এবং শাশুড়ীর গলার চেইন ছিনিয়ে নেয়। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।

এর আগে, এই জমি নিয়ে গত ২১মে পুলিশ সুপার বরাবর একটি অভিযোগপত্র জমা দেন ভুক্তভোগী ইয়াসমিনের দেবর মোহাম্মাদ আলী।

তিনি জানান, ‘এই জমিটি তার মা-বাবার নিজ নামে হাল নামজারি করে রেকর্ডভুক্ত এবং দীর্ঘদিন ধরে তারা ভোগদখল করে আসছেন। বর্তমানে তার দুই ভাই বিদেশে কর্মরত এবং তিনি নিজে হরিরামপুর উপজেলায় চাকরি করছেন। ফলে বৃদ্ধ মা-বাবা স্থানীয় এক বর্গাচাষীর মাধ্যমে জমিটি আবাদ করে থাকেন। গত ২১ মে সকাল ১০টার দিকে বর্গাচাষী জমিতে হাল চাষ করতে গেলে আবুল কাশেম, আব্দুর রহমান, আতোয়ার রহমান, জাহাঙ্গীর আলম, সোলাইমান, নাজিমুদ্দিন, আজাহার ও সাজাহান নামে কয়েকজন লোক দেশীয় অস্ত্রসহ জমিতে অনধিকার প্রবেশ করে এবং বেদখলের হুমকি দেয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বসতবাড়ির ১৪ শতক জমি ইতোমধ্যে আদালতের আদেশ অমান্য করে জোরপূর্বক দখলে রেখেছে বিবাদীরা। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী আমাদের অংশ বুঝিয়ে না দিয়ে উল্টো আমাদের বসতভিটাসহ সব জমি থেকে উচ্ছেদের হুমকি দিচ্ছে তারা। তাই বাধ্য হেয়ে পুলিশ সুপার বরাবর আমি একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম।’

এ প্রসঙ্গে মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আমান উল্লাহ বলেন, ‘এ ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান

প্রকাশিত:বুধবার ১১ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরছেন। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তারেক রহমান নিশ্চিয়ই দেশে ফিরবেন, অবশ্যই দেশে ফিরবেন। শিগগিরই ফিরবেন।’ তবে সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণের তথ্য জানাননি তিনি।

এ সময় লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের দিনক্ষণও জানান তিনি।

এসময় এপ্রিলে নির্বাচন নিয়ে বিএনপির অবস্থান কী হবে এ বিষয়ে গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছে।

প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেখুন এই বিষয়ে আমরা দলগত কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। আমরা আশা করছি যে, সরকারকে একটা বিবেচনা করতে, কিছুটা বলা যেতে পারে বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতেই তারা বিবেচনা করবেন।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘সময়টা (এপ্রিল) তো ঠিক না। আমি প্রথম দিন বলেছি, টাইম ইজ নট গুড ফর ইলেকশন। এপ্রিল মাস, আপনার রোজার মাস, রোজ শেষ হবে, ঈদ শেষ হবে। এর কয়েক দিন পরে নির্বাচন। আপনি ভাবেন রোজার মাসটায় প্রার্থীদের কী অবস্থা হবে…রাজনৈতিক কর্মীদের কী অবস্থা হবে? আমি নিজেই এখন চিন্তিত যে, প্রত্যেক দিন আমাকে ইফতার পার্টি করতে হবে। ইটস নো জোক। এটা বিরাট ব্যাপার। প্রার্থীদের ব্যয় দ্বিগুন হয়ে যাবে এবং এই ক্ষেত্রে আমরা চিৎকার করি অর্থ ব্যয় কমাতে হবে, ওই সময় হলে তো ব্যয় বাড়বে।’

তিনি বলেন, ‘শুধু তাই নয়, ওই সময় প্রচন্ড গরম থাকবে আবহাওয়া, ঝড়-বৃষ্টি আছে। দিনের বেলা আমাদের যে নির্বাচনি কালচার, জনসভা করতে হয়, সেই জনসভায় লোকজন আনাটাই মুশকিল হবে। রোদ্রে মধ্যে কে আসবে? রাত্রিবেলা মিটিং করতে হবে। বাংলাদেশের বেশির ভাগ সময়ে ডিসেম্বর-নভেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হয়েছে। দুবার বোধহয় হয়েছে ভিন্ন সময়ে, দুই ইলেকশনই ঝামেলা ছিল।


আরও খবর

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




বিআরটিএ বদলি নিয়ে কানামাছি খেলা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২৩ জুন ২০২৫ |

Image

দুর্নীতির প্রসঙ্গ এলে যে-সব প্রতিষ্ঠানের নাম উঠে আসে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সরকারি এই প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে নিম্নপদ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পদধারীর বিরুদ্ধেও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায়। আওয়ামী লীগের আমলে এই প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি না করাই যেন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তেমনি একটি বড় চক্রের নেতৃত্বে ছিলেন বিআরটিএ ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়

৫ আগস্টের পর বিআরটিএ-এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব চালিয়ে আসা গৌতম চন্দ্র পালকে ওএসডি করা হয়েছে। মো. ইয়াসীনকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গ্রেড-১ পদমর্যাদার এ কর্মকর্তাকে বদলি করে  (৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ ) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। মো. ইয়াসিন এর আগে মুদ্রণ ও প্রকাশন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন জনাব মো. ইয়াসিনকে অব্যহতি দিয়ে ৪ জুন জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদকে বিআরটিএ-এর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। যা চলমান প্রক্রীয়ার অংশ ।

এখানে দেখা যায় চেয়ারম্যান ২ বার বদল হলেও বিআরটিএ-তে এখনো বহাল দুর্নীতির 'মাস্টারমাইন্ড' শহীদুল্লাহ  যাকে সম্প্রতি ওএসডি করা হয়েছে তারপরও চার মাসেও  তিনি স্বপদে  মিরপুরে আছেন


স্বৈরাচারী সরকারের পতন হলেও বহাল তবিয়তে চেয়ার ধরে রেখেছেন কিছু আমলারা। পলাতক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নির্বাচনী ফান্ডে অর্থ যোগানদাতাদের তালিকায় প্রথম দিকেই আছে এই শহীদুল্লাহর নাম। 

বিআরটিএ সূত্র জানায়, সংস্থাটি থেকে ঘুষ ও চাঁদা তুলে ওবায়দুল কাদেরের ব্যক্তিগত নির্বাচনী তহবিল গঠনে বড় ভূমিকা রাখতেন শহীদুল্লাহ। এই সিন্ডিকেটের অন্য সদস্যদের মধ্যে ছিলেন উপ-পরিচালক ছানাউল হক, তৌহিদ হোসেন  ও রফিকুল ইসলাম

তৌহিদ হোসেন সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরী ও বিআরটিএর সাবেক চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদারের এলাকা নোয়াখালীর পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে চট্টগ্রাম বিআরটিএকে উৎকোচ বাণিজ্যের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিলেন। 

বিআরটিএতে দালাল সিন্ডিকেট শক্তিশালী করার মূল কারিগরই ছিলেন এই শহীদুল্লাহ ও রফিকুল। এই দুই কর্মকর্তার কারণে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে দালাল ছাড়া কোনো কাজই হতো না। কারণ দালাল চক্রের মাধ্যমে কাজ করলেই মিলত মোটা দাগের উৎকোচরফিকুল ইসলাম এবং তৌহিদুল হককে গত ১৪.১০.২০২৪ বদলি করা হলেও তাদের পূর্বের কর্মস্থলে এখনো কাউকে স্থলাভিত্তিক করা হয়নি । গোপন সংবাদে যানা যায় তারা উপরের মহলকে খুশি করে পুনরায় পূর্বের কর্মস্থলে যোগদানের ব্যবস্থা করেছে


আসছে বিআরটিএর ডিডি তৌহিদ হোসেন এর আমলনামা



আরও খবর

ভাতা পাবেন চব্বিশের আহতরা

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




কালো টাকা বৈধ করার পথ বন্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ২২ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

বাড়তি কর দিয়ে কালো টাকা বৈধ করার যে সুযোগ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে দেওয়া হয়েছিল, তা বাতিল করে নতুন অর্থবছরের বাজেটে পাস করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। ফলে কালো টাকা সাদা করার পথ বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান।

২২ জুন সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি। এ সময় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে বাড়তি কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। তবে বিভিন্ন পক্ষের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সেই বিধান বাতিল করা হয়েছে। ফলে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ আর থাকছে না।

এদিকে অর্থ উপদেষ্টা জানিয়েছেন, সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়িয়ে আগামী (২০২৫-২৬) অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পাস করা হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ রাখা হয় ৮১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। সেটি বাড়িয়ে ৯১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা করে বাজেট পাস করা হয়েছে। এতে এ খাতে বরাদ্দ বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমরা জিডিপির প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা মাত্রা ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ ধরেছি। মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬ দশমিক ৫০ শতাংশ।


আরও খবর