Logo
শিরোনাম

বাসে আগুন দিলে খবর আছে: কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

আন্দোলনের নামে বাসে আগুন দিলে তাদের খবর আছে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (২৫ মে) তার সমাধিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, স্পষ্ট করে আমরা একটা বলতে চাই, যারা আন্দোলনের নামে নির্বাচনকে সামনে রেখে বাসে আগুন দেয়, বাস ভাঙচুর করে, তারা পলিটিক্যাল ভায়োলেন্সে আছে। কাজেই তাদের খবর আছে।

তিনি বলেন, আমরা একটা কথা বারবার বলে আসছি। আমরা আগামী জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে, অবাধ সুষ্ঠুভাবে করব। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব।

কবি নজরুলের চেতনা সম্পর্কে সেতুমন্ত্রী বলেন, কবি কাজী নজরুল ইসলামের অসাম্প্রদায়িক মানবতাবাদী চেতনায় আমরা উজ্জীবিত হতে চাই। আজ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে গড়ে তোলার পথে অন্তরায় সৃষ্টিকারী সাম্প্রদায়িক বিশ্বাস, সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ এখনো বাংলাদেশে শাখা প্রশাখা বিস্তার করে আছে। আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠন করব।

আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় উপস্থিত ছিলেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।


আরও খবর



বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আশঙ্কা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। 

আবহাওয়া সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে মৌসুমী স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।

পূর্বাভাসে বলা হয় সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।


আরও খবর



টয়লেটে বসে ফোন ব্যবহারে বাড়ছে প্রাণঘাতী রোগ

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 |

Image

স্মার্টফোন এক মিনিট হাতে না থাকলে অনেকেই নিজেকে অসহায় মনে করেন! স্মার্টফোন ছাড়া এখন এক মিনিট কাটানোও কঠিন। অনেকেই টয়লেটে যান হাতে ফোন নিয়েই। তবে এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে মারাত্মক বিপদ, এমনই বলছে গবেষণা।

সম্প্রতি সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণাপত্রে উঠে এসেছে এমনই তথ্য। গবেষকরা দাবি করেছেন, ৫০ শতাংশের বেশি অস্ট্রেলিয়ার মানুষ ও ৮০ শতাংশেরও বেশি আমেরিকান টয়লেটে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন।

৬০ শতাংশের বেশি ব্রিটিশ নাগরিক টয়লেটে যান হাতে মোবাইল ফোন নিয়ে। ভারতীয়রাও দৌড়ে পিছিয়ে নেই। ৭০ শতাংশের বেশি ভারতীয় একই কাজ করেন। এর ফলে যেসব সমস্যার ঝুঁকি বাড়ছে সেগুলোরও তালিকা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। 

প্রায় ৮০ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী ফোন নিয়ে যান টয়লেটে, এমনটিই জানাচ্ছে গবেষণা। সংখ্যাটি কিন্তু চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় বর্তমান পরিস্থিতি।

এই বদভ্যাস কিন্তু শরীরের জন্য হতে পারে মারাত্মক। টয়লেট হলো জীবাণুর আঁতুরঘর। ই কোলি, সি ডিফিসিলের মতো মারাত্মক ধরনের জীবাণু থাকে টয়লেটে।

খুব সহজেই কিন্তু এই জীবাণুগুলো মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে টয়লেঠে মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে। ফোনে সহজেই এই জীবাণু বাসা বাঁধতে পারে।

এই জীবাণুর কারণেই মূলত ফোন ব্যবহারের সময় গরম হয়ে যায়। জেনে নিন টয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়া কারণে কোন রোগ হতে পারে-

পাইলস হয়

পাইলস একটি গুরুতর ব্যাধি। এতে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক। তবুও সচেতনতা নেই। তাই দিন দিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘক্ষণ বাথরুমে ফোন নিয়ে বসে থাকার কারণেও অনেকের অর্শ হয়। আর যাদের আগে থেকেই সমস্যা আছে, তাদেরও জটিলতা বাড়ে।

পেটের সমস্যা

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, টয়লেটে দর্ঘক্ষণ ফোন নিয়ে পেটের সমস্যাও বাড়ে। এক্ষেত্রে জীবাণুর সংক্রমণ অবশ্যই একটা কারণ।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়

টয়লেটে মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে যে জীবাণু সহজেই ছড়িয়ে পড়ে শরীরে। নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটাতে পারে এই জীবাণু।

যদি কারও শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয় তাহলে এসব সংক্রমণ প্রাণঘাতীও হয়ে উঠতে পারে। তাই এখন থেকে টয়লেটে ফোন হাতে যাওয়ার আগে একবার নিজের স্বাস্থ্যের বিষয়ে ভাবুন।

বাথরুমে ফোন ব্যবহার করলে শুধু শারীরিক ক্ষতিই নয় সময়ও নষ্ট হতে পারেন। তাই এই অভ্যাস ছাড়ুন। চেষ্টা করুন নিজেকে এর থেকে মুক্ত করতে।


আরও খবর

শীতে সুস্থ থাকতে যা খাবেন

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




দশ মাসে ২৫৭৫ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত এ দশ মাসে সারাদেশে ২ হাজার ৫৭৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এসবের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৩৯৭ জন, দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১১৫ জন, ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৩১ জনকে, ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ১২ জন এবং ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে ৮৯ জনের সঙ্গে।

এছাড়া বৃহৎ সংখ্যার মধ্যে হত্যা করা হয়েছে ৪৩৩ জনকে, রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে ২৩১ জনের, শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২১১ জন, আত্মহত্যা করেছেন ২০৭ জন, অপহরণের শিকার হয়েছেন ১২২ জন, যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন ১৪২ জন।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন পরিষদের লিগ্যালএইড সম্পাদক রেখা সাহা। পরিষদটি ১২টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।

লিখিত বক্তব্যে রেখা সাহা বলেন আজ থেকেই শুরু হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ। সারা বিশ্বে নারীর প্রতি সহিংসতা বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন নারী সমাজের পক্ষ থেকে ৪২ বছর আগে ১৯৮১ সালে ল্যাটিন আমেরিকায় নারীদের এক সম্মেলনে ২৫ নভেম্বর আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস পালনের ঘোষণা দেয়া হয়। ১৯৯৩ সালে ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত মানবাধিকার সম্মেলন দিবসটিকে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর জাতিসংঘ এ দিবসটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়।

পরবর্তীতে জাতিসংঘ নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও বন্ধের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রচার-প্রচারণা বেগবান করার উদ্দেশ্যে ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার মানবাধিকার দিবস পর্যন্ত ১৬ দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করে, একইসঙ্গে সদস্য রাষ্ট্রসমূহকে এ সময়কালে কর্মসূচি গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানায়। সে হিসেবে আমরাও কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।

নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে ব্যক্তি/পরিবার ও নাগরিক সমাজের করণীয় পারিবারিক পর্যায়ে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে এবং সহনশীলতার সংস্কৃতি চর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে, পরিবারে শিশু-কিশোরদের নারীদের সম্মান দেওয়ার শিক্ষা দিতে হবে এবং তাদেরকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করতে হবে, পরিবারের সবক্ষেত্রে পুত্র ও কন্যার সমঅধিকার নিশ্চিত করতে হবে, পরিবারের অভ্যন্তরে যৌতুক, বাল্যবিবাহ, পারিবারিক সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে, সহিংসতার শিকার নারী ও কন্যার প্রতি সংবেদনশীল আচরণ করতে হবে এবং ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে তাদের সহযোগিতা করতে হবে, ধর্ষণের ঘটনায় যেকোনো ধরনের সালিশী মিমাংসা এবং ধর্ষণকারীর সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ বন্ধ করতে হবে এবং নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে শক্তিশালী সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

রাষ্ট্র/সরকারের করণীয় নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি গ্রহণ করতে হবে, নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং নির্মূলে সমন্বিত বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে, বিরাজমান আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জেন্ডার, জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতার কারণ ও প্রভাব সম্পর্কে সহায়ক কার্যক্রম চালু করতে হবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মস্থলে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নরোধে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশনা অনুসারে আইন প্রণয়ন করতে হবে, পুরুষতান্ত্রিক সংস্কৃতি পরিবর্তনে জাতীয় নীতি ও কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে, পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন ২০১০ এর প্রচার ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে,

 পাঠ্যসূচিতে নারীর মানবাধিকার, নারী পুরুষের সমতার ধারণা যুক্ত করতে হবে, বৈষম্যমূলক পারিবারিক আইন পরিবর্তন করে বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ, সন্তানের অভিভাবকত্ব ও সম্পদ-সম্পত্তিতে নারী-পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়ন করতে হবে, যৌন নির্যাতন প্রতিরোধে হাইকোর্টের নির্দেশনা বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা মনিটরিং করতে হবে, অপরাধীকে কোনোরকম রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, সামাজিক আশ্রয়-প্রশ্রয় প্রদান বন্ধ করতে হবে, সামাজিক, রাজনৈতিক বা ধর্মীয় সমাবেশের নামে নারীর প্রতি নেতিবাচক প্রচার-প্রচারণা (অনলাইন, অফলাইন) কঠোরভাবে দমন করতে হবে, নারীর জন্য ক্ষতিকর প্রথা (বাল্যবিবাহ, যৌতুক, পারিবারিক সহিংসতা, বিচার বহির্ভূত সালিশী কার্যক্রম, বহুবিবাহ) বন্ধ করতে হবে, জাতিসংঘের সিডও সনদের অনুচ্ছেদ-২ ও ১৬ (১)(গ) এর ওপর হতে সংরক্ষণ প্রত্যাহার করে পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করতে হবে,

 নারীর মজুরিবিহীন গৃহশ্রমকে স্বীকৃতি দিতে হবে এবং যথাযথ মূল্যায়ন করতে হবে, প্রশাসন, বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ধারাবাহিকভাবে জেন্ডার সংবেদনশীলতার প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে, সহিংসতার শিকার নারী ও কন্যাদের কাউন্সেলিং সেবা দেওয়ার ব্যবস্থা বৃদ্ধি করতে হবে, সমকাজে সমমজুরির নিশ্চয়তা দিতে হবে, নারীদের জন্য অধিক সংখ্যায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালু করতে হবে, নারীবান্ধব প্রযুক্তির বিকাশকে উৎসাহিত করতে সরকারকে প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে হবে, তরুণ প্রজন্মকে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে জেন্ডার সংবেদনশীল করার লক্ষ্যে পাঠ্যসূচিতে সাইবার বুলিং, সাইবার ক্রাইম যুক্ত করতে হবে এবং নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের সময়ে এবং নির্বাচন পরবর্তীতে ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনসহ নারী ও কন্যার ওপর সব প্রকার সহিংসতা প্রতিরোধে বিশেষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

গণমাধ্যমের করণীয় গণমাধ্যমে নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে; জেন্ডারভিত্তিক শ্রম বিভাজনের সংস্কৃতি পরিবর্তনের জন্য গণমাধ্যমে প্রচার প্রচারণার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে; নারী ও কন্যার প্রতি অনলাইনে সহিংসতা প্রতিরোধ ও প্রতিকারের লক্ষ্যে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করতে হবে।

নারী আন্দোলনের করণীয় নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ আন্দোলন শক্তিশালী করতে হবে; নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে তরুণ প্রজন্মসহ সকল শ্রেণিপেশার পুরুষদের যুক্ত করে জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে এবং নারীদের মধ্যে আত্মশক্তি, আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলার জন্য উদ্দীপনামূলক নতুন নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম, সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানুসহ অন্যান্যরা।


আরও খবর



নওগাঁ-৩ মহাদেবপুর-বদলগাছী আসনে ১১ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

সিনিয়র রিপোর্টার :দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এর মনোনয়ন পত্র দাখিল এর শেষ দিন গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত নওগাঁ-৩ 'মহাদেবপুর-বদলগাছী' আসনে মোট ১১ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। স্ব স্ব প্রার্থীরা তাদের নেতা-কর্মী ও সমর্থক সহ মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে সোডাউন দিয়ে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। মনোনয়ন পত্র উৎসব মুখরভাবে দাখিল করায় এলাকায় নির্বাচনি আমেজ লক্ষ করা যাচ্ছে। 

১১ জন প্রার্থীর মধ্যে কেউ মহাদেবপুর ও বদলগাছী সহকারি রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট, আবার কেউ জেলা রিটার্নিং অফিসার ও নওগাঁ জেলা প্রশাসকের নিকট মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

মনোনয়ন পত্র দাখিলকারিদের মধ্যে রয়েছেন, আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকের প্রার্থী ও নতুন মুখ সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্ত্তী,

সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বর্তমান এমপি মোঃ ছলিম উদ্দিন তরফদার (সেলিম), সাবেক এমপি ও সদ্য প্রয়াত ড. আকরাম হোসেন চৌধুরীর স্ত্রী মাহফুজা আকরাম মায়া চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সহ বাংলা চলচিত্রের জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা ও ইউটিউবার শামিনুর রহমান চিকন আলী এবং মাসুদ রানা জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে, সোহেল কবির চৌধুরী তৃণমূল বিএনপি'র প্রার্থী হিসেবে, স্বপন কুমার দাস এনপিপির প্রার্থী হিসেবে, জাবেদ আলী বিএনএফ এর প্রার্থী হিসেবে, আলাল হোসেন জাকের পার্টির প্রার্থী হিসেবে, ডিএম মাহবুবুল মান্নাফ ও ফিরোজ হোসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে।


আরও খবর



গোপালগঞ্জের আশরাফ মাস্টারে মৃত্যু বার্ষিকী শ্রদ্ধাবরে স্বরন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 |

Image

মোঃ মাসুদ রানা, গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :

গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী জিটি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রক্তন প্রধান শিক্ষক মোঃ আশরাফ আলী বিশ্বাস এর ৯ম তম মৃত্যু বার্ষিকী গভীর শ্রদ্ধাবরে স্বরন করছে টুঙ্গিপাড়াবাসী সহ বাংলাদেশের সর্বত্র ছড়িয়ে থাকা তার সকল শিক্ষার্থীরা।

মরহুম মোঃ আশরাফ আলী শেখ ৬৬ বছর বয়সে ২০১৪ সালের ১৭ই নভেম্বর দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যান।মৃত্যু কালে তিনি রেখে যান তিন কন্যা ও এক পুত্র সন্তান সহ তার নিজ হাতে গড়া বহু সু শিক্ষায় শিক্ষিত জনদের , যারা আজ বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত আছেন, তাদের মাঝে সচিব, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আর্মি অফিসার, র্যা ব সহ আরো অনেকে আছেন।

মরহুম মোঃ আশরাফ আলী মাস্টার ১৯৭৬ সাল থেকে ২০০৬ সাল পযর্ন্ত কঠের হাতে জিটি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা করেন। টুঙ্গিপাড়াবাসী আজো তাকে তার কৃতিত্ব ও আদর্শের সম্মানে স্বরন করে।  সারা দেশের তার আদর্শের শিক্ষার্থীদের কাছে মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তির জন্য দোয়া চেয়েছেন তার পরিবারের পক্ষে একমাত্র পুত্র বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী ইঞ্জিনিয়ার মো: আশিকুর রহমান (মিলটন)।


আরও খবর