Logo
শিরোনাম

বছর ঘুরতেই ড্যাপের ইউটার্ন

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

রাজধানী ঢাকার সমস্যা কমিয়ে পরিকল্পিত শহর গড়ার লক্ষ্যে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছিল গত বছরের আগস্টে। সেখানে রাস্তার প্রশস্ততা যতটুকু, ভবনের ব্যবহারযোগ্য স্পেসের পরিমাণও সেই অনুপাতে হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।

আগে প্রশস্ত রাস্তা না থাকলেও ৮/১০ তলা ভবন করা যেত। কিন্তু গেজেট আকারে প্রকাশ হওয়ার পর ড্যাপে সেই সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। অপ্রশস্ত রাস্তার ক্ষেত্রে ৪/৫ তলা ভবন নির্মাণের বিধান রাখা হয়। এতে জমির মালিক, হাউজিং প্রতিষ্ঠান, ডেভেলপারদের মধ্যে চরম অসন্তোষ দেখা দেয়।

প্রশস্ত রাস্তা না থাকলে এলাকাভেদে ভবনের উচ্চতা বৃদ্ধির সুযোগ নেই। এ জায়গা থেকে সরে আসছে রাজউক। প্রভাবশালী হাউজিং ও ডেভেলপারদের চাপে রাস্তার প্রশস্ততা সাপেক্ষে ভবনের উচ্চতা নির্ধারণের জায়গা থেকে সরে আসছে তারা। আগামী তিন বছরের জন্য আবাসন প্রকল্পে ভবনের উচ্চতায় ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকার বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখন শুধু তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা বাকি

তারা বারবার বলে আসছিলেন, স্বল্প প্রশস্তের রাস্তার পাশের জমির মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সেই সঙ্গে আবাসন বা ডেভেলপার কোম্পানিগুলো ব্যাপকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হবে। ফ্ল্যাটের দাম বাড়বে, বাড়বে ভাড়াও। অন্যদিকে রাজউক বলেছিল, ঢাকার বাসযোগ্যতা ফেরাতে এটির কোনো বিকল্প নেই। প্রশস্ত রাস্তা না থাকলে এলাকাভেদে ভবনের উচ্চতা বৃদ্ধির সুযোগ নেই।

 

তবে, সেই জায়গা থেকে সরে আসছে রাজউক। প্রভাবশালী হাউজিং ও ডেভেলপারদের চাপে রাস্তার প্রশস্ততা সাপেক্ষে ভবনের উচ্চতা নির্ধারণের জায়গা থেকে সরে আসছে তারা। আগামী তিন বছরের জন্য আবাসন প্রকল্পে ভবনের উচ্চতায় ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকার বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখন শুধু তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা বাকি।

ডিটেল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) অনুযায়ী, ঢাকায় ভবনের উচ্চতা নির্ধারিত হতো সংশ্লিষ্ট এলাকার নাগরিক সুবিধা ও সড়কের প্রশস্ততা অনুযায়ী। যেসব এলাকায় প্রশস্ত রাস্তা ও নাগরিক সুবিধা যেমন- পার্ক, উন্মুক্ত স্থান, খেলার মাঠ, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুবিধা বেশি থাকবে, সেসব এলাকায় বেশি উচ্চতার ভবন নির্মাণ করা যাবে। সেক্ষেত্রে ভবনের উচ্চতা নিয়ে বাধা থাকবে না। 


আরও খবর



লিবিয়ার পাশে দাঁড়াল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

মৃত্যুপুরী লিবিয়ায় বন্যা দুর্গতদের মানবিক সহায়তায় জরুরি ত্রাণ-সামগ্রী পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

এতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েল ও বন্যার ক্ষতিগ্রস্ত লিবিয়ার মানুষের সাহায্যের জন্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি সি ১৩০ জে পরিবহন বিমান প্রয়োজনীয় ত্রাণ-সামগ্রী ও ওষুধসহ দেশটির উদ্দেশে যাত্রা করে।

সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (পরিচালন) এয়ার ভাইস মার্শাল এ এইচ এম ফজলুল হক বিমানটির লিবিয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ উপলক্ষে ব্রিফ করেন। এ সময়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত লিবিয়ার রাষ্ট্রদূত আব্দুলমুতালিব এসএম সুলাইমান উপস্থিত ছিলেন।

ওই পরিবহন বিমানে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া ত্রাণ-সামগ্রী হিসেবে প্রয়োজনীয় শুকনো খাবার, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং জরুরি জীবন রক্ষাকারী ওষুধ পাঠানোর কথা জানানো হয়। সেনাবাহিনী থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও অন্যান্য চিকিৎসা সামগ্রী উল্লিখিত বিমানে লিবিয়ায় পাঠানোর কথাও জানানো হয়।

এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেলে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান লিবিয়ায় ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় বাংলাদেশের দেওয়া চিকিৎসা ও অন্যান্য সামগ্রীর লোডিং কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে সহযোগিতার আবেদন জানিয়েছেন। তার আবেদনের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা হিসেবে দ্রুত ত্রাণসামগ্রী পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, বাংলাদেশ একটি মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য প্রতিনিয়ত ত্রাণ সহায়তা দিয়ে আসছে।

গত ১০ সেপ্টেম্বর ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েল ও বন্যার তাণ্ডবে উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ব্যাপক প্রাণহানি, বিভিন্ন স্থাপনাসমূহের ক্ষয়ক্ষতিসহ মানবিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়।

ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েলের তাণ্ডব এবং আকস্মিক বন্যায় নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১১ হাজার ৩০০ জনে। এ ছাড়া ২০ হাজার জনেরও বেশি মানুষ নিহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। হাজার হাজার মানুষ নিখোঁজ রয়েছে। খাবার, জ্বালানি, বিশুদ্ধ পানি, বিদ্যুৎ সরবরাহ, পর্যাপ্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং আশ্রয়ের অভাবে ঘূর্ণিঝড় ও বন্যা পরবর্তী সময়ে লিবিয়ায় এক সংকটময় পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে।

বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, বন্যার পর দেরনা শহর ভবিষ্যতের জন্য আর বাসযোগ্য থাকবে না। শহরটির অন্তত ৮০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, দেরনায় যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে তার বেশিরভাগই এড়ানো যেত। ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের প্রধান পেটেরি তালাস জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেন, যদি স্বাভাবিক কোনও অপারেটিং আবহাওয়া পরিষেবা থাকত, তাহলে তারা সতর্কতা জারি করতে পারত। আর সেটি হলে জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে সক্ষম হতো।


আরও খবর



বিশ্বকাপ ভাবনায় নতুন পেসার তানজিম

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

দিনে দিনে আরও বেশি শক্তিশালী হচ্ছে বাংলাদেশের পেস বোলিং ইউনিট। তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ, এবাদত হোসেনরা গড়ে তুলেছে সমীহ করার মত এক লাইনআপ। এশিয়া কাপের শুরুতেই অবশ্য ছিটকে গিয়েছিলেন এবাদত। তার বদলে ডাক পেয়ে অপেক্ষা করতে হয়েছে তানজিম হাসান সাকিবকে। তবে সুযোগ যখন পেয়েছেন, সেটা দুহাতেই লুফে নিয়েছেন যুব বিশ্বকাপ জেতা এই তারকা।

নিজের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচে বল হাতে ঝলক দেখিয়েছেন তানজিম সাকিব। নিজের প্রথম ওভারেই ফিরিয়েছেন সময়ের অন্যতম সেরা ব্যাটার রোহিত শর্মাকে। এরপরেই জুনিয়র সাকিবের দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে সাজঘরে ফিরেছেন তিলক ভার্মা।

ম্যাচ শেষে আলাদা করে কথা উঠলো নতুন এই পেসারকে নিয়ে। বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের মতে সে বিশ্বকাপ দলে থাকার দাবি রাখল, ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটি দিয়ে তানজিম বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে থাকার দাবি তুলেছে।

হাথুরুসিংহে বলেছেন, এটা বলতে পারি, এই ম্যাচ দিয়ে সে বিশ্বকাপ দলে থাকার দাবি তুলল। আমরা চাইছি বিশ্বকাপে ইনজুরিমুক্ত চার পেসার। কারণ, এবাদত চোটে পড়ে বিশ্বকাপ খেলতে পারবে না।

এবাদতের শূন্যতা পূরণের মতো সামর্থ্য তানজিমের আছে, এমনটাই বিশ্বাস করেন কোচ হাথুরু, আমার বিশ্বাস, আমরা যদি বিশ্বকাপে তার ওপর আস্থা রাখি বা দল নির্বাচনের সময় তার কথা ভাবি, সেটা ভুল হবে না। ও দেখিয়েছে ও কী করতে পারে। সুযোগ কাজে লাগাতে মুখিয়ে থাকবে সে। এ ছাড়া সে ভালো ব্যাটিংও করতে পারে।


আরও খবর

আসল ঘটনা কী, জানালেন তামিম !

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

তামিমকে ছাড়া বিশ্বকাপ দল

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




টিকার ট্রায়ালে সহযোগিতা করবে সরকার

প্রকাশিত:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

দেশে ভয়াবহ আকার ধারণ করা এডিস মশাবাহী ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ রোধে ট্রায়াল পর্যায়ে থাকা টিকাকে আশার আলো হিসেবে দেখা হচ্ছে। এই টিকার দ্বিতীয় ধাপের ট্রায়াল সম্পন্ন করেছে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ বা আইসিডিডিআরবি। এখন তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল দরকার। সেই ট্রায়ালে সরকার সবধরনের সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

২ অক্টোবর দুপুরে জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে (নিপসম) স্বাস্থ্য অধিদফতরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) আওতায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গু ভ্যাকসিন তৈরির কার্যক্রম চলছে। আমাদের দেশে যে টিকা আনার চেষ্টা হচ্ছে তা এখনো ট্রায়াল অবস্থা চলছে। আইসিডিডিআরিবি একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এর আগেও কলেরা টিকা আবিষ্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। তাদের এই ডেঙ্গু ভ্যাকসিন নিয়েও যে সহযোগিতা চাইবে তা আমরা করব।

জরায়ুমুখের ক্যানসারের টিকা প্রসঙ্গে জাহিদ মালেক বলেন, ইপিআইয়ের মাধ্যমিক ১৩টি ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। আর এই কার্যক্রমের মাধ্যমেই প্রধানমন্ত্রী ভ্যাকসিন হিরো হয়েছেন। জরায়ুমুখের ক্যানসারের এই টিকাদানের মাধ্যমে আমরা দেশে আরও একটি মাইলফলক অর্জন করছি। এই জরায়ুমুখ ক্যানসার নীরব ঘাতক। প্রতি বছর দেশে পাঁচ হাজার নারীর মৃত্যু হয়। সারাবিশ্বের তিন লাখের মতো নারী এই রোগের কারণে মারা যায়। যেহেতু একটি ভাইরাস দ্বারাই এই ক্যানসার হয়ে থাকে, তাই এই ভ্যাকসিন নারীদের শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করবে।

মন্ত্রী বলেন, আমরা দেখেছি এই ভ্যাকসিন নিরাপদ। সাইড ইফেক্ট নেই। এই ভ্যাকসিন নিয়ে সারাজীবনের জন্য ক্যানসার থেকে মুক্তি লাভ করতে পারে। তবে তার মানে এই না যে স্ক্রিনিং করা লাগবে না। নারীদের নিয়মিত স্ক্রিনিং করা প্রয়োজন।

জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে সারাদেশে এক কোটি কিশোরীকে বিনামূল্যে এইচপিভি টিকা দেওয়া হবে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, নয় থেকে ১৪ বছর বয়সী মেয়েদের এক ডোজ এইচপিভি টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে পুরো কার্যক্রম চলবে। প্রাথমিক অবস্থায় রাজধানীতে দেওয়া হবে। পরে অন্যান্য জেলায় দেওয়া হবে। এই টিকা দিয়েছে গ্যাভী।

দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে দাবি করে মন্ত্রী বলেন, দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে, যার ফলে প্রতিটি হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবার মান বেড়েছে। এমনকি সেগুলোতে আন্তর্জাতিকমানের সেবা পাওয়া যাচ্ছে, ফলে দেশের বাইরে থেকেও অনেকেই সেবা নিতে আসছে।

জাহিদ মালেক বলেন, সরকারি হাসপাতালগুলোতে এখন ৭০ হাজারের বেশি শয্যা, যা আমি দায়িত্ব নেওয়ার আগে ৪০ হাজারও ছিল না। শুধু শয্যাই বাড়াইনি, অক্সিজেন সাপ্লাইসহ সবধরনের সুযোগ-সুবিধা বেড়েছে। যে কারণে সরকারি চিকিৎসা সেবা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থা এসেছে এবং তারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসছে। আমরা চিকিৎসক সংখ্যা বাড়ানোর লক্ষ্যে মেডিকেল কলেজগুলোতে সিট সংখ্যা বাড়িয়েছে। বর্তমানে মেডিকেল কলেজে সিট আছে পাঁচ হাজারের বেশি, যা আগে ছিল তিন হাজারের মতো।


আরও খবর



ইউক্রেনে দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধপ্রস্তুতির আহ্বান ন্যাটোপ্রধানের

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেন পাল্টা আক্রমণ শুরু করলেও এই যুদ্ধ খুব শিগগির শেষ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন ন্যাটো প্রধান জেন্স স্টলটেনবার্গ। তিনি বলেছেন, শুরুর দিকে যা ধারণা করা হয়, বেশিরভাগ যুদ্ধই তার চেয়ে বেশিদিন টিকে। তাই আমাদের অবশ্যই ইউক্রেনে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।

জার্মানির ফাঙ্ক মিডিয়া গ্রুপকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন ন্যাটো মহাসচিব। রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত হয়েছে সাক্ষাৎকারটি।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করেছিল রাশিয়া। গত জুনে তার পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে ইউক্রেন। রুশ বাহিনীর হাত থেকে ইউক্রেনের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চল পুনরুদ্ধারের এই প্রচেষ্টায় অবশ্য এখন পর্যন্ত খুব একটা সফল হতে পারেনি কিয়েভ।

স্টলটেনবার্গ বলেছেন, আমরা সবাই দ্রুত শান্তির আশা করছি। তবে একই সঙ্গে এটিও স্বীকার করতে হবে, যদি প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউক্রেনীয়রা লড়াই বন্ধ করে দেন, তাহলে তাদের দেশের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না। যদি প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও রাশিয়া অস্ত্র নামিয়ে রাখে, তাহলেই শান্তি আসবে।

ইউক্রেনকে পশ্চিমা সামরিক জোটের সদস্য করার বিষয়ে তিনি বলেন, ঘটনাক্রমে ইউক্রেন যে ন্যাটোর সদস্য হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। গত জুলাইয়ের সম্মেলনে ন্যাটোর আরও কাছাকাছি এসেছে কিয়েভ।

ন্যাটো প্রধানের কথায়, এই যুদ্ধ যখন শেষ হবে, তখন ইউক্রেনের জন্য নিরাপত্তার গ্যারান্টি দরকার। নাহলে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।

ভিলনিয়াসে জুলাইয়ের শীর্ষ সম্মেলনে ন্যাটো নেতারা সম্মত হয়েছেন, কিছু শর্ত পূরণ করলেই এই জোটে যোগ দিতে পারবে ইউক্রেন। এসব শর্তের মধ্যে দেশটিতে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন রক্ষায় প্রয়োজনীয় আইনি সংস্কার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির কর্মকর্তারা।


আরও খবর

পাকিস্তানি ১৬ ভিক্ষুক আটক

সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3




জামালপুর-১ আসনে নৌকা প্রত্যাশী নূর মোহাম্মদের শোডাউন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

মাসুদ উল হাসান :

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামালপুর-১ (দেওয়ানগঞ্জ-বকশীগঞ্জ) আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ নূর মোহাম্মদ ব্যাপক শোডাউন করেছেন। মঙ্গলবার দিনব্যাপী বকশীগঞ্জে নইমিয়ার বাজার,কামালপুর, সারমারা বাজারসহ এবং দেওয়ানগঞ্জের বাশঁতলী,তারাটিয়া,কাঠারবিল এলাকায়ও শোডাউন করেন তিনি।  প্রায় শতাধিক মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে তিনি শোডাউনে যান। 


জানা যায়, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে নৌকার হাল ধরতে চান বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজসেবক নূর মোহাম্মদ। তিনি জামালপুর জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ ও বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি। নূর মোহাম্মদ দীর্ঘদিন যাবত এলাকায় সমাজসেবা মূলক কাজ করে যাচ্ছেন। আগাম প্রচারনায় নেমেছেন তিনি। পথসভা,আলোচনা সভা,গণসংযোগ ও শোডাউন করছেন নিয়মিত। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরে নৌকা প্রতীকে ভোট প্রার্থনা করছেন তিনি। 


শোডাউনে অন্যান্যের মধ্যে বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান হিটলার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বিজয়,সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন জালাল, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম তালুকদার জুমান,আওয়ামীলীগ নেতা ফজলুর রহমান খুদু, মনিরুজ্জামান মনির, নজরুল ইসলাম,যুবলীগ নেতা মারুফ সিদ্দিকী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইদুর রহমান লালসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর