Logo
শিরোনাম

বিএনপির চার নেতার কারাদণ্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

পুলিশের কাজে বাধা এবং নাশকতার পৃথক দুটি মামলায় বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক হাবিব উন নবী খান সোহেলসহ চার নেতাকে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আসামিদের কারাদণ্ড দেন।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বাকি তিন আসামি হলেন বিএনপির তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফুজ্জামান আলী সপু ও যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরব।

এর মধ্যে সোহেল, হেলাল ও সপুকে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার একটি মামলায় দেড় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এই মামলায় আরো ১১ জন আসামি রয়েছেন। তাদেরও একই দণ্ড দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে ১০ বছর আগে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় দায়ের করা নাশকতা মামলায় যুবদলের সাবেক সভাপতি নীরবকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এই মামলার আরো ৬ আসামিকে একই দণ্ড দেওয়া হয়েছে।

দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য ৬ আসামি হলেনসাজেদুল ইসলাম সুমন, গান্ডু শাহিন, বেল্লাল হোসেন, জাকির হোসেন, আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার ও আবু বক্কর সিদ্দিক। পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। আসামি পক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন জুয়েল ও শাকিল আহমেদ রিপন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



নির্বাচন আয়োজনে চাপে জেলেনস্কি

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

২০২২ সালের শুরু থেকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করছে ইউক্রেন। এরমধ্যে ২০২৪ সালের শুরুতে দেশটিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে নির্বাচনের। তবে চলমান যুদ্ধের মধ্যে নির্বাচন কতটা ফলপ্রসূ হবে তাই এখন চিন্তার বিষয়। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলছেন, এখন নির্বাচনের সঠিক সময় না। অন্যদিকে জেলেনস্কিকে ক্ষমতা থেকে হটাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। আর তাই দেশটির নির্বাচনের পেছনে থেকে অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে মার্কিন কংগ্রেসের রিপাবলিকানরা। এ খবর জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের অনেকের মত যে, নির্বাচনই একটা জাতিকে এ পরিস্থিতিতে রক্ষা করতে পারে। তবে চলতি মাসের শুরুতে দেশটির প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, এখন নির্বাচনের সঠিক সময় না। এরপর থেকেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত না করার পক্ষে দাবি জোরালো হচ্ছে। এর জের ধরেই একটি রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের জন্ম নিয়েছে। তবে জেলেনস্কিকে ক্ষমতা থেকে সরাতে নির্বাচনের ইস্যুতে অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র।

ইউক্রেনের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক ওপরার চেয়ারওম্যান ওলহা আইভাজোভস্কা বলেছেন, ইউক্রেনের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র চাপ দিচ্ছে বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের রিপাবলিকান দলের সদস্যরা। তিনি বলেন, এ রিপাবলিকানরা ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা দেওয়া বন্ধ করার জন্য মূলত এ দাবি তুলেছে। আইভাজোভস্কা আরো বলেন, এমন না যে, সব রিপাবলিকান ইউক্রেনকে সমর্থন করে না, তবে তারা নির্বাচনের সময়ের জন্য অপেক্ষা করছে।

উল্লেখ্য, ইউক্রেনে বাইডেনপুত্র হান্টারের কর্মকাণ্ড নিয়ে কয়েক বছর ধরে তদন্ত করে আসছে রিপাবলিকানরা। তাদের অভিযোগ, বাইডেন তার ছেলের ব্যবসায় রক্ষার বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছেন। যদিও এর সাপেক্ষে এখনো কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

অন্যদিকে নির্বাচন করতে আগ্রহী না জানালেও এ নো সরাসরি না করেননি জেলেনস্কি। যুদ্ধ চলাকালীন নির্বাচনের প্রধান সমস্যা হিসেবে তিনি তুলে ধরেছেন নিরাপত্তা, আইন ও তহবিল-সংক্রান্ত জটিলতা।

ইউক্রেনের সম্প্রচারমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কি বলেন, এক বছরের মধ্যে যখন প্রয়োজন নির্বাচন করা হবে। প্রেসিডেন্টের এ কথার সঙ্গে সুর মিলিয়ে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা বলেন, জেলেনস্কি যুদ্ধের সময় বিবেচনা করেই নির্বাচনের ক্ষেত্রে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এখন নির্বাচন দিলে সামরিক আইন পরিবর্তন করা দরকার হবে। এরপরেও ভোট গ্রহণে বাধা রয়েছে। এখন জনগণের নিরাপত্তাকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে একমত প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরাও। বর্তমান রাজনৈতিক ডামাডোলের মধ্যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন তারা।

চলতি মাসে কিয়েভের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ সোসিওলজি দ্বারা পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, শতকরা ৪০ ভাগেরও বেশি মানুষ এখন নির্বাচনের পক্ষে না। বিরোধী ও ক্ষমতাসীন দুদলের এমপিরা দাবি জনিয়েছেন, আগামী বছর নির্বাচন করা ভুল সিদ্ধান্ত হবে।


আরও খবর



নতুক কারিকুলাম বাতিলে শিক্ষামন্ত্রীর বরাবর স্বারকলিপি ৫ ডিসেম্বর

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

 নতুন কারিকুলাম বাতিল এবং নম্বরভিত্তিক পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর দাবিতে আগামী ৫ ডিসেম্বর শিক্ষামন্ত্রী ও দেশের সব জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর অভিভাবক ও শিক্ষাবিদদের নিয়ে মতবিনিময় সভারও আয়োজন করা হবে।

২৪ নভেম্বর রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এক মানববন্ধন শেষে এই কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।  নতুন কারিকুলাম বাতিলসহ আটদফা দাবি নিয়ে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে এ মানববন্ধন করে একদল অভিভাবক।

মানববন্ধনে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক রাখাল রাহা বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক কিছুই শিখছে না। গুগলের সহায়তায় তারা বিভিন্ন কাজ কপি করে জমা দিচ্ছে। তাছাড়া কারিকুলামে বিজ্ঞান ও গণিতের পরিসর সংকোচন করা হয়েছে। ফলে বিদেশে গিয়ে যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায়, তাদের সুযোগ কমে গেছে।

তিনি বলেন, বলা হচ্ছে বিদেশের সঙ্গে মিল রেখে আমাদের কারিকুলাম প্রণয়ন করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের মান, শিক্ষার্থীর সংখ্যা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত, শ্রেণীকক্ষ সংখ্যা কোনটিই বিদেশের মতো অবস্থায় নেই। নতুন কারিকুলামে এসব বাস্তবতা বিবেচনা করা হয়নি।

সেন্ট জোসেফ স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক ডালিয়া পারভীন বলেন, আমার ছেলেকে বিজ্ঞান পরীক্ষায় বাসার এসি-ফ্রিজের মতো যেকোনো একটি ডিভাইসের ওপর পোস্টার বানিয়ে নিতে বলা হয়েছে। সে ইন্টারনেট থেকে দেখে দেখে পোস্টার বানিয়েছে। কিন্তু গ্রামের একটা শিক্ষার্থীর এ ধরনের ডিভাইস বা ইন্টারনেট সার্ভিস নেই। কারিকুলামে কি গ্রামের কৃষক-শ্রমিকের সন্তানের কথা বিবেচনা করা হয়েছে? হয়নি।

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীর অভিভাবক শাহ আলম বলেন, আমরা জানতাম শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু শিক্ষা গ্রহণ করার পর একটি জাতি যে মেরুদণ্ডহীন হতে পারে, তার ব্যবস্থা এই নতুন কারিকুলাম করেছে।

আরেক অভিভাবক ফাতেমা সুলতানা বলেন, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘসময় অনলাইনে থাকতে হচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী কোন সাইটে যাচ্ছে, কী দেখছে তার প্রতি সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখা তো অভিভাবকের পক্ষে সম্ভব নয়। তাদের অনেকেই অল্প বয়সে বিভিন্ন নিষিদ্ধ সাইটে চলে যেতে পারে। তাছাড়া নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। সম্পূর্ণ মূল্যায়ন শিক্ষকের হাতে থাকায় ভালো পড়ানোর যে তাড়না, তাও শিক্ষকরা হারিয়ে ফেলবেন।

নবাব কাটরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মোহাম্মদ মুসলিম বলেন, কারিকুলাম অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু তা তৈরিতে কতজন অভিভাবক, শিক্ষক, শিক্ষাবিদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে? এভাবে চলতে থাকলে শিক্ষার্থীরা সার্টিফিকেটধারী শ্রমিক হবে। নতুন শিক্ষাক্রম হবে সার্টিফিকেটধারী শ্রমিক তৈরির কারখানা। পরে দেশের বাইরে থেকে চুক্তিভিত্তিক লোক এনে দেশ পরিচালনা করতে হবে।

অভিভাবকদের দাবির মধ্যে রয়েছে শিক্ষানীতিবিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে; নম্বরভিত্তিক দুইটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে; নবম শ্রেণী থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ রাখতে হবে; ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।

এ ছাড়াও রয়েছে- সব সময়ে সকল শিখন, প্রজেক্ট ও অভিজ্ঞতা ভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সকল প্রজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে; শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে; প্রতি বছর ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি দুইটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে; সব শ্রেণীতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ও সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের দাবিগুলো হলো-

১. শিক্ষানীতি বিরোধী নতুন কারিকুলাম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে।
২. নম্বরভিত্তিক দুটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে।
৩. নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ রাখতে হবে।
৪. ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বা ইন্ডিকেটর বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।
৫. সবসময় সব শিখন, প্রোজেক্ট ও অভিজ্ঞতাভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সব প্রোজেক্ট সম্পন্ন হতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রোজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে।
৭. প্রতিবছর প্রতি ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি দুটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে।
৮. সবসময় সব শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ও সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

 


আরও খবর



গাজারিয়ায় চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

গজারিয়া প্রতিনিধি :

গজারিয়ার ভবেরচর বাস ষ্টান্ডস্থ মিয়াজী টি.এইচ. মেমোরিয়াল হাসপাতালে আবারও চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ।

এই হাসপাতালটির বিরুদ্ধে এর আগেও চিকিৎসায় অবহেলায় একাধিক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ রয়েছে, এছাড়াও পরিচালনায় অব্যবস্থাপনা, ডাক্তারের বদলে নার্স দিয়ে অপারেশন করা,রোগীদের সাথে চিকিৎসার নামে প্রতারণা করাসহ অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে এই হাসপাতালের বিরুদ্ধে। 


নিহত প্রসূতির স্বজনদের সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে প্রসূতি নিপা আক্তার(২৬) কে মিয়াজী টি.এইচ. মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার দিকে ডা. রাজিয়া বেগমের তত্ত্বাবধানে প্রসূতি নিপার সিজারিয়ান অপারেশন শুরু হয়। অপারেশন শুরুর ১০-১৫ মিনিট পরে তাদের জানানো হয় মেয়ে বাচ্চা হয়েছে, বাচ্চার অবস্থা ভালো। কিন্তু দীর্ঘ দুই ঘণ্টা পরও নিপাকে অপারেশন থিয়েটার থেকে বের না করায় তাদের সন্দেহ হয়। পরবর্তীতে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার পরে তাদের জানানো হয় বাচ্চার মায়ের অবস্থা খারাপ তাকে ঢাকা নিয়ে যেতে হবে। এসময় নিপার নিথর দেহ তাদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়। তারা তড়িঘড়ি করে তাকে নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকার প্রো-একটিভ মেডিকেল কলেজে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। সেখান তাদের জানানো হয় অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের কারণে অনেক আগেই নিপার মৃত্যু হয়েছে।

নিহত নিপা আক্তার,ভবেরচর এলাকার ভাড়াটিয়া মো.শামীমের স্ত্রী বলে জানা গেছে।


আরও খবর



দাম বাড়ল এলপি গ্যাসের

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

ভোক্তা পর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা করেছে সরকার। ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৩৮১ টাকা থেকে ২৩ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪০৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় নতুন দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। যা আজ সন্ধ্যা থেকেই কার্যকর হবে।

এর আগে নভেম্বর মাসে এলপি গ্যাসের দাম ১ হাজার ৩৬৩ টাকা থেকে ১৮ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৮১ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি।

বিইআরসির ঘোষণায় বলা হয়, বেসরকারি এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে মূসকসহ প্রতি কেজির মূল্য ১১৭ টাকা ২ পয়সায় সমন্বয় করা হয়েছে। এছাড়া রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহ করা বেসরকারি এলপিজির মূসকসহ প্রতি কেজির মূল্য ১১৩ টাকা ২০ পয়সায় সমন্বয় করা হয়েছে।

এদিকে মূসকসহ অটোগ্যাসের প্রতি লিটারের মূল্য ৬৪ টাকা ৪৩ পয়সায় সমন্বয় করা হয়েছে।


আরও খবর

উত্তাপ ভোগ্যপণ্যের বাজারে

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩

আবারও কমলো রেমিটেন্স

সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩




জাতির পিতা সমাধিতে নবনিযুক্ত অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মোঃ মাসুদ রানা গোপালগঞ্জ :

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন নবনিযুক্ত অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) ফারহানা জাহান উপমা। বুধবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে তিনি বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এসময় টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল মামুন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জহিরুল হক, সহকারী কমিশনার প্রবীর বিশ্বাস উপস্থিত ছিলেন। পরে পবিত্র ফাতেহা ও দরুদ পাঠ শেষে তিনি ‘৭৫ -এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারে নিহত সকল শহীদের রুহের মাগফিরাত কামনায়, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করেন।


আরও খবর