Logo
শিরোনাম
জনস্বাস্থ্যের উদ্বেগ

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ছে বিরল ‘মাঙ্কিপক্স’

প্রকাশিত:রবিবার ২২ মে 20২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

বিশ্বজুড়ে করোনার প্রাদুর্ভাব কমতে শুরু করলেও বিশ্বের কয়েকটি দেশে ‘মাঙ্কিপক্স’ নামের বিরল একটি রোগ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। উত্তর আমেরিকা, ইউরোপসহ বেশ কিছু দেশে কয়েক ডজনের বেশি মাঙ্কিপক্সের রোগী শনাক্ত করেছে দেশগুলোর স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। চলতি মাসের শুরু থেকে এ সংক্রমণ বাড়ছে। এই রোগ আফ্রিকার কিছু অংশে উদ্বেগজনকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।

সর্বশেষ কানাডায় ১২ জনের অধিক মাঙ্কিপক্সের রোগী শনাক্ত হওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটির সরকার। এর আগে ৪০ জনের অধিক এই রোগী শনাক্ত হওয়ার দাবি করেছিল ইউরোপের দেশ স্পেন ও পর্তুগাল।

৬ মে থেকে ৯ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন যুক্তরাজ্যে। আর গত বুধবার প্রথম একজন মাঙ্কিপক্স রোগী শনাক্ত হওয়ার দাবি করে যুক্তরাষ্ট্রে। কানাডা থেকে ফিরে আসার পর দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ম্যাসাচুসেটসের এক ব্যক্তির শরীরে এই ভাইরাস ধরা পড়ে।

জ্বর, গায়ে ব্যথা, আকারে বড় বসন্তের মতো গায়ে গুটি গজিয়ে ওঠাকে আপাতত মাঙ্কিপক্সের উপসর্গ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। মাঙ্কিপক্সের একটি রূপ এতটাই ভয়ংকর যে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ১০ শতাংশ তাতে মারাও যেতে পারেন। তবে এই ভাইরাসে আক্রান্ত বেশির ভাগ রোগী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সুস্থ হয়ে যান। এ রোগে প্রাণহানির সংখ্যা খুবই কম। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার কিছু দেশে হাজার হাজার মানুষ এ ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। তবে ইউরোপ ও উত্তর আফ্রিকায় সংক্রমণের ঘটনা এটি প্রথম।

নতুন এই প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের দেশগুলোর স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে বলে গত মঙ্গলবার জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সম্প্রতি ইতালি ও পর্তুগালেও এই রোগ শনাক্ত হয়েছে।

মহামারি বিশেষজ্ঞ মারিয়া ভ্যান কেরখোভ মঙ্গলবার ডব্লিউএইচওর এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমাদের সংক্রমণ ছড়ানো দেশগুলোয় মাঙ্কিপক্সের ছড়ানোর বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে হবে। এর প্রার্দুভাব, ঝুঁকি ও বিস্তারের বিষয়টিতেও নজর দিতে হবে।’

আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়া থেকে ফেরা এক ব্যক্তি যুক্তরাজ্যে প্রথম সংক্রমিত হয়েছেন। পরে তাঁর কাছ থেকে এটি আরও ছড়িয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সি (ইউকেএইচএসএ)। সংস্থাটির প্রধান চিকিৎসা পরামর্শক সুসান হপকিনস বলেন, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের সংক্রমণসংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলে মাঙ্কিপক্সের কমিউনিটি সংক্রমণের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ থেকে এটি আরও ছড়ানোর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।


আরও খবর



জনতা পার্টি বাংলাদেশ' নামে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ এপ্রিল 20২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৩ মে ২০২৫ |

Image

বিগত দিনে কোনও সরকারই সুশাসন নিশ্চিত করতে পারেনি। তাই আমরা আগামীতে দেশের জন্য সততার সঙ্গে কাজ করতে চাই বলে মন্তব্য করেন চিত্র নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন।

২৫ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে নতুন রাজনৈতিক দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গত ৩২ বছরে নিরাপদ সড়ক নিয়ে তার আন্দোলন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হয়েছে। তবে কিছুটা সফলতাও রয়েছে। এই সময়ে কোনও সরকারই তাকে সহযোগিতা করেনি। যে কোনও ইতিবাচক কাজ বাস্তবায়নে সরকারের সহযোগিতা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি।

বিগত ৩২ বছর যেভাবে মানুষের নিরাপত্তা ও সামাজিক সুরক্ষা নিয়ে কাজ করেছেন আগামীতে রাজনৈতিক অঙ্গনেও সেভাবে ভূমিকা রাখতে চান বলে জানান ইলিয়াস কাঞ্চন। এ ব্যাপারে তিনি জনগণকে পাশে চান।

নতুন দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের আংশিক কমিটি

চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন, নির্বাহী চেয়ারম্যান ও মুখপাত্র করা হয়েছে গোলাম সারোয়ার মিলন।

ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন— রফিকুল হক হাফিজ, সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ বি এম ওয়ালিউর রহমান, রেহানা সালাম, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, এম এ ইউসুফ, সৈয়দা আজিজুন নাহার, গোলাম মেহরাজ, ব্রিগ্রেডিয়া জেনারেল (অব.) কামরুল ইসলাম এবং নির্মল চক্রবর্তীকে।

নির্বাহী কমিটিতে আরও রয়েছেন— সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এম আসাদুজ্জামান, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট এবিএম রফিকুল হক তালুকদার রাজা, আল আমিন রাজু, অ্যাডভোকেট শিউলি সুলতানা রুবী, নাজমুল আহসান, জামাল উদ্দিন, শাহাদত হোসেন, আসাদুজ্জামান ও জাকির হোসেন লিটু।

দলটির সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পেয়েছেন নূরুল কাদের সোহেল, সহ-সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর, জাকির হোসেন ও ফাতেমা বেগম।

রাজনীতিবিদদের মধ্যে যারা উপস্থিত ছিলেন

নতুন দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সাবেক সভাপতি ড. রেজা কিবরিয়া, জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মোবারক হোসেন, গণআজাদী লীগের একাংশের সভাপতি আতাউল্লাহ, মুসলিম লীগের একাংশের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসীন রশীদ, এনডিপির একাংশের সভাপতি গোলাম মর্তুজা, আম জনতার দলের দফতর সম্পাদক আরিফ বিল্লাহ প্রমুখ।


আরও খবর



৬ কোটিতে আইপিএলে দল পেলেন মুস্তাফিজ

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

শেষ মুহূর্তে চলতি আইপিএলে দল পেলেন বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। ব্যক্তিগত কারণে টুর্নামেন্ট থেকে সরে দাঁড়ানো জ্যাক ফ্রেজার-ম্যাকগার্কের পরিবর্তে মুস্তাফিজকে স্কোয়াডে নিয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। ৬ কোটি রুপিতে তাকে দলে টেনেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। নিলামে তার ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। যদিও নিলাম থেকে টাইগার পেসারের প্রতি আগ্রহ দেখায়নি কেউ। মূলত, ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের পর আইপিএলে নতুন ঠিকানা খুঁজে পেয়েছেন তিনি।

বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে আইপিএল কর্তৃপক্ষ মুস্তাফিজের অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ফলে চলতি ২০২৫ আইপিএলের বাকি অংশে দিল্লির জার্সিতে মাঠে দেখা যাবে ‘দ্য ফিজ’কে। সাময়িক বিকল্প হিসেবে মুস্তাফিজের সঙ্গে চুক্তি করেছে দিল্লি। আইপিএলের নিয়ম অনুযায়ী, পরের আসরের জন্য তাকে ধরে রাখতে পারবে না এই ফ্র্যাঞ্চাইজি। অর্থাৎ, শুধুমাত্র চলমান আসরের বাকি অংশে মুস্তাফিজকে খেলাতে পারবে দিল্লি।

৬ কোটি রুপিতে দল পেয়ে বাংলাদেশিদের মধ্যে মুস্তাফিজই এখন সবচেয়ে বেশি টাকায় আইপিএলে ডাক পাওয়া ক্রিকেটার। এর আগে ২০০৯ সালে মাশরাফিকে ৬ লাখ ডলারে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। সে সময়ের বাজারদরে তা চার কোটি টাকার কাছাকাছি ছিল।

আগামী শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে টুর্নামেন্টের বাকি অংশ। দিল্লি ১১ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট অর্জন করে টেবিলের ৫ নম্বরে আছে। সুযোগ আছে শেষ চারে জায়গা করে নেওয়ার। প্লে অফের আগে এখনও ৪টি ম্যাচ খেলার সুযোগ আছে মুস্তাফিজের দলের।

আইপিএলে মুস্তাফিজের অভিজ্ঞতা বেশ সমৃদ্ধ। এখন পর্যন্ত ৫৭ ম্যাচে ৬১ উইকেট নিয়েছেন এই বাঁহাতি পেসার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন ১০৬ ম্যাচ, নিয়েছেন ১৩২টি উইকেট।

২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের হয়ে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। এরপর খেলেছেন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস, দিল্লি ক্যাপিটালস এবং সর্বশেষ ২০২৪ আসরে ছিলেন চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে। এবার আবারও দিল্লির হয়ে মাঠে নামছেন তিনি।


আরও খবর

শনিবার থেকে ফের শুরু আইপিএল

মঙ্গলবার ১৩ মে ২০২৫




চিকিৎসাখাতে শৃঙ্খলা ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন

প্রকাশিত:সোমবার ১২ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বললেন, চিকিৎসকদের নিজের দায়িত্ব, সৃজনশীলতা, মননশীলতা ও সক্ষমতা নিয়ে চিকিৎসাসেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে সিভিল সার্জন সম্মেলন-২০২৫ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন । জেলা সিভিল সার্জনদের নিয়ে দুই দিনব্যাপী সম্মেলন সোমবার শুরু হয়েছে। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, স্বাস্থ্যসেবা যে স্বাস্থ্যহীন সেটা আমরা সবাই বুঝি এবং একে অপরকে দোষ দেই। কিন্তু দোষ দিলে তো স্বাস্থ্যহীনতা দূর হয়ে যাবে না। এটার প্রতিকার করতে হবে যাতে করে আমরা স্বাস্থ্যসেবা ঠিক করতে পারি। দুনিয়ার যত দেশ আছে, যত জাতি আছে তারা যদি নিজ নিজ স্বাস্থ্যসেবা আমাদের চাইতে ভালো করতে পারে তাহলে আমাদের মধ্যে কী গাফেলতি আছে, কী অভাব আছে যে কারণে আমরা পারছি না? নিজেদের কাছে আত্মজিজ্ঞাসা করতে হবে যে, কীভাবে আমরা এটা ঠিক করতে পারব।

তিনি বলেন, আমাদের যতটুকু চিকিৎসা সরঞ্জাম বা সুযোগ সুবিধা রয়েছে, এই পরিস্থিতির মধ্যে যদি আমরা পরিবর্তনের জন্য নিজের মন ঠিক করতে পারি তাহলে আমি নিশ্চিত বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার ২৫ শতাংশ উন্নতি হয়ে যাবে।

সম্মেলনে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম কোভিড মহামারি ও জুলাই আন্দোলনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসা করায় চিকিৎসদের অভিনন্দন জানান।

স্বাস্থ্যসেবায় সিভিল সার্জনরা মূল কান্ডারি উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, স্বাস্থ্যখাতে আমাদের যথেষ্ট সাফল্য থাকলেও ওষুধ খাত, যন্ত্রপাতিসহ জনবলের ঘাটতি প্রকট থাকায় বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত এখনো অনেকটাই পেছনে। কিন্তু সিভিল সার্জনরা তাদের মেধা-মনন ও দায়িত্বশীলতাকে কাজে লাগিয়ে চিকিৎসাখাতকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

সাত হাজার সুপার নিউমারারি (অতিরিক্ত) পদ সৃষ্টি করে পদোন্নতির কাজ চলমান আছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা। শুধু চিকিৎসক নয়, নার্সও নিয়োগ করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ড. সাইয়েদুর রহমান বলেন, পদোন্নতি, পদায়ন, বাজেট এবং ওষুধের অপ্রতুলতা সমস্যার সমাধান হলেই স্বাস্থ্যখাতের উন্নতি সম্ভব। স্বাস্থ্যখাত পুনর্গঠনের জন্য ইউনিক হেলথ কার্ড করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা জেলার সিভিল সার্জন ডা. মো. জিল্লুর রহমান ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. মো. আবু জাফর।


আরও খবর



সাত জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ এপ্রিল 20২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

২৫ এপ্রিল ছুটির দিনে সারাদেশ প্রায় বৃষ্টিহীন। আর সাত জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। তাপমাত্র বৃদ্ধির প্রবণতা আগামীকাল শনিবারও থাকতে পারে। তবে, রোববার থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। তাতে কমতে পারে তাপ।

এদিকে, গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহীতে। আজ সেখানে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

দেশের অন্য যেসব এলাকায় তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তার মধ্যে যশোরে ৩৮ দশমিক ২, পাবনার ঈশ্বরদীতে ৩৮, সিরাজগঞ্জে ৩৭ দশমিক ২, চুয়াডাঙ্গায় ৩৬ দশমিক ৮, বগুড়ায় ৩৬ দশমিক ৫ এবং সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ীতে ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলা হয়। তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তা মাঝারি তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র তাপপ্রবাহ ধরা হয়। তাপমাত্রা ৪২-এর বেশি হলে তা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বলে গণ্য হয়।

অবশ্য রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা খানিকটা কমেছে। আজ ঢাকা মহানগরীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল তা ছিল ৩৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


আরও খবর



এক মাস না যেতেই বাড়ল ট্রেজারি বিলের সুদহার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

সরকারের চাহিদার তুলনায় ব্যাংকগুলোর তরফে অর্থের জোগান বেশি থাকায় মার্চে ট্রেজারি বিলের সুদহার কমেছিল। তবে পরের মাসেই তা আবার বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, এক মাসের ব্যবধানে ট্রেজারি বিলের সুদের হার বেড়েছে ১০১ থেকে ১২৩ বেসিস পয়েন্ট পর্যন্ত।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, ট্রেজারি বিল-বন্ডের সুদের হার নির্ধারণ করা হয় ব্যাংকগুলোর কাছে কী পরিমাণে তারল্য রয়েছে, সেটির ওপর ভিত্তি করে। সরকারের চাহিদার তুলনায় ব্যাংকগুলোতে তারল্য জোগান বেশি থাকলে সুদের হার কমে। আর চাহিদার তুলনায় তারল্য যোগান কম থাকলে সুদের হার বাড়ে।

এখন ব্যাংকগুলো তারল্য সংকটে থাকায় এবং সরকারের বেশি ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন হওয়ায় সুদহার ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করেছে, বলছেন ব্যাংকাররা।

সর্বশেষ সোমবারের নিলামে ৯১ দিনের ট্রেজারি বিলের সুদহার ছিল ১১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। মার্চে যা ছিল ১০ দশমিক ৩৫ শতাংশ। সে হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে সুদহার কমেছে ১২৩ বেসিস পয়েন্ট।

এদিন ১৮২ দিনের ট্রেজারি বিলের সুদহার দাঁড়ায় ১১ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এক মাস আগে যা ছিল ১০ দশমিক ৮৪ শতাংশ। সে হিসাবে সুদহার কমেছে ১০১ বেসিস পয়েন্ট।

এপ্রিলে এসে ৩৬৪ দিনের টেজারি বিলের সুদের হার দাঁড়ায় ১১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। জানুয়ারিতে যা ছিল ১০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে সুদহার কমেছে ১১৫ বেসিস পয়েন্ট।

ট্রেজারি বিল এক ধরনের স্বল্পমেয়াদি আর্থিক ঋণপত্র, যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সরকার বিক্রি করে থাকে। মেয়াদ হয় ৯১ থেকে ৩৬৪ দিন পর্যন্ত।


আরও খবর