Logo
শিরোনাম

বন্ধ হয়ে গেল গাজার বড় দুই হাসপাতাল

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল শিফার হৃদরোগ ওয়ার্ড ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হয়েছে। হামলা এবং জ্বালানি ও চিকিৎসা সরঞ্জাম সংকটের কারণে হাসপাতালটির সব কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। এতে চিকিৎসার অভাবে অনেক রোগীর মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৬৫০ রোগীর জীবন এখন ঝুঁকিতে। তাদের মধ্যে ৩৭ শিশু। তাদের জীবন বাঁচানোর জন্য প্রতিবেশী মিশর সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া আল শিফা হাসপাতাল চত্বরে আশ্রয় নিয়েছেন প্রায় দেড় হাজার মানুষ। পানি ও খাদ্য সংকটে তাদের বেঁচে থাকাও খুব কঠিন হয়ে পড়েছে।

এদিকে আল শিফা হাসপাতাল বন্ধ হতে না হতে গাজা শহরের দ্বিতীয় বৃহত্তম আল কুদস হাসপাতালও জ্বালানি সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। শুধু এ দুটি নয়, এর আগে একই কারণে বন্ধ হয়ে গেছে গাজার আরও ২৫ থেকে ৩০টি হাসপাতাল। এখন সবচেয়ে বড় দুটি হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক মানবিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় রোগীদের জীবন বাঁচানো নিয়ে শুরু হয়েছে স্বজন ও চিকিৎসকদের আরেক যুদ্ধ। ইসরায়েল সরকারের দাবি, হাসপাতালের নিচে রয়েছে হামাসের গোপন সুড়ঙ্গ। আর সে সুড়ঙ্গ ধ্বংস করতেই এসব হামলা চালানো হচ্ছে। যদিও হামাস হাসপাতালের নিচে সুড়ঙ্গ থাকার দাবি নাকচ করে দিয়েছে। কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করে ইসরায়েলি বাহিনী গাজা শহরের প্রধান হাসপাতালগুলো ঘিরে রেখে হামলা চালাচ্ছে। খবর আল জাজিরার।

ইসরায়েলের অবরোধ আরোপ, জ্বালানি প্রবেশ করতে না দেওয়া ও অব্যাহত হামলার কারণে শনিবার রাতে গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল শিফা বন্ধ হয়ে গেছে। হামলার কারণে হাসপাতালটির হৃদরোগ ওয়ার্ড সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। এ ছাড়া হামলার কারণে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রটিও এখন অচল হয়ে পড়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলেছে, ভেতরে থাকা ৬৫০ রোগীর জীবন এখন ঝুঁকিতে। তাদের মধ্যে ৩৭টি শিশু রয়েছে। হাসপাতালের ভেতর যেসব রোগী আছেন, তারা এখনো সেখানে আটকে আছেন, সদ্যই জন্ম নেওয়া দুটি শিশু মারা গেছে এবং হাসপাতালের আশপাশে প্রচণ্ড লড়াই হচ্ছে। হাসপাতাল চত্বরে আশ্রয় নেওয়া প্রায় দেড় হাজার মানুষ মারাত্মক ভীতিকর অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। এই মুহূর্তে খাদ্য তো দূরের কথা, খাওয়ার পানি পর্যন্ত নেই তাদের।

আল শিফার এ ধরনের অবস্থার মধ্যে গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম আল কুদস হাসপাতালও বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর এসেছে। ফিলিস্তিনের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (পিআরসিএস) জানিয়েছে, গাজার উত্তরাঞ্চলের আল কুদস হাসপাতালে আর কোনো ধরনের সেবা দেওয়া যাচ্ছে না। জ্বালানি শেষ হয়ে যাওয়ায় বাধ্য হয়েই ওই হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এক বিবৃতিতে পিআরসিএসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতি, চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাব, খাদ্য ও পানির ঘাটতি এবং বিদ্যুৎ না থাকার পরও হাসপাতালের কর্মীরা রোগীদের সেবা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। চলমান ইসরায়েলি বোমা বর্ষণে হাসপাতালটিতে আর কোনো কার্যক্রম চালানো যাচ্ছে না। সেখানকার চিকিৎসা কর্মী, রোগী এবং বাস্তুচ্যুত বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে। বিবৃতিতে আরও জানানো হয়েছে, সেখানে ইসরায়েলি বাহিনীর উপস্থিতি আরও বেড়ে গেছে। রেড ক্রসের কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সও পাঠাতে পারছেন না।

এদিকে গাজার পূর্বাঞ্চলীয় খান ইউনিসের একটি আবাসিক ভবনে হামলার ঘটনায় ১৩ জন নিহত হয়েছেন। ওই হামলা থেকে বেঁচে যাওয়া এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলতে সক্ষম হয়েছে বিবিসি। তিনি জানিয়েছেন, হামলার সময় মাটি যেন কেঁপে উঠেছিল। হামলায় আবাসিক ভবনটি ধ্বংস হয়ে গেছে। এর আগেও এ ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এর আগে জাতিসংঘ জানায়, গাজায় অবস্থিত তাদের একটি কার্যালয়ে রাতভর গোলাবর্ষণ করা হয়েছে। ওই কার্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু এবং আহত হওয়ার খবর পেয়েছেন তারা।


আরও খবর

পদত্যাগে রাজি, বললেন মমতা

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ সফরে আসছেন ডোনাল্ড লু

বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ছয় ব্যাংককে এস আলমের ঋণ দেওয়ার সীমা বেঁধে দিল কেন্দ্রিয় ব্যাংক

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image


নিজস্ব প্রতিবেদকঃ শেখ হাসিনা সরকারের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ছয় ব্যাংকের ঋণ বিতরণে সীমা আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংককে পাঁচ কোটি টাকার বেশি ঋণ দিতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে। যেসব প্রতিষ্ঠানের কাছে মেয়াদোত্তীর্ণ ও সীমাতিরিক্ত ঋণ আছে, তা নগদ আদায় ছাড়া নবায়ন করা যাবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে ব্যাংক ছয়টিকে চিঠি দিয়েছে। ব্যাংক ছয়টি হলো- ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও কমার্স ব্যাংক। এর আগে বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংকের ক্ষেত্রেও একই সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল।
বির্তকিত এস আলম গ্রুপ এই ছয় ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ টাকা তছরুপ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ছাত্র-জনতার তীব্র গণআন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর আত্মগোপনে যান গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। তার সময়ে ব্যাংক ছয়টিকে প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়ে ধার দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব টাকাও লুটে নিয়েছে গ্রুপটি। গত বুধবার গভর্নর হিসেবে যোগ দেন অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর। এরপরই নতুন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, ব্যাংকের সার্বিক আর্থিক অবস্থার অবনমন রোধ ও আমানতকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা উন্নতি ও আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষায় ব্যাংক কোম্পানি আইনে অর্পিত ক্ষমতাবলে এই নির্দেশ দেওয়া হলো।
নির্দেশনাগুলো হলো- কৃষি বিনিয়োগ, চলতি মূলধন এবং সিএমএসএমই খাতে ঋণ, প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় দেওয়া ঋণ, নিজ ব্যাংকে রক্ষিত স্থায়ী আমানতের বিপরীতে ঋণ সুবিধা ও শতভাগ নগদ মার্জিনের বিপরীতে ঋণ ও অন্যান্য পরোক্ষ ঋণসুবিধা ছাড়া অন্য কোনো ঋণ সুবিধা দেওয়া যাবে না। এসব ঋণ ও ঋণ সুবিধা পাঁচ কোটি টাকার বেশি হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন নিতে হবে। মেয়াদোত্তীর্ণ বা সীমাতিরিক্ত বকেয়া ঋণের স্থিতি নগদ আদায় ছাড়া কোনো গ্রাহকের বিদ্যমান ঋণ সুবিধা নবায়ন বা বর্ধিত করা যাবে না। অন্য ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান বিনিয়োগ অধিগ্রহণ করা যাবে না। এ ছাড়া প্রতিটি ব্যাংককে শীর্ষ ২০ ঋণ গ্রাহকের ঋণ আদায়ের তথ্য মাসিক ভিত্তিতে জমা দিতে হবে।
আওয়ামীলীগ সরকারের রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় এস আলম গ্রুপ নিয়ম বর্হিভূতভাবে একাধিক ব্যাংক দখল করে নেয়। গ্রুপটি ২০১৭ সালে দেশের সবচেয়ে বড় ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড দখল করে নেয়। বর্তমানে শুধু এই ব্যাংকে এস আলম গ্রুপের ৭৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ রয়েছে।


আরও খবর

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বন্যায় বিদ্যুৎহীন ৬ লাখ গ্রাহক

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image


 নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

ভারি বর্ষণ ও ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে দেশের ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। অনেক স্থানে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে পানি ওঠায় ও বৈদ্যুতিক খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় দুর্ঘটনা এড়াতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে বন্যাকবলিত বিভিন্ন এলাকায় আজ বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ছয় লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎহীন অবস্থায় আছে নোয়াখালী ও ফেনী।

নোয়াখালীতে প্রায় চার লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে।

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলে আরো এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়তে পারে। সংশ্লিষ্ট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তারা এসব তথ্য জানিয়েছেন।

জানতে চাইলে নোয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সিনিয়র জিএম মো. জাকির হোসেন সন্ধ্যা ৭টার দিকে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমাদের এই সমিতিতে সাত লাখ ৬০ হাজার গ্রাহক রয়েছে।

আমাদের কয়েকটি সাবস্টেশনসহ বিদ্যুৎ বিতরণকারী বেশির ভাগ এলাকায় ইতিমধ্যে বন্যার পানি উঠে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি ও ঝুঁকি এড়াতে ৫০ শতাংশের বেশি (প্রায় চার লাখ) গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। সন্ধ্যায় আমাদের অফিসের ভিতরেও পানি প্রবেশ করেছে।’

আরও খবর



রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, সাজেকে আটকা পড়েছেন দুই শতাধিক পর্যটক

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image


 বিডি ডেস্কঃ

নিজস্ব প্রতিবেদক: জেলায় কয়েকদিনের বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ী  ঢলে বাঘাইছড়ি উপজেলার  নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে এবং খাগড়াছড়ি জেলাধীন দীঘিনালার কবাখালীতে সড়কের একাংশ পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাজেকে আটকা পড়েছেন আড়াইশ’ জনেরও বেশি পর্যটক।
স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বাঘাইছড়ি  উপজেলার কাচাঁলং নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। খাগড়াছড়ি- সাজেক সড়কের দীঘিনালা উপজেলার কবাখালি অংশের সড়ক ডুবে গিয়ে রাঙ্গামাটির সাজেকসহ বাঘাইছড়ি ও লংগদু উপজেলা সঙ্গে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে । সাজেক যাতায়াতের একমাত্র সড়কটি ডুবে যাওয়ার কারনে সেখানে  আটকা পড়েছে পর্যটকরা।
এদিকে, বাঘাইছড়ি উপজেলার বঙ্গলতলী ইউনিয়নের করেঙ্গাতলী সড়ক ও পৌর এলাকার উগলছড়ি সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। এছাড়া বাঘাইছড়ি ইউনিয়নের উগলছড়ি, বেপারী পাড়া, নিউলাইল্ল্যা ঘোনা এবং পৌরসভার বটতলী, মাদ্রাসা পাড়া, হাজী পাড়ার কিছু অংশ পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
এ বিষয়ে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  শিরীন আকতার  জানান, বিগত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে  বাঘাইছড়ির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি এখানে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায়  উপজেলার ৫৫ টি এলাকায় আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। যারা আশ্রয় কেন্দ্রে গিয়েছেন তাদের জন্য সহায়তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
সাজেক সড়কের দীঘিনালার কবাখালি অংশের সড়কটি  ডুবে যাওয়ায় যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রয়েছে। এ কারণে  সাজেকে আড়াই শতাধিক পর্যটক আটকা পড়েছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।  


আরও খবর

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ভাতকুড়া স্বেচ্ছাসেবী ফাউন্ডেশনের প্রশংসনীয় উদ্যোগ

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
মোঃ সিনান তালুকদার - নোবিপ্রবি প্রতিনিধি::


ভাতকুড়া স্বেচ্ছাসেবী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কিছু তরুণ স্বেচ্ছাসেবীর সহায়তায় টাঙ্গাইল সদরের ভাতকুড়া ও করটিয়া ইউনিয়নে ত্রাণের জন্য টাকা উত্তোলণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

৪ দিনে উত্তোলনকৃত টাকা থেকে বন্যার্তদের মাঝে শুকনা খাবার ও কিছু নগদ অর্থ প্রদান করা হয়। শিক্ষার্থীরা লাকসাম উপজেলার আজগড়া ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে এবং মনোহরগঞ্জ উপজেলার হাসনাবাদ ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে নিজ দায়িত্বে ত্রাণ পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেন। প্রায় ২৫০টি পরিবারে তারা ত্রাণ পৌঁছে দেন এবং আশ্রয় কেন্দ্রেও আর্থিক ভাবে সাহায্য করেন।

বন্যা পরবর্তী সংস্কারের জন্য উত্তোলনকৃত টাকার কিছু অংশ শিক্ষার্থীরা জমিয়ে রাখেন।বন্যা কবলিত এলাকায় কোনো একটি পরিবারের ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণের জন্য শিক্ষার্থীরা উক্ত অর্থ প্রদানে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

আরও খবর



নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image



নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।  

 বুধবার (২১ আগস্ট) রাতে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভপতি রকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির আজ এই সিন্ধান্ত অনুমোদন করেন।

যোগাযোগ করা হলে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির ধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বিষয়টি নিশ্চিত করেন।   

আরও খবর