Logo
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে উপচে পড়া মানুষের ভীড়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

সদরুল আইন,গাজীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

                            ঢাকার সন্নিকটে অপরুপ প্রকৃতির কোল জুড়ে গড়ে উঠা নান্দনিক গাজীপুরের বুকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গড়ে উঠেছে অগনীত রিসোর্ট,শুটিং স্পট,ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানসহ দৃষ্টিনন্দন বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক।

ঈদের ছুটিতে অন্যান্য বিনোদনকেন্দ্রের মতোই গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক দর্শনার্থীদের পদচারণায় আজ মুখরিত হয়ে উঠেছে।

 ঈদের দিন থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নানা পেশার মানুষ ভিড় জমাচ্ছে এই সাফারি পার্কে।

সাফারি পার্কের বন্যপ্রাণী অঞ্চল পরিদর্শনের জন্য দর্শনার্থীদের আগ্রহ সবচেয়ে বেশি।

এরই মধ্যে নানা কারণে বেশ কিছু বন্যপ্রাণী মারা যাওয়ার ঘটনায় অনেকটাই হতাশ হয়ে পড়েছিলেন সাফারি পার্ক এলাকার ব্যবসায়ীরা। ঈদকে কেন্দ্র করে বিপুল দর্শনার্থীর পদচারণার কারণে সে হতাশা কাটিয়ে অনেকটা স্বস্তিতে রয়েছেন তাঁরা।

এ ছাড়া ঈদ উপলক্ষে সাফারি পার্ক এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনেকটা জোরদার করেছে কর্তৃপক্ষ।

গাজীপুর দেশের সব জেলার মানুষের আবাসভূমি।এর অন্যতম কারন গাজীপুর শিল্প শহর।কর্মসংস্থানের প্রয়োজনে লাখ লাখ মানুষের পদচারনায় মুখরিত গাজীপুরের প্রতিটি জনপদ।

স্থানীয় অধিবাসিসহ যারা ঈদের ঝক্কি ঝামেলা এড়াতে গ্রামের বাড়ি যাননি তারা নিত্য দিনের কর্মকোলাহল ছেড়ে দীর্ঘ ছুটিতে পরিবারের সাথে ভীড় জমিয়েছেন রিসোর্টসহ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে প্রকৃতি ও জীব-বৈচিত্রের লীলাভূমিতে।


আরও খবর



ইসলামপন্থীদের কাছে টানতে তৎপর বিএনপি-জামায়াত

প্রকাশিত:সোমবার ১০ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ |

Image

আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকায় সে মাঠ এখন বিএনপি ও জামায়াতের দখলে। বিএনপির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হওয়ায় আগামী নির্বাচনে ইসলামপন্থী দলগুলোকে নিয়ে মৈত্রী গড়ার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বিএনপিও নির্বাচনী যাত্রায় ইসলামপন্থীদের পাশে রাখকে তৎপরতা শুরু করেছে।

আদর্শিক ভিন্নতা থাকলেও ভোটের লড়াইয়ে এগিয়ে থাকতে চরমোনাই পীরের বরিশালের বাড়ি পর্যন্ত গেছেন জামায়াত আমীর। আর রাজধানীতে দলটির প্রধান কার্যালয়ে বৈঠক করেন বিএনপি মহাসচিব।

নির্বাচন ঘিরে বিএনপি-জামায়াতের তৎপরতায় ইসলামী দলগুলোর মধ্যে দোটানা ভাব দেখা দিয়েছে। জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন অতীতের তিক্ততা মিটিয়ে ঘনিষ্ঠ হয়েছে। তারা ইসলামপন্থীদের ভোট ‘এক বাক্সে’ দেওয়ার যে উদ্যোগ নিয়েছে, সেটির সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়ে উঠছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ইসলামী শক্তির অভিন্ন বাক্স আমরা নির্বাচনে দিতে চাই। তবে, জামায়াত এবং আমরা আদর্শিক, নীতিগত বা রাজনৈতিকভাবে এক হয়ে গেছি, তা কিন্তু নয়। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় মতপার্থক্য আছে বলেই আমরা আলাদা রাজনীতি করি। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ইসলামিক দলগুলোর মধ্যে নির্বাচনী ঐক্যের সম্ভাবনা বেড়েছে। আমরা সব ইসলামিক দলগুলো নিয়ে কাজ করছি। আমরা মনে করি ইসলামি রাজনৈতিক এলায়েন্স এখন সময়ের ব্যপার মাত্র।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদ জানান, ফ্যাসিবাদবিরোধী যেকোনো দলের সাথেই ঐক্য হতে পারে। আর ইসলামী দলগুলোর জন্য যেকোনো ছাড় দিতে প্রস্তুত তারা।

তবে, নির্বাচনী রাজনীতির সরল অঙ্কের গরল ফলাফল এখনই মেলানো সম্ভব নয় বলে মনে করেন দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক দলের নেতারা।


আরও খবর



এনসিপি’র ২১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

প্রকাশিত:রবিবার ০২ মার্চ 2০২5 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ |

Image

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ২১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদিত হয়েছে। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা এক পত্রে কমিটির তালিকা প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয়ে, ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে বাংলাদেশের নাগরিকরা মুক্ত হয়েছে। তবে শহীদ মিনারে ঘোষিত অভ্যুত্থানের এক দফা তথা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। একটি রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী হিসেবে এই জনপদের মানুষ ইতিহাসের নানান সময়ে নিজেদের হাজির করেছে। প্রায় ২০০ বছরের উপনিবেশবিরোধী লড়াইয়ের অংশ হিসেবে পাকিস্তান আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আমরা ১৯৪৭ সালে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র অর্জন করি। কিন্তু পাকিস্তান রাষ্ট্র এই জনপদের মানুষের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক মুক্তির আকাঙ্ক্ষকে ধারণ ও বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছে।

মুক্তির আকাঙ্ক্ষা থেকে এই জনপদের মানুষ ১৯৭১ সালে একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে। কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ১৯৭২ সালে প্রণীত মুজিববাদী সংবিধানের মধ্য দিয়ে নির্মিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামো অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠার পথ খুলে দিয়েছে। যার ফলে এ দেশের নাগরিকরা ইতিহাসের বিভিন্ন পরিক্রমায় বাকশাল, স্বৈরতন্ত্র এবং সর্বশেষ ফ্যাসিবাদের শিকার হয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামো থেকে ফ্যাসিবাদের সকল উপাদান ও কাঠামোকে বিলোপ করতে এবং এই জনপদের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে রূপদানে একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বাস্তবায়নে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে আমরা, বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা, ২০২৫ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি রাজধানী ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘোষণা করেছি।

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম বীর যোদ্ধা শহীদ ইসমাঈলের বোন মিম আক্তার জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক হিসেবে নাহিদ ইসলাম এবং সদস্য সচিব হিসেবে আখতার হোসেনের নাম ঘোষণা করেন। উক্ত আহ্বায়ক কমিটি (আংশিক) আগামী এক বছরের মধ্যে এই রাজনৈতিক দলের গঠনতন্ত্র ও ইশতেহার প্রণয়ন, কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও সাংগঠনিক বিস্তার কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

কমিটির আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদীব, যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম, মনিরা শারমিন, মাহবুব আলম, সারোয়ার তুষার, অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন, তাজনূভা জাবীন, সুলতান মুহাম্মদ জাকারিয়া, ড. আতিক মুজাহিদ, আশরাফ উদ্দীন মাহাদী, অর্পিতা শ্যামা দেব, তানজিল মাহমুদ, অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, জাবেদ রাসিন, এহতেশাম হক ও হাসান আলী।

সদস্যসচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা ও নাহিদা সারওয়ার নিভা, যুগ্ম সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল আমিন, আরিফ সোহেল, মো. রশিদুল ইসলাম (রিফাত রশিদ), মো. মাহিন সরকার, মো. নিজাম উদ্দিন, আকরাম হুসেইন, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, সালেহ উদ্দিন সিফাত (দপ্তর), আলাউদ্দীন মোহাম্মদ, ফরিদুল হক, মো: ফারহাদ আলম ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া, লুৎফর রহমান, মো. মঈনুল ইসলাম (তুহিন), মুশফিক উস সালেহীন, ডা. জাহেদুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম মুসা, অ্যাডভোকেট হুমায়রা নূর, মোশফিকুর রহমান জোহান, মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান, সাগুফতা বুশরা মিশমা, আফসানা ছপা, আহনাফ সাইদ খান, আবু সাঈদ মোহাম্মদ সুজা উদ্দিন, মীর আরশাদুল হক, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), মশিউর রহমান, জয়নাল আবেদীন শিশির, গাজী সালাউদ্দীন তানভীর, তামিম আহমেদ, তাহসীন রিয়াজ ও প্রীতম দাশ।

উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক- সাইফুল্লাহ হায়দার, আলী নাছের খান, সাকিব মাহদী, মেজর (অব.) আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, সাদিয়া ফারজানা দিনা, অলিক মৃ, আসাদুল্লাহ আল গালিব, হানিফ খান সজীব, আবু সাঈদ লিয়ন। সংগঠক: রাসেল আহমেদ, ইমরান ইমন, ফরহাদ সোহেল, রফিকুল ইসলাম আইনী, মোস্তাক আহমেদ শিশির, আজাদ খান ভাসানী, প্রীতম সোহাগ, দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী, এম এম শোয়াইব, নাহিদ উদ্দিন তারেক, আব্দুল্লাহ আল মনসুর, মিয়াজ মেহরাব তালুকদার, অ্যাডভোকেট শিরীন আক্তার শেলী, আবুল বাশার, আব্দুল্লাহ আল মুহিম, নাজমুল হাসান সোহাগ, খায়রুল কবির ও সাঈদ উজ্জ্বল।

দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক- মোহাম্মদ আতাউল্লাহ, ডা. মাহমুদা আলম মিতু, মোল্যা রহমাতুল্লাহ, এস এম শাহরিয়ার, মেজবাহ কামাল মুন্না, জোবাইরুল হাসান আরিফ ও ইমন সৈয়দ। সংগঠক: আকরাম হোসাইন রাজ, হামযা ইবনে মাহবুব, ওয়াহিদুজ্জামান আসাদ বিন রনি, মোহাম্মাদ রাকিব, আরমান হোসাইন, মো. রাসেল আহমেদ, অ্যাডভোকেট মনজিলা ঝুমা, শওকত আলী, ডা. আশরাফুল ইসলাম সুমন, মুনতাসির মাহমুদ, ডা. মিনহাজুল আবেদীন, সাকিব শাহরিয়ার, আজিজুর রহমান রিজভী, আব্দুর রহমান, ফয়সাল আহমেদ, নয়ন আহমেদ, কাউছার হাবিব, আব্দুল্লাহ আল মামুন ফয়সাল, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জিহান, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, আরিফুল ইসলাম, নফিউল ইসলাম, মো. রাকিব হোসেন।

মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ। যুগ্ম সমন্বয়ক: অ্যাডভোকেট মোঃ তারিকুল ইসলাম (যুব), ডা. মো: আব্দুল আহাদ (চিকিৎসা), মাজহারুল ইসলাম ফকির (শ্রমিক), দিলশানা পারুল, আবু হানিফ, আব্দুজ জাহের, কৃষিবিদ গোলাম মোর্তজা সেলিম, মেহেরাব সিফাত, অ্যাডভোকেট সাকিল আহমাদ, আশেকীন আলম, ডা. জাহিদুল বারী, কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস, ভীম্পাল্লী ডেভিড রাজু, শেখ মোহাম্মদ শাহ মঈনুদ্দিন, খান মুহাম্মদ মুরসালীন, সাদ্দাম হোসেন, আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল, নাভিদ নওরোজ শাহ, তুহিন মাহমুদ, মো. আরিফুর রহমান (তুহিন), সাগর বড়ুয়া, রাফিদ এম ভূঁইয়া, মাহবুব আলম।

আহ্বায়ক কমিটির সদস্যরা হলেন:

সানজিদা খান দীপ্তি (শহীদ আনাসের মা), খোকন চন্দ্র বর্মন (আহত), মো. ফাহিম রহমান খান পাঠান, এহসানুল মাহবুব জুবায়ের (সন্দ্বীপ), ঋআজ মোরশেদ, ইমরান নাঈম, মশিউর আমিন শুভ, আল আমিন শুভ, প্লাবন তারিক, ওমর ফারুক, আসাদুল ইসলাম মুকুল, ফিহাদুর রহমান দিবস, মো. তৌহিদ আহমেদ আশিক, মো. আব্দুল মুনঈম, রকিব মাসুদ ইনজামুল হক রামিম, সৈয়দা নীলিমা দোলা, এস আই শাহীন, আসাদুজ্জামান হৃদয়, তানহা শান্তা, ডা. মশিউর রহমান, ইমরান শাহরিয়ার, এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, আব্দুল্লাহিল মামুন নিলয়, আজাদ আহমেদ পাটওয়ারী, জাহিদুল ইসলাম সৈকত, আরজু নায়েম, ডা. মনিরুজ্জামান, তাওহিদ তানজিম, মোহাম্মদ উসামা, মাহবুব-ই-খোদা, তারিক আদনান মুন, নাহিদা বুশরা, তৌহিদ হোসেন মজুমদার, মারজুক আহমেদ, নীলা আফরোজ, নূরতাজ আরা ঐশী, সাইয়েদ জামিল, শেখ খায়রুল কবির আহমেদ, রফিকুল ইসলাম কনক, মীর হাবীব আল মানজুর, মো. ইমরান হোসেন।

আরও রয়েছেন- মো. আরিফুল দাড়িয়া, মো. ইনজামুল হক, আবু সাঈদ মুসা, ডা. আতাউর রহমান রাজিব, সালমান জাভেদ, ইমামুর রশিদ, সাইফুল ইসলাম, ডা. সাবরিনা মনসুর, অ্যাডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান, অ্যাডভোকেট ছেফায়েত উল্লাহ, আহমেদুর রহমান তনু, দিদার শাহ, রাদিথ বিন জামান, ফারিবা হায়দার, সাইফুল ইসলাম, ইয়াহিয়া জিসান, সোহেল রানা, রিদওয়ান হাসান, হাসিব আর রহমান, ব্যারিস্টার নুরুল হুদা জুনেদ, জাওয়াদুল করিম, আল আমিন টুটুল, ইসমাইল হোসেন সিরাজি, ইফতেখারুল ইসলাম, হাফসা জাহান, জায়েদ বিন নাসের, মামুন তুষার, ওমর ফারুক, সালাহউদ্দিন জামিল সৌরভ, মো. হিফজুর রহমান বকুল, আসিফ মোস্তফা জামাল, জোবায়ের আলম, মেজর (অব.) মো. সালাউদ্দিন ও খালেদ সাইফুল্লাহ জুয়েল।


আরও খবর



চার দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

শূন্য পদে নিয়োগ ও নতুন পদ সৃষ্টিসহ বিভিন্ন দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ঝালকাঠিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা বিডিএমএ, বেকার ডিপ্লোমা চিকিৎসক ও সম্মিলিত ম্যাটসের শিক্ষার্থীরা।

বুধবার সকালে ঝালকাঠি প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বিডিএমএ এর ঝালকাঠি জেলা শাখার সভাপতি প্রবীর রঞ্জন হালদার। 

এসময় সংগঠনে জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মানিক হালদার এবং

শিবব সংকর সহ অন্যন্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, গত ১৪ বছর ধরে নিয়োগ বন্ধ রয়েছে তাই অনতিবিলম্বে শূন্য পদে নিয়োগ এবং কমিউনিটি ক্লিনিকসহ সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে নতুন পদ সৃষ্টি করা। প্রতিষ্ঠান ও কোর্সের নাম পরিবর্তন করে অসংগতিপূর্ণ কোর্স কারিকুলাম সংশোধন করে ইন্টার্নশিপে লগবুক চালু করা। বিএমএন্ডডিস স্বীকৃত ক্লিনিক্যাল বিষয়ে উচ্চশিক্ষার অধিকার প্রদান করা। প্রস্তাবিত এলাইড হেলথ প্রফেশনাল বোর্ড খসড়া আইনের নাম পরিবর্তন করে "মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড অব বাংলাদেশ' নামকরণ সহ প্রস্তাবিত ধারায় সংশোধনীসহ বাস্তবায়ন করার দাবি জাননো হয়।

কিছু কুচক্রী মহল বর্তমানের তাদের চলমান যৌক্তিক ৪ দফা আন্দোলন নিয়ে স্বৈরশাসকের দালাল গ্রেজুয়েট চিকিৎসকের উসকানিতে বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী, ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সংগঠন তাদের নিয়ে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও বিবৃতিতে বিভিন্ন মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার প্রচারণা করছে। এতে ডিএমএফ ডিগ্রিধারী উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারদের অর্জিত সুনাম নষ্ট হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে এসব অপপ্রচার বন্ধের দাবি জানানো হয়। 


আরও খবর



ঝালকাঠিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫৮৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠি জেলায় ৫৮৫ সদস্যের কমিটি দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এতে আল তৌফিক লিখনকে আহ্বায়ক ও রাইয়ান বিন কামালকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। রোববার (২ মার্চ) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে কমিটি প্রকাশ করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সদস্যসচিব আরিফ সোহেল কমিটির অনুমোদন দেন। আগামী ছয় মাসের জন্য এ কমিটি দেওয়া হয়েছে। কমিটিতে খালেদ সাইফুল্লাহকে সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক, ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতিকে সিনিয়র যুগ্ম-সদস্যসচিব, শাহরিয়ার দিপুকে মুখ্য সংগঠক ও সাকিবুল ইসলাম রায়হানকে মুখপাত্র করা হয়েছে । এ ছাড়া যুগ্ম-আহ্বায়ক করা হয়েছে, গোলাম রাব্বি রিশব ,মিরাজ আহমেদ রনি ,সামির আব্দুস সালাম ,পিয়াল মাহমুদ অনিক ,ইমামুল হক মেশকাত ,তানজিলা আক্তার অরভি ,মাইশা মেহজাবিন ,তাসনিয়া তানহা ,তাসফিয়া আকন ,মাহাদি সাকিব ,অর্না ,আজিজুল হক ,মোঃ মেহেরাব হোসেন ,সাব্বির আহমেদ ,মেহেদী হাসান ,নাঈম হোসেন সংগ্রাম ,নাইম মাহমুদ ,বাইজিদুর রহমান শান্ত ,শাহিনুর রহমান রাজু ,তাসকিন তাবাসসুম মাইশা ,শফিউল আলম নাহিদ ,আব্দুল্লাহ আল হাদি গোলাম রাব্বি রিশব, অনুম ,সাকিবুল ইসলাম ,নওশীম আঞ্জুম রোহান ,আল শাহরিয়ার নিবির ,মুক্তা ,মুনায়েম ,পলাশ ,সিনথিয়া রিধি। 


আরও খবর



‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:রবিবার ০২ মার্চ 2০২5 | হালনাগাদ:শনিবার ২২ মার্চ ২০২৫ |

Image

বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৬ নগরের মধ্যে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। আজ রবিবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে আইকিউ এয়ারের মানসূচকে ঢাকার বায়ুর মান ছিল ১৬৫। বায়ুর এই মানকে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার নিয়মিত বায়ুদূষণ পরিস্থিতি তুলে ধরে। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে ধারণা দেয়।

সকাল ৯টায় এই প্রতিবেদন লেখার সময়ে বায়ুর মান ২০৩ নিয়ে বায়ুদূষণে শীর্ষে ছিল মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন। ১৮৪ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ছিল পাকিস্তানের লাহোর। ১৮০ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে ছিল উজবেকিস্তানের তাসখন্দ। আর ১৭১ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে ছিল চীনের চকিং।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। তবে স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ থাকলে তা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (অসুস্থ বা শিশু-বৃদ্ধ) জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। 

স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত থাকলে সে বাতাস অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর

বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫