Logo
শিরোনাম

বৃহস্পতিবার যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ |

Image

২৭ জুলাই (বৃহস্পতিবার) রাজধানীতে কর্মসূচি ডেকেছে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। দলগুলোর কর্মসূচি ঘিরে সড়কে তীব্র যানজটের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

তাই ভোগান্তি এড়াতে রাজধানীবাসী কয়েকটি সড়ক এড়িয়ে চলতে পারেন।

যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

# শাহবাগ থেকে মৎস্যভবন রোড। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে পারে বিএনপি)।

# মৎস্যভবন থেকে প্রেস ক্লাব হয়ে পল্টন রোড। শিল্পকলা একাডেমির সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ, প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করতে পারে গণঅধিকার পরিষদ ও বাম গণতান্ত্রিক জোট।

# কাকরাইল হয়ে বিজয়নগর-পানির ট্যাংকি-পল্টন মোড়। বিজয়নগর মোড়ে ১২ দলীয় জোট, পানির ট্যাংকির সামনে ১১ দলীয় জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট এবং লেবার পার্টির সমাবেশ করতে পারে।

# কাকরাইল মোড় হয়ে নয়াপল্টন-ভিআইপি রোড। নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করতে পারে বিএনপি।

# রাজারবাগ মোড় থেকে ফকিরাপুল হয়ে বায়তুল মোকাররম রোড। আরামবাগে সমাবেশ করতে পারে গণফোরাম (মন্টু নেতৃত্বাধীন)।

# গুলিস্তান থেকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ হয়ে বায়তুল মোকাররম। দক্ষিণ গেটে সমাবেশ করতে পারে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ।

# মতিঝিল রোড থেকে তোপখানা হয়ে পল্টন মোড়। বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সমাবেশ করতে পারে ইসলামী আন্দোলন।

যদিও বেশিরভাগ দলের কর্মসূচি এখনো অনুমতি পায়নি। বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক এক ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে জনগণের ভোগান্তি হলে এসব কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।


আরও খবর



"মানুষের মাঝে বৈষম্য দূর করাই হোক ঈদের শপথ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ |

Image

ড. সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী :

১১ এপ্রিল, ২০২৪ মাইজভাণ্ডার শরীফের শাহী ময়দানে ঈদ-উল-ফিতর এর সালাত আদায় করেছেন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) এর চেয়ারম্যান ও মাইজভাণ্ডার শরীফের সাজ্জাদানশীন, ড. সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী। নামাযের পর তিনি বলেন, "মহান আল্লাহ্ এবং প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের মুসলিম জাতিকে একতাবদ্ধ থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন। আমাদের প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ছিলেন মানবতার মহান দূত। তার কাছে ধনী-গরিব, জাতি-ধর্ম-শ্রেণী নির্বিশেষে সকলে মানুষ হিসেবে সমান মর্যাদা পেয়েছেন। তিনি আমাদেরকে বলেছেন, এক বিশ্বাসী মুসলমান আরেকজনের জন্য আয়নার মতো। আয়নায় যেমন নিজের রূপটিই প্রতিফলিত হয়, তেমনি যেন আমরা নিজের জন্য যা পছন্দ করি, ভালো মনে করি, তা অন্য ভাইয়ের জন্যও পছন্দ করি। ইসলামের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবতা, সাম্য ও ভাতৃত্বকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদেরকে বারবার বলেছেন, আমাদের চারপাশের দুর্বল, অসহায়দের যত্ন নিতে। প্রতিবেশী অনাহারে, অভাবে থাকলে, হাজারো ইবাদাতও কখনো আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। পবিত্র রমজান মাস সংযমের, আত্মশুদ্ধি, সহমর্মিতা ও আত্নত্যাগের শিক্ষা দেয়। আমাদের ঈদের আনন্দ  তখনই পূর্ণতা পাবে, যখন সকলে মিলে আমরা ঈদের খুশি ভাগ করে নিতে পারবো। অথচ আজ আমরা দেখছি, রমজান ও ঈদকে ঘিরে একতার বিপরীতে সমাজে বৈষম্য বাড়ছে। বিত্তবানরা বিলাসিতার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত ; আর অভাবীদের সংকট, কষ্ট, ভোগান্তি বেড়েই চলেছে। যাকাত দরিদ্রদের অধিকার হলেও, অনেকে এ হক আদায় করতে উদাসীন। তাই আসুন আমরা ঘুরে দাঁড়াই। প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর আদর্শ অনুসরণে, অভাবগ্রস্ত, অসহায় ও দুস্থদের পাশে দাঁড়াই। নতুন প্রজন্মকে একটি বৈষম্যহীন সমাজ উপহার দেই।

শাহ্জাদা সাইয়্যিদ মেহবুব-এ-মইনুদ্দীন আল হাসানী, শাহ্জাদা সাইয়্যিদ মাশুক-এ-মইনুদ্দীন আল হাসানী, দরবার শরীফের আওলাদ-এ-পাক এবং ভক্তবৃন্দ জামাতে অংশগ্রহণ করেন।

এরপর মাইজভাণ্ডার শরিফের অলি আল্লাহ্দের মাজার শরিফ জিয়ারত শেষে ফিলিস্তিনের জনগণের মুক্তি ও নিরাপত্তার জন্য বিশেষভাবে প্রার্থনা করেন ড. সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী।


আরও খবর



উৎসবের রঙে রঙিন রাজধানীর সড়ক

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ |

Image

চৈত্র সংক্রান্তির রাতে আলপনা উৎসবে মাতলো রাজধানীবাসী। একসঙ্গে দুই শতাধিক শিল্পী আর কয়েক হাজার মানুষের অংশগ্রহণে রঙিন হয়েছে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পিচঢালা পথ। আনন্দ ভাগাভাগি করে অংশগ্রহণকারীদের শপথ, সাম্প্রদায়িকতার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার।

ষড়ঋতুর ছয়টি রঙয়ে রঙিন পিচঢালা রাজপথ। বুকজুড়ে আলপনা, তাতে জ্বলজ্বলে প্রিয় বাংলা ভাষার অমূল্য অক্ষর। চাঁদের আলোয় বিশাল আকাশের নিচে একমনে শিশুদের হাতে হাতখড়ি বাংলা নতুন বছর বরণের আলপনা।

তুলির নকশায় শুধু সৌন্দর্যই ফুটে ওঠেনি, এতে মিশেছে বাঙালির হাজার বছরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি আর প্রাণের উচ্ছ্বাস।

শুধু কি শিল্পীর হাতে তুলি? ১৪৩১ কে বরণ করতে নিয়ন আলোতে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে নামে হাজারো মানুষের ঢল। নিজ হাতে রঙ-তুলি টেনে নিয়ে ভালোবাসা আর আনন্দ ভাগাভাগিতে শামিল হন নগরবাসী। অবাক হয়ে তারাই জানালেন শেষ যে কবে এমন উৎসবে শামিল হয়েছেন তা ঠাহর করা মুশকিল। বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাসে মাতে শিশু, তরুণ-তরুণীরা।

আলপনা উৎসবের এই মাহেন্দ্রক্ষণে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের চিরচেনা সংস্কৃতি বজায় রাখার ডাক দেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী।

আলপনার পাশাপাশি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলা গানের সুর আর নাচের তালে শামিল হন নগরবাসী।


আরও খবর



ঢাকায় এসেছেন টাইগারদের নতুন কোচ

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ |

Image

টাইগারদের স্ট্রেংথ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার নাথান কেলি নিয়োগ পেয়ে ঢাকায় পৌঁছেছেন। রবিবার (১৪ এপ্রিল) রাতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন তিনি।

গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিসিবির ক্রিকেট অপরারেশন্স ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফিস। সোমবার কেলি এসেছিলেন মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে শুরু হবে কেইলির অধ্যায়।

অস্ট্রেলিয়ার এই কোচ দুই বছরের চুক্তিতে জাতীয় দলের সঙ্গে কাজ করবেন। তিনি এর আগে পেশাদার ক্রিকেট ও রাগবিতে কাজ করেছেন। এছাড়া চন্ডিকা হাথুরুসিংহের সঙ্গে ২০১৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ক্রিকেট নিউ সাউথ ওয়েলসে ফিজিক্যাল পারফরম্যান্স কোচ হিসেবে কাজ করেছেন। 


আরও খবর



৩৫ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ইউজিসির নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ |

Image

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) দেশের ৩৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জারি করেছে। এরমধ্যে ৩০টিতে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য না থাকায় শিক্ষার্থীদের সনদে সাক্ষর করার বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই।

এছাড়া অবৈধভাবে ক্যাম্পাস ও অবৈধ শিক্ষা কাযক্রমে পরিচালনার জন্য দায়ে ৩টি, নির্ধারিত সময় স্থায়ী ক্যাম্পাসে না যাওয়ায় একটি এবং সাময়িক অনুমতির মেয়াদ উত্তীর্ণ ও আদালতে মামলা থাকায় আরও একটি বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৩৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিতে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

এছাড়া শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে ইউজিসি। ভর্তি হয়ে কেউ প্রতারিত হলে ইউজিসি কোনো দায়-দায়িত্ব নেবে না বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

গত ১ এপ্রিল সাক্ষরিত এক চিঠিতে এমন সতর্কতা জারি করে ইউজিসি। যদিও চিঠি সোমবার (৩ এপ্রিল) ইউজিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নাম ইউজিসির ওয়েবসাইট থেকে দেখে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত সতর্কীকরণ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ১০৪টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৭৪টিতে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত উপাচার্য রয়েছেন। বাকি ৩০টি বৈধ কোনো উপচার্য নেই।

ইউজিসি জানিয়েছে, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ ও কমিশনের নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম বা অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসন সংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে শিক্ষার্থী ভর্তিপূর্বক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

এ সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমোদিত/অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকার জন্য কমিশন থেকে ইতোমধ্যে একাধিকবার নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জিত ডিগ্রির মূল সার্টিফিকেট-এ স্বাক্ষরকারী হবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য কর্তৃক নিয়োগকৃত ভাইস-চ্যান্সেলর এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কেউ কোনো অননুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রামে বা অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসন সংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে ভর্তি হয়ে প্রতারিত হলে এবং পরবর্তীতে কোনো আইনগত সমস্যা সৃষ্টি হলে তার দায় কমিশনের উপর বর্তাবে না।

অবৈধ ক্যাম্পাস ও শিক্ষাকাযক্রম চালাচ্ছে তিন বিশ্ববিদ্যালয়

ইউজিসি বলছে, অবৈধ ক্যাম্পাস ও অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে রেড এলার্ড জারি করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো-ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা।

এই তিন বিশ্ববিদ্যালয় ব্যাপারে ইউজিসির রেড এলার্ডে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাময়িক অনুমতিপত্রের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এর ১২(১) ধারা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রমের আর কোনো আইনগত ভিত্তি নেই।

এ বিশ্ববিদ্যালয়টির অনুমোদিত কোনো ক্যাম্পাস ও ঠিকানা এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগ, কৃত কোনো ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার নেই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়টির বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই।

এছাড়া বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং আদালতে মামলা রয়েছে। ফলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ অনুযায়ী ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভাসিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা এর একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি, পরীক্ষা ও ফলাফল এবং প্রদত্ত একাডেমিক সনদের আইনগত কোনো বৈধতা নেই।

স্থায়ী ক্যাম্পাসে যায়নি একটি

এছাড়াও ভিক্টোরিয়া ই্উনিভাসিটি ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে স্থায়ী ক্যাম্পাসে না যাওয়ায় শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রয়েছে।

স্থায়ী সনদ নবায়ন নেই একটির

স্থায়ী সনদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া, শুরু থেকে মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব, মামলা, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগে বৈধ ভিসি-প্রো-ভিসি ও ট্রেজারায় না থাকা, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক কোনো অডিট ফার্ম দ্বারা অডিট না করার কারণে মিরপুরে অবস্থিত সেন্ট্রাল ইউনিভাসিটির অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজির ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত বিভাগের অনুমোদন আছে কি নাসেটিও ইউজিসির ওয়েবসাইটে দেখে নেওয়ার আহ্বান মঞ্জুরি কমিশনের।

জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পরিচালক (বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়) ওমর ফারুক বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা যেন সচেতন থাকেন এবং জেনে-শুনে তাদের সন্তানদের ভর্তি করাতে পারেন সেজন্য প্রতি সেমিস্টারের আগে এ ধরনের সতর্কতা বা গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।

সেখানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক কার্যক্রম, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত উপচার্য, প্রো-উপচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে অভিহিত করা হয়। সবাইকে ইউজিসির সার্কুলার ও ওয়েবসাইট দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।


আরও খবর

এসএসসির ফল প্রকাশ ১২ মে

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




কমেছে মুরগির দাম, চড়া সবজির বাজার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ |

Image

তীব্র গরমে সপ্তাহ ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে ব্রয়লার মুরগির দাম কমেছে। প্রতি কেজিতে ২০ টাকা কমে ২১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে চলতি সপ্তাহে সব ধরনের মাছের দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাজধানীর শেওড়াপাড়া ও তালতলা বাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি ২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। বাজারগুলোতে সোনালির কেজি ৩৭০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ৩৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তীব্র গরমের কারণে মুরগি মরে যাওয়ার শঙ্কায় কম দামে বিক্রি হচ্ছে বলে জানান শেওড়াপাড়ার মুরগি বিক্রেতা মো. মিলন। তিনি বলেন, এ সময়ে দাম কমার কথা না, গত সপ্তাহেও ২৩০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। গরমে হিট স্ট্রোক করছে মুরগি। তাই ক্ষতি এড়াতে ছোট ছোট মুরগি কম দামে বিক্রি করা হচ্ছে।

শুক্রবার বাজারে সব ধরনের সবজি গত সপ্তাহের মতো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। কচুরমুখীর কেজি ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকায়, শসা ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙে ৮০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা এবং কাঁচা আম প্রকারভেদে ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি কেজি মুলা ৫০ টাকা, শিমের কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ব্রোকলি ৪০ টাকা, পাকা টমেটোর কেজি প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা এবং গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবুর হালি ২০ থেকে ৬০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

লাল শাক ১০ টাকা, লাউ শাক ৩০ টাকা, মুলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ ৬৫ টাকা, আলু ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৫০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে এক ডজন লাল ডিম ১২০ টাকা, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকা, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

সপ্তাহ ব্যবধানে সরবরাহ কমে যাওয়ায় সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকা। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ ১ হাজার ৫০০ টাকা। প্রতি কেজি চাষের শিং (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুই (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, মাগুর ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাঙাশ ২১০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৬০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম মাছ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার ২০০ টাকা, মেনি ৭০০ টাকা, শোল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, আইড় মাছ ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, বেলে ৭০০ টাকা এবং কাইক্কা মাছ ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


আরও খবর