Logo
শিরোনাম

চক্রান্তের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

ফ্যাসিবাদী হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে আমাদের যে ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল, সেই ঐক্যকে যেন আমরা অটুট রাখতে পারি আজকে সু পরিকল্পিতভাবে সেই ঐক্যকে বিনষ্ট করার একটি চক্রান্ত চলছে সে বিষয়ে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে, বলে মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

ফখরুল ইসলাম বলেন, সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী ছিলেন গণতন্ত্রের সত্যিকারের নায়ক। আমরা যখন কথা বলতে পারিনি, তখন মুশফিক আমেরিকা এবং ইউরোপে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এমন সন্তান বাংলার ঘরে ঘরে জন্ম নেওয়া দরকার।

তিনি বলেন, মুশফিক গণতন্ত্রের সত্যিকারের হিরো (নায়ক) ছিলেন মুশফিক আমাদের কাছে, এই দেশের মানুষ গণতন্ত্রকামী মানুষের কাছে তিনি হিরো হিসেবে থাকবেন। আমরা যখন দেশে অত্যাচার নির্যাতনের মুখে কথা বলতে পারছিলাম না, তখন মুশফিক গণতন্ত্রকামী মানুষের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের হয়ে বহির্বিশ্বে কণ্ঠ উচ্চকিত করেছেন। নিঃসন্দেহে তিনি মানুষের কাছে হিরো হয়ে থাকবেন

তিনি আরও বলেন, মুশফিক তার সঙ্গীরা ফ্যাসিবাদী হাসিনার অত্যাচার নির্যাতনের কারণে দেশে থাকতে পারেনি। তারা লড়াই করেছেন বাইরে গিয়ে। আর আমরা দেশের ভিতর থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি এবং বিজয় অর্জন করেছি ছাত্র জনতার অভূতপূর্ব গণঅভ্যুত্থানে মধ্য দিয়ে। এই বিজয় তখনি সুসংহত হবে, যদি আমরা এটাকে ধরে রাখতে পারি। আমাদের যে ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল, সেই ঐক্যকে যদি আমরা অটুট রাখতে পারি। আজকে সু পরিকল্পিতভাবে সেই ঐক্যকে বিনষ্ট করার একটি চক্রান্ত চলছে। সে বিষয়ে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। এখানে কোন ব্যক্তি, কোন গোষ্ঠী, কোন দল এই মিশনকে সামনে এনে গোটা বাংলাদেশে যে সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে , তা যেন কেউ নস্যাৎ করতে না পারে। এজন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি

অনুষ্ঠানে সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীকে ফুলেল সংবর্ধনা দেন জাতীয় প্রেসক্লাবের নেতারা


আরও খবর



২০ মাস পর ২২ বিলিয়নের ওপরে রিজার্ভ

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ মাস পর আবার ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। আজ রিজার্ভ উঠেছে ২২ দশমিক শূন্য ৪ বিলিয়ন ডলারে। এর আগে সর্বশেষ ২০২৩ সালের আগস্টে রিজার্ভ ছিল ২৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলারে। সেখান থেকে পরের মাসে কমে ২১ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এর পরে আর ২২ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, অর্থপাচার কমে যাওয়ায় বৈধ পথে রেমিট্যান্স বাড়ছে। রপ্তানিতেও উচ্চ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। সে কারণে রিজার্ভ বাড়ছে। ডলারের দরও স্থিতিশীল রয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য এটা সুখবর।

দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলারে উঠেছিল ২০২২ সালের আগস্টে। সেখান থেকে প্রতি মাসে কমতে–কমতে সরকার পতনের আগে গত জুলাই শেষে ২০ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। তবে সরকার পতনের পর রিজার্ভ থেকে কোনো ডলার বিক্রি করছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বরং বাজার থেকে ডলার কেনা হচ্ছে। একই সঙ্গে বাজার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে আগের ৩২০ কোটি ডলারের দায় পরিশোধ করা হয়েছে। এরপরও রিজার্ভ বাড়ছে। আবার ডলারের দরও অনেক দিন ধরে ১২২ টাকায় স্থিতিশীল রয়েছে।


আরও খবর



আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে এবার রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন আন্দোলনকারীরা। শুক্রবার বিকাল পৌনে পাঁচটার দিকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন তারা।

এরআগে শুক্রবার বিকালে রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের পার্শ্ববর্তী সড়কে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আয়োজিত গণসমাবেশ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

ঘোষণার পর আন্দোলনকারীরা মিছিল নিয়ে এসে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। সেখানে অবস্থান নিয়ে তারা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, বাংলাদেশের অগ্রগতি সেদিন থেকে শুরু হবে, যেদিন বাংলাদেশ টাইটেল পাবে বাংলাদেশ উইদাউট আওয়ামী লীগ। আমরা সেই টাইটেল দেওয়ার জন্য কিছুক্ষণ আগে মানুষের সমাগম করার জন্য এ জায়গা বেছে নিয়েছিলাম। এ জায়গা থেকে আমরা এখন রাস্তা ব্লকেড করব।

তিনি আরও বলেন, ইন্টারিমের কানে আমাদের কথা পৌঁছায় নাই; অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কানে আমাদের আওয়াজ পৌঁছায় নাই; অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আহতদের আওয়াজ পৌঁছায় না, আহতদের আর্তনাদ পৌঁছায় না, আমরা এখান থেকে গিয়ে শাহবাগে অবরোধ করব। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা জায়গা ছাড়ব না।

এর আগে দুপুর পৌনে তিনটার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী এবং সাধারণ ছাত্র-জনতাকে প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন হাতে অংশ নিতে দেখা গেছে।

বৃহস্পতিবার রাত থেকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেন। রাত পেরিয়ে শুক্রবার সকালে এবং এখনো এনসিপির নেতাকর্মীদের যমুনার প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। তারা আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দিচ্ছেন।


আরও খবর



২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী বাস্তুচ্যুত ৮ কোটি ৩৪ লাখ মানুষ

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

বিশ্বব্যাপী সংঘাত, দুর্যোগ আর জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে ২০২৪ সালে ৮ কোটি ৩০ লাখ মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। যা জার্মানির মোট জনসংখ্যার সমান। যদিও তারা কেউই সীমান্ত পেরোয়নি, দেশ ছেড়েও যায়নি তবে প্রাণে বাঁচতে নিজের ভিটেমাটি, গ্রাম বা শহর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

ইন্টারনাল ডিসপ্লেসমেন্ট মনিটরিং সেন্টার ও নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিলের যৌথ প্রতিবেদনে এ উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ছয় বছর আগেও বাস্তুচ্যুতির সংখ্যা বর্তমানের তুলনায় অর্ধেকের কম ছিল। অর্থাৎ গত ছয় বছরে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।

বাস্তুচ্যুতদের প্রায় ৯০ শতাংশ বা ৭ কোটি ৩৫ লাখ মানুষ সংঘাত ও সহিংসতার কারণে ঘরছাড়া হয়েছেন। এই সংখ্যা ২০১৮ সালের তুলনায় ৮০ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে গৃহযুদ্ধ চলা সুদানের পরিস্থিতি ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ। দেশটিতে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ১ কোটি ১৬ লাখে পৌঁছেছে। আর এই সময়ে গাজা উপত্যকায় গৃহহীন হয়েছে ২০ লাখ ফিলিস্তিনি।

এছাড়া, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে বাঁচতে ভিটেমাটি ছেড়ে পালিয়েছেন ৪ কোটি ৫৮ লাখ। যা এক বছরে দুর্যোগজনিত বাস্তুচ্যুতির নতুন রেকর্ড। এরমধ্যে এক কোটি মানুষ ভিটেমাটি ছেড়েছে শুধুমাত্র ঘূর্ণিঝড়ের প্রকোপে।

২০২৪ সালের দুর্যোগজনিত বাস্তুচ্যুতির ৯৯ দশমিক ৫ শতাংশই আবহাওয়া সম্পর্কিত, যার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত ১৫ বছরে এমন দেশের সংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে, যেখানে একই সঙ্গে সংঘাত ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বাস্তুচ্যুতি ঘটছে। আবার সংঘাতজনিত বাস্তুচ্যুতদের প্রায় চারভাগের তিনভাগ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর নাগরিক।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাস্তুচ্যুতির কারণ ও প্রভাব প্রায়শই একে অপরের সঙ্গে জড়িত। ফলে সংকট আরো জটিল হয়ে ওঠে এবং বাস্তুচ্যুতদের দুর্দশা দীর্ঘস্থায়ী হয়। বিশ্লেষকরা বলছেন, বাস্তুচ্যুত এসব মানুষ নিজের দেশ ছাড়েননি। তবু রাষ্ট্রের সীমার ভেতরেই তারা পরিণত হয়েছেন আশ্রয়হীন, সুবিধাবঞ্চিত ও উপেক্ষিত উদ্বাস্তুতে।


আরও খবর



মহাসড়কে তিন চাকার দাপট, শঙ্কা বাড়ছে দুর্ঘটনার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

সিরাজগঞ্জ মহাসড়কের ১০৫ কিলোমিটার অংশে তিন চাকার অবাধে ছুটে চলছে সিএনজি, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও ভ্যান। এ কারণে বেড়েই চলেছে দুর্ঘটনা। এতে ঝরে যাচ্ছে তাজা প্রাণ। আবার অনেকে আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করে অভিশপ্ত জীবন পার করছেন। মহাসড়কে কাগজে কলমে তিন চাকার বাহন চলাচল নিষিদ্ধ থাকলেও বাস্তবে এই চিত্র উল্টো। ফলে সমস্যায় পড়ছেন বাস, ট্রাকসহ বড় যানবাহনের চালকরা।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানা সূত্রে জানা গেছে, গত দুই মাসে সিরাজগঞ্জ মহাসড়কে প্রায় ২৫টি দুর্ঘটনায় ২০ জন নিহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় বেশ কয়েকজন গুরুতর আহতও হয়েছেন।

মহাসড়কে দেখা যায়, অবাধে চলছে সিএনজি, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও ভ্যান। আবার কোথাও কোথাও প্রকাশ্যেই চলছে নছিমন ও ভটভটি। জমি চাষের ট্রাক্টরের পেছনে ট্রলি লাগিয়েও মহাসড়ক দাবড়ে বেড়াতে দেখা গেছে।

মহাসড়কের নলকা ও ভুইয়াগাঁতী অংশে দেখা দেখা গেছে, দ্বিমুখী লেনেই উল্টো পথে চলছে এই তিন চাকার যান। এ কারণে বাস, ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, লরিসহ বড় গাড়িগুলোর চালকদের হঠাৎ ব্রেক কষে গতি নিয়ন্ত্রণ করতে হচ্ছে।

জানা গেছে, ২০১৫ সাল থেকে দেশের মহাসড়কে তিন চাকার যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এরপর ২০১৯ সালে উচ্চ আদালত মহাসড়কে তিন চাকার বাহন না চালানোর নির্দেশ দেয়। এরপর একই বছরের আগস্ট থেকে মহাসড়কে তিন চাকার যান নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। আজও এই সিদ্ধান্ত শুধু কাগজে-কলমে আছে বাস্তবে নেই।

নাটোরগামী ট্রাকচালক হামিদ সরকার বলেন, ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে তিন চাকার যানবাহনের দৌরাত্ম্যে তাদের অনেক সমস্যা হয়। ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হয় তাদের।

সিরাজগঞ্জ থেকে পাবনার পথে চলাচলকারী একটি পরিবহনের চালক হামিদুল ইসলাম বলেন, নিষিদ্ধ এসব যান হঠাৎ করেই সংযোগ সড়ক থেকে মহাসড়কে উঠে পড়ে। তখন জরুরি ব্রেক করলে যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। আমরা এই সমস্যার সমাধান চাই।

সিরাজগঞ্জের আইয়ুব আলী নামক একজন শিক্ষক জানান, কদিন আগে ঢাকা-পাবনা মহাসড়কের পূর্বদেলুয়া ব্রিজ এলাকায় ট্যাংক লরি ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে শরিফুল ইসলাম (৩৫) ও আব্দুল মমিন (৩৫) নামের দুজন নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হয়েছিলেন আরও চারজন। সড়কে তিন চাকার অরাজকতার কারণেই এসব দুর্ঘটনা ঘটছে বলে তিনি দাবি করেন।

এ প্রসঙ্গে হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ বলেন, পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে মাঝে মাঝে তিন চাকার যান মহাসড়কে উঠে যায়। তারপরও আমরা এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল শূন্যের কোটায় আনতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছি।


আরও খবর



ঢাকায় বাড়তে পারে তাপমাত্রা

প্রকাশিত:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

রাজধানী ঢাকা এবং আশপাশের অঞ্চলের দিনের তাপমাত্রা আজ দুপুর পর্যন্ত আগের তুলনায় কিছুটা বাড়তে পারে। সেইসঙ্গে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। আবহাওয়া শুষ্ক থাকার সম্ভাবনাই বেশি।

বুধবার আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া শুষ্ক থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। আর এসময় দক্ষিণ-পশ্চিম অথবা দক্ষিণ দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।

পূর্বাভাসে আরো জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ। আর মঙ্গলবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় কোনো বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়নি বলেও জানানো হয়েছে।

অন্যদিকে মঙ্গলবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত সারা দেশের আজকের সম্ভাব্য পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সেইসঙ্গে রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলাগুলোর ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা বিস্তার লাভ করতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।


আরও খবর