Logo
শিরোনাম
উত্তরায় মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন এর ইফতার মাহফিল নওগাঁয় গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে স্বামী, শাশুড়ী ও দেবরকে আটক করেছে র‌্যাব নওগাঁয় হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ধামরাইয়ে অগ্নিকাণ্ডে এক পরিবারের ৪ জন অগ্নিদগ্ধ নড়িয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত জের ধরে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ভেনিস বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রামগড়ে বিজিবি'র উদ্যোগে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ নওগাঁয় মাটি ব্যবসায়ীদের নতুন কৌশল, রাতের আধারে কাটছে মাটি মাদক সেবনরত অবস্থায় ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী গ্রেফতার মাভাবিপ্রবিতে দোল পূর্ণিমা উদযাপিত

চুলের যত্নে সরিষার তেল

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

চুলের যত্নে নারকেল তেল প্রাচীন কাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। বর্তমানেও চুল ভাল রাখতে নারকেল তেলেই ভরসা। তবে শুধু নারকেল তেল নয়, চুলের যত্নে সরিষার তেলও সমান ভাবে উপকারী।

সরিষার তেলে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, মিনারেল, আয়রন, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন এ, ডি, কে, ই সমৃদ্ধ যা চুল পড়া রোধ করে।

সরিষার তেলে থাকা জিঙ্ক, বিটা ক্যারোটিন, সেলেনিয়াম এবং ওমেগা থ্রি অ্যাসিড চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

মাথার তালুতে সরিষার তেল মালিশ করলে মাথার রক্ত সঞ্চালন বেড়ে চুলের গোড়া মজবুত হয়।

অ্যান্টি-ফাঙ্গাল হিসাবেও সরিষার তেল খুব উপকারী। খুসকি বা মাথার ত্বকে চুলকানি থেকেও রক্ষা করে এই তেল।

চুলে সরিষার তেল ব্যবহারের দুটি উপায়-

১। একটি পাত্রে সরিষার তেল ও অ্যালোভেরা জেল মেশান। মাথার তালুতে ভাল ভাবে মিশ্রণটি মাসাজ করে ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন।

২। একটি পাত্রে সরিষার তেল, লেবুর রস, ধনিয়া গুড়ো নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। সপ্তাহে তিন দিন এটি মাস্ক হিসাবে চুলে লাগাতে পারেন। আধা ঘণ্টা রেখে চুলে শ্যাম্পু করে নিতে পারেন। এতে চুল হবে মজবুত।


সূত্র : আনন্দবাজার


আরও খবর

বালুচরে শীতের পাঞ্জাবি-কটি

বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23




দাপ্তরিক কাজে দক্ষ ও স্মার্ট প্রশাসন গড়ে তুলতে হবে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

 পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, জনস্বার্থের কাজগুলো অগ্রাধিকারভিত্তিতে গতিশীল রাখতে হবে। দাপ্তরিক কাজের ফাইলগুলো দীর্ঘ সময় আটকে রাখা যাবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কখনও জনদুর্ভোগ পছন্দ করেন না।

তিনি সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্যে বলেন, দাপ্তরিক নথিপত্রগুলো মুভমেন্টের দীর্ঘসূত্রতা নিরসন করে দক্ষ ও স্মার্ট প্রশাসন গড়ে তোলার মনমানসিকতা প্রত্যেকেরই থাকতে হবে। সরকারের উন্নয়ন কাজে কোনোরকম স্থিতিশীলতা নয়, গতিশীলতা থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি।

সোমবার (৪ মার্চ) সকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জনাব কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বাংলাদেশ সচিবালয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অফিস ঝটিকা পরিদর্শন শেষে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম এনডিসির অফিস কক্ষে তাৎক্ষণিক এক মতবিনিময় আলোচনায় সংশ্লিষ্টদের এ নির্দেশ দেন।

প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া ও দারিদ্র্যবিমোচনের দিকটিকে অধিকতর গুরুত্বের সাথে দেখছেন। তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে দারিদ্র্যবিমোচন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানো, আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মাধ্যমে শিক্ষার হার বাড়ানোসহ সকল উন্নয়ন কাজ অব্যাহত রেখে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমাদের কাজ করতে হবে। তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকতার সাথে দেশের উন্নয়ন কাজে শরীক থাকার আহ্বান জানান।

প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা আরও বলেন, অনেকে অভিযোগ করেন দাপ্তরিক নথিপত্র চালাচালির দীর্ঘসূত্রতার কারণে সরকারের উন্নয়ন কাজের ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। কাজেই আমি চাই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী ইশতেহার ও নির্দেশনা অনুযায়ী পার্বত্যবাসীর কল্যাণে উন্নয়ন কাজগুলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে দ্রুত সম্পন্ন করার।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম এনডিসি, যুগ্মসচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম এনডিসি, যুগ্মসচিব সজল কান্তি বনিক, উপসচিব মো. আলাউদ্দিন চৌধুরী ও সাবেক তথ্য কমিশনার সুদত্ত চাকমাসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



বিশ্বম্ভরপুরে মাদকবিরোধী সচেতনতায় ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ |

Image

শফিউল আলম,স্টাফ রিপোর্টার :

সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় যুব সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে মাদকবিরোধী সচেতনতায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার ( ৯ মার্চ) বিকেলে উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের সাতগাঁও শাহাপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশ ফুটবল টিম বনাম সাতগাঁও মিলন টিমের অংশগ্রহণে এ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। সাতগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মাস্টার শাহানূরের সভাপতিত্বে ও সাতগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো.লুৎফুর রহমানের সঞ্চালনায় খেলা শেষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল বণিক। এসয়ময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছা. মাহফুজা আক্তার রিনা, সাতগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ নজরুল ইসলাম,

ফতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান তালুকদার ও লুৎফুর রহমান, ইউপি আ.লীগের সাবেক সভাপতি শেখ আখলাকুর রহমান তালুকদার, সাতগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি শেখ আব্দুস সামাদ, এলাকার বিশিষ্ট মুরুব্বি আব্দুল আলী তালুকদার, আলহাজ জমিরুন নূর উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক ফররুখ আহমদ, ডিজিটাল নূরানী মাদরাসার মুহতামিম শফিউল আলম, স্থানীয় সংগঠন হাওর জনপদের সভাপতি অব. সার্জেন্ট বাহা উদ্দিন আহমদ, মেরুয়াখলা মুমিনীয়া ফাজিল মাদরাসার শিক্ষক শেখ দিলোয়ার হোসেন প্রমুখ। 

অনুষ্ঠিত প্রীতি ফুটবল খেলায় পূর্ন সময়ে বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশ ও সাতগাঁও মিলন টিম ১-১ গোল থাকায় খেলাটি ড্র হয় এবং পরবর্তীতে লটারির মাধ্যমে বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশ ফুটবল টিমকে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়। এসময় রেফারির দায়িত্ব পালন করেন শাহ আলম তালুকদার। খেলা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা। 

এদিকে, খেলা শেষে উপজেলার অনন্তপুর গ্রামের ডিজিটাল নূরানী মাদরাসার উদ্যোগে বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল বণিকসহ এলাকার ১০ জন গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সম্মাননা প্রদান করা হয়। এছাড়াও ডিজিটাল নূরানী মাদরাসার সার্বিক সহযোগিতায় ও আনিকা ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ও ডক্তর’স চেম্বারের বাস্তবায়নে শিক্ষার্র্থী ও কিশোর কিশোরীদের ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয়।


আরও খবর



মাছ-মাংসে অস্বস্তি, ষাটের নিচে নেই সবজি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ |

Image

বাজারে প্রচুর সরবরাহ থাকার পরেও কমছে না সবজির দাম। আলু ছাড়া ষাট টাকার নিচে মিলছে না তেমন কোনো সবজি। অস্বস্তি রয়েই গেছে মাছ-মাংসের বাজারে। রমজানের প্রথম দিন ১২০ টাকা কেজি দরে প্রতি কেজি শসা বিক্রি হলেও, চতুর্থ রমজানে এসে শসা বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১০০ টাকা করে। শসার মতো ১০০ ছুঁয়েছে বরবটি ও পটলের দামও। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই বাজারে অন্যান্য ধরনের সবজির দাম বাড়তিই রয়ে গেছে।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। এছাড়াও লম্বা বেগুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, গোল বেগুন ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ফুলকপি ৫০ থেকে ৬০ পিস, একই দামে বাঁধাকপি। শিম ৬০ থেকে ৭০ টমেটো ৬০ থেকে ৭০, করল্লা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৭০ থেকে ৮০ টাকা মান ও আকারভেদে লাউ ৬০ থেকে ৭০ টাকা, শসা ৭০ থেকে ৮০, মুলা ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। যা গেল সপ্তাহজুড়ে প্রায় একই দামে বিক্রি হয়েছে।

শাকের মধ্যে সরিষা শাক আটি ১৫ টাকা, ডাটা শাক ১৫ টাকা, পালং ১০ থেকে ১৫ টাকা, লাউ শাক ৩০ থেকে ৪০, লাল শাক ১৫ টাকা, বথুয়া শাক ১৫ থেকে ২০ টাকা আটি বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে দোকানের তুলনায় ভ্যানে কিংবা ফুটপাতের দোকানগুলোতে প্রত্যেক সবজির দাম ৫ থেকে ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে কিছুটা কমছে পেঁয়াজের ঝাঁঝ। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে আদা-রসুন। নতুন রসুন ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা ও আদা ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

অপরদিকে অস্বস্তি রয়েই গেছে মাছ-মাংসের বাজারে। প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকা। আবারও কোথাও তা ২৪০ টাকা। সোনালি জাতের মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা। আবারও ৭৫০ টাকা ছাড়িয়েছে গরুর মাংসের দাম। রমজানকে কেন্দ্র করে এই অস্থিরতা তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।

মাছের বাজারে আকারভেদে তেলাপিয়া ২২০ থেকে ২৩০ ও পাঙাশ ২০০ থেকে ২৪০ টাকা, যা গত সপ্তাহেও ১০ থেকে ২০ টাকা কম দামে বিক্রি হয়েছে। অন্য মাছের মধ্যে মাঝারি ও বড় আকারের চাষের রুই, কাতলা ও মৃগেল মাছের দাম প্রতি কেজি ৩০০ থেকে শুরু করে আকারভেদে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও ৬০০ টাকার নিচে নেই পাবদা, টেংরা, কই, বোয়াল, চিতল, আইড় ও ইলিশ মাছ। মাছ যত বড়, বিক্রি হচ্ছে ততো বেশি দামে।


আরও খবর

তরমুজের ব্যাপক দরপতন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




চাঁদার টাকা না দেয়ায় হামলা ও বাড়ির গেটে তালা থানায় মামলা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ |

Image

চাঁদার টাকা পরিপূর্ণ না দেওয়াই রাজধানীর কদমতলীতে নির্মানাধীন বাড়িতে হামলা চালিয়ে কাজ বন্ধ করে বাড়ির গেটে তালা সহ মারপিটের অভিযোগ উঠেছে। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টায় রাজধানীর কদমতলী থানা দিন পূর্ব ধোলাইপাড় ২ নং গলির শেষ মাথায় ঢাকা সিটি জরিপের দাগ নং ১৯৬/১ সদ্য ক্রয়কৃত ২ শতাংশ জমির উপর খন্দকার রাবিয়া নাসরিনের নির্মাণাধীন বাড়িতে এই ঘটনাটি ঘটে। হামলায় বাড়ির মালিক খন্দকার রাবেয়া নাসরিনের ছোট বোনের স্বামী মুহাম্মদ মফিজুর রহমান গুরুতর আহত হলে ৯৯৯ এ কল করে পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করে তাৎক্ষণিকভাবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে বাড়ির মালিক খন্দকার রাবিয়া নাসরিন (৫২) বাদী হয়ে কদমতলি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন যার নং-৭ তারিখ ০৪-০৩-২০২৪ । কিন্তু বাদী পক্ষের অভিযোগ মামলা করার পর থেকে কিশোর গ্যাংয়ের লিডার শুভর নেতৃত্বে আসামিরা তাদেরকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য নানা রকম ভয়-ভীতিসহ প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করছে । এমনকি মামলা তুলে না নিলে বাদীসহ তার পরিবারের সদস্যকে মাদক দিয়ে ফাসিয়ে মাদক মামলার দেয়ার ও হুমকি দেয়া হচ্ছে । মামলা সুত্রে জানা যায় , খন্দকার রাবিয়া নাসরিনের ক্রয়কৃত জমির উপর ভবন নির্মানের কাজ চলমান রয়েছে । এবং নির্মান কাজ শুরুর পর থেকেই স্থানীয় সন্ত্রাসী কিছু চাঁদাবাজ ক্রমাগত ভাবে ১০,০০০,০০ (দশ লক্ষ) টাকা চাদা দাবি করে আসছে । চাদা না দিলে কাজ বন্ধ করে দেয়ার হুমকিতে ভয় পেয়ে রাবিয়া নাসরিন বিভিন্ন তারিখে তাদেরকে ৩,০০০,০০ (তিন লক্ষ) টাকা দেয় । কিন্তু ঘটনার দিন ২৯-০২-২০২৪ বৃহস্পতিবার বাকি ৭,০০০,০০ (সাত লক্ষ) টাকা চাদার দাবিতে চাদাবাজ আলী আকবর উল্লাস (৩৫)পিতা- হাজী জয়নাল আবেদীন, রাসেল আহমেদ বাবু- পিতা- মৃত এম এ মজিদ মিয়া, আবুল হোসেন ওরফে আবুল, মোহাম্মদ রুবেলসহ আরও ৪/৫ জন আনুমানিক বিকেল তিনটার সময় নির্মানাধীন বাড়ির ভিতরে ঢুকে রাজমিস্ত্রি ও হেল্পার কে এলো পাথাড়িভাবে মারধর করে তাদের যন্ত্রপাতি ও গ্রেডিং মেশিন ছিনিয়ে নেয় । পরবর্তীতে বাড়ির মালিক খন্দকার রাবিয়া নাসরিনের উপর হামলা চালালে তার স্বামী মোঃ মফিজুল ইসলাম অসুস্থ থাকায় নির্মাণাধীন ভবন দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা খন্দকার রাবিয়া নাসরিনের ছোট বোনের স্বামী মো: মফিজুর রহমান এগিয়ে আসলে আলী আকবর উল্লাস পিস্তলের বাট দিয়ে মফিজের মাথার ডান পাশে আঘাত করার পর মাটিতে লুটিয়ে পড়ে এবং মাটিতে পড়া অবস্থায় বাবু, উল্লাস, আবুল, রুবেল সহ অন্যান্য সন্ত্রাসী চাঁদাবাজগণ এলোপাতাড়ি ভাবে লাঠি, কাঠের ঢাসা, ইট দ্বারা অমানুষিক নির্যাতন করে বাড়ির বাইরে ফেলে দেয় । বাড়ির মালিক রাবিয়া নাসরিনকে জোরপূর্বক বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে মেন গেটে তালা লাগিয়ে দেয়, তাৎক্ষণিক ৯৯৯ এ কল করলে স্থানীয় থানা পুলিশ এসে উদ্ধার করে বাসার মেন গেটের তালা ভেঙ্গে তাদেরকে বাসায় ঢোকার সুযোগ করে দেয় এবং মো: মফিজুর রহমানকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে পাঠানো হয় । এছাড়া সরোজমিনে খবর নিয়ে জানা যায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় একাধিক মামলা রয়েছে । এ বিষয়ে বাড়ির মালিক রাবিয়া নাসরিন বলেন, চাদার টাকা না দেওয়ার জন্য তারা আমাদের উপর এমন নির্যাতন চালিয়েছে, এবং এখন বিভিন্ন সময়ে নানা রকম হুমকি দিচ্ছে আমি আমার স্বামী এবং আমার ছেলে মেয়ে সবাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি, তাই আমি আমার পরিবারের নিরাপত্তাসহ চাঁদাবাজদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি ।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবির গণিত বিভাগের শিক্ষকের বিদায় ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ |

Image

মো হৃদয় হোসাইন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুস সাত্তারের বিদায় সংবর্ধনা ও শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৯ মার্চ ২০২৪ (শনিবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় একাডেমিক ভবনের গণিত বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বিদায় সংবর্ধনা ও শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. পিনাকী দে। এসময় বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ধনেশ্বর চন্দ্র সরকার, জনসংযোগ ও প্রেস প্রকাশনা দপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আজিজুল হক ও বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মোঃ মুছা মিয়া বক্তব্য রাখেন।

বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রফেসর ড. পিনাকী দে প্রদত্ত 'এড. তারাপদ দে-মমতা দে' বৃত্তিতে ২ জনকে এম.এস (থিসিস) পর্যায়ে নীলিমা নাসরিন ও এম.এস (নন থিসিস) পর্যায়ে মোঃ সুজন খান এবং প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুস সাত্তার প্রদত্ত 'মিরাজ আলী-আব্দুস সাত্তার' বৃত্তিতে স্নাতক (সম্মান) পর্যায়ে ১ জন ছেলে মোঃ সাইদুল ইসলাম ও 'হুরজান নেসা-লাইলুন নাহার' বৃত্তিতে স্নাতক (সম্মান) পর্যায়ে ১ জন মেয়ে মোছাঃ রুকসানা আক্তারকে বৃত্তি প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে গণিত বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুস সাত্তার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে শিক্ষকতা শেষে ২০১০ সালে অবসর গ্রহণ করেন। এরপর ২০১৫-২০২০ সাল পর্যন্ত মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগে শিক্ষকতা (চুক্তিভিত্তিক) করেন।


আরও খবর