Logo
শিরোনাম

ড. ইউনূসের মেগাফোন কূটনীতিতে ভারতের অস্বস্তি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতা ছেড়ে শেখ হাসিনা ভারত পালিয়ে যাওয়ার পর এক মাসের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশ ভারতের মধ্যে সম্পর্কে কিছু ভাটা পড়েছে সম্প্রতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান . মুহাম্মদ ইউনূসের এক সাক্ষাতকারে আশ্চর্য হয়েছে ভারত কারণ ওই সাক্ষাতকারে . ইউনূস ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন বর্তমানে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক কোন পর্যায়ে রয়েছে তা বিশ্লেষণ করেছেন বিবিসির দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সম্পাদক আনবারাসান ইথিরাজান

শেখ হাসিনাকে ভারতপন্থী হিসেবে দেখা হয় এবং তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকাকালীন ভারত বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্পর্কের দিক দিয়ে সবচেয়ে ভালো সময় পার করেছে। এছাড়া নিরাপত্তার দিক দিয়েও ভারত সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেয়েছে। কারণ শেখ হাসিনা ভারত বিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে কঠোর হাতে দমন করেন এবং সীমান্তের অমিমাংসীত কিছু বিষয় নিষ্পত্তি করেন

তবে শেখ হাসিনা ভারত পালিয়ে যাওয়ার পর সেখানে তিনি কতদিন থাকবেন সে সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু জানায়নি ভারত। অবস্থা ভারত বাংলাদেশের গভীর সম্পর্কের মধ্যে এক জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। যা প্রকাশ পেয়েছে . ইউনূসের কথায়

গত সপ্তাহে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে . ইউনূস বলেন, ভারতের কাছে আমাদের আবেদন দিল্লিতে অবস্থান করা শেখ হাসিনার রাজনৈতিক বিবৃতি দেয়া বন্ধ করা। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা পর্যন্ত ভারত যদি তাকে রাখতে চায় তাহলে তার চুপ থাকা উচিত

জুলাই আগস্টে সরকারবিরোধী আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের জন্য শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে ভারতকে চাপ দিচ্ছে বাংলাদেশ

ওই সাক্ষাতকারে ইউনূস বলেন, ভারত বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রাখতে এক সঙ্গে কাজ করা উচিত। যদিও সম্পর্ক বর্তমানে তলানিতে রয়েছে

যদিও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান . ইউনূসের এমন মন্তব্যে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে তারা খুবই হতাশ হয়েছেন

বিষয়ে নাম না প্রকাশের শর্তে ভারতের সরকারি এক কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর ভারত নজর রাখছে এবং পরিস্থিতি উন্নতির জন্য অপেক্ষা করছে। এছাড়া ভারতকে নিয়ে যেসব মন্তব্য করা হচ্ছে তা নয়া দিল্লি নথিভূক্ত করছে

ভারতের সাবেক একজন কূটনীতিক বলেন, . ইউনূস মেগাফোন কূটনীতির মাধ্যমে ভারতকে চাপে রাখার চেষ্টা করছেন এবং তিনি অমীমাংসিত বিষয়গুলো মিডিয়াতে সামনে আনার চেষ্টা করছেন

ঢাকা নিযুক্ত সাবেক ভারতীয় হাইকমিশনার বীণা সিক্রি বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে ভারতের নির্দেশনা রয়েছে। সাবেক এই কূটনীতিক বলেন, কীসের ভিত্তিতে . ইউনূস ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তলানিতে রয়েছে তা স্পষ্ট নয়

তবে . ইউনূসকে মোগাফোন কূটনীতি বলায় তার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন

তিনি বলেন, ভারতের কোনো নেতা কী মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলে না? যদি কেউ . ইউনূসকে নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে প্রশ্ন করে তাহলে তিনি সেটা তার দিক থেকে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিবেন এটাই তো স্বাভাবিক। সুতরাং কেউ যদি সমালোচনা করতে চায় তাহলে যে কোনো বিষয়ে করতে পারে

যদিও কয়েক সপ্তাহ আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন . ইউনূস। তবে এই দুই দেশের কোনো মন্ত্রী পর্যায়ের মধ্যে এখনও বৈঠক হয়নি

 


আরও খবর



এনজেলো-এইচজেডএস’র আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ব্রাঞ্চ ওপেনিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করলো স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য নিয়ে কাজ করা চীন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এনজেলো-এইচজেডএস। শুক্রবার (৮ আগস্ট) রাজধানীর একটি মিলনায়তনে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যাত্রা শুরুর এই ঘোষণা দেন প্রতিষ্ঠানটির গ্লোবাল চেয়ারম্যান ড. লিও জিয়াকি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. লিও জিয়াকি বলেন, আমেরিকা, ইউরোপ, আফ্রিকার বাজারের মতই ব্যবসা বান্ধব বাংলাদেশে বিশ বছরের ঐতিহ্যবাহী এই বহুজাতিক চীনা কোম্পানিটি বিস্তার লাভ করবে। এছাড়া বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যাকার বন্ধুপ্রতিম সম্পর্ক দিন দিন আরো উন্নত হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন

প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার স্টার জুর সভাপতিত্বে এবং কোম্পানির এইচ আর ম্যানেজার ইসফাত খান ইতি ও সাংবাদিক আ ফ ম মশিউর রহমানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির ওভারসিজ মার্কেটের প্রেসিডেন্ট মি. কিন, এডুকেশন ডাইরেক্টর মি. ঝাং, ক্যালকুলেশন ডাইরেক্টর মি. লিউ, জেনারেল ম্যানেজার মি. স্টোন ও মি. ঝাও

অনুষ্ঠানে বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মার্কেটের কো-ফাউন্ডার আতিকুর রহমান, সিরাজুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম সোহাগ, খন্দকার মোহাম্মদ গোলাম নবী মোহন, মিজানুর রহমান ও তারেকুল ইসলাম খান। তারা প্রত্যেকেই ২০২৩ সালের পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে কার অ্যাচিভার অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন

এছাড়াও বক্তব্য রাখেন কোম্পানির অ্যাডভাইজার ও কার অ্যাচিভার হাকিম মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ। অনুষ্ঠানে ১১ জন ব্যক্তিকে কার অ্যাওয়ার্ড, ১১ জন ব্যক্তিকে চায়না ট্রিপ অ্যাওয়ার্ড ও শতাধিক ব্যক্তিকে র‌্যাংক ব্যাজ প্রদান করা হয়। এসময় দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত কোম্পানির পাঁচ শতাধিক পরিবেশক এতে উপস্থিত ছিলেন


আরও খবর

লবঙ্গ চা খেলে যেসব উপকার পাবেন

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




শেখ হাসিনা ভারতেই আছেন, জানালেন জয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৮ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

শেখ হাসিনা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে যান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ছোট বোন শেখ রেহানা।

শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান নিয়ে গত দুই মাসে দেশে নানা আলোচনা-সমালোচনা হয়। গুঞ্জন ওঠে, ভারতে নাকি স্থায়ী হবেন না তিনি।

এ অবস্থায় রোববার নতুন করে গুঞ্জন ছড়ায়ভারত ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছেন শেখ হাসিনা। দেশটির আজমান শহরে তিনি অবস্থান করছেন বলেও চাউর হতে থাকে।

তবে শেখ হাসিনার বর্তমান অবস্থান নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।

সোমবার রাতে দেশের বেসরকারি সংবাদমাধ্যম চ্যানেল ২৪-কে জয় জানান, শেখ হাসিনার ভারত ছেড়ে যাওয়ার খবরটি সঠিক নয়। তার মা এখনও ভারতেই আছেন।

তিনি বলেন, আমার মা ভারত ছেড়ে গিয়েছে বলে যে খবর চাউর হয়েছে সেটি সঠিক নয়। তিনি এখনো ভারতেই অবস্থান করছেন।

গত ৩ অক্টোবর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে প্রভাবশালী মার্কিন সাময়িকী টাইমস ম্যাগাজিনের সঙ্গে কথা বলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ওই সময় জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার অংশগ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেন, তার নির্বাচনে লড়াইয়ের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

নির্বাচনে নিজের অংশগ্রহণের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেননি জানিয়ে বলেন, আমার কখনই রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে কে জানে? আমি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি।


আরও খবর



জুলাই বিপ্লবে শহীদ ১৪২৩, আহত ২২ হাজার

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

জুলাই বিপ্লবে শহীদের সংখ্যা ১৪২৩ জন। এ বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা খুব দ্রুত করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য সচিব এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক তরিকুল ইসলাম।

শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সামাজিকমাধ্যম ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় এ তথ্য জানান তিনি

তরিকুল ইসলাম বলেন, জুলাই বিপ্লবে শহীদের সংখ্যা ১৪২৩ জন। তবে এ সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে। আমরা একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা খুব দ্রুত করতে সক্ষম হবো

আহতদের নিয়ে তিনি বলেন, আহদের নিয়ে কাজ করাটা খুব দুরূহ। কারণ, এই সংখ্যা বিপুল। আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত ২২ হাজার আহত মানুষের তালিকা আছে। তবে এর সঙ্গে সংযোজন-বিয়োজন হবে

তিনি জানান, আন্দোলনে গিয়ে পঙ্গু বা অঙ্গহানি হয়েছে এমন মানুষের সংখ্যা ৫৮৭ জন। গুলি লেগে আংশিক বা সম্পূর্ণ দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন ৬৮৫ জন। তাদের মধ্যে ৯২ জন দুই চোখেই গুলি খেয়েছেন বা দুই চোখই নষ্ট হয়ে গেছে


আরও খবর



দুর্গাপূজায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা থাকবে : আইজিপি

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ মোঃ ময়নুল ইসলাম এনডিসি বলেছেন, আসন্ন দুর্গাপূজায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা থাকবে। পূজামন্ডপের নিরাপত্তায় পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে দায়িত্ব পালন করবে। 

আইজিপি আজ সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের হল অব প্রাইডে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত সভায় সভাপতিত্বকালে একথা বলেন।

আইজিপি বলেন, পুলিশ দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রাক দুর্গাপূজা, দুর্গাপূজা চলাকালীন এবং প্রতিমা বিসর্জন ও দুর্গাপূজা পরবর্তী-এ তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে পুলিশের পূজাকেন্দ্রিক নিরাপত্তা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। 

সভায় র‍্যাব মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, এসবি প্রধান মোঃ শাহ আলম, অতিরিক্ত আইজি আবু হাসান মুহম্মদ তারিক, হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত আইজি মোঃ শাহাবুদ্দিন খাঁন, নৌ পুলিশের অতিরিক্ত আইজি মোহাঃ আবদুল আলীম মাহমুদ, ডিএমপি কমিশনার মোঃ মাইনুল হাসান, ঢাকাস্থ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানগণ, বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি নির্মল রোজারিও ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর ও সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব ও সাধারণ সম্পাদক ড. তাপস চন্দ্র শীল, রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী কল্পেশানন্দ, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি ও জেলার পুলিশ সুপারগণ ভার্চুয়ালি সভায় যুক্ত ছিলেন।

আইজিপি বলেন, দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে কেউ যেন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে না পারে সেজন্য পুলিশ সচেষ্ট রয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব রোধে পুলিশের সাইবার মনিটরিং জোরদার করা হয়েছে। 

তিনি জরুরি প্রয়োজনে  জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ অথবা নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করার জন্য পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দের প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, অপরাধীরা সাধারণত মধ্যরাতে অথবা শেষ রাতে পূজা মন্ডপে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করে থাকে। তিনি পূজা চলাকালে সিসিটিভি/আইপি ক্যামেরা সক্রিয় রাখা, প্রতিটি মণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যদের পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবক দ্বারা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পূজা উদযাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।

আইজিপি আশা প্রকাশ করে বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আসন্ন দুর্গাপূজা উৎসবমুখর ও আনন্দঘন পরিবেশে নিরাপদে নির্বিঘ্নে উদযাপিত হবে।

দুর্গাপূজা চলাকালে পোশাকে ও সাদা পোশাকে পুলিশের পাশাপাশি সোয়াট, ক্রাইসিস রেসপন্স টিম, কুইক রেসপন্স টিম, ক্রাইম সিন ভ্যান ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে।

দুর্গাপূজা উপলক্ষে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স এবং অন্যান্য পুলিশ ইউনিটে মনিটরিং সেল চালু থাকবে। 

উল্লেখ্য, দেশের ৩২ হাজার ৬৬৬টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা উদযাপিত হবে। 


আরও খবর



সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪২৬ প্রাণহানি

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

সেপ্টেম্বরে সারা দেশে ৩৯২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪২৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৮১৩ জন। এর মধ্যে ১৬৪টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৭৯ জন।

গত মাসে আটটি নৌ-দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত এবং চারজন আহত হয়েছেন। নিখোঁজ রয়েছেন দুজন। এছাড়া ১৭টি রেল দুর্ঘটনায় ১৩ জন নিহত এবং ৯ জন আহত হয়েছেন। সবমিলিয়ে তিন পথে দুর্ঘটনায় ৪৫০ জন নিহত হয়েছেন।

সোমবার সকালে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৬২টি জাতীয় মহাসড়কে, ১৪৪টি আঞ্চলিক সড়কে, ৪৭টি গ্রামীণ সড়কে এবং ৩৪টি শহরের সড়কে এবং ৫টি অন্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।


আরও খবর