Logo
শিরোনাম

দেশব্যাপী ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কার্যকরের কড়া নির্দেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image



 ডিজিটাল ডেস্ক:


সারাদেশে আজ থেকে ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কার্যকরের কড়া নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।


বুধবার (১৫ মে) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ আইন ২০১৭-এর অধীনে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদের প্রথম বৈঠকে এ নির্দেশ দেন তিনি।

 


বনানীতে বিআরটিএর সদর কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ঢাকার দুই সিটি মেয়র, বিআরটিএ চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।


এসময় আজ থেকেই সারাদেশে নো হেলমেট, নো ফুয়েল কার্যকরের নির্দেশ দেন মন্ত্রী। 



আরও খবর



গাজায় মোট নিহত ৪৫ হাজার ৪৩০ ছাড়াল

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৯৮ জন। শুক্রবার সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। খবর আল জাজিরা।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, বৃহস্পতি-শুক্রবারেরর সর্বশেষ অভিযানের পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫ হাজার ৪৩৬ জনে। এছাড়া অভিযানে পর্যন্ত আহত হয়েছেন লাখ হাজার ৩৮ জন ফিলিস্তিনি। নিহত আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, উল্লেখ করা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শুক্রবারের বিবৃতিতে।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে চালানোর পর হামাসকেযথাযথ শিক্ষাপ্রদান এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।


আরও খবর



সুশাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ায় বন্ধ হয়েছে টাকা পাচার

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

সুশাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ায় দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে, এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মুনসুর। শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেল ‘ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ায় দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা সত্ত্বেও রেমিট্যান্স প্রবাহ স্মরণকালের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এছাড়া ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আনতে ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা দেয়ায় বছরে সরকারের ৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে।

তিনি বলেন, প্রবাসীদের সরাসরি ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠানোর অনুরোধ জানাচ্ছি। সৌদি আরবকে টপকে রেমিট্যান্স পাঠানোয় দুবাই শীর্ষে উঠেছে। এটা ভালো লক্ষণ নয়। কারণ সৌদি আরব থেকে অর্থ প্রথমে দুবাই আসছে। সেখান থেকে বাংলাদেশে আসছে। দুবাইয়ের কিছু প্রতিষ্ঠান এই সুযোগে মুদ্রা বিনিময় হার ম্যানুপুলেট করার চেষ্টা করছে।

গত ডিসেম্বর মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একক মাস হিসাবে আগে কখনোই এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




বিপিএলের পর্দা উঠছে সোমবার

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

একই পঞ্জিকাবর্ষে দুই বিপিএল! সর্বশেষ ২০২৪ সালের আসর শুরু হয়েছিল চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি। ফাইনাল হয়েছিল ১ মার্চ। ২০২৫ সালের আসরও শুরু হচ্ছে ২০২৪ সালেই।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) পর্দা উঠবে একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট বিপিএলের ১১তম আসরের। অর্থাৎ ইতিহাসের সাক্ষী জুলাই বিপ্লবের বছরের দুটি দিন পাচ্ছে ২০২৫ বিপিএল।

উদ্বোধনী ম্যাচে মাঠে নামবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল ও দুর্বার রাজশাহী। দুপুর দেড়টায় শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে ম্যাচটি। প্রথম দিনে হবে দুটি ম্যাচ। উদ্বোধনী দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রংপুর রাইডার্সের মুখোমুখি হবে ঢাকা ক্যাপিটালস। এই ম্যাচ শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

এবারের বিপিএলে ৭ দলের অংশগ্রহণে ৪৬ ম্যাচ খেলা হবে। ডাবল রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে হবে গ্রপ পর্বের খেলা। অর্থাৎ প্রথম পর্বে প্রত্যেক দল একই দলের মুখোমুখি হবে দুবার।

গ্রুপ পর্বের খেলা শেষে পয়েন্ট টেবিলের সেরা ৪ দল খেলবে প্লে-অফ। এই পর্বে হবে ৩টি ম্যাচ; কোয়ালিফায়ার-১, ইলিমিনেটর ও কোয়ালিফায়ার-২।

টেবিলের সেরা দুটি দল খেলবে কোয়ালিফায়ার-১। এই ম্যাচে যে দল জিতবে তারা সরাসরি চলে যাবে ফাইনালে।

আর টেবিলের তৃতীয় ও চতুর্থ দল খেলবে ইলিমিনেটর। এই ম্যাচে যে দল হারবে তাদেরকে বিদায় নিতে হবে টুর্নামেন্ট থেকে। জয়ী দল ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে কোয়ালিয়ার- ১ এ হেরে যাওয়া দলের। আগের বাক্যে উল্লেখিত দল দুটির মধ্যকার কোয়ালিফায়ার-২ এ যে দল জিতবে দ্বিতীয় দল হিসেবে তারাই যাবে ফাইনালে।


আরও খবর



বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী, ৭০ ভাগই শিশু

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

শীত তীব্র হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগের প্রকোপ। রাজধানীতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর,বি) হাসপাতালে প্রতিদিনই ভর্তি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০-এর মতো শিশু। এমন অবস্থা যে, হাসপাতালের সামনে তাঁবু গেড়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে ডায়রিয়া আক্রান্তদের।

মহাখালীর হাসপাতালটিতে গিয়ে দেখা যায়, প্রধান গেটের পরই বড় করে টানানো হয়েছে তাঁবু। যদিও এখনো সেখানে বেড করার প্রয়োজন পড়েনি। হাসপাতালের প্রধান ভবনের শুরুতেই নার্সরা এন্ট্রি নিচ্ছেন এবং চিকিৎসকরা রোগীদের দেখভাল করছেন। এই দুই বুথে ভিড় লেগেই আছে সারাদিন। এর ভেতরেই ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিচ্ছেন ডায়রিয়া আক্রান্ত শিশু ও বয়স্করা। আর আউটপেশেন্ট ডিপার্টমেন্ট (ওপিডি) এ শিশুদের খাওয়ানো হচ্ছে স্যালাইন।

ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, ইমার্জেন্সি রুমের বেডে তিন বছরের শিশু মুসাকে নিয়ে শুয়ে আছেন তার বাবা মো. বিপ্লব হোসেন। তারা এসেছেন কেরানিগঞ্জ থেকে। দুদিন ধরে ছেলের মাঝে মাঝে পাতলা পায়খানা হচ্ছিল। শুক্রবার অনেক বেশি বেড়ে যায়, সঙ্গে জ্বরও আসে। এজন্য রাতেই তাকে নিয়ে আইসিডিডিআর, বিতে ছুটে আসেন তিনি।

পাশের আরেকটি বেডে ছেলে ইউসুফ আলীকে কোলে নিয়ে বসে আছেন মা শারমিন আক্তার। তারা এসেছেন জামালপুর থেকে। ছেলে ইউসুফ আলীর বয়স ১১ মাস। প্রায় ছয় দিন ধরে পাতলা পায়খানা ইউসুফের। জামালপুরে চিকিৎসক দেখানো হলেও লাভ হয়নি। তাই ঢাকায় নিয়ে এসেছেন। চিকিৎসকরা বলেছেন, তাকে স্যালাইন খাওয়াতে।

হাসপাতালে আগত শিশুদের ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে নিয়ে গুরুতর না হলে কিছু সময় চিকিৎসা ও স্যালাইন খাইয়ে ও পরামর্শ মোতাবেক ছুটি দিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

আইসিডিডিআর,বির তথ্য বলছে, শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৬৭ জন ডায়রিয়া রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন। অন্যদিকে, শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) ৬৪৮ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে আসেন। ২০২৫ সালের প্রথম দিন ১ জানুয়ারি চিকিৎসা নেন ৮৫০ জন।

এর আগে ২০২৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর এ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন ৮৯১ জন, ২৯ ডিসেম্বর ৮২৬ জন, ৩০ ডিসেম্বর ৯১৩ জন, ৩১ ডিসেম্বর ৮৮৪ জন।

হাসপাতালের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই মাসে গড়ে ৭০০ থেকে ৮০০ রোগী আইসিডিডিআর,বি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। ২৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে গড়ে ৮৫০ থেকে ৯০০ রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ৮০ শতাংশই শিশু।

আইসিডিডিআর,বির জ্যেষ্ঠ কমিউনিকেশন ম্যানেজার এ কে এম তারিফুল ইসলাম খান বলেন, প্রতি বছর শীত এলেই ডায়রিয়া রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ে। বিশেষ করে নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এই চার মাস রোটাভাইরাসের প্রভাব বেশি থাকে।

তিনি আরোা বলেন, আইসিডিডিআর,বিতে ভর্তি ৫০তম রোগীর টয়লেট পরীক্ষা করে দেখা হয়— ডায়রিয়ার কারণ ভাইরাস নাকি ব্যাকটেরিয়াজনিত। পরীক্ষায় দেখা গেছে, বর্তমান সময়ে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ রোগীর ডায়রিয়া হচ্ছে রোটাভাইরাসের কারণে। বাকি ৫০ শতাংশ অন্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার কারণে।



আরও খবর

ভয়াবহ রূপ নিয়েছে রোটা ভাইরাস

শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫




ডিসেম্বরে এলো দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স

প্রকাশিত:বুধবার ০১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলার বা ২৬৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে সদ্যবিদায়ী ডিসেম্বর মাসে। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ৩১ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা। একক মাস হিসাবে আগে কখনোই এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি।

বুধবার (১ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত সবশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, একক মাস হিসেবে সদ্যবিদায়ী ডিসেম্বরে আগের বছরের চেয়ে ৬৪ কোটি ডলার বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৮ কোটি ৫১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

এর আগে, গত জুন মাসে গড়ে দৈনিক ৮ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। ওই মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২৫৪ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের শেষ মাসে ব্যাংকগুলো ১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। আর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার।

অবশ্য সাড়ে চার বছর আগে একক মাস হিসাবে ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে। ওই মাসে প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৩৮ লাখ ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডি‌সেম্বর সময়ে অর্থাৎ ৬ মাসে এক হাজার ৩৭৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ১ হাজার ৮০০ কোটি ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার, অক্টোবরে এসেছে ২৪০ কোটি ডলার এবং নভেম্বরে মাসে এসেছে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে দুই হাজার ৩৯২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। রেমিট্যান্সের এ অঙ্ক এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আহরণ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে, পরিমাণ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫