Logo
শিরোনাম
উত্তরায় মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন এর ইফতার মাহফিল নওগাঁয় গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে স্বামী, শাশুড়ী ও দেবরকে আটক করেছে র‌্যাব নওগাঁয় হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ধামরাইয়ে অগ্নিকাণ্ডে এক পরিবারের ৪ জন অগ্নিদগ্ধ নড়িয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত জের ধরে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ভেনিস বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রামগড়ে বিজিবি'র উদ্যোগে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ নওগাঁয় মাটি ব্যবসায়ীদের নতুন কৌশল, রাতের আধারে কাটছে মাটি মাদক সেবনরত অবস্থায় ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী গ্রেফতার মাভাবিপ্রবিতে দোল পূর্ণিমা উদযাপিত

ঢাকা কলেজে ঈদের ছুটি আজ থেকেই: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image
ছবি: সংগৃহীত

এক দোকানে খাবারের বিল পরিশোধ নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। 

তিনি বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক। আমাদের কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। আহত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে আমরা দেখছি। সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০ এপ্রিল থেকে ঈদের ছুটি শুরু হলেও ঢাকা কলেজে যেহেতু ক্লাসের পরিবেশ নেই, তাই আজ থেকে এই কলেজে ঈদের ছুটি শুরু হয়ে যাবে। আগামী ৫ মে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ঢাকা কলেজও খোলা হবে। 

মঙ্গলবার বিকালে চাঁদপুর সার্কিট হাউসে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন। 

তিনি বলেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সকাল থেকে থাকলে হয়তো পরিস্থিতি আরেকটু ভালো হতে পারত। তবে তারাও চেষ্টা করেছেন, এখনো তারা চেষ্টা করছেন থামানো। আমি ছাত্র-ব্যবসায়ী সকল পক্ষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানাই। 

এর আগে সোমবার মধ্যরাতে দোকান কর্মচারীদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্রায় আড়াই ঘণ্টা সংঘর্ষ চলে। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে রাত আড়াইটার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত আবারও চলে এ সংঘর্ষ। 

দুপুরের পর পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে কাঁদানে গ্যাস ছোড়া শুরু করলে শিক্ষার্থী ও ব্যবসায়ীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়েছে। আহতদের ঢাকা মেডিকের কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।


আরও খবর



পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিল ভারত

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

ভারত অনির্দিষ্টকালের জন্য পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। শুক্রবার (২৩ মার্চ) বিকেলে এই ঘোষণা দিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

শনিবার (২৩ মার্চ) ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আসন্ন সাধারণ নির্বাচনের আগে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের নেওয়া এমন পদক্ষেপ বিদেশি বাজারে পেঁয়াজের উচ্চমূল্যকে আরও বাড়িয়ে তুলবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় পেঁয়াজ রফতানিকারক দেশ ভারত। ডিসেম্বরে পেঁয়াজের ওপর দেশটির আরোপিত নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৩১ মার্চ শেষ হওয়ার কথা ছিল।

এই নিষেধাজ্ঞা শিগগিরই তুলে নেওয়া হবে বলে আশা করেছিলেন ব্যবসায়ীরা। কেননা,রফতানিতে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার পর থেকেই ভারতের স্থানীয় বাজারে পেঁয়াজের দাম অর্ধেকেরও বেশি কমে গেছে। এছাড়া, চলতি মৌসুমের ফসলের নতুন সরবরাহও শুরু হয়েছে।

তবে তাদের এই আশার গুড়ে বালি দিয়েছে সরকার। শুক্রবার বিকেলে জারি করা একটি আদেশে বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পেঁয়াজের ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।

পরিচয় প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক মুম্বাই-ভিত্তিক একটি রপ্তানি সংস্থার এক নির্বাহী বলেছেন, নতুন মৌসুমের ফসলের ক্রমবর্ধমান সরবরাহের সঙ্গে দরপতনের বিষয়টি বিবেচনায় নিলে, নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা বাড়ানো বিষয়টি আশ্চর্যজনক এবং একেবারেই অপ্রয়োজনীয়।

সবচেয়ে বড় পেঁয়াজ উৎপাদনকারী রাজ্য মহারাষ্ট্রের কিছু পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ওই নির্বাহী বলেছেন, ডিসেম্বরে প্রতি একশ কেজি পেঁয়াজের মূল্য ৪ হাজার ৫০০ রুপি ছিল। তা কমে এখন এক হাজার ২০০ রুপিতে নেমেছে।

বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, নেপাল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলো পেঁয়াজের ঘাটতি পূরণে ভারতের উপর নির্ভরশীল। পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর থেকে উচ্চ মূল্যের সঙ্গে লড়ছে দেশগুলো।

মুম্বাই ভিত্তিক একটি রফতানি সংস্থার আরেক নির্বাহী বলেছেন, ভারতের এমন পদক্ষেপের সুযোগে প্রতিদ্বন্দ্বী রফতানিকারকরা অনেক বেশি দাম বাড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে। কেননা, তারা জানে ক্রেতাদের আর কোনও বিকল্প পথ নেই।

ব্যবসায়ীদের অনুমান, এশিয়ার দেশলোতে পেঁয়াজ আমদানির অর্ধেকেরও বেশি রফতানি করে ভারত। দেশটি চীন বা মিসরের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের তুলনায় কম সময়ের মধ্যে চালান দিয়ে থাকে।


আরও খবর



নেত্রকোনায় জেলা পর্যায়ে কৃষক সমন্বয় সভা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

মির্জা হৃদয় সাগর, নেত্রকোনা :

আজ ১৪ মার্চ ২০২৪ ইং, বেলা ১০.৩০ মিনিট এ বাংলাদেশ উদীচী শিল্পিগোষ্ঠী নেত্রকোনা কার্যালয়ে জেলা পর্যায়ে কৃষক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেসরকারি গবেষণা উন্নয়ন সংস্থা বারসিক এর আয়োজনে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত উপ—পরিচালক জনাব সাধন কুমার গুহ মজুমদার। নেত্রকোনা জেলা জনসংগঠন সমন্বয় কমিটি’র সভাপতি জনাব সায়েদ আহমদ খান বাচ্চু’র সভাপতিত্বে সভাটি সঞ্চালনা করেন বারসিক’র কর্মসূচি কর্মকর্তা রনি খান। সভায় নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন উপজেলার ৩০ টি কৃষক সংগঠণের যুব কৃষক, প্রবীণ কৃষক, কৃষাণী, হাওরের কৃষক, আদিবাসী কৃষক, সমতলের কৃষক, কৃষক নেতা, জেলে সংগঠনের নেতা, রাজনৈতিক নেতা, সংস্কৃতিকর্মী, সাংবাদিক ও যুব সংগঠকসহ মোট ৩৩ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। 

সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বারসিক নেত্রকোনা অঞ্চলের আঞ্চলিক সমন্বয়ক মো: অহিদুর রহমান। এছাড়াও অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ উদীচী শিল্পিগোষ্ঠী নেত্রকোনা জেলা সংসদের সাধারণ সম্পাদক জনাব অসিত কুমার ঘোষ, বারসিক’র সহযোগী আঞ্চলিক সমন্বয়ক শংকর ¤্রং, মোহনগঞ্জ উপজেলা কৃষক প্রতিনিধি জনাব সজীব দাস, আটপাড়া উপজেলা জনসংগঠন সমন্বয় কমিটি’র সমন্বয়ক যোগেশ বর্মণ, মদন উপজেলা কৃষক প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম পুতুল, কলমাকান্দা উপজেলা কৃষক প্রতিনিধি ও বহুত্ববাদী সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্রের যুগ্ম আহ্বায়ক কুমকুম নকরেক প্রমুখ। 


সভায় হাওর থেকে পাহাড় বিস্তৃত এ জনপদের কৃষির সাফল্য, সংকট, সম্ভাবনার কথা উঠে আসে। বর্তমান সরকারের নানা সময়োপযোগী উদ্যোগের কথা তাঁর বক্তব্যে ব্যক্ত করেন প্রধান অতিথি। তিনি বলেন ‘এ সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। কৃষিকে যুগোপযোগী করতে নানা ধরণের প্রকল্প নেয়া হচ্ছে। তবুও আপনারা যারা মাঠে কাজ করেন তারাই কৃষির প্রাণ। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করলেই একটি সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারবো।’ সভায় কৃষকদের আলোচনার প্রেক্ষিতে নিম্নোক্ত দাবীগুলো তুলে ধরা হয়। 

১। সীমান্ত অঞ্চলে যেখানে পাহাড়ি বালুতে জমি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, সেখানে সরকারি উদ্যোগে বালু সহনশীল ফসল চাষ করতে পারি কি না চেষ্টা করে দেখতে হবে। 

২। টপ সয়েল বিক্রি করা বন্ধ করতে হবে। সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও সমন্বিত উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। 

৩। বন্যা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করতে হবে এবং ভূমি রূপ অনুযায়ী ধান গবেষণা করতে হবে। 

৪। কৃষি উৎপাদন ব্যয় সাশ্রয়ী হতে হবে। উৎপাদনের উপকরণগুলোর দাম কমাতে হবে। 

৫। কৃষিজমি সুরক্ষা আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। 

৬। হওরের মাছে কৃত্রিম খাদ্য, রোটানলসহ সকল ধরণের কীটনাশক, ভিটামিন ইত্যাদি প্রয়োগ বন্ধ করতে হবে। 

৭। নিরাপদ কৃষি বিপনণ কেন্দ্র তৈরি করতে হবে। 

৮। নিরাপদ খাদ্যের বিষয়টিকে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়ার উদ্যোগ নিতে হবে। 


আরও খবর



মহানায়কের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন আজ। ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এ দেশে তার আগে, তার সময়ে এবং তার পরেও অনেকে রাজনীতি করলেও সবাইকে ছাপিয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। অনুচ্চ আকৃতির মানুষের এই দেশে তিনি কাঁধে, মাথায় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন, আক্ষরিক এবং গূঢ়উভয় অর্থেই।

বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠস্বর এবং বাচন-ভঙ্গিতে ছিল সম্মোহনী ক্ষমতা। জনসভা কিংবা কর্মিসভায় দেওয়া বক্তব্যে উচ্চারিত প্রতিটি শব্দের পেছনে ছিল তার বিশ্বাস এবং প্রত্যয়। পুরো বাঙালি জাতির কণ্ঠস্বর ধ্বনিত হতো তার বক্তৃতায়। ওই বক্তৃতার যে ভাষা, তা ছিল সহজ, অনাবিল এবং দেশীয়।

বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা করতেন সাধারণ মানুষের ভাষায়। লোকজচিন্তা, প্রবাদ-প্রচলন, বাগধারা এবং গ্রামীণ কৌতুকের ব্যবহার করতেন। তার বক্তৃতায় কঠিন কোনো শব্দ কখনো শোনা যায়নি, তাত্ত্বিক কোনো বাতাবরণ তৈরির প্রয়াসও দেখা যায়নি। অথচ কত সহজভাবে কত বড় বড় তত্ত্বের তিনি নিজস্ব ব্যাখ্যা দিয়ে যেতেন।

বঙ্গবন্ধু ছিলেন ক্যারিশমাটিক নেতা। তার প্রবল ব্যক্তিত্ব, অসাধারণ বাগ্মিতা, অতুলনীয় কণ্ঠস্বরএ সবই ছিল ওই ক্যারিশমার উপাদান। বক্তৃতায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি কথার পেছনে সততা ছিল। তার উচ্চারণ আর বিশ্বাসের মধ্যে কোনো ফাঁক ছিল না। তিনি সংগ্রামের ডাক দিয়ে ঘরে বসে থাকতেন না। জীবনের ১৩টি বসন্ত তাকে জেলে কাটাতে হয়েছে।

বাঙালি জাতির ইতিহাসের নায়ক বঙ্গবন্ধু। এ ইতিহাসে তার স্থান চির অমলিন, অমোঘ। তিনিই ছিলেন বাঙালি জাতির সবচেয়ে গৌরবের ঘটনার রূপকার, বাঙালির দুঃসময়ের কান্ডারি, ইতিহাসের মহানায়ক। ওই স্থানটি শুধু তারই জন্য তোলা। তাঁকে যতই ভুলে যাওয়ার, ভুলিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা হোক; কিংবা তার জায়গায় বা তার ওপরে কাউকে বসিয়ে দেওয়ার কসরত করা হোক, তাতে লাভ কিছুই হবে না। কারণ তিনি ছিলেন বাংলাদেশের সব আশা-আকাঙ্ক্ষা, গৌরব আর অহংকারের প্রতীক।


আরও খবর



বিএনপি আবারও নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে..পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

বিএনপি আবারও নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। দেশে বিদেশে বিএনপি তাদের ষড়যন্ত্রের জাল বিছিয়ে রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার বাবলু। শনিবার দুপুরে নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর পাবলিক মাঠে আওয়ামী লীগের আয়োজনে এক গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় তিনি আরো বলেন, সরকারের নানা উন্নয়নমূখী পরিকল্পনায় সাধারণ জনগণ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাচ্ছে। এখন সর্বস্তরের জনগণের এই সুবিধাভোগে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। 

এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল খালেক চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গাফফার, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম বেন্টু, সাধারণ সম্পাদক মিল্টন উদ্দিন, পৌর মেয়র রেজাউল কবির চৌধুরীসহ উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা।


আরও খবর



রমজানে গাজায় ত্রাণ পাঠাল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে গাজায় ত্রাণ সহায়তা পাঠিয়েছে মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক দাতব্য সংস্থা আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউস নামক একটি প্রতিষ্ঠান। ত্রাণ সহায়তায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশসহ ৯ দেশ। রোজা উপলক্ষে প্রায় ২ হাজার টন খাদ্য ও চিকিৎসাসামগ্রী পাঠিয়েছে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো।

আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউস এক বিবৃতিতে বলেছে, ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত গাজায় ত্রাণের যত চালান গেছে, সেসবের মধ্যে এই চালান বৃহত্তম। বাংলাদেশ ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানির ত্রাণ এ চালানে যুক্ত হয়েছে।

আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটির মুখপাত্র আবদেল-আলীম কাশতা বলেছেন, ত্রাণ পণ্যবাহী ট্রাকগুলো মিসরের উত্তর সিনাই থেকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ের মাধ্যমে গাজায় প্রবেশ করবে।


আরও খবর