Logo
শিরোনাম

দিল্লিতে রেকর্ড সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৯.৯ সেলসিয়াস

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

ভারতের রাজধানীতে মঙ্গলবার রেকর্ড সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে (১২১.৮ ফারেনহাইট) পৌঁছেছে। সরকারের আবহাওয়া দফতর এই কথা জানিয়েছে।

ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) বলেছে, তীব্র তাবদাহের পরিস্থিতিতে দিল্লির শহরতলি নরেলা ও মুঙ্গেশপুর দুটি স্টেশনে এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

বুধবারও একই রকম তাপমাত্রার পূর্বাভাস দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

২০২২ সালের মে মাসে দিল্লির কিছু অংশে তাপমাত্রা ৪৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে (১২০.৫ ফারেনহাইট) উঠেছিল বলে সে সময় ভারতীয় গণমাধ্যম রিপোর্ট করেছিল।

গ্রীষ্মে তাপমাত্রা বৃদ্ধি ভারতে অস্বাভাবিক নয়, তবে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে- বছরের পর বছর ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাবদাহ দীর্ঘ, আরো ঘন ঘন এবং আরো তীব্র হতে পারে।

নয়াদিল্লি কর্তৃপক্ষ পানি সঙ্কটের আশঙ্কার কথা বলেছে। একটি তীব্র তাবদাহে কিছু এলাকায় পানি সরবরাহ বিঘ্ন ঘটছে।

টাইমস অফ ইন্ডিয়া সংবাদপত্র বুধবার জানিয়েছে, পানির অপব্যয় বন্ধ করতে পানিমন্ত্রী আতিশি মারলেনাকে সম্মিলিতভাবে দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, অতিশি বলেছেন পানির ঘাটতি মোকাবেলায় আমরা বেশ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছি, যেমন অনেক এলাকায় পানি সরবরাহ দিনে দুইবার থেকে কমিয়ে দিনে একবার সরবরাহ দেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, এইভাবে সংরক্ষিত পানি রেশন করা হবে এবং যেসব এলাকায় সরবরাহ দিনে মাত্র ১৫ থেকে ২০ মিনিট স্থায়ী হয় সেখানে পানির ঘাটতি পূরণে সরবরাহ করা হবে।

আইএমডি স্বাস্থ্যের উপর গরমের প্রভাব সম্পর্কে বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক এবং যারা দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্ত তাদের জন্য সতর্ক করেছে।

একই সাথে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরামে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় রেমাল থেকে ঝড়ো হাওয়া ও প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছে। বাংলাদেশে রোববারের ঝড়ে ৩৮ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের একটি ঝড়। এই জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করা হয়।

সূত্র : বাসস


আরও খবর



ইসরায়েলি হামলায় আরো ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরো অন্তত ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বর্বর এ হামলায় আহত হয়েছেন শতাধিক। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা তাদের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

খবরে বলা হয়, ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে এবং সোমবার ভোর থেকে নিরলস হামলায় কমপক্ষে আরো ৬০ জন নিহত হয়েছেন।

এর ফলে অবরুদ্ধ এই উপত্যকায় নিহতের সংখ্যা ৫০ হাজার ৭৫০ ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া গত ১৮ মার্চ যুদ্ধবিরতি ভেঙে ইসরায়েল পুনরায় হামলা শুরু করার পর থেকে ৪ লাখেরও বেশি লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এর মধ্যে দেইর আল-বালাহতে একটি বাড়িতে হামলায় নিহত ৯ জন এবং খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালের কাছে একটি তাঁবুতে বোমা হামলায় নিহত তিনজনও রয়েছেন।

পৃথক প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা আনাদোলু বলছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে আরো ৫৭ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যার ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের গণহত্যামূলক আগ্রাসনে ভূখণ্ডটিতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫০ হাজার ৭৫২ জনে পৌঁছেছে বলে সোমবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি আক্রমণে আহত হওয়া আরো ১৩৭ জনকে গাজার বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এর ফলে সংঘাতের শুরু থেকে আহতের সংখ্যা বেড়ে ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৭৫ জনে পৌঁছেছে। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় পড়ে থাকলেও উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারেননি।


আরও খবর



দর্শক সিনেমা হলে যাবে এটাই হবে উপহার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

সিয়াম আহমেদ। বর্তমান প্রজন্মের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক। গতকাল ছিল তার জন্মদিন। আবার সামনে ঈদ। এই ঈদে মুক্তি পাচ্ছে তার অভিনীত সিনেমা জংলি। তাই তিনি জন্মদিন উদযাপন করবেন একবারে ঈদে! আর দর্শক-ভক্তদের কাছ থেকে উপহার হিসেবে চান- হলে গিয়ে ঈদের সিনেমাগুলো দেখা। সিয়াম বলেন, যারা সিনেমাকে ভালোবাসেন, হলে গিয়ে সিনেম দেখেন তারাই আমাদের কাছে বিশেষ মানুষ। এই বিশেষ মানুষগুলো যদি হলে গিয়ে ঈদের বিশেষ সিনেমাগুলো দেখেন, সেটাই হবে আমার জন্মদিন আর ঈদের উপহার।

সিয়াম আহমেদ অভিনীত পোড়ামন টু, দহন, মৃধা বনাম মৃধা, ফাগুন হাওয়ায় সিনেমাগুলো দর্শকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। তিনি সিনেমার প্রচারণায় বরাবরই সময় দেন। স্বাভাবিকভাবেই জংলি সিনেমার প্রচারণার জন্য ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। সিয়াম বলেন, নতুন সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। খুব ব্যস্ত সময় পার করছি। এখন প্রচারণার জন্য কাজ করছি। এই নায়ক আরও বলেন, আমার দর্শক ও ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। তাদের ভালোবাসায় আমি সিয়াম। তাদের জন্য ভালোবাসা। আশা করছি জংলি সিনেমা তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হবে।

অনেক আগে থেকেই একটি কথা সিয়াম বলে আসছেন। জংলির জন্য তিনি অন্যসব সিনেমার থেকে অনেক বেশি পরিশ্রম করেছেন। বিষয়টি নিয়ে বলেন, অভিনয় ভালোবাসি। এটাকে কষ্ট হিসেবে দেখি না। কাজ হিসেবে দেখি। ভালোবাসা হিসেবে দেখি। এর জন্যই আমি। স্বীকার করছি জংলিতে অনেক শ্রম দিতে হয়েছে। কিন্তু এটা তো সিনেমার জন্যই করেছি। আমার বেশকিছু সিনেমা দর্শকরা দারুণভাবে গ্রহণ করেছেন। আমার নিজের অভিনীত সবগুলো সিনেমাকে যেন ছাড়িয়ে যেতে পারে জংলি। সবার কাছে এটাই আমার চাওয়া। আমার করা অতীতের সিনেমাগুলোর রেকর্ড ভাঙুক জংলি। তাহলেই আমার কষ্ট সার্থক হবে।

জংলি সিনেমায় কাজের অভিজ্ঞতা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, জংলি সিনেমার জন্য যখন স্ক্রিপ্ট লেখা হয়, তখন থেকেই আমি জড়িত ছিলাম। সাধারণত স্ক্রিপ্ট তৈরি হওয়ার পর আমরা যুক্ত হই। কিন্তু এখানে শুরু থেকেই যুক্ত ছিলাম। এই সিনেমার জন্য অনেক সময় দিয়েছি। অনেক যত্ন নিয়ে কাজটি হয়েছে। সহশিল্পীরা অনেক শ্রম ও ভালোবাসা দিয়েছেন। সবাইকে সব শিল্পী সম্মান করেছেন কাজটি করার সময়। নানা কারণে জংলি আমার কাছে অনেক কিছু। এটি আমার কাছে স্পেশাল সিনেমা। সিনেমার গল্পটা অনেক শক্তিশালী। দর্শকরা হলে গেলেই বুঝতে পারবেন। এটা আমাদের নিজেদের গল্প। আমাদের দেশের গল্প। আশপাশে ঘটে যাওয়া গল্প।

এবারের ঈদে সিয়াম অভিনীত জংলি সিনেমা ছাড়াও আফরান নিশোর দাগি, শাকিব খানের বরবাদ, মোশাররফ করিমের চক্কর ৩০২, সজলের জ্বীন থ্রি মুক্তি পাচ্ছে। অন্যদের সিনেমাকে প্রতিযোগিতার চোখে দেখেন কি না, জানতে চাইলে সিয়াম বলেন, না। সবার সিনেমার জন্য ভালোবাসা। আমি ভালোবাসার চোখে দেখি। সবাই আমার সহকর্মী। তিনি আরও বলেন, ঈদের সব সিনেমা দেখব। সবার সিনেমা দেখব। পুরো টিম নিয়ে অন্যদের সিনেমা দেখব।

অন্য নায়কদের প্রতিযোগী মনে করেন কি না, জানতে চাইলে সিয়াম বলেন, না। আমরা একই পরিবার এবং শিল্পী। কাউকে প্রতিযোগী মনে করি না। সিয়াম যে অন্য নায়কদের প্রতিযোগী মনে করেন না, তার প্রমাণ সম্প্রতি পাওয়া গেছে তার এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছিল শাকিবের বরবাদ সিনেমার মুক্তির অনিশ্চয়তা বিষয়টি। শেষ পর্যন্ত অবশ্য এটি মুক্তি পাচ্ছে। তবে তার আগেই সিয়াম লিখেছেন, একটা সিনেমা আটকে দেওয়া মানে, কতগুলো স্বপ্নকে আটকে দেওয়া। বরবাদ আমি, আমরা সিনেমা হলে দেখতে চাই।

তিনি আরও লিখেছেন, এই ঈদে দর্শক জংলি, বরবাদ, দাগি, চক্কর ৩০২, জ্বিন-৩ দেখতে সিনেমা হলে ভিড় করুক। সিদ্ধান্ত নিতে যারা বসে আছেন, তাদের কাছে আমার একটাই দাবি, হয় সব সিনেমা মুক্তি দিন, না হলে কোনোটাই দেওয়ার দরকার নেই। চলচ্চিত্রের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিন।


আরও খবর



ইতালিতে ঈদুল ফিতর উদযাপিত

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

ইতালি ব্যুরো :

ইতালির রাজধানী রোম, বাণিজ্যিক নগর মিলানো, ভূমধ্যসাগরের বুকে ভাসমান শহর ভেনিস, আগ্নেয়গিরির শহর নাপলিসহ বিভিন্ন শহরে মুসলিম অভিবাসীরা ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছেন। 

ইতালিসহ ইউরোপের দেশগুলোয় সাধারণত সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রমজান মাসের সিয়াম পালন এবং ঈদ উদযাপন করা হয়। এ বছর সাপ্তাহিক ছুটির দিন রোববারে ঈদ হওয়ায় ব্যাপক সংখ্যক মুসলিম সমবেত হন ঈদ জামাতে। শিশু কিশোরদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

সকালে ঈদের জামাত শেষে মুসল্লীরা শহরের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান এবং পানশালাগুলোয় আড্ডায় মেতে উঠেন। ঈদের নতুন পোশাক পরে শিশু কিশোরদের স্থানীয় পার্কগুলোয় খেলাধুলা করতে দেখা যায়। 


ইতালির ঈদ জামাতগুলোয় নারীদেরও অংশগ্রহণ চোখে পড়ে।

প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাশাপাশি ঈদ উৎসবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলিমদের উপস্থিতি দেখা যায়। তারা নিজস্ব সংস্কৃতির পোশাক পরে ঈদের নামাজে শামিল হন। এ সময় অনেকে নিজ নিজ সংস্কৃতির মিষ্টান্ন নিয়ে আসেন এবং উপস্থিত সবাইকে তা দিয়ে আপ্যায়ন করেন। 

মসজিদুল ইত্তেহাদের খতিব হাফেজ মাওলানা আরিফ মাহমুদ ঈদের খুতবায় বলেন, ঈদ সার্বজনীন কোন উৎসব নয়। এটি রোজাদার মুসলিমদের উৎসব। ইসলামের সংস্কৃতি মতো ঈদ উদযাপন হওয়া উচিত। সার্বজনীনের নামে মুসলিম সংস্কৃতির সাথে অন্য কিছু মিলিয়ে ফেলা উচিত নয়, এতে প্রবাসের নতুন প্রজন্ম ইসলামের বিকৃত সংস্কৃতের সাথে অভ্যস্ত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।

ঈদের নামাজ শেষে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের কল্যাণ কামনা এবং ফিলিস্তিনি মুসলিমদের শান্তি কামনা করে দোয়া, মোনাজাত করা হয়।


আরও খবর

মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশি আটক

শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫




চেনা রূপে ফিরেছে রাজধানী

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

দীর্ঘ ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরছেন রাজধানীবাসী। এরই মধ্যে খুলেছে অফিস-আদালত। ফলে একদিকে যেমন শুরু হয়েছে কর্মব্যস্ততা, অন্যদিকে নগরীও ফিরেছে তার চিরচেনা রূপে। রাজধানীর সড়কে বেড়েছে কর্মচঞ্চল মানুষের পদচারণা, ফলে বেড়েছে যানজট। ঈদের টানা নয় দিনের ছুটি কাটিয়ে প্রথম কার্যদিবসে রাজধানীর সড়কগুলো ফিরে পেয়েছে তার চিরচেনা দৃশ্য।

 ৬ এপ্রিল রাজধানীর শ্যামলী, কল্যাণপুর, আগারগাঁও, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, বাংলামটরসহ বেশ কয়েকটি সড়ক ঘুরে ও গুগল ম্যপের সহযোগিতায় যানজটের এমন চিত্র দেখা গেছে।

ঈদের ছুটি চলাকালীন রাস্তায় গণপরিবহনের উপস্থিতি কম থাকলেও আজ প্রথম কর্মদিবসেই রাজধানীর প্রধান প্রধান সড়কে দীর্ঘ যানজট দেখা গেছে।

তবে গণপরিবহনের উপস্থিতি সীমিত থাকায় অফিসগামী মানুষের উপচেপড়া ভিড় ছিল। সে সময় যানজটের দেখা না মিললেও বেলা বাড়তেই শুরু হয় যানজট।

দেখা গেছে, কর্মব্যস্ত মনুষ সকাল থেকেই এসে ভিড় করতে শুরু করেন বাসস্ট্যান্ডগুলোতে। কেউ কেউ বাসের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকছেন কেউবা আবার সুযোগ পেলে উঠে পড়ছেন। সব বাসেই ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। বাসে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না।

সেই সঙ্গে সকাল থেকেই ব্যক্তিগত গাড়ির উপস্থিতি ছিল বেশ ভালোই। এছাড়া সিগন্যালগুলোতে ট্রাফিকের দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ব্যস্ততার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের চিত্রও দেখা গেছে

অফিস-আদালত শুরু হওয়ায় দীর্ঘ ছুটি শেষে যানবাহনে যাত্রীর পূর্ণতায় খুশিভাব প্রকাশ করছেন পরিবহন শ্রমিকরা।


আরও খবর



গাজায় ৮২ শতাংশ মানবিক সহায়তা বন্ধ, চরম খাদ্য সংকট

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

গাজায় ৮২ শতাংশ মানবিক সহায়তা কার্যক্রম ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বাধার কারণে বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবিকবিষয়ক সমন্বয় কার্যালয় (OCHA)।

মার্চ ১৮ থেকে ২৪ পর্যন্ত এক সপ্তাহে এসব কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে, যা জরুরি সরঞ্জাম সংগ্রহ এবং বেকারিতে জ্বালানি সরবরাহের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজকে কার্যত থামিয়ে দিয়েছে।

গাজায় তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে ত্রাণ প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা এবং সাহায্য সংস্থাগুলোর নিরাপদ চলাচল নিষিদ্ধ থাকায় জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (WFP) সতর্ক করেছে যে, গাজার লাখ লাখ মানুষ চরম খাদ্য সংকট এবং অপুষ্টির মুখে পড়তে যাচ্ছে।

WFP জানায়, গাজায় সামরিক কার্যক্রম বৃদ্ধি এবং খাদ্য সহায়তা কার্যক্রমে বাধার ফলে সাহায্যকর্মীদের জীবনও বিপদে পড়ছে। গত তিন সপ্তাহ ধরে গাজায় কোনো ত্রাণ প্রবেশ করতে পারেনি, যা ফিলিস্তিনিদের জন্য এক চরম মানবিক সংকট তৈরি করেছে।

সূত্র : আল-জাজিরা


আরও খবর