Logo
শিরোনাম

দশ বছরেও আল্লামা ফারুকী হত্যার বিচার না হওয়ায় বিএসপি চেয়ারম্যানের উদ্বেগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ মে ২০২৫ |

Image

স্টাফ রিপোর্টার :

আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআতের শীর্ষস্থানীয় আলেম বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী হত্যাকাণ্ডের অন্যতম পরিকল্পনাকারীসহ বেশ কয়েকজন জঙ্গি এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। যে কারণে দশ বছরেও শেষ হয়নি এই মামলার তদন্তকাজ। 


এদিকে দীর্ঘ দশ বছর পেরিয়ে গেলেও আল্লামা ফারুকী হত্যার বিচারকার্য শেষ না হওয়ায় গভীর উদ্বেগ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআতের শীর্ষ নেতা ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) চেয়ারম্যান হযরত শাহসূফী ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী।


আগামিকাল ২৭ আগষ্ট (মঙ্গলবার ) আল্লামা নূরুল ইসলাম ফারুকী (রহঃ) এর দশম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, "দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআতের শীর্ষস্থানীয় আলেম ও  বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর আল্লামা নূরুল ইসলাম ফারুকী ২০১৪ সালের ২৭ আগষ্ট রাতে অন্যায়ভাবে ঘাতকদের হাতে খুন হয়ে দীর্ঘ দশ বছর পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত সরকার এই নির্মম হত্যাকান্ডের বিচার করতে ব্যর্থ হয়েছে। 

এমনকি এই হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বিভিন্ন সময় দিন ধার্য করা হলেও কোনো এক অদৃশ্য কারণে বিভিন্ন অযুহাতে এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত গোয়েন্দা সদস্যরা দীর্ঘ সময় নিয়েও এই হত্যাকান্ডের জট খুলতে পারছে না।


সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী বলেন, এই ধরনের হত্যাকান্ডের বিচার যথাসময়ে না হওয়ায় ২০১৬ সালে রাজধানীর গুলশানের হোলি আর্টিজান সহ বিভিন্ন জঙ্গি হামলার সৃষ্টি হয়েছে। তাই জঙ্গিবাদ দমনে সরকারের তৎপরতা আরো বৃদ্ধি করা জরুরী।


বিএসপি চেয়ারম্যান আরো বলেন, আল্লামা ফারুকী হত্যার বিচারকার্য সম্পাদনে সরকার আন্তরিক হলে এই ঘৃণ্য বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের জট খোলা সম্ভব।


আল্লামা শায়খ নূরুল ইসলাম ফারুকী হত্যাকান্ডের বিচারকার্য অনতিবিলম্বে সম্পন্ন করনে সরকার প্রধানের হস্তক্ষেপ কামনা করেন হযরত শাহসূফী সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী।


তিনি সর্বশেষ আল্লামা শায়খ নূরুল ইসলাম ফারুকীর বিদেহি আত্মার মাগফিরাত কামনায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে ফরিয়াদ করেন।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের এইদিনে (২৭ আগস্ট) রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজারের বাসায় আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ফারুকীর ছেলে ফয়সাল ফারুকী মামলা দায়ের করেন। কিন্তু দীর্ঘদিনেও মামলার তদন্ত শেষ হয়নি। তিনি চ্যানেল আইয়ের ধর্মীয় অনুষ্ঠান ‘কাফেলা’ ও ‘শান্তির পথে’ এবং মাই টিভির লাইভ অনুষ্ঠান ‘সত্যের সন্ধান’ উপস্থাপনা করতেন। এছাড়া তিনি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সম্পাদক এবং একটি হজ্ব কাফেলার চেয়ারম্যানের দায়িত্বের পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্ট জামে মসজিদের খতিবও ছিলেন। 


আরও খবর



কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 |

Image

বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, পুলিশের সব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া আছে ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। ৫ আগস্টের পর একটি মহল হয়রানির উদ্দেশ্যে মূল আসামির সঙ্গে অসংখ্য নিরীহ মানুষকে মামলায় আসামি করছে। এ বিষয়টি আমাদের নজরে রয়েছে।

সোমবার রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকসহ বিভিন্নজনের নামে মিথ্যা মামলা হচ্ছে’— এ প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, আমাদের শিক্ষিতের সংখ্যা বেড়েছে। সবাই নিজের হাতে লিখে নিয়ে আসেন। যখন একজন বাদী নিয়ে আসেন তখন সেটি আমাদের মামলা হিসেবে রুজু করতে হয়। তখন এটা সত্য না মিথ্যা যাচাই করার সুযোগ নেই। অভিযোগ যেটা দেয়, সেটা আমার নিতে হয়। এরপর তদন্তে গিয়ে আমি দেখি আসলে কতটুকু সত্য, কতটুকু মিথ্যা। সত্য অংশটুকুই আমরা তদন্তে উঠিয়ে নিয়ে আদালতের কাছে পাঠাই। এই অপরাধটা হয়েছে।

বাহারুল আলম বলেন, এখন যেটা ৫ আগস্টের পরে দেখা গেছে অনেকে অসৎ উদ্দেশ্যে মানুষের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের জন্য, হয়রানি করার জন্য, ভয় দেখানোর জন্য। অপরাধটা হয়তো করেছেন ৫ কিংবা ১০ জন, ওখানে আরো ৩০০ জনের নাম দিয়ে মামলা করা হচ্ছে এবং গতকালও একটা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীকে নিশ্চিত করতে পারি শুরু থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আমি নিজে বলেছি এবং পুলিশের সব পর্যায়ের কর্মকর্তারা এই নির্দেশ পেয়েছেন কোনো নিরীহ মানুষকে যেন গ্রেপ্তার করা না হয়, হয়রানি করা না হয়। তদন্তে শুধু যার বিরুদ্ধে দায়ভার পাওয়া যাবে, তার বেলাতেই আমরা ওয়ারেন্ট অব অ্যারেস্ট চাইব। তার বিরুদ্ধেই আমরা গ্রেপ্তার কার্যক্রম চালাব।


আরও খবর



ভয়ে, আতংকে শরীরটা কেমন ঠান্ডা হয়ে আসে এই হত্যার দায় কার

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ মে ২০২৫ |

Image

নিউজটা চোখের সামনে বার বার আসতেই স্ক্রল করে চলে যাচ্ছি ভয়ে আতংকে। চাইছি না দেখতে, একদমই না, তবুও সামনে আসছে। কি এক ভয়াবহ অস্থিরতা কাজ করছে মনে। সপ্তম শ্রেনির বাচ্চা, হ্যাঁ সপ্তম শ্রেনি! সবে প্রাইমারি পাশ করেছে। এখনও নিজ হাতে তুলে ভালোমতো খাবার খাওয়ার বয়স হয়নি, এখনও একটু ধমকালে ভ্যা ভ্যা করে কাঁদার বয়স। মায়ের আঁচলে মুখ গুজে থাকার বয়সটাও যে পেরোয়নি এখনও। অথচ এই বয়সী কজন বাচ্চা তারই বয়সী এক সহপাঠিকে মেরে ফেললো!! তাও আবার ক্লাসে সামনের বেঞ্চে বসার মতো সামান্য বিষয় নিয়ে ঝগড়াঝাঁটিতে। কিভাবে সম্ভব! এইটুকু বাচ্চা, বলা যায় মুখে এখনও দুধের গন্ধই রয়ে গেছে। 


 চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার হামিদচর, কর্ণফুলীর চর। সেই চরে কাদায় মাখামাখি হয়ে উপুড় হয়ে পরে আছে রাহাত। বন্ধুরা খেলতে ডেকে এনে মেরে ফেলেছে। প্রতিদিনের মতো বন্ধুদের সাথে খেলার জন্য কত খুশি হয়েই না বাড়ি থেকে বের হয়েছিলো। ভালো ক্রিকেট খেলতো ছেলেটা, সামনের সিজনে অনুর্দ্ধ ১৪ ক্রিকেটের জন্য বাছাইও হয়েছিলো৷ কিন্তু জানতেই পারেনি সে যে আর ফিরবে না, হাতে আর কখনো উঠবে না শখের ব্যাট বল।  না জানি বাড়ি ফেরার জন্য, বাঁচার জন্য কতই না কান্নাকাটি করেছে। মায়ের কাছে যেতে চেয়েছে। অথচ প্রতিদিন একই সাথে বসা, টিফিন ভাগ করে খাওয়া, আড্ডা মজার খুনসুটির বন্ধুরাই তাকে বাঁচতে দিলো না। মৃত্যুর আগে বন্ধুদের না জানি কতটা হাতেপায়ে ধরেছে। কিন্তু এইটুকু বাচ্চাদের মনে কেন এতটুকুও দয়া হয়নি। একটা জলজ্যান্ত মানুষ, এবং তাদেরই বন্ধুকে মেরে ফেললো! এত পাষাণ! এই বয়সেই! অথচ মায়ের চোখ রাঙানো দেখলেও ভয়ে চুপসে থাকার কথা এ বয়সীদের। কিন্তু কি দুঃসাহস! কি ভয়ংকর হয়ে উঠেছে এরা!! 


আচ্ছা, এমন ভয়ংকর কি একদিনে হয়েছে? মোটেই না৷। এর জন্য আমরা দায়ী। বাচ্চাকে ভালো ছাত্র হওয়ার দৌড়ে নামিয়ে ভালো মানুষ হওয়ার শিক্ষাটা দিচ্ছি না। মায়ের সাথে যেদিন প্রথম তর্ক করেছিলো, বাবার পকেট থেকে যেদিন না বলে ৫ টা টাকা নিয়েছিলো, দেরিতে বাসায় ফিরেছিলো, কোচিং  প্রাইভেটের কথা বলে পার্কে ঘুরেছিলো, বন্ধুর সাথে ঝগড়া করে এসেছিলো, শিক্ষকের সাথে বেয়াদবি করেছিলো, শাসনটা আমরা শক্ত করে তখন শুরু করিনি। ছোট মানুষ বড় হলে ঠিক হয়ে যাবে বলে মেনে নেই৷ ছোট বাচ্চা বুদ্ধি হয়নি বলে চোখের খেয়ালটাও করি না। কিন্তু ভুল আমাদের এখানেই। বাচ্চাকে চোখে চোখে রাখার আর কোন বিকল্প নেই। তিতা হলেও সত্য যে, আপনার বাচ্চা তা নয় যা সে আপনাকে দেখায়। এই একটা কথা মাথায় রেখে সতর্ক থাকা উচিত।  


কষ্টে, ভয়ে, আতংকে শরীরটা কেমন ঠান্ডা হয়ে আসছে নিউজটা পড়ে। ঠিক এই বয়সী শত শত ছেলে আছে ,,,,আৎকে উঠি আমি ,,,মন শুধু এটুকুই বলছে, বাবা তোরা মানুষ হ, ভালো মানুষ। ভালো ছাত্র না হলেও ক্ষতি নেই......


আরও খবর



শর্ত মেনে আইএমএফের ঋণ নেওয়া হবে না

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ মে ২০২৫ |

Image

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদ বললেন, বাংলাদেশ এখন আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়। তিনি বলেন, আইএমএফের সব শর্ত মেনে আমরা ঋণ নিতে চাই না।

মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন এ কথা বলেন।

চলতি মাসে ঢাকায় আইএমএফ প্রতিনিধি দলের সফরে ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১৩০ কোটি ডলার ছাড়ের বিষয়ে কোনো সুরাহা হয়নি। মুদ্রার বিনিময় হার অধিকতর নমনীয় করা ও কর আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তাদের সমঝোতা হয়নি।

সম্প্রতি আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের বসন্তকালীন সভায় অংশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরসহ সরকারের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আইএমএফ চায় বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হোক। তবে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে পুরোপুরি ছেড়ে দেওয়া সম্ভব নয়। আইএমএফের সব শর্ত মানবো না। আমরা আমাদের মত সিদ্ধান্ত নিবো। এতে আইএমএফ কিস্তি দিলে দিবে, না দিলে নিজেদের মত করেই বাজেট করবো।


আরও খবর



নবী বংশের ৩০ও ৩১ তম আওলাদ পর্যন্ত তালিকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 |

Image

০১:হযরত আহম্মদ মুজতবা মুহাম্মদ মুস্তফা ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

০২:হযরত খাতুনে জান্নত ফাতেমাতুজ্জাহরা(রা:) ও হযরত আমিরুল মোমেনীন মাওলা আলী(কর:)

০৩:হযরত সাইয়্যেদেনা ইমামে আলী মোকাম হাসান(রা:)

০৪:হযরত সৈয়দ হাসানুল মুছান্না আল্ হাসানী(রা:)

০৫:হযরত আবদুল্লাহ মাহজ আল্ হাসানী(রা:)

০৬:হযরত সৈয়দ মুসা আল জুন আল্ হাসানী(রা:)

০৭:হযরত আবদুল্লাহ সানী আল্ হাসানী(রা:)

০৮:হযরত সৈয়দ মুসা আল-সানী আল হাসানী(রা:)

০৯:হযরত সৈয়দ আবু বকর দাউদ আল হাসানী(রহ:)

১০:হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ শামসুদ্দীন জাকারিয়া আল মোরেজ আল্ হাসানী(রা:)

১১;হযরত সৈয়দ ইয়াহিয়া জায়েদ আল হাসানী(রা:)

১২:হযরত সৈয়দ আবু আবদুল্লাহ আল জিলী আল হাসানী(রা:)

১৩:হযরত সৈয়দ আবু ছালেহ মুসা জঙ্গী দোস্ত আল্ হাসানী(রা:)

১৪:ইমামুল আউলিয়া গাউছূল আযম,কুতুবে রাব্বানী,মাহবুবে সুবহানী শায়খ সৈয়দ আবু মুহাম্মদ মুহীউদ্দীন সৈয়দ আবদুল কাদের জিলানী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৫:হযরত সৈয়দ আবদুর রাজ্জাক আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৬:হযরত সৈয়দ আবু ছালেহ নছর আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৭:হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ জামালুদ্দীন আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৮:হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ দাউদ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

১৯:হযরত সৈয়দ জালালুদ্দীন আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২০:হযরত সৈয়দ বাহাউদ্দীন আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২১:হযরত সৈয়দ তাজুদ্দীন আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২২:হযরত সৈয়দ হামিদুদ্দীন শাহ্ গৌরী হিন্দি আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৩:হযরত সৈয়দ আবদুল কাদের শাহ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৪:হযরত সৈয়দ আতাউল্লাহ শাহ্ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৫:হযরত সৈয়দ তৈয়বুল্লাহ শাহ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৬:হযরত সৈয়দ মতিউল্লাহ শাহ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৭: (ক)ইমামুল আউলিয়া হযরত গাউছূল আযম সৈয়দ আহম্মদউল্লাহ মাইজভান্ডারী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

(খ)হযরত সৈয়দ আবদুল হামিদ শাহ মাইজভান্ডারী আল্ হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

(গ)হযরত সৈয়দ আবদুল করীম শাহ মাইজভান্ডারী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(রা:)

২৮:ইমামুল আউলিয়া হযরত গাউছূল আযম সৈয়দ গোলামুর রহমান মাইজভান্ডারী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী বাবা ভান্ডারী(রা:)

২৯:সুলতানুল মাশায়েখ হযরত সৈয়দ আবুল বশর মাইজভান্ডারী আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী(ক:ছি:আ:)

৩০:গাউছে দাওরা হযরত শাহসূফী মাওলানা সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী মাইজভান্ডারী(ক:ছি:আ:)

৩১:হাদী এ জামান হযরত মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী মাইজভান্ডারী(মা:জি:আ:)


আরও খবর

মাইজভান্ডারির মোনাজাত

বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫




বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু স্টারলিংকের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 | হালনাগাদ:বুধবার ২১ মে ২০২৫ |

Image

বিশ্বখ্যাত স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছে। ২০ মে সকালে প্রতিষ্ঠানটির এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডেলে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, স্টারলিংক অফিসিয়ালি বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছে। গতকাল (সোমবার) বিকেলে তারা ফোন কলে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছে এবং আজ সকালে তাদের এক্স হ্যান্ডেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও বলেন, শুরুতে স্টারলিংক দুটি প্যাকেজ দিয়ে শুরু করছে– স্টারলিংক রেসিডেন্স এবং রেসিডেন্স লাইট। মাসিক খরচ একটি ৬০০০ টাকা, অপরটি ৪২০০। তবে সেটআপ যন্ত্রপাতির জন্য ৪২ হাজার টাকা এককালীন খরচ হবে। এখানে কোনো স্পিড ও ডাটা লিমিট নেই। ব্যক্তি ৩০০ এমবিপিএস পর্যন্ত গতির আনলিমিটেড ডেটা ব্যবহার করতে পারবেন।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, বাংলাদেশের গ্রাহকরা আজ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন। এর মাধ্যমে ৯০ দিনের মধ্যে যাত্রা শুরুতে স্যারের (প্রধান উপদেষ্টার) প্রত্যাশাটি বাস্তবায়িত হলো।

তিনি আরও বলেন, খরুচে হলেও এর মাধ্যমে প্রিমিয়াম গ্রাহকদের জন্য উচ্চমান এবং উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা প্রাপ্তির টেকসই বিকল্প তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি যেসব এলাকায় এখনো ফাইবার কিংবা দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছেনি, সেখানে কোম্পানিগুলো ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ পাবেন, এনজিও ফ্রিল্যান্সার এবং উদ্যোক্তারা বছরব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেটের নিশ্চয়তা পাবেন।

বিষয়টি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে যাত্রা শুরুর মাধ্যমে স্টারলিংক দক্ষিণ এশিয়ার নতুন একটি বাজারে প্রবেশ করল। এতে করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো।


আরও খবর