Logo
শিরোনাম

দশমিনায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১৩৮জন দেখেছেন

Image

মোঃ নাঈম হোসাইন,দশমিনা (পটুয়াখালী) :

দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দশমিনা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে  মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন ২০২৩ উপলক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার  নাফিসা নাজ নীরা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদা এমপি। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল আজিজ, ভাইস চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন পালোয়ান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ডাঃ সামছুরন্নহার খান ডলি, জেলা পরিষদ সদস্য গাজী মিজানুর রহমান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ জাফর আহমেদ, প্রানীসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আতিকুর রহমান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প কর্মকর্তা ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান , থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মেহেদী হসান উপজেলা আওয়ালীগের,সাধারণ সম্পাাদক ও দশমিনা সদর ইউনিয়ন  পরিষদের চেয়ারম্যান এ্যাড.ইকবাল মাহমুদ লিটন,আলীপুরা  ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান  আতিকুর রহমান সাগর দশমিনা উপজেলার সকল মুক্তিযোদ্ধা গন সহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দগন 


আরও খবর



মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়েছে শিশু ?

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১৩৯জন দেখেছেন

Image

আজকাল অনেক বাবা-মাই নিজেদের ব্যস্ততার কারণে শিশুদের হাতে মোবাইল তুলে দেন। সেটা নিয়ে সময় কাটাতে কাটাতে তাদের মধ্যে এক ধরনের আসক্তি তৈরি হয়। দেখা যায়, স্কুল থেকে বাড়িতে ফিরেই অনেক শিশু মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, অনেক অভিভাবকই বুঝতে পারেন না মোবাইল আসক্তি শিশুদের মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কাটাতে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যেমন-

১. সন্তানকে সময় দিন। অধিকাংশ সময়ই শিশুরা একা থাকে। এ কারণে তারা মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ে। শিশু একাকীত্বে ভুগলে তা বিপদজ্জনক হয়ে উঠবে তার বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে। এ কারণে যতটা সম্ভব শিশুকে সময় দিন।

২. সম বয়সীদের সঙ্গে শিশুতে মিশতে শেখান। রোজ নিয়ম করে তাকে খেলতে নিয়ে যান। আজকাল অধিকাংশ শিশুর সময় কাটে বাড়িতে। এ কারণে ভার্চুয়াল দুনিয়া তাদের কাছে বেশি গুরুত্ব পায়।

৩. পড়াশোনার বাইরে খেলাধূলা, গান, ছবি আঁকা, সাঁতার শেখা -এসব কাজে শিশুদের যুক্ত করুন। এসব কর্মকাণ্ড তাকে মোবাইল আসক্তি থেকে দূরে রাখবে।

৪. অনেক অভিভাবকই আছেন কারণ ছাড়া সেলফি তোলেন, মোবাইল স্ক্রল করেন। অভিভাবকদের এমন আচরণ শিশুদেরও মোবাইলের প্রতি আগ্রহী করে তোলে। এ কারণে সবার আগে মোবাইলের প্রতি অভিভাবকদেরও আসক্তি কমানো জরুরি।

৫.শিশুকে সৃজনশীল কাজে উৎসাহ দিন। গাছ লাগানো, কাগজ কেটে হাতের কাজ করা, রং তুলি দিয়ে ছবি আঁকার অভ্যাস করালে শিশুর মোবাইলের প্রতি আগ্রহ কমবে। মোবাইল না দিয়ে শিশুকে গল্প শোনাতে শোনাতে খাওয়াতে পারেন।

৬. সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত সময় কাটানো আপনার অজান্তেই হতে পারে মানসিক চাপ। এ কারণে সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহারের সময় নির্দিষ্ট রাখুন। এতে আপনি ও শিশু দুজনই ভালো থাকবেন।


আরও খবর

জিমেইলে আসছে নীল টিক

শুক্রবার ০৫ মে ২০২৩




নারায়ণগঞ্জের কিশোরীকে ভারতের পতিতালয়ে বিক্রির চেষ্টা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

বুলবুল আহমেদ সোহেল :

নিখোঁজের ২ মাস পর জানা গেল নারায়ণগঞ্জের এক কিশোরী ভারতের সেভ হোমে। প্রেমের টানে যুবকের সাথে পালানোর পর কথিত শাশুড়ী তাকে বিক্রি করতে নিয়ে যায় ভারতের এক পতিতালয়ে। আর কিশোরী তা বুঝতে পেরে আশ্রয় নেয় পুলিশের কাছে। ভারতের পুলিশ তাকে উদ্ধারসহ গ্রেপ্তার করে পাচারকারী চক্রের সদস্য ফরজানাকে। কিশোরীকে দেশে ফরিয়ে আনতে প্রশাসন সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়েছে কিশোরীটির পরিবার।

নারায়ণগঞ্জ নগরের গলাচিপা এলাকার পোশাক কারখানার শ্রমিক দম্পতির সপ্তম শ্রেনী পড়ুয়া কিশোরী প্রতিবেশী যুবক নাঈমের সঙ্গে প্রেমের টানে ১৪ রমজান ঘর ছাড়ে।  বাসা থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ থাকে ওই কিশোরী। পরিবারের লোকজন খোঁজ খবর নিয়ে জানাতে পারে পাশের বাড়ির ভাড়াটিয়া নাঈমকে বিয়ে করে তার সঙ্গে আছে। পরবর্তীতে নাঈমের পরিবার নগর থেকে বাসা নিয়ে চলে যায় বন্দরে। কিশোরীর পরিবার রাগে ক্ষোভে কিশোরীর খোঁজ খবর নেয়া বন্ধ করে দেয়।

কিশোরীর মা সুলতানা বেগম জানান, ঘটনার প্রায় দুই মাসপর ৫ মে ভারতীয় দুতাবাসের মাধ্যমে খবর মিলে ওই কিশোরী ভারতের একটি সেভ হোমে রয়েছে। কিশোরীটি তার বাবা মায়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলে দেশে ফিরিয়ে আনতে আকুঁতি জানায়। পরে তারা স্থানীয় কাউন্সিলরের দারস্থ হন।

ঘটনা শুনে অনেকটাই শঙ্কিত স্থানীয়রা। ভারত থেকে ওই কিশোরীকে দেশে ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি গোটা চক্রটিকে চিহ্নিত করে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তারা।


নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ জানান, খোঁজে খবর নিয়ে জানা গেছে নাঈমের মা ফারজানা ঘরে মুন্সি ডেকে কথিত বিয়ে পড়ান। এর কিছুদিন পর ওই কিশোরীকে চিকিৎসার কথা বলে বাংলাদেশ থেকে জয়পুর সীমান্ত পেড়িয়ে নিয়ে যায় ভারতে। ভারতের রাজস্থানের জয়পুরের একটি পতিতালয়ে ওই কিশোরীকে বিক্রির চেষ্টা করেন। ঘটনা বুঝতে পেরে ওই কিশোরী সেখানকার পুলিশের সাহায্য চায়। পরে সেখানকার পুলিশ তাকে সেভ হোমে রাখে। কিশোরীর দেয়া তথ্যানুযায়ী তার কথিত শাশুড়ী ফারজানাকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে সেখানকার দূতাবাস কিশোরীর সঙ্গে তার পরিবারকে ফোনে যোগাযোগ করিয়ে বিস্তারিত জানায়।

সিটি কাউন্সিলর খোরশেদ জানান,ঘটনা জানার পর কিশোরীর পরিবারকে দিয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করানো হয়। কিশোরীকে দেশে ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে যোগাযোগ সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরী করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।

ভারতে অবস্থানরত কিশোরীর এমন ঘটনা শুনে তাকে ফিরিয়ে আনতে পরিবারের সদস্যদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে বলে জানান জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।   

ভারতে থাকা ওই কিশোরীকে ফিরে আনতে পুলিশও সব ধরনের সহযোগিতা করবে বলে জানান পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তাফা রাসেল। পাশাপাশি মানব পাচার রোধে স্থানীয়দের সচেতন হওয়ার আহবানও জানান তিনি।


আরও খবর



রাজা তৃতীয় চার্লসের অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার (৬ মে) লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবিতে রাজা তৃতীয় চার্লসের অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। ক্যান্টারবিউরির আর্চবিশপ পরিচালিত এই অনুষ্ঠানে মহামান্য রাজা তৃতীয় চার্লস ও রানী কনসোর্ট ক্যামিলা পার্কারকে মুকুট পরানো হয়।

শেখ হাসিনা এর আগে ৫ মে রাজা ও রানী কনসোর্টের অভিষেকের প্রক্কালে রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান এবং বিদেশি প্রতিনিধিদের জন্য রাজা তৃতীয় চার্লসের দেওয়া এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ৫০ বছরের অংশীদারিত্ব উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগদান এবং জাপানে সরকারি সফরের পর তৃতীয় ধাপে ৪ মে লন্ডনে পৌঁছেন।

সংবর্ধনার আগে প্রধানমন্ত্রী গতকাল বিকেলে কমনওয়েলথ দেশগুলোর নেতাদের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের যোগদানের পাশাপাশি কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকেও যোগ দেন।

লন্ডনের কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েটের মার্লবোরো হাউসে এই শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

এ সময় কমনওয়েলথ প্রধান রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। কমনওয়েলথ চেয়ার ইন অফিস রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট পল কাগামের সভাপতিত্বে কমনওয়েলথ নেতাদের একটি রুদ্ধদ্বার বৈঠক প্রধান সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে কমনওয়েলথ পরিবারের একটি যৌথ ছবি তোলা হয়। ৭৪ বছরের রাজা তৃতীয় চার্লস তার মা রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২-এ গ্রেট ব্রিটেন ও উত্তর আয়ারল্যান্ডের রাজা হন। রাজকীয় ঐতিহ্য অনুসারে জাতীয় শোক এবং বিশাল প্রস্তুতির কয়েক মাস পরে একজন ব্রিটিশ রাজার রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠিত হয়।

রাজা তৃতীয় চার্লেস এই অভিষেক অনুষ্ঠানে আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স, স্পেন, বেলজিয়াম, জাপান, হাঙ্গেরি ও অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।

সূত্র : বাসস।

 


আরও খবর



শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ২০২জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন :

নওগাঁয় কর্মদক্ষতা অর্জনের লক্ষে এক দিনব্যাপী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীর ব্যতিক্রমী এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার মৈনম বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজে মান্দা উপজেলার ৮টি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের নিয়ে শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টায় এ কর্মশালা শুরু হয়ে বিকেল সারে ৩ টায় শেষ হয়। 

প্রতিষ্ঠান এর নিজস্ব অর্থায়নে কর্মশালা করানো ৮ টি প্রতিষ্ঠান হলো, মান্দা উপজেলার গোবিন্দপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, মৈনম বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ, মৈনম বালিকা বিদ্যালয়, সতিহাট কে টি উচ্চ বিদ্যালয়, মান্দা মহানগর কলেজ, কাশোপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়, বিএনবি আইডিয়াল কলেজ, দক্ষিণ মৈনম উচ্চ বিদ্যালয়।

উক্ত কর্মশালায় অফিস সহকারী কাম- হিসাব সহকারী, অফিস সহায়ক, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর, ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তা কর্মী, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, আয়া ও নৈশ প্রহরী পদের মোট ৬২ জন কর্মচারীরা প্রশিক্ষনে অংশ নেয়।

এব্যাপারে জানতে চাইলে কর্মশালার রিসোর্স জেলা শিক্ষা অফিসের সহকারী পরিদর্শক মোঃ নাজমুল হাসান বলেন, এ গুলো পদের কর্মচারীদের তাদের চাকুরির বিধি-বিধান এবং তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেবার জন্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ নিজ উদ্যোগে দিন ব্যাপি এই কর্মশালার আয়োজন করেন। এটি একটি খুব ভালো উদ্যোগ। কারন প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষকগণদের সরকার থেকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হলেও কর্মচারীদের সাধারণত কোন প্রশিক্ষণ হয় না। তাদের নিজের চাকুরী সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকার কারনে বিদ্যালয়ের পরিবেশ অনেক সময় খারাপ হয় এবং বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য জানানোর জন্য নিজেদের উদ্যোগে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করায় সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ ও জানান তিনি।


এসময় সভা প্রধান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মান্দা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখ। 

গোবিন্দপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ বাদেশ আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোসাঃ লায়লা আঞ্জুমান বানু। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক এস এম ব্রহানী সুলতান (গামা) ও মৈনম ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আনিছুর রহমান। রিসোর্স পার্সন হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা শিক্ষা অফিসের সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক মোঃ নাজমুল হোসাইন, মোঃ আবু সাঈদ, মান্দা উপজেলার একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ জাকির হোসেন ও উপজেলা হিসাব প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ আব্দুস সালাম প্রাং ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি।


আরও খবর



মার্কিন ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ মে ২০২৩ | ৯২জন দেখেছেন

Image

যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল এবং ফার্মাসিউটিক্যালে ব্যাপকভাবে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‌আমি আপনাদের আমাদের নবায়নযোগ্যযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল, ফার্মাসিউটিক্যালস, হালকা ও ভারী যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক সার, আইসিটি, সামুদ্রিক সম্পদ এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম ইত্যাদিসহ অনেক গতিশীল ও সম্ভাবনাময় খাতগুলোতে বিনিয়োগের জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

বাংলাদেশে সুযোগ অন্বেষণ ও বিনিয়োগের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী নেতাদের প্রতিও আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

২ মে ‌‌ইউএস-বাংলাদেশ ইকোনমিক পার্টনারশিপ: শেয়ার্ড ভিশন ফর স্মার্ট গ্রোথ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের এক্সিকিউটিভ বিজনেস গোলটেবিলের মূল বক্তব্য উপস্থাপনের সময় এসব কথা বলেন তিনি। ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল ইউএস চেম্বার অব কমার্স ওয়াশিংটন, ডিসির গ্রেট হলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে ইউএস-বাংলাদেশ আইটি কানেক্ট পোর্টাল উদ্বোধন করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমাদের যাত্রায় অংশীদার হিসেবে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আমি আজকে এখানে আপনাদের আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (এসইজেড) এবং ২৯টি হাই-টেক পার্ক স্থাপন করছে।

প্রধানমন্ত্রী এ অঞ্চলে বাংলাদেশের সবচেয়ে উদার বিনিয়োগ নীতির কথা আবার স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে আইন দ্বারা বিদেশি বিনিয়োগ সুরক্ষা, ট্যাক্স হলিডে, রয়্যালটি রেমিটেন্স, বাধাহীন প্রস্থান নীতি, লভ্যাংশ ও মূলধন সম্পূর্ণ প্রত্যাবর্তন সুবিধা রয়েছে। আমরা আমাদের বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করতে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছি।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ বিনিয়োগ জলবায়ু উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী অংশীদার হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে আমাদের একক বৃহত্তম রপ্তানি গন্তব্য, বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগের বৃহত্তম উৎস, দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়ন অংশীদার এবং প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।

তিনি বলেন, তিনি আশাবাদী যে, যুক্তরাষ্ট্র এ চ্যালেঞ্জিং উদ্যোগে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং পারস্পরিক সুবিধার জন্য একটি মসৃন ও অনুমানযোগ্য সরবরাহ শৃঙ্খল তৈরির মাধ্যমে আমাদের দীর্ঘমেয়াদী উৎপাদনশীল অংশীদার হবে।

যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের একটি প্রধান অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন সহযোগী উল্লেখ করে তিনি বলেন, উভয় দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগসহ অনেক ক্ষেত্রে নিবিড় সম্পৃক্ততা রয়েছে।

তিনি বলেন, আমাদের অভিন্ন লক্ষ্য হলো আমাদের জনগণের জন্য পারস্পরিক সুবিধা ও সমৃদ্ধি অর্জন করা। আমাদের ক্রমবর্ধমান দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের মধ্যে সম্পর্কের তা প্রতিফলিত হচ্ছে। ২০২১-২০২২ সালে বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১০.৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে এবং ২.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে।

উপকূলীয় অঞ্চলে বাংলাদেশে একটি শিল্প কেন্দ্র গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাপানের প্রস্তাবের উদাহরণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাই আমাদের লক্ষ্য এখন যুক্তরাষ্ট্রসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক অংশীদারদের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নীত করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের প্রচেষ্টায় গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ এখন সর্বজনীনভাবে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের রোল মডেল হিসাবে স্বীকৃত।

তিনি বলেন, সুশাসনের ধারাবাহিকতা, আইনের শাসন ও স্থিতিশীলতা, গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগ, নারীর ক্ষমতায়ন এবং আইসিটি খাতে অগ্রগতির কারণে এটা সম্ভব হয়েছে যা আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ অর্জনের পথে এগিয়ে নিয়ে গেছে।

তিনি বলেন, এ কারণেই ইদানীং বাংলাদেশের ব্র্যান্ড ভ্যালু দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্র্যান্ড ফাইন্যান্স ইউকে জানিয়েছে, বাংলাদেশের ব্র্যান্ড ভ্যালু গত বছর ৩৭% বৃদ্ধি পেয়েছে যা বিশ্বে সর্বোচ্চ এবং গ্লোবাল সফট পাওয়ার ইনডেক্স ২০২৩ অনুযায়ী দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারতের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান।

তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা। এই রূপকল্প ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উচ্চ আয়ের উন্নত দেশে পরিণত করবে। তিনি আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ মানে অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়া এবং স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার এবং স্মার্ট সমাজের ওপর এ ধারণা প্রতিষ্ঠিত।

প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক এবং চেয়ারম্যান এক্সেলরেট এনার্জি স্টিভেন কোবোস, বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের গ্লোবাল চেয়ার ইমেরিটাস (বিসিজি) হ্যান্স-পল বার্কনার, মাস্টারকার্ডের গ্লোবাল পাবলিক পলিসি অ্যান্ড ইন্দো-প্যাসিফিক পলিসি অপারেশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রবি অরোরা, বিকাশের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদির, শেভরন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর এরিক ওয়াকার এবং গ্লোবাল হেড অব এক্সপ্রোরেশন অ্যান্ড নিউজ এক্সনমোবিলের ভেঞ্চার ড. জন আর্ডিল উচ্চ-স্তরের গোলটেবিলে বক্তৃতা করেন।

ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট এবং ইউএস চেম্বার অব কমার্সের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট-সাউথ এশিয়া অ্যাম্বাসেডর অতুল কেশপ স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

এ ছাড়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, বোয়িং ইন্ডিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট শাইল গুপ্ত, ইউএস সয়াবিন এক্সপোর্ট কাউন্সিলের দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান কেভিন রোপেকে, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

উপস্থিত ছিলেন টইউজ-এর পাবলিক পলিসি অ্যান্ড গভর্নমেন্ট অ্যাফেয়ার্স-এশিয়া প্যাসিফিক মাইক অরগিল, ইউএস চেম্বার অফ কমার্সের দক্ষিণ এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট রায়ান মিলার, ইউএস চেম্বার অফ কমার্সের নির্বাহী পরিচালক সন্দীপ মাইনি এবং ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের পরিচালক সিদ্ধান্ত মেহরা।

প্রধানমন্ত্রী এর আগে ইউএস চেম্বার অব কমার্সের ব্রিফিং সেন্টারে ইউএসবিবিসির সিনিয়র এক্সিকিউটিভদের সঙ্গে দুটি পৃথক বৈঠকে এবং ইউএস চেম্বার অ্যান্ড কমার্সের প্রেসিডেন্ট ও সিইওদের সঙ্গে আরেকটি বৈঠকে যোগ দেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ একটি গর্বিত নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন করেছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতি এবং বিশ্বের ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতি। অনুমান করা হচ্ছে এই অর্থনীতি ২০৩০ সালের মধ্যে ২৫তম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে।

তিনি বলেন, ক্রয়ক্ষমতার দিক থেকে বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি। এটি প্রকৃত মূল্যে কয়েক বছরের মধ্যে ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হতে চলেছে। আমাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নীতিগুলো অনেক ক্ষেত্রেই বাংলাদেশকে আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশীদের থেকে এগিয়ে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বৃহত্তর প্রতিবেশীদের তুলনায় বেশি।

তিনি আরো বলেন, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বাংলাদেশকে নারীর ক্ষমতায়নে দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষ দেশ হিসেবে এবং বিশ্বব্যাপী নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে শীর্ষ দশটি দেশের মধ্যে স্থান দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ১৭ কোটি জনসংখ্যার বাজার এবং এর ভৌগোলিক অবস্থান ৩ বিলিয়ন জনসংখ্যার বাজারের কেন্দ্রে রয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন এই অঞ্চলে ও এর বাইরেও বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য একটি আদর্শ জায়গা হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। আমাদের ভৌত, আইনি এবং আর্থিক অবকাঠামো উন্নত করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, অবকাঠামোতে বিনিয়োগের মাধ্যমে সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য সরকারের প্রচেষ্টা সারা দেশে দৃশ্যমান। তিনি বলেন, বৃহৎ পদ্মা নদীর ওপর গত বছর আমরা নিজস্ব অর্থায়নে আমাদের দীর্ঘতম সেতুর নির্মাণ সম্পন্ন করেছি, যা এখন আঞ্চলিক উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ নজির।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার মেট্রোরেলও নির্মাণ করেছে, গভীর সমুদ্রবন্দরসহ বন্দরের অবকাঠামো উন্নত করেছে। এগুলো অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক সংযোগ বাড়িয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমাদের জলবায়ু দায়িত্বশীল প্রবৃদ্ধি নীতি, শ্রম সংস্কার, এবং শ্রম নিরাপত্তা মান উন্নয়ন প্রশংসার দাবিদার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ গর্বিত যে ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) দ্বারা প্রত্যায়িত বিশ্বের শীর্ষ ১০০টি সবুজ পোশাক কারখানার মধ্যে ৫৩টি বাংলাদেশে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর জন্য, আমাদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা বাড়াতে এবং রপ্তানি ভিত্তি প্রসারিত করতে আমাদের সমর্থন প্রয়োজন হবে।

সূত্র : বাসস


আরও খবর