Logo
শিরোনাম

দুপুরে খাওয়ার পর ঘুমানো কি স্বাস্থ্যকর ?

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

দুপুরে খাওয়ার পর অনেক সময় ঘুমে চোখ জুড়িয়ে আসে। কেউ আবার দুপুরে খাওয়াদাওয়ার পর পরই একটু ঘুমিয়ে নেন। তবে দুপুরে খাবার খাওয়ার পর ঘুমানো আদৌ কি স্বাস্থ্যকর?

প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, দুপুরে খাওয়ার পর ঘুমানো মোটেই স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয়। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, খাবার খাওয়ার পর ঘুমালে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে কফের সমস্যা হয়। পেটেরও নানা সমস্যা দেখা দেয়। যত দিন যায় এই সমস্যা আরও বাড়তেই থাকে। কারও কারও মাথাব্যথা শুরু হয়ে যায়, মাথা ভারি হয়ে যায়। এর পাশাপাশি রাইনাটাইটিস, নার্ভ ব্লক হয়ে যাওয়া, শরীর ফুলে যাওয়ার মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয়।

কিন্তু বিশেষজ্ঞরা এটাও বলছেন, সবারই যে অভ্যাস এড়িয়ে যাওয়া উচিত, তা নয়। বরং কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে দুপুরে খাবার খাওয়ার পর ঘুম দিলে উপকার হয়। বিশেষ করে যারা অত্যধিক পরিমাণে পরিশ্রম করেন তাদের দুপুরে একটু ঘুমালে উপকারই হয়। আবার খুব দুর্বল লাগলে কিছুক্ষণের জন্য দিনেও শুয়ে পড়া যায়। কিন্তু সেই ঘুম হতে পারে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো। এর থেকে বেশি ভালো নয়।

 বৃদ্ধ ব্যক্তিরা ও শারীরিকভাবে দুর্বল ব্যক্তিরা দুপুরে ঘুমাতে পারেন। তবে যাদের গ্যাসের সমস্যা রয়েছে, ওজন অনেক বেশি, জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, তারা ভুলেও দুপুরে ঘুমোবেন না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা দুপুরে ঘুমাবেন খাবার খাওয়া ও শোয়ার মধ্যে অন্তত ৩০ মিনিটের ব্যবধান রাখবেন। এর সময়ের মধ্যে ১০০ স্টেপ হেঁটে নিতে পারেন। এরপর ক্লান্ত বোধ করলে কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে নিন। এতে শরীরে স্বস্তি মিলবে।


আরও খবর

ভয়াবহ রূপ নিয়েছে রোটা ভাইরাস

শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫




জানুয়ারিতে উদ্বোধন করা হবে আরও ৫০ মডেল মসজিদ

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

আগামী জানুয়ারিতে আরও ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করা হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ মসজিদগুলো উদ্বোধন করবেন।

চট্টগ্রাম জেলা মডেল মসজিদ ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে তথ্য জানান অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা . খালিদ হোসেন।

এর আগে ধর্ম উপদেষ্টা মসজিদের মাঠে মারকাজুল হাফেজাত ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়া হাফেজ হাফেজাদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন। তখন তিনি বলেন, ‘কোরআনের উর্বর ভূমি হলো বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক অঙ্গলে হাফেজরা দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে। ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করতে অবদান রেখেছেন এক নারীসহ ১৫ জন কোরআনের হাফেজ। সৌদি আরব, মিশন, তুরস্ক, ইরানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আয়োজিত আন্তর্জাতিক কোরআন কেরাত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছেন এই হাফেজরা।

উল্লেখ্য, দেশের সব জেলা উপজেলায় মোট ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলছে। পর্যন্ত ৩০০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করা হয়েছে।


আরও খবর

১ হাজারই বহাল থাকছে হজ এজেন্সির কোটা

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যে বিমান হামলা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন রাজ্যে জান্তা বাহিনীর বিমান হামলায় অন্তত ১৫ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও ১০ জন।

এই খবর জানিয়েছে রাজ্যটির সশস্ত্র জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাচিন ইনডিপেনডেন্স আর্মি (কেআইএ)। কেআইএর মুখপাত্র কর্নেল নাও বু বলেন, ‘শনিবার বেলা ১১টার দিকে বিমান হামলার এ ঘটনা ঘটে। হামলায় নিহত ব্যক্তিদের সবাই বেসামরিক নাগরিক। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সোনার খনিতে কাজ করা শ্রমিক এবং স্থানীয় দোকানদারও রয়েছেন।

এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, আহত ১০ জনের মধ্যে পরে ৩ জন মারা গেছেন। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, যেখানে হামলা হয়েছে, সেখানে একটি বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। বোমার আঘাতে আশপাশের এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

হামলা চলা এলাকা এখন কেআইএর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সশস্ত্র এই গোষ্ঠীর সদস্য রয়েছেন প্রায় সাত হাজার। স্বায়ত্তশাসন ও কাচিনের খনিজ সম্পদের নিয়ন্ত্রণের দাবিতে কয়েক দশক ধরে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে তারা লড়ছে। রাজ্যটিতে রত্নপাথরের বড় বড় খনির পাশাপাশি খনিজ সম্পদের বিপুল মজুত রয়েছে, যার বেশির ভাগই চীনে রপ্তানি হয়।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এক অভ্যুত্থানে ক্ষমতা দখলের পর অন্যান্য রাজ্যের মতো কাচিনেও জান্তা বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের তুমুল লড়াই শুরু হয়। অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত অং সান সু চির সরকার জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) নামে একটি সশস্ত্র প্রতিরোধ বাহিনী গড়ে তুলেছে। জান্তার অভিযোগ, এই বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহ করে কেআইএ।


আরও খবর



জানা গেল তাহসানের ‘আলো’ গান কাকে নিয়ে লেখা!

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

তুমি আর তো কারো নও শুধু আমার, যত দূরে সরে যাও রবে আমার, স্তব্ধ সময়টাকে ধরে রেখে, স্মৃতির পাতায় শুধু তুমি আমার, কেন আজ এত একা আমি, আলো হয়ে দূরে তুমি, আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা, চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না... এই গানের কথাগুলো এখনো সঙ্গীতপ্রেমীরা নিজের অজান্তে গেয়ে ওঠেন। আলো গানটি কাকে নিয়ে লেখা? সম্প্রতি এমন প্রশ্ন ঘুরছে চারপাশে। আসলেই তাহসান এই আলো গানটি কাকে নিয়ে লিখেছেন? এই গানের প্রেক্ষাপটই বা কী?

তাহসানের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তার বহুল আলোচিত এই গান সম্পর্কে। তাহসান বললেন, ‘আলো গানটি ২০০৬ সালে লেখা। তখন আমি বাতি নিভিয়ে ঘর অন্ধকার করে ফেলতাম। সেই অন্ধকারে জোছনা দেখতাম। তখন কবি কবি একটা ব্যাপার ছিল আর কি। তখন আমার মা মাঝে মধ্যে ঘরে ঢুকে বলতো তোর কী সমস্যা, সারাদিন চাঁদের দিকে তাকায়ে থাকিস কেন? চাঁদের সঙ্গে অনেক আগে থেকেই আমার একটা টান ছিল, প্রত্যেকেরই থাকে প্রকৃতির সঙ্গে একটা যোগাযোগ তৈরি করার। আমিও প্রকৃতির সঙ্গে অর্থাৎ চাঁদের সঙ্গে স্থায়ীভাবে যোগাযোগ তৈরি করতাম। তখনই ইচ্ছে ছিল যে কিছু একটা লিখবো।’

ব্যক্তিগত ঘটনা থেকেই এই গানের উৎপত্তি জানিয়ে তাহসান বললেন, ‘এই গানটি যখন লেখা হয়, সেটা আমার একটা পারসোনাল স্টোরি। কাউকে কখনো বলিনি, হয়তো পুরোপুরি বলতেও পারবো না। তবে কাছাকাছি যাই, আমাদের জীবনে আমরা যখন কোনোকিছু পেয়ে যাই, তখন কিন্তু যে মর্মটা সেটা হারিয়ে ফেলি আস্তে আস্তে। আপনি হৃদয়ের গভীর থেকে যদি কোনো জিনিস চাচ্ছেন- এটা যদি দূর থেকে অ্যাপ্রেসিয়েট করেন আর ওটা যদি না পান তাহলে ঐ অনুভূতিটা সারাজীবন থেকে যায়। চাঁদের আলোটা রূপক অর্থে সেই অনুভূতি। আমি তাকে অনেক ভালোবাসি, আর আমি তাকে পাবো না- এই অনুভূতিটা ধারণ করি বলেই প্রেমটা সারাজীবন থেকে যায়। আমাদের পছন্দের সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটাও যদি পেয়ে যাই, তখন কিন্তু কদর করতে পারি না।’

জনপ্রিয় এই গায়ক উদাহরণ টেনে বললেন, ‘আমি সবসময় ভাবতাম আমার লিভিং রুমে যদি একটা পিয়ানো থাকতো তাহলে হয়তো প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা বাজাতাম। কিন্তু দেখেন আমার লিভিং রুমে পিয়ানো আছে। আমি কিন্তু প্রতিদিন বাজাই না। ঠিক ওই সেন্সটাই একটা স্পেসিফিক ঘটনা থেকে আমার মাথায় এসেছিল। সেটা হয়তো বলতে পারছি না। একটা জিনিসের ওপর আমার ইমোশন এসেছিল, যেহেতু আমি সেই ইমোশন এক্সপ্লোর করতে পারবো না, ওটাই আমার বুকের ভেতরে ধরে রেখেছিলাম। আমরা প্রতিটা মানুষই মনে হয় ওটা করি। সবাই হয়তো আমার সেই গানে জিনিসটা ফিল করতে পেরেছে, চাঁদকে আমরা দেখতে পাই কিন্তু কখনো নিজের হবে না।


আরও খবর

সকাল সকাল দেশ ছাড়লেন তাহসান-রোজা

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




দেশজুড়ে ফের শৈত্যপ্রবাহের আভাস

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

কয়েকদিনের স্বস্তির পর আবারও দেশজুড়ে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাসে বাড়ছে ভোগান্তি। এর মধ্যে দেশজুড়ে শৈত্যপ্রবাহের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

আগামী তিন দিন আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সেইসঙ্গে শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত কয়েকটি বিভাগে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে সরকারি সংস্থাটির পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান এই তথ্য জানান। তিনি জানান, আগামী ১৯ থেকে ২২ জানুয়ারির মধ্যে দেশের ওপর দিয়ে মাঝারি ধরনের একটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

এদিকে আগামী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা দেশের উত্তরাংশে (২-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনে তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।


আরও খবর



আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে মানুষ মহান আল্লাহ্ পাকের সন্তুষ্টি অর্জনে সক্ষম হয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

-ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী 

মাইজভাণ্ডার শরীফের সাজ্জাদানশীন, শাহ্সুফি সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী  বলেছেন, মহান আল্লাহ্ যুগে যুগে নবী রাসুলগণকে প্রেরণ করেছেন মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য, যাতে মানুষ মহান আল্লাহ্ তায়ালার নৈকট্য অর্জন করতে পারে। আমাদের প্রিয় নবিজী (দ.) সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত হয়ে পৃথিবীতে শুভাগমন করেছেন। তার আদর্শ অনুসরণ করে সুফি সাধকরা, অলি আল্লাহ্গণ মানুষকে হেকমতের সহিত সিরাতাল মুস্তাকিমের পথে আহবান করেছেন। তিনি বলেন, বাংলার বুকে জন্ম লাভ করা একমাত্র তরিক্বা, 'তরিক্বা-এ-মাইজভাণ্ডারীয়া'। এ তরিক্বা মানুষের অন্তরে মহান আল্লাহ্ ও প্রিয় নবিজী (দ) এর ভালোবাসাকে জাগ্রত করে। ফলে কুরআন সুন্নাহর আলোকে জীবন পরিচালনা করা, মানুষের জন্য সহজ হয়ে ওঠে। তিনি আরও বলেন, আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে মানুষ মহান আল্লাহ্ পাকের সন্তুষ্টি অর্জনে সক্ষম হয়। তাই আত্মশুদ্ধি অর্জন করতে হলে আল্লাহর সান্নিধ্য প্রাপ্ত সুফিয়ায়ে কেরামগণের হাতে হাত রেখে বায়াত গ্রহণ করে তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাসাউফ ভিত্তিক জীবন ব্যবস্থা পরিচালিত করার বিকল্প নেই। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে আঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া ও মইনীয়া যুব ফোরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলা শাখা ও কসবা উপজেলা শাখা কর্তৃক আয়োজিত প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম, স্থানীয় খলিফাবৃন্দ, আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, মইনীয়া যুব ফোরামের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মিলাদ কিয়াম শেষে মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ, দেশ ও বিশ্ববাসীর শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী মাইজভান্ডারী।


আরও খবর