Logo
শিরোনাম

এএফসি কাপে খেলতে কলকাতায় বসুন্ধরা কিংস

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

এএফসি কাপের গ্রুপ পর্বের লড়াইয়ের জন্য আজ শনিবার (১৪ মে) কলকাতায় পৌছেছে বসুন্ধরা কিংস। তৃতীয় বারের মত এএফসি কাপ মিশনে ভারতে পৌছেছে কিংস।

২৬ জন খেলোয়ড় নিয়ে ১০ টা ১৫ মিনিটের ফ্লাইটে কলকাতার উদ্দেশ্যে দেশ ত্যাগ করে ইতোমধ্যেই কলকাতায় পৌছেছে বেঙ্গল জায়ান্টরা।

আজ দলের সঙ্গে কলকাতা যাননি অস্কার ব্রুজোনের দুই শিষ্য সুদি আব্দুল্লাহ ও চিনেদু ম্যাথিউ। আগামী দুই-একদিনের মধ্যেই দলের সঙ্গে যোগ দিবেন তারা এমনটাই জানানো হয়েছে ক্লাব কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে। এএফসি কাপে কোচ ব্রুজোনের বাজির ঘোড়া হতে পারেন এই দুই বিদেশি ফুটবলার।

কলকাতার যুব ভারতীয় স্টেডিয়ামে আগামী ১৮ই মে শুরু হবে গ্রুপ পর্বের ম্যাচ। শুরুর দিনেই কিংসের প্রতিপক্ষ মালদ্বীপের মাজিয়া স্পোর্টস। এরপর ২১ তারিখে এটিকে মোহনবাগান এবং ২৪ তারিখে প্রতিপক্ষ গোকুলাম কেরালা।

 

সূচিঃ১৮ মে, ২০২২, রাত ৯টা

বসুন্ধরা কিংস বনাম মাজিয়া স্পোর্টস

২১ মে ২০২২, বিকেল ৫টা
এটিকে মোহনবাগান বনাম বসুন্ধরা কিংস

২৪ মে ২০২২, বিকেল ৫টা
বসুন্ধরা কিংস বনাম গোকুলাম কেরালা। 


আরও খবর



ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশে ও প্রবাসে বসবাসকারী সব বাংলাদেশিসহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

আজ বুধবার এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, মাসব্যাপী সিয়াম সাধনা ও সংযম পালনের পর অপার খুশি আর আনন্দের বারতা নিয়ে আমাদের মাঝে সমাগত হয় পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদের এই আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে সবার মাঝে, গ্রামগঞ্জে, সারা বাংলায়, সারা বিশ্বে। এ দিন সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ এক কাতারে শামিল হন এবং ঈদের আনন্দকে ভাগাভাগি করে নেন। ঈদ সবার মধ্যে গড়ে তোলে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি আর ঐক্যের বন্ধন। ঈদুল ফিতরের শিক্ষা সকলের মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক, গড়ে উঠুক সমৃদ্ধ বাংলাদেশএ প্রত্যাশা করি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ইসলাম শান্তি ও কল্যাণের ধর্ম। এখানে হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি, কূপমণ্ডূকতার কোনো স্থান নেই। মানবিক মূল্যবোধ, সাম্য ও পারস্পরিক সহাবস্থান এবং পরমতসহিষ্ণুতাসহ বিশ্বজনীন কল্যাণকে ইসলাম ধারণ করে। ইসলামের এই সুমহান বার্তা ও আদর্শ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে।

তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী নানাবিধ সংকটের ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দাভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। বাংলাদেশেও এ মন্দার প্রভাব দৃশ্যমান। ফলে সমাজের দরিদ্র জনগোষ্ঠী স্বাভাবিক জীবনধারণে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। এমতাবস্থায় আমি সমাজের সচ্ছল ব্যক্তিবর্গের প্রতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সবাই ঈদের আনন্দ সমানভাবে উপভোগ করতে পারে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, মানবতার মুক্তির দিশারি হিসেবে ইসলামের মর্মার্থ ও শ্বাশত বাণী ছড়িয়ে পড়ুক সর্বত্র, বিশ্ব ভরে উঠুক শান্তি আর সৌহার্দ্যেপবিত্র ঈদুল ফিতরে এ আমার প্রত্যাশা।

আগামীকাল বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। এবার মুসলমানদের সিয়াম সাধনার পবিত্র মাস রমজানের ৩০ দিন পূর্ণ হলো।


আরও খবর

তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা

বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪




রাণীনগরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

নওগাঁর রাণীনগরসহ বিভিন্ন জেলায় চলছে দাবদাহ সেইসাথে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। বৃষ্টির প্রত্যাশায় রাণীনগরে ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন মুসল্লিরা। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৮টায় উপজেলা সদরের পূর্ব বালুভরা পাবলিক ঈদগাহ মাঠের আয়োজনে রাণীনগর শের-এ বাংলা সরকারি কলেজ মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন নওগাঁর ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদের খতিব মাওলানা মোস্তফা আল আমিন।

নামাজ শেষে বৃষ্টির আশায় করা হয় বিশেষ মোনাজাত। কান্নাজড়িত কণ্ঠে আল্লাহর কাছে দাবদাহ ও প্রাকৃতিক দুর্ভোগ  থেকে মুক্তি চান মুসল্লিরা। একইসাথে, বৃষ্টির মাধ্যমে সারাদেশে শীতল স্পর্শ বুলিয়ে দেয়ার দোয়াও করেন তারা। নামাজে অংশ নেয়া মুসল্লিরা বলেন, বৃষ্টি না হওয়ার কারণে প্রকৃতি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে। কৃষি ক্ষেত্রে বিপর্যয় নেমে এসেছে। এজন্য আল্লাহর রহমতের প্রাকৃতিক দুর্ভোগ থেকে মুক্তিসহ বৃষ্টি প্রার্থনা করেন তারা।  


আরও খবর



বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

কক্সবাজারের টেকনাফে গোলাগুলি, মর্টার শেল নিক্ষেপ ও বোমা হামলার বিস্ফোরণের শব্দে আবারও কেঁপে উঠেছে সীমান্তের কয়েকটি গ্রাম। ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বলে জানিয়েছেন টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর হোসেন। মিয়ানমারের গোষ্ঠী আরাকান আর্মি ও সরকারি বাহিনীর মধ্যে সংঘাতের কারণে সীমান্তে এ আতঙ্ক দেখা যায়।

সীমান্তের ওপার থেকে থেমে থেমে গোলাগুলি ও মর্টারশেলের শব্দ শুনতে পান হোয়াইক্যং, হ্নীলা, শাহপরীর দ্বীপ এলাকার বাসিন্দারা।

সীমান্তের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, টেকনাফ সীমান্তের দক্ষিণ প্রান্তে এবার মিয়ানমার থেকে সবচেয়ে বেশি গুলির শব্দ ভেসে আসছে।

সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর হোসেন বলেন, সেহরির সময় থেকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গুলি ও মর্টার শেলের আওয়াজ শুনতে পান ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার মানুষ। বিকট শব্দে ঘুমাতে পারেননি কেউ। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের কারণে মানুষ যথেষ্ট আতঙ্কে রয়েছেন।

সীমান্তের একাধিক সূত্র জানায়, রাখাইনের মংডু টাউনশিপের উত্তরে নাকপুরা, বলিবাজার, পেরাংপ্রু, কাওয়ারবিলসহ কয়েকটি গ্রামে রোববার রাত থেকে নতুন করে সংঘাত শুরু হয়েছে। দেশটির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে জান্তা বাহিনীর সংঘাত চলমান রয়েছে। এসব এলাকায় দুই পক্ষ পরস্পরের ওপর হামলা ও পাল্টা হামলা চালাচ্ছে।

গত ২ ফেব্রুয়ারি থেকে রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ ও সীমান্তচৌকি দখল নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বাংলাদেশ সীমান্তে সংঘর্ষ শুরু হয়। ইতিমধ্যে মংডু টাউনশিপের উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্বপাশের রাচিডং টাউনশিপসহ ১০টির বেশি থানা দখলে নিয়েছে আরাকান আর্মি। বিদ্রোহীদের সঙ্গে টিকতে না পেরে ৪ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সদস্য ও বিভিন্ন দফতরের ৩৩০ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। পরে সমুদ্রপথে তাদের মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

এরপর গত ১৫ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে আরও ১৭৭ জন বিজিপি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। তাদের নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে তাদের পরিচয় শনাক্ত ও ডেটাবেইসের কাজ শেষ করা হয়েছে। মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সাড়া পেলে তাদের ফেরত পাঠানো হবে।


আরও খবর

তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা

বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪




ইতালিয়ানদের সম্মানে ভেনিস বাংলা স্কুলের ইফতার ও আলোচনা

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক, ইতালি :

ইসলাম দাঁড়িয়ে আছে পাঁচটি স্তম্ভের উপর। প্রথমটি হলো কালিমা বা শাহাদা। অর্থাৎ এক আল্লাহ এবং নবী রাসুলগণের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। যারা এটি করবে তারা মুসলিম। আর একজন মুসলিমের উপর আল্লাহ রোজার বাধ্যবাধকতা দিয়েছেন, যেমন দিয়েছিলেন অন্যান্য নবী রাসুলগণের অনুসারীদের উপর। সুতরাং রোজা শুধু মুসলিমদের জন্য নয় বা নবী মোহাম্মদ প্রদত্ত নতুন কিছু নয়। অন্যান্য ধর্ম অবলম্বীদের জন্যও রোজার বাধ্যবাধকতা আছে বা ছিলো। যেমন, বাইবেল অনুসারীরাও ৪০ দিন উপবাস করেন। ভেনিস বাংলা স্কুলের আয়োজনে ইতালিয়ানদের সম্মানে ইফতার ও আলোচনায় এসব কথা বলেন, প্রবাসী ইঞ্জিনিয়ার কামরুল হাছান।

ভেনিস বাংলা স্কুলের সভাপতি সৈয়দ কামরুল সরোয়ারের সভাপত্বি আয়োজিত আলোচনা ও ইফতার অনুষ্ঠিত হয় ৬ এপ্রিল, শনিবার ভেনিস বাংলা স্কুলের মেসত্রেস্থ নিজস্ব কার্যালয়ে। এ সময় প্রায় ৩০ জন ইতালিয় শিক্ষক, সাংবাদিক এবং অন্যান্য পেশাজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।

ইঞ্জিনিয়ার কামরুল হাছান বলেন, আমরা বিভিন্ন সময়ে ইতালিয় বন্ধুদের কাছ থেকে কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন হই। যেমন, বর্তমান সময়ে যুদ্ধ-বিগ্রহের কারণে জিহাদ শব্দটা বার বার সামনে আসছে। আমাদের বুঝতে হবে জিহাদ অর্থ ধর্ম যুদ্ধ নয়। জিহাদের অনেক রুপ আছে। কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়, ইনসাফ, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টার নাম জিহাদ। হুট করে অস্ত্র-পাতি, বোমা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ার নাম জিহাদ নয়, ওটা সন্ত্রাস। জিহাদ এবং সন্ত্রাস দুইটা আলাদা বিষয়। কেউ জিহাদ করতে চাইলে ইসলামের বিধান মেনে করতে হবে। মনগড়া কোনো মতবাদে হিজাদ হয় না। অন্যায় ভাবে কাউকে হত্যা করলে তা গোটা মানবজাতীকে হত্যার সামিল অপরাধ হিসাবে গণ্য করে ইসলাম।

তিনি রোজার আধ্যাতিক ও সাইন্টিফিক দিকসহ মুসলিম নারীদের হিজাব ব্যবহারের বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করেন।

কামরুল হাছান যোগ করেন, ইতালিয় সংবিধানের ১৯ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ইতালিতে বসবাসকারী সকল ধর্মের মানুষ তাদের ধর্ম স্বাধীন ভাবে পালন, প্রচার এবং উদযাপন করতে পারবে। কিন্তু মুসলিমদের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব ঈদের দিনে মুসলিম শিক্ষার্থীদের ছুটি দেয়া হয় না। কর্মজীবীদের বাধ্যতামূলক কাজে যেতে হয়। এতে সামাজিক এবং ধর্মীয় বৈষম্য সৃষ্টি হয়। যা মুসলিমদের উপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করে। ইতালিয় সরকারের উচিৎ এই বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা। 

অপর আলোচক ইঞ্জিনিয়ার লিয়ন শরিফ বলেন, মিডিয়ার প্রপাকান্ডায় বিভ্রান্ত হয়ে অনেকে হয়তো মনে করেন মুসলিমরা সন্ত্রাসী বা ইসলাম সন্ত্রাসীদের ধর্ম। আসলে তা নয়। বিশ্বমুসলিম কম্যুনিটিকে কোনো জাতী বা গোষ্ঠীর নিজস্ব কর্ম দিয়ে বিচার করলে তা সুবিচার হবে না। ইসলাম বুঝতে হলে কোরান, হাদিসের কাছে যেতে হবে। পড়াশুনা করতে হবে।

তিনি উপস্থিত ইতালিয়দের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনাদের বুঝতে হবে, যারা ইসলামের নামে সন্ত্রাস করে তারা যেসব অস্ত্র, যানবাহন, প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেগুলো তারা বা কোনো মুসলিম রাষ্ট্র বানায় না। যারা তাদের কাছে ওসব অস্ত্র, গাড়ি, প্রযুক্তি বিক্রি করে তারাই আবার মিডিয়ার মাধ্যমে ইসলামের গায়ে সন্ত্রাসের ট্যাগ লাগায়। সুতরাং যেসব গোষ্ঠি সন্ত্রাস করে এবং তাদের কাছে যারা অস্ত্র বিক্রি করে উভয়ই বিশ্বমানবতা বিরোধী অপরাধী। উভয়ই সমান ভাবে সন্ত্রাসের অংশীদার।

লিয়ন বলেন, এক সাথে বসবাসের জন্য, ইন্টিগ্রেশনের জন্য সবার মধ্যেই মেনে নেয়ার, মানিয়ে নেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। ভৌগলিক কারণে, ধর্মীয় কারণে বাংলাদেশি এবং ইতালিয় বা ইউরোপিয়দের কালচার এক নয়। এক হওয়া সম্ভবও নয়। সুতরাং কাউকে তিরস্কার করে, অধিকার বঞ্চিত করে, সন্ত্রাসের ট্যাগ লাগিয়ে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করা কঠিন হয়ে পড়ে।

তিনি যোগ করেন, ইতালিয় মিডিয়ায় রোজাকে 'রমাদান' হিসাবে উল্লেখ করা হয়, যা সঠিক নয়। রমাদান একটি মাসের নাম। এ মাসে মুসলিমরা রোজা রাখেন। সুতরাং রোজা বা সওম বললে তা সঠিক হবে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে ছিলেন, পলাশ রহমান, মারতা লাভারা ফাচ্চিনি, জাকমো বেল্লাতো, সোহেলা আক্তার বিপ্লবী, আনতোনিয় স্পানো, আলেসসানদ্রো, জান্নি দাল্লা পেল্লেগ্রিনা, জাদা, ক্লাউদিয়া মানতোভান, মানুয়েলা যোরদানা, আকতার উদ্দিন, মোহাম্মদ উল্লাহ সোহেল, আনদ্রেয়া অনোরি, ভালেরিয়া তোনিয়লি, আলেসসানদ্রা বারদেল্লি, গাবরিয়েলে মালুতা, মারিয়া কারমেলা, সেরজো, ফাবরিচ্ছিয়, লাওরা, মিকেয়লা, কাজী টিপু, জানফ্রাংকো বোনেচ্ছো, ইকবাল হাসান, ফিয়রিনা মাসুম, লোরেনছো পোরচিলে, প্রমূখ।

আলোচনা শেষে ফিলিস্তিনির মাজলুমদের জন্য এবং বিশ্বশান্তি কামনা করে দোয়া করা হয়। বিরিয়ানিসহ বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহি বিভিন্ন পদের ইফতার পরিবেশন করা হয়।


আরও খবর



নওগাঁয় পর্নোগ্রাফি সংরক্ষণ ও বিক্রয় চক্রের ৩ সদস্যকে আটক করেছে র‌্যাব

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

তরুণ ও যুব সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের অন্যতম প্রধান কারণ পর্নো গ্রাফি সংরক্ষণ ও বিক্রয় চক্রের ৩ জন সদস্যকে নওগাঁর আগ্রাদিগুন বাজার থেকে আটক করেছে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট কাম্পের অভিযানিক দল।

গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট র‌্যাব ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশনাল দল ২০ এপ্রিল নওগাঁ জেলার ধামুইরহাট থানাধীন আগ্রাদিগুন বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে পর্নো গ্রাফি ভিডিও সংরক্ষণ ও সরবরাহকারী ১। মোঃ মাসুদ রানা (২৮), পিতা-রায়হান কবীর, সাং-আওয়ালদিঘী, ২। মোঃ আতোয়ার হোসেন (৩৮), পিতা-মৃত তমিজ উদ্দিন, সাং-আওয়ালদিঘী, ৩। মোঃ নুরুজ্জামান (৩০), পিতা-নুর ইসলাম, সাং-উত্তর কাশিপুর, সকলের থানা-ধামুইরহাট, জেলা-নওগাঁ কে আটক করেন।

আটককৃতরা নওগাঁ জেলার ধামুইরহাটের আগ্রাদিগুন বাজারস্থ তাদের দোকানের নিজস্ব কম্পিউটার এর হার্ডডিস্কে অশ্লিল সিনেমা ও গানের ভিডিও ক্লিপ আপলোড ব্যবসার পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি সংরক্ষণ করে টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন ইলেকট্রিক ডিভাইসের মাধ্যমে স্থানীয় কিশোর ও স্কুল পডুয়া ছাত্রদের কাছে পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহ করত বলে জানিয়েছেন র‌্যাব।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ এর গোয়েন্দা দল অশ্লিল সিনেমা ও গানের ভিডিও ক্লিপ আপলোড ব্যবসার পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি সরবরাহের বিষয়টি তদন্ত শুরু করে এবং তদন্তে এর সত্যতা পেয়ে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ এর একটি অভিযানিক দল ধামুইরহাট থানাধীন আগ্রাদিগুন বাজারস্থ পর্নোগ্রাফি ভিডিও সংরক্ষণ ও সরবরাহকারীদের দোকানে অভিযান পরিচালনা করে উক্ত পর্নোগ্রাফি ব্যবসায়ীদেরকে আটক করেন।

পরে আটককৃত আসামীদেরকে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নওগাঁ জেলার ধামুইরহাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন র‌্যাব।


আরও খবর