Logo
শিরোনাম

এখনো ভিসা হয়নি ৪৩৬৫ হজযাত্রীর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

এখনো ৪ হাজার ৩৬৫ জন হজযাত্রীর ভিসা হয়নি। অন্যদিকে মঙ্গলবার (৬ মে) সকাল পর্যন্ত ৭৪টি ফ্লাইটে মোট ৩০ হাজার ১৩৪ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন।

৬ মে সকালে হজ অফিসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত সরকারি ব্যবস্থাপনার ৫ হাজার ৬৪ জন ভিসা পেয়েছেন।

অন্যদিকে বেসরকারি ব্যবস্থাপনার ৭৭ হাজার ৬৭৬ জনসহ মোট ৮২ হাজার ৭৩৫ জন হজযাত্রী ভিসা পেয়েছেন। এখনো ৪ হাজার ৩৬৫ জন হজযাত্রীর ভিসা বাকি রয়েছে। বাকি হজযাত্রীদের ভিসা প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে।

এবার বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৭ হাজার ১০০ জন হজযাত্রী হজ পালনের জন্য সৌদি আরব যাবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৫ হাজার ২০০ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮১ হাজার ৯০০ জন হজ পালন করবেন।



আরও খবর

আগামী ২৫ বছর গরমকালে হজ হবে না

মঙ্গলবার ১০ জুন ২০২৫




‘দাঁড়িপাল্লা’ ফেরত পাচ্ছে জামায়াত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ৪ জুন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রতীকের বিষয়টি আমরা বিবেচনায় নিয়ে নিয়েছি। একই প্রজ্ঞাপনে ২০০৮ সালে দলটিকে প্রতীকসহ নিবন্ধন দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রতীক কোনো দলকে দিলে সেটি সেই দলের জন্য সংরক্ষিত থাকে আরপিও অনুযায়ী। দলটি প্রতীকসহ নিবন্ধন পাবে।

ডিএসসিসি নির্বাচন নিয়ে আপিল বিভাগের পর্যবেক্ষণ বিশদভাবে দেখা হয়েছে উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা রেফারেন্সগুলোও দেখেছি। আমরা মনে করি, গেজেট প্রকাশ করার মধ্যে ইসি তার কাজ সম্পন্ন করেছে।

এর আগে, আজ আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় জামায়াতে ইসলামীকে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।


আরও খবর



দায়িত্ব পালন অসম্ভব হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ মে 20২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

উপদেষ্টা পরিষদের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করাকে অসম্ভব করে তুললে সরকার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।  উপদেষ্টা পরিষদের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জুলাই অভ্যুত্থানের জনপ্রত্যাশাকে ধারণ করে। কিন্তু সরকারের স্বকীয়তা, সংস্কার উদ্যোগ, বিচার প্রক্রিয়া, সুষ্ঠু নির্বাচন ও স্বাভাবিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কর্মকাণ্ড ও অর্পিত দায়িত্ব পালন করাকে অসম্ভব করে তুললে সরকার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।’

এতে বলা হয়, ‘শত বাধার মাঝেও গোষ্ঠীস্বার্থকে উপেক্ষা করে অন্তর্বর্তী সরকার তার ওপর দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। যদি পরাজিত শক্তির ইন্ধনে এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সরকারের ওপর আরোপিত দায়িত্ব পালনকে অসম্ভব করে তোলা হয়, তবে সরকার সকল কারণ জনসমক্ষে উত্থাপন করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।’

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘দেশকে স্থিতিশীল রাখতে, নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে এবং চিরতরে এদেশে স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করতে বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করে উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্য শুনবে এবং সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করবে।’

শনিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা শেষে উপদেষ্টা পরিষদের এক অনির্ধারিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপর অর্পিত তিনটি প্রধান দায়িত্ব (নির্বাচন, সংস্কার ও বিচার) বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগর এলাকায় পরিকল্পনা কমিশনে এই অনির্ধারিত বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব পালনে বিভিন্ন সময় নানা ধরনের অযৌক্তিক দাবি দাওয়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও এখতিয়ার বহির্ভূত বক্তব্য এবং কর্মসূচি দিয়ে যেভাবে স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করে তোলা হচ্ছে এবং জনমনে সংশয় ও সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে, তা নিয়ে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয় বলে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।


আরও খবর

৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫




ক্রেতার চেয়ে পশু বেশি, লোকসানের মুখে খামারিরা

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ জুন ২০২৫ |

Image

ঈদকে সামনে রেখে বেড়েছে আনন্দ উল্লাস। কোরবানির হাট জমে উঠেছে। প্রতিহাটে কোরবানির পশুর ব্যাপক সরবরাহ থাকলেও ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম। গরুর দাম কম হওয়ায় খামারিরা বিপাকে পড়েছে। ইতিমধ্যেই অনেকেই তাদের কোরবানির পশু ক্রয়ের জন্য ছুটে চলেছে বিভিন্ন হাট সহ খামারিদের বাড়ি বাড়ি।

জানা যায়, সিরাজগঞ্জের কালিয়া কান্দাপাড়া, শালুয়াভিটা, রতনকান্দি, চান্দাইকোনা, তালগাছি, সোহাগপুর, পোড়াবাড়ি, সমেশপুর, কামারখন্দ, বলরামপুর, তাড়াশ ও কাজিপুরে প্রতিবছরের ন্যায় বসছে গরু ছাগলের হাট। তবে এবারের হাটে ছোট ও মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি।

কোরবানি পশু, বিক্রেতা, ক্রেতাদের ভীরে হাট প্রঙ্গনে এক উৎসব মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। এবারের কোরবানির পশুর মূল্য প্রথম দিকের চেয়ে অনেকটাই কম। কারণ হিসেবে বগুড়া থেকে কান্দাপাড়া হাটে বিক্রির জন্য ট্রাকে করে নিয়ে আসা গরুর মালিক জানায়, একদিকে বৈরি আবহাওয়া গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধি সহ অনেক ক্রেতাই শেষ হাটের দিকে তাকিয়ে আছে।

অপর এক বিক্রেতা বাহাদুর আলী জানায়, দুর থেকে নিয়ে এসেছি গরু। দাম কম হওয়ায় গরু বিক্রি সম্ভব নয়। তাছাড়াও ফেরত নিতে পরিবহন খরচ, গো-খাদ্য খরচতো লেগেই আছে। তাই আমাদের মত বিক্রেতারা হতাশায় ভূগছে। যে পরিস্থিতি চলমান তাতে কোরবানির গরু-ছাগল বিক্রয়ে লোকসান গুনতে হচ্ছে।

তালগাছি হাটে ১৮ টি গরু নিয়ে আসা বিক্রেতা আব্দুল হালিম জানায়, নিজেস্ব খামারে নয় বিভিন্ন জায়গায় থেকে এসকল গরু বিক্রির জন্য নিয়ে আসলেও এবারে গরুর দাম কম হওয়ায় আমাদের হয়তো লোকসানে মুখে পড়তে হচ্ছে।

কোরবানীর পশু হাটগুলোতে প্রশাসনের পক্ষে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান, সদর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কালিয়া কান্দাপাড়া হাট ইজারাদার আকতার মন্ডল। অন্যান্য বাড়ের তুলনায় এবারের বিক্রয়ের জন্য নিয়ে আসা গরু-ছাগলের সংখ্যা অনেক বেশি। ক্রেতার সংখ্যা কম থাকায় বিক্রয় অনেকটাই কম। তাছাড়াও বৈরি আবহাওয়া বাধসাজছে কেনা বেচায়।

কান্দাপাড়া হাটে গরু কিনতে আসা ক্রেতা হামিদুল ইসলাম জানান, গরু রক্ষণাবেক্ষণের অসুবিধার কারণ সহ ঈদের পূর্ব মুহুর্তে দাম অনেকটাই কম হয়। তাই গরু কিনতে দেরি করেছি। আমি গত হাটেও এসেছিলাম সে হাটের চেয়ে আজকের হাটে ওঠা গরু-ছাগলের দাম কিছুটা কম।

এলাকার সচেতন মহল জানান, বিক্রেতাদের এক হাট থেকে অন্য হাটে আনা নেয়ার খরচ, গো-খাদ্যে প্রদানের অসুবিধার কথা ভেবে অনেকেই রাজধানী সহ বিভিন্ন জেলায় তাদের গরু ছাগল বিক্রি করতে শুরু করেছে। অপর দিকে অল্পদামে কেনার জন্য বসে থাকা ক্রেতাদের আশায় বালি পড়তে পারে। কারণ হিসেবে জানা যায়, গত কয়েক হাটের তুলনায় আজকের হাটে কোরবানি পশুর আমদানি কিছুটা কম।

সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার মোঃ ফারুক হোসেন বলেন, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বিশেষ উদ্যোগ । পশুবাহী যানবাহন এবং হাট কেন্দ্রিক যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে জোরদার নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) গণপতি রায় জানান, অনুমোদিত পশুর হাট ছাড়া অন্য কোথাও অস্থায়ী হাট বসালে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



বিশ্বব্যাংক ২৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে ২৭ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেবে। প্রতি ডলার সমান ১২১ টাকা ৬০ পয়সা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ হাজার ২৮৩ কোটি টাকা।

আগারগাঁওয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে এ ঋণচুক্তি সই হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংকের পক্ষে বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন ঋণ চুক্তিতে সই করেন।

ইআরডি জানায়, প্রকল্পটিতে মন্ত্রণালয়-বিভাগভিত্তিক ৫টি কম্পোনেন্ট রয়েছে। প্রকল্পটি পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর এবং বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর, স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের আওতাধীন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এসডিএফ) বাস্তবায়ন করবে। ২০২৫ সালের জুলাই থেকে ২০৩০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদে বাস্তবায়িত হবে এই ঋণ। প্রকল্পের মূল উদ্দেশ হলো গত আগস্টে বাংলাদেশে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট, বাঁধ মেরামত এবং ভুক্তভোগীদের সহায়তা ও পুনর্বাসন করা।

বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) থেকে এ ঋণ গ্রহণ করা হবে এবং গৃহীত ঋণ পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এ ঋণের তোলা অর্থের ওপর বার্ষিক ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ এবং ১ দশমিক ২৫ শতাংশ হারে সুদ পরিশোধ করতে হবে। উত্তোলন না করা অর্থের ওপর বার্ষিক সর্বোচ্চ ০ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে। তবে বিশ্বব্যাংক চলতি অর্থবছরসহ দীর্ঘদিন ধরে কমিটমেন্ট ফি অব্যাহতি দিয়ে আসছে।

উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের বৃহত্তম বহুপাক্ষিক উন্নয়ন অংশীদার। স্বাধীনতার পর থেকে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের জন্য ৪৩ দশমিক ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা বাংলাদেশ এবং বিশ্বব্যাংকের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা গভীর করেছে। বর্তমানে, বিশ্বব্যাংক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং জ্বালানি খাতের উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রকে অন্তর্ভুক্ত করে ৪৭টি চলমান প্রকল্পের জন্য ১৩ দশমিক ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থায়ন করছে।


আরও খবর



ধর্মের ভিত্তিতে এ দেশে আর বিভক্ত করা যাবে না

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বললেন, জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে সব ধরনের প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, এমন একটি নির্বাচন হবে যেখানে একটি ইতিহাস তৈরি হবে। প্রত্যেকটি মানুষ হাসিমুখে ভোট দিয়ে বের হবে। কেউ গিয়ে দেখবে না যে, একজনের ভোট আরেকজন দিয়ে এসেছে। ভোট হবে স্বচ্ছ কোনও ধরনের কারচুপি হবে না।

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় দখিনা দাওয়া সেন্টারে আয়োজিত চা শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বৈঠকে জামায়াতের পক্ষ থেকে নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নানা প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলেও জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি আরও বলেন, ‘মানবিক করিডর না দেওয়ার বিষয়ে আমাদের অবস্থান সরকারকে জানানো হয়েছে।

চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন এবং তাদের নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এই দেশে সকল নাগরিক সমান অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকবে। চা শ্রমিকদের দায়িত্বও সরকারকে অন্যান্য নাগরিকদের মতো সমানভাবে নিতে হবে। তারা এখনও মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। আমরা যদি জনগণের ভোটে দায়িত্ব পাই, তাহলে তাদের সম্মানের সঙ্গে বসবাস নিশ্চিত করবো। তাদের সন্তানদের প্রতিভার বিকাশে পাশে থাকবো।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘চা শ্রমিকদের শিক্ষিত করে আধুনিক বাগান ব্যবস্থাপনার সঙ্গে যুক্ত করার চিন্তা আমাদের রয়েছে। ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না। আমরা একটি বন্ধুপ্রতিম সমাজ গড়তে চাই। চা শ্রমিকদের উদ্দেশে বলতে চাই- আপনার ডাক দিতে সময় লাগবে, কিন্তু আমাদের পৌঁছাতে সময় লাগবে না। আমরা সবাই এই দেশের মালিক। ধর্মের ভিত্তিতে এ দেশে আর কাউকে বিভক্ত করা যাবে না।


আরও খবর