Logo
শিরোনাম

একতরফা নির্বাচনের নীল নকশা বাংলার জনগণ রুঁখে দেবে

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদন :

প্রহসনের একতরফা নির্বাচনের নীল নকশা বাস্তবায়ন করে সরকার দেশকে অনিবার্য ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছে। গণদাবির বিরুদ্ধে তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে সরকার দেশপ্রেমী জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। দেশের জনসম্পৃক্ত দলগুলোর সাথে সংলাপ না করে সরকার একতরফা যে নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে, তা স্বৈরাচারের নামান্তর। পাশাপাশি হাবিবুল আউয়ালের অথর্ব নির্বাচন কমিশন সেই স্বৈরাচারের সহযোগী। এই ভোটচোর সরকার অচিরেই দৃষ্টান্তমূলক পরিণতি বরণ করবে।

আজ শনিবার (১৮ নভেম্বর ২০২৩) বিকেল ৩টায় বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আয়োজিত অবৈধ একতরফা ঘোষিত তফসিল বাতিলের দাবিতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ আল আমিন সোহাগের সভাপতিত্বে এবং নগর দক্ষিণ সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ ওয়ালিউল্লাহ তালুকদার ও নগর উত্তর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাম্মাদ বিশ মোশাররফ এর সঞ্চালনায় বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইয়ুম এসব কথা বলেন।

প্রধান বক্তার বক্তব্যে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন বলেন, দেশের মুক্তিকামী মানুষের নেতা পীর সাহেব চরমোনাই সরকারকে এই সংকট উত্তরণের জন্য জাতীয় সরকার গঠনের যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, তা মেনে নিলে আজ দেশ এই জ্বালাও-পোড়াও অবস্থায় নিপতিত হতো না। কিন্তু সরকার সেই পরামর্শ গ্রহণ করেনি। এখনও সুযোগ আছে, অনতিবিলম্বে বিরোধী দলগুলোর সাথে সংলাপের মাধ্যমে সমূহ সমস্যা সমাধানের। যদি সরকারের এখনো শুভবুদ্ধির উদয় না হয়, তাহলে আওয়ামীলীগ এই দেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে।

এসময় নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, পীর সাহেব চরমোনাইর নেতৃত্বে জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে সরকার পতনের যে কর্মসূচি আসবে, তাতে দেশের সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করবে, ইনশাআল্লাহ।



আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




অসঙ্গতির কারনে বহু স্বতন্ত্র প্রার্থির প্রার্থিতা বাতিল করতে যাচ্ছে ইসি

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

সদরুল আইন : সংসদ নির্বাচনে কোনো ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাইলে তাকে সংশ্লিষ্ট সংসদীয় আসনের মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষরসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থাপন করতে হয়।

 এ সম্পর্কিত একটি বিধিমালা রয়েছে যা স্বতন্ত্র প্রার্থী (প্রার্থিতার পক্ষে সমর্থন যাচাই) বিধিমালা ২০১১ হিসেবে পরিচিত। 

ওই বিধিমালার বিধি ৪ অনুযায়ী প্রার্থীতার সমর্থন সূচক তালিকা যাচাই করবেন রিটার্নিং অফিসার। 

বিধি ৪(২) এর বিধান অনুযায়ী এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের প্রয়োজন হবে। এক শতাংশের কম হলে রিটার্নিং অফিসার প্রার্থিতা বাতিল করবেন। 

বিধি ৪(৩) এর বিধান অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তা স্বতন্ত্র প্রার্থীর জমা দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের তালিকা নির্বাচন কমিশনে পাঠাবেন এবং নির্বাচন কমিশন একজন কর্মকর্তার মাধ্যমে দৈব চয়নের ভিত্তিতে দশটি নাম রিটার্নিং অফিসারের কাছে পাঠাবেন।

 রিটার্নিং অফিসার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মাধ্যমে এই দশটি নাম যাচাই-বাছাই করবেন। 

বিধি ৫ অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসারের কাছে ১ শতাংশ ভোটারের তালিকায় কোন গরমিল কিংবা জালিয়াতি ধরা পড়লে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবেন।

সম্প্রতি লক্ষ্য করা গেছে, যেসব ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিতে চায় তাদের কেউ কেউ সংসদীয় আসনের মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে পারে না। 

এক্ষেত্রে তারা অনেক ভোটারের স্বাক্ষর জাল করে তালিকা পাঠায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ভোটারের শুধুমাত্র নাম ঠিকানা থাকে, কোনো স্বাক্ষর থাকে না। 

এসব ক্ষেত্রে বিধিমালা অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হবে।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




অবরোধ : ১৭ দিনে ১৫৪টি আগুন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

গত ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ১৫৪টি আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগুন দেওয়া হয়েছে ঢাকা সিটিতে। গড়ে দিনে ৫টি করে বাস পোড়ানো হয়েছে এই কয়েকদিনে। এসব ঘটনায় সারা দেশে অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। এছাড়া দুজন ফায়ার সার্ভিসের সদস্য মারধরের শিকার ও ফায়ার সার্ভিসের একটি পানিবাহী গাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

এই ১৭ দিনে সারা দেশে ১৫৪টি আগুনের সংবাদ পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এরমধ্যে ২৮ অক্টোবর ২৯টি, ২৯ অক্টোবর ১৯টি, ৩০ অক্টোবর একটি, ৩১ অক্টোবর ১১টি, ১ নভেম্বর ১৪টি, ২ নভেম্বর সাতটি, ৪ নভেম্বর ছয়টি, ৫ নভেম্বর ১৩টি, ৬ নভেম্বর ১৩টি, ৭ নভেম্বর দুটি, ৮ নভেম্বর ৯টি, ৯ নভেম্বর সাতটি, ১০ নভেম্বর দুটি, ১১ নভেম্বর সাতটি, ১২ নভেম্বর সাতটি এবং সবশেষ ১৩ নভেম্বর সাতটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

এসব অগ্নিকাণ্ডে ৯৪টি বাস, মাইক্রোবাস তিনটি, প্রাইভেটকার দুটি, মোটরসাইকেল আটটি, ট্রাক ১৩টি, কাভার্ড ভ্যান আটটি, অ্যাম্বুলেন্স একটি, পিকআপ দুটি, সিএনজি দুটি, নছিমন একটি, লেগুনা একটি, ফায়ার সার্ভিসের পানিবাহী গাড়ি একটি, পুলিশের গাড়ি একটি, বিএনপির দলীয় কার্যালয় পাঁচটি, আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় একটি, পুলিশ বক্স একটি, কাউন্সিলর অফিস একটি, বিদ্যুৎ অফিস দুটি, বাস কাউন্টার একটি এবং দুটি শোরুম পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

এতে দেখা যায়, ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত গড়ে দিনে পাঁচটি করে বাস পোড়ানো হয়েছে।

অপরদিকে দেখা গেছে, এ সময়ে সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায়। এছাড়াও দেশের ২৫টি জেলায় আগুনের ঘটনা ঘটে। বাকি ৩৯ জেলায় কোনও অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ ফায়ার সার্ভিস পায়নি।

এ সময় দেশের সকল বিভাগে দুর্বৃত্তদের দেওয়া অগ্নিকাণ্ড ঘটলেও সিলেট বিভাগে এ ধরনের কোনও ঘটনা ঘটেনি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ঢাকা সিটিতে ৮২টি, ঢাকা বিভাগে ৩৪টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৪টি, রাজশাহী বিভাগে ৯টি, বরিশাল বিভাগে ৬টি, রংপুর বিভাগে ৬টি, খুলনা বিভাগে ২টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

এদিকে জেলাভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গাজীপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি আগুনের ঘটনা ঘটেছে। গাজীপুরে ১৫টি, চট্টগ্রামে আটটি, নারায়ণগঞ্জ ছয়টি, বগুড়ায় পাঁচটি, মানিকগঞ্জে চারটি, ফরিদপুরে চারটি এবং লালমনিরহাটে চারটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

সময়ের বিবেচনা দিনের চেয়ে রাতে (সন্ধ্যা ৬টা-সকাল ৬টা) অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেশি ঘটেছে। ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত দিনে ৬১টি ও রাতে ৯৩টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




গাজায় ঢুকছে ত্রাণবাহী ট্রাক

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর গাজায় মানবিক সহায়তা নিয়ে ট্রাক প্রবেশ করতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন রাফা ক্রসিংয়ের কর্মকর্তারা। বলা হয়েছে, মিশর থেকে রাফা ক্রসিং দিয়ে গাজায় মানবিক সহায়তা নিয়ে বেশ কিছু ট্রাক প্রবেশ করছে।

রাফা ক্রসিং প্রশাসনের মুখপাত্রের একটি বিবৃতিতেও গাজা উপত্যকায় সাহায্য ও জ্বালানি ট্রাকের প্রবাহের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। মুখপাত্র জানিয়েছেন, আজ ২৩০টি ট্রাক গাজায় প্রবেশ করতে পারে।

২৪ নভেম্বর থেকে গাজায় চারদিনের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। এদিন বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টার দিকে দুই পক্ষের মধ্যে এই চুক্তি কার্যকর হয়। এতে মধ্যস্থতা করছে কাতার। এই যুদ্ধবিরতিতে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে কিছু বন্দিবিনিময়ের কথা রয়েছে।

যদিও যুদ্ধবিরতিকে সামনে রেখে গাজায় রাতভর বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। পাওয়া গেছে হতাহতের খবরও। তাছাড়া যুদ্ধবিরতি শেষে আবারও গাজায় হামলা চালানো শুরু হবে বলে জানিয়েছে তেলআবিব।


আরও খবর



এইচএসসির ফলাফল ধামরাইয়ে শীর্ষে আফাজ উদ্দিন কলেজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মাহবুবুল আলম রিপন (স্টাফ রিপোর্টার)::

ঢাকার ধামরাই উপজেলার ১০টি কলেজের মধ্যে এবারও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে আফাজ উদ্দিন কলেজ। এবার ৫৪৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১০ জন। পাশ করেছে ৫০১ জন। পাশের হার ৯২ দশমিক ১০ ভাগ। পাসের হার নিয়ে উপজেলায় শীর্ষস্থান অধিকার করেছে শরীফবাগ আফাজ উদ্দিন স্কুল ও কলেজ। 

   এছাড়া ধামরাই সরকারি হার্ডিঞ্জ কলেজ থেকে কেউ জিপিএ ৫ না পেলেও পাশের হার ৮২ দশমিক ১৪ ভাগ  নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে। ভালুম আতাউর রহমান খান কলেজ থেকেও কেউ জিপিএ ৫ না পেলেও পাশের হার ৬৯ দশমিক ৭৭ ভাগ নিয়ে তৃতীয় স্থানে। রাজাপুর বেগম আনোয়ারা গালর্স কলেজ থেকে ১জন জিপিএ ৫ সহ পাশের হার ৬৮ দশমিক ২৯ ভাগ। ধামরাই সরকারি কলেজ থেকে ১৩ জন জিপিএ ৫ সহ পাশের হার ৫৯ দশমিক ৬৭ ভাগ। নবযুগ কলেজ থেকে কেউ জিপিএ ৫ না পেলেও পাশের হার ৫৭ দশমিক ৫২ ভাগ। যাদবপুর বিএম কলেজে পাশের হার ৫২ দশমিক ১৪ ভাগ, আমিন মডেল টাউন কলেজ থেকে ২ জন জিপিএ ৫ সহ পাশের হার ৪৫ দশমিক ৫৮ ভাগ, সুয়াপুর-নান্নার স্কুল ও কলেজের পাশের হার ৪৪ দশমিক ১৬ ভাগ ও ধামরাই মডেল কলেজের পাশের হার ৪০ দশমিক ৭ ভাগ।

ধামরাইয়ের শরীফবাগ আফাজ উদ্দিন কলেজের অধ্যক্ষ তোফাজ্জল হোসেন টিপু বলেন, এ বছরও উপজেলার মধ্যে আমাদের কলেজ ফলাফলের দিক থেকে র্শীষে রয়েছে। তবে আগামীতে আশা করছি আরও ভাল ফলাফল করবে শিক্ষার্থীরা।


আরও খবর



নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় দ্রুতগামী ট্রাকের ধাক্কায় এক মোটরসাইকেলের চালক ছিটকে পার্শ্বে দাঁড়িয়ে থাকা ধানবাহী ট্রাক্টরের সাথে বাড়ি খেয়ে দূর্ঘটনাস্থলেই মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হয়েছে। মর্মান্তিক এ দূর্ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার ১৭ নভেম্বর দিনগত রাত সারে ৭টারদিকে নওগাঁ টু রাজশাহী মহাসড়কের চৌমাশিয়া ( নওহাটামোড়) বাজারের পার্শ্ববর্তী খোর্দ্দনারায়নপুর কল্পনা চাউল কল নামক স্থানে।

নিহত মোটরসাইকেল চালক হলেন, নওগাঁর মান্দা থানাধীন প্রসাদপুর বাজারের মৃত ডাঃ ছয়ফুদ্দিন এর ছেলে সামসদ্দীন ওরফে ডিউ (৫৪)।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সামসদ্দীন ওরফে ডিউ তার পরিবার তথা স্বজনদের সাথে চৌমাশিয়া (নওহাটামোড়ে) বাজারে আসেন। এক পর্যায়ে সে তার  পালসার মোটসাইকেল যোগে নওহাটামোড় থেকে নিজ বাড়ি প্রসাদপুর বাজারে যাওয়ার জন্য রওনা দেন। পথে দূর্ঘটনাস্থলে পৌছালে পেছন থেকে অজ্ঞাত একটি দ্রুতগামী ট্রাক তার সোটরসাইকেল কে সজোরে ধাক্কাদিলে সে মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে সড়কের অপর প্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা ধান বোঝাই একটি ট্রাক্টরের সাথে বাড়ি খেয়ে দূর্ঘটনাস্থলেই মৃত্যু বরন করেন। এসময় পেছনে আসা তার স্বজনরা দূর্ঘটনাস্থলে পৌছে জীবিত আছেন ভেবে দূর্ঘটনাস্থল থেকে তাকে ও তার মোটরসাইকেল টি নিয়ে প্রসাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর উদ্দেশ্যে রওনা দেন। অপরদিকে সড়ক দূর্ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন এমন খবর পেয়ে স্থানিয় নওহাটামোড় পুলিশ ফাঁড়ির এস আই জিয়াউর রহমান সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স সহ দ্রুত দূর্ঘটনাস্থলে পৌছে মহাসড়কের উপর জড়ো হওয়া লোকজন কে  সড়ক থেকে সরিয়ে দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করেন।

প্রতিবেদক কে মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নওগাঁর মান্দা প্রেস ক্লাব এর সভাপতি ও সিনিয়র সাংবাদিক নজরুল ইসলাম।

অপরদিকে সড়ক দূর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নওহাটামোড় পুলিশ ফাঁড়ির এস আই জিয়াউর রহমান প্রতিবেদক কে বলেন, সড়ক দূর্ঘটনার সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথেই ঘটনাস্থলে যাওয়া হয়। সেখানে পৌঁছার আগেই তার পরিবারের লোকজন তাকে নিয়ে চলে যায়। পরবর্তীতে জানা যায় সে মারা গেছে।


আরও খবর