Logo
শিরোনাম
নওগাঁর সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের মৃতদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ মোরেলগঞ্জে প্রকাশ্যে ফিল্মি স্টাইলে গৃহিনীকে রাস্তায় ফেলে মারপিট: ইমাম আটক সুনামগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সাংসদ নজির হোসেনের দাফন সম্পন্ন উত্তরায় মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন এর ইফতার মাহফিল নওগাঁয় গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে স্বামী, শাশুড়ী ও দেবরকে আটক করেছে র‌্যাব নওগাঁয় হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ধামরাইয়ে অগ্নিকাণ্ডে এক পরিবারের ৪ জন অগ্নিদগ্ধ নড়িয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত জের ধরে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ভেনিস বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রামগড়ে বিজিবি'র উদ্যোগে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

ফিরে আসুক ফুটবলের সুদিন......

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ |

Image

কু‌মিল্লা ব্যুরো ঃ

কুমিল্লা আদর্শ সদরে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত।

সোমবার বিকালে নগরীর হোচ্ছামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন আদর্শ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট মোঃ আমিনুল ইসলাম টুটুল। 

আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া আফরিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ তরিকুল ইসলাম জুয়েল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট হোসনেয়ারা বকুল, আদর্শ সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ জিয়া উল হক শিকদার।

সদর উপজেলার ইউনিয়ন ভিত্তিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এ  খেলার আয়োজন করে কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়।

উপজেলা পর্যায়ে ফাইনালে বালক এবং বালিকা দুটি খেলা অনুষ্ঠিত হয়। জগন্নাথপুর ইউনিয়নের অরণ্যপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বালিকা দল ও পাচথবী ইউনিয়নের মুন্সিরবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বালিকা দল। খেলায় গোলশূন্য ড্র হওয়ায় ট্রাইবেকারে ০৩-০৪ গোলে মুন্সিরবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বালিকা দল বিজয়ী হয়।

দিনের দ্বিতীয় খেলায় অংশগ্রহণ করেন জগন্নাথপুর ইউনিয়নের জোহরুন্নেসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়  বালক দল ও দুর্গাপুর উত্তর গুণায়নন্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বালক দল। খেলায় গোলশূন্য ড্র হওয়ায় ট্রাইবেকারে  ০৪-০৫ গোলে দুর্গাপুর উত্তর গুণায়নন্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বালক দল বিজয়ী হয়।


আরও খবর



মিয়ানমার শরণার্থীদের ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ |

Image

মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন জান্তাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই ২০২১ সাল থেকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার শরণার্থীদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ভারত। এরই মধ্যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুর থেকে প্রথম দফায় বেশ কয়েকজনকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। শুক্রবার বার্তাসংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং বলেছেন, মিয়ানমারের যেসব নাগরিক অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল, তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শুক্রবার প্রথম দফায় তাদের কয়েকজনকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে।

বীরেন সিং আরও বলেন, ভারত ১৯৫১ সালের শরণার্থী কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ নয়। তার পরও মানবিক বিবেচনায় দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমারের বিপদগ্রস্ত নাগরিকদের আশ্রয় ও সহায়তা দিয়েছে ভারত সরকার।

ভারতের মিজোরাম, মণিপুর, অরুণাচল ও নাগাল্যান্ড রাজ্যের সঙ্গে প্রায় ১ হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার সীমান্ত আছে। নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের দিক থেকেও মিয়ানমারের জনগণ ও ভারতের এই চার রাজ্যের জনগণ বেশ কাছাকাছি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির দলকে সরিয়ে ক্ষমতা দখলে নেয় সামরিক বাহিনী। ক্ষমতা দখলের পরপরই ফুঁসে ওঠে মিয়ানমার। এরসাথেই গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার দাবিতে দেশজুড়ে আন্দোলন শুরু হয়। কিন্তু মিয়ানমারের পুলিশ ও নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা বিক্ষোভ দমনে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার শুরু করার পর ২০২২ সালের দিকে গণতন্ত্রপন্থীদের একাংশ জান্তাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোতে যোগ দেওয়া শুরু করে। ২০২৩ সালের শেষের দিকে বিদ্রোহীরা ক্রমাগত রাজ্য দখলে নিচ্ছে। ফলে মিয়ানমারে চলছে তীব্র গৃহযুদ্ধ।


আরও খবর



নড়িয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত জের ধরে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ |

Image

নড়িয়া, শরীয়তপুর প্রতিনিধি :

শরীয়তপুর নড়িয়া উপজেলার জপসা ইউনিয়নের জাকির খারকান্দি জমিজমা সংক্রান্ত জের ধরে ককটেল ফুটিয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে বসত ঘর ভাঙচুর লুটপাটের অভিযোগ রয়েছে। 

এ ব্যাপারে হাবিব  মাদবর বাদী হয়ে বিজ্ঞ চিফ জুডিশিয়ান ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে সি আর ৯১ /২০২৪ শরীয়তপুরে ২৩ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। 

আসামিরা হলেন বাবুল মাতবর,আবুল মাদবর,রাসেল মাদবর,সিয়াম মাদবর,আনোয়ার মৃধা,অনিক মৃধা, ফরিদ মুন্সী,নূর হোসেন মুন্সী,মোজাম্মেল মুন্সী,আজাহার মুন্সী,মেহেরাব মুন্সী,সেলিম চৌধুরী,অনিক চৌধুরী,মোহাম্মদ শাহিন সহ ২৩ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। 

মামলার বিবরণীতে জানা যায় সোমবার  রাত ১১ টার সময় ককটেল ফুটিয়ে আসামিরা আমার দুইটি বসত  ঘর দরজা-জানলা ভাঙ্গিয়া ঘরের মধ্যে প্রবেশ করিয়া  লুটপাট করে এবং ঘর ভাঙচুর করে আসবার পত্র নিয়ে যায়। আমি ৯৯৯  ফোন দিলে পুলিশ এসে ঘটনাস্থল তদন্ত করে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালিয়ে যায়। আমি নড়িয়া থানায় অভিযোগ করলে মামলা আমলে নেয়নি পুলিশ। তাই আমি শরীয়তপুর আদালতে মামলা করি। বর্তমানে আমিও আমার পরিবার নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছে। আমার বসত বাড়ি  তফসিল বনিত ভুমিতে আমার ছোট ভাই ফজলুর রহমান ও ভাতিজা মাহবুব মাদবর বসবাস করছে। জমির মোজা ১৬ নং জপসা বি আর,এস ১৫৫৫ খতিয়ান ভুক্ত বি আব এস ৫৩২৬ নং দাগে ২২ শতাংশ। 

বিজ্ঞ চিফ জুডিশিয়ান ম্যাজিস্ট্রেট সুষ্ঠু তদন্তের জন্য মামলাটি  শরীয়তপুর ডিবি নির্দেশ প্রদান করেন। 

মামলার বাদী হাবিব বলেন আমার সৎ ভাই বাদশা মাদবর দীর্ঘদিন যাবত এই জমিটি ভোগ করার জন্য হামলা মামলা দিয়ে আমাদেরকে অর্থনৈতিকভাবে অনেক ক্ষতি করছে। 

তার মৃত্যুর পরে তার পরিবারের লোকজন আবার আমাদের মামলা হামলা দিয়ে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতি করছে। বর্তমানে কোর্টে মামলা দিয়েও জীবনে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি পুরো পরিবারের লোকজন। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমরা আমাদের সম্পদ ফিরে পেতে চাই।


আরও খবর



ঢাকায় হর্ণ নিষিদ্ধ এলাকায় শব্দ দূষণ সবচেয়ে বেশি

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ |

Image

দূষণ মানুষের স্নায়ুগুলো ধবংস করে দেয়। ক্রমাগত শব্দ দূষণের ফলে কানের টিস্যুগুলো আস্তে আস্তে বিকল হয়ে পড়ে। তখন মানুষ আর স্বাভাবিক শব্দ কানে শুনতে পায় না। বাংলাদেশে রাজধানী ঢাকা এবং বন্দরনগরী চট্রগ্রামসহ বিভিন্ন নগর-মহানগরে এমনকি কোনো কোনো গ্রামীণ জনপদেও শব্দদূষণের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। শব্দদূষণের কুফল বিষয়ে জনসচেতনতার অভাব এবং শব্দদূষণ প্রতিরোধে যথাযথ প্রশাসনিক নজরদারী ও পদক্ষেপের ঘাটতির কারণেই এমনটি হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ৬০ ডেসিবল শব্দে মানুষের সাময়িক শ্রবণশক্তি নষ্ট ও ১০০ ডেসিবল শব্দে চিরতরে শ্রবণশক্তি হারাতে পারে। সেখানে ঢাকার প্রায় এলাকায়ই শব্দ দূষণের সর্বোচ্চ মাত্রা ১০০ পার করছে বলে জরিপে দেখা গেছে। যা চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে নগরবাসীকে।

সংবাদ সম্মেলন থেকে করণীয়গুলো তুলে ধরা হয়, শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা; জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা চালানো; উচ্চ শব্দসৃষ্টিকারী হর্ন ব্যবহার থেকে বিরত থাকা; উচ্চ শব্দের হর্ণ আমদানী বন্ধ করা; নীরব এলাকায় হর্ণ না বাজানো ও অন্যান্য এলাকায় অপ্রয়োজনে হর্ণ না বাজানোর জন্য মোটরযান ড্রাইভারদের উদ্বুদ্ধ করা; যানবাহন নিয়মিত মেরামত করা; লাউড স্পীকারের ব্যবহারে সচেতন হওয়া; অডিও ক্যাসেটের দোকানে উচ্চ শব্দে গান বাজানো নিয়ন্ত্রণ করা; কলকারখানায় শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা; পরিবেশ অধিদপ্তর, স্থানীয় সরকার, নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার উপর ন্যস্ত আইনসিদ্ধ দায়িত্ব ও কর্তব্য আন্তরিকতা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করা এবং বিদ্যমান আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করা; মোবাইল কোর্ট পরিচালনা; সর্বোপরি জনগণসহ সংগশ্লিষ্ট সকলের সরকারী বিধিবিধান মেনে চলা।


আরও খবর



তিতাসের অভিযানে গজারিয়া উপজেলার সকল অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ |

Image

শাহাদাত হোসেন সায়মন :অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় অভিযান চালাচ্ছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। গত কয়েক মাসের অভিযানে গজারিয়া উপজেলার ১১ হাজার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে বলে তিতাস কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে।

শনিবার (১৬ মার্চ) সকাল ১১টা থেকে গজারিয়া উপজেলার বাউশিয়া পুরাতন ফেরি ঘাট এলাকা থেকে অভিযান শুরু করে তিতাস। অভিযানের শুরুতে কাজী ফার্মস লিমিটেড সংলগ্ন অবৈধ একটি ঢালাই লোহা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। তারপর পুরান ব্যবসা এলাকায় এবং ভবেরচর বাজারে,   চরপাথালীয়া অভিযান চালায় তিতাস কর্তৃপক্ষ।

তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, বৈধ সংযোগের তুলনায় অবৈধ সংযোগ বেশি হওয়ায় ওই এলাকাগুলোতে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রেখেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।

অভিযানের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার এন.এম. আবদুল্লাহ-আল-মামুন।

অভিযানে উপস্থিত ছিলেন তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্, তিতাস গ্যাসের সোনারগা আঞ্চলিক বিপণন বিভাগের  উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী সরুজ আলম,মেঘনা আঞ্চলিক বিপণন অফিসের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান,সোনারগাঁ আঞ্চলিক বিপণন বিভাগের ব্যবস্থাপক (মিটার এন্ড ভিজিল্যান্স) আতিকুল ইসলাম।

অভিযানে উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের নতুনচর চাষি, বলুরচর, এলাকয় বাউশিয়া ইউনিয়নের পুরান বাউশিয়া, ভবেরচর ইউনিয়নের কলেজ রোড,  ভবেরচর বাজার এলাকায়  ১১কিলোমিটার এলাকা জুরে ১ হাজার ৫'শ আবাসিক সংযোগ,২টি ঢালাই কারখানা, এবং একাধিক চা স্টলের গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তিতাস গ্যাস  মেঘনা অঞ্চলিক বিপনণ অফিসের ব্যাবস্থাপক প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান পলাশ।


আরও খবর



ঈদের পর কারওয়ানবাজারের ডিএনসিসি ভবন ভেঙে ফেলা হবে

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

ব্যবসায়ীরা প্রস্তুতি নিতে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ঈদের পরে কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীদের স্থানান্তর শুরু হবে। ব্যবসায়ীরা প্রস্তুতি নিন। কারওয়ান বাজারের ভবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে বা আগুন লাগলে বহু মানুষ হতাহত হবে। আমরা আর মৃত্যুর মিছিল দেখতে চাই না। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে কোনো ব্যবসা চলতে দেওয়া যাবে না।

সোমবার (১৮ মার্চ) রাজধানীর গাবতলীতে ডিএনসিসির প্রস্তাবিত কাঁচাবাজারে ডিএনসিসির আওতাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজার ব্যবসায়ীদের গাবতলীর আমিনবাজার পাইকারি কাঁচাবাজারে স্থানান্তরের আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মেয়র একটি চমৎকার সুযোগ আপনাদের জন্য দিচ্ছেন। আপনাদের অবশ্যই এই সুযোগ গ্রহণ করা উচিত। মেয়র বলেছেন পাশেই নদীর পাশে বিজিবি মার্কেটে মাছের আড়ৎ নির্মাণ করে দেবেন। সব সুবিধাই আপনাদের জন্য নিশ্চিত করা হবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, এখন মেট্রোরেল হয়ে গেছে। কারওয়ান বাজার ধীরে ধীরে সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। ট্রাক ঢুকতে অনেক সমস্যা হয়। এছাড়া কারওয়ান বাজারের ট্রাক তেজগাঁওয়ের রাস্তা দখল করে রেখেছে। কারওয়ান বাজার স্থানান্তর করে ওই এলাকার পরিবেশ সুন্দর করতে হবে। গাবতলীতে স্থানান্তর হওয়ার পরে আপনাদের কি কি সুবিধা প্রয়োজন সে বিষয়ে সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে আলাপ করবেন। মেয়র আপনাদেরই প্রতিনিধি তিনি ব্যবস্থা নেবেন।

ডিএনসিসির আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বীর আহমেদের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান প্রমুখ।


আরও খবর