Logo
শিরোনাম

ফুলবাড়িতে বিপুল পরিমাণ মাদক সহ অ্যাম্বুলেন্স জব্দ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

উত্তম কুমার মোহন্ত, ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:

চলমান মাদক বিরোধী অভিযানের ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে ফুলবাড়ি থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক সহ একটি এম্বুলেন্স জব্দ করেছে পুলিশ।

জানাযায,ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি প্রাণকৃষ্ণ দেবনাথ এর নেতৃত্বে, থানা পুলিশের মাদক উদ্ধার কারী একটি চৌকস টিম ০৬(নভেম্বর) শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে উপজেলা সদরের চন্দ্রখানা ব্রাক মোড়ে একটি অ্যাম্বুলেন্সের গতিবিধি সন্ধেহ হলে পুলিশ থামানোর সংকেত দেয় এসময় ড্রাইভার তোয়াক্কা না করে দ্রুত ফুলবাড়ী বাজারে দিকে গাড়ি টান দিলে পিছনে পিছনে পুলিশের গাড়িও ধাওয়া করে ধাওয়া খেয়ে উপজেলা গেটের কাছাকাছি এসে রাস্তার উপর গাড়ি রেখে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ এম্বুলেন্সটি তল্লাশি করে সিটের উপরে চাদর দিয়ে মোড়ানো লাশের মতো করে রাখা ১৮কেজি গাঁজা ও ২৫০বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করে। এসময় মাদক পরিবহন কাজে ব্যবহৃত অ্যাম্বুলেন্সটি জব্দ করে।

এব্যাপারে ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি প্রাণকৃষ্ণ দেবনাথ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, অজ্ঞাত এম্বুলেন্স চালকের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। 


আরও খবর



ফ্রান্সের ভিসার জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

গোলাম মোস্তফা :

বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের ভিসার জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া বেশ কিছু ধাপ ও ডকুমেন্টেশনের প্রয়োজন হয়। ফ্রান্সের ভিজিট ভিসা (শেঞ্জেন ভিসা) ৯০ দিনের কম সময়ের জন্য ভ্রমণকারীদের জন্য হয়। নিচে বিস্তারিত প্রক্রিয়া তুলে ধরা হলো:


ধাপ ১: ভিসার ধরন নির্ধারণ

আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং সময়কাল অনুযায়ী, আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন তা নির্ধারণ করুন। সাধারণত, ফ্রান্সের জন্য শেঞ্জেন ভিজিট ভিসা (শর্ট স্টে) পর্যটন, ব্যবসা, বা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে দেখা করার জন্য হয়ে থাকে।


ধাপ ২: আবেদন ফর্ম পূরণ

ফ্রান্সের শেঞ্জেন ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে।


 ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ

নিম্নলিখিত ডকুমেন্টসগুলি সাধারণত ফ্রান্সের ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজন হয়:


1. পাসপোর্ট: আপনার পাসপোর্টটি ভিসার আবেদন জমা দেওয়ার তারিখ থেকে কমপক্ষে তিন মাস পর পর্যন্ত বৈধ হতে হবে এবং এতে অন্তত দুটি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে।

   

2. আবেদন ফর্ম: সম্পূর্ণ পূরণ করা এবং স্বাক্ষর করা শেঞ্জেন ভিসা আবেদন ফর্ম।

   

3. ফটো: সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি (বায়োমেট্রিক ফটো)।

   

4. ফ্লাইট বুকিং: ফ্রান্সে আসা-যাওয়ার নিশ্চিত ফ্লাইট টিকেট।

   

5. হোটেল রিজার্ভেশন: ফ্রান্সে থাকার সময়কালীন হোটেল বুকিং বা থাকার ব্যবস্থা।

   

6. বীমা: ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা, যা শেঞ্জেন অঞ্চলে আপনার পুরো থাকার সময়কালের জন্য অন্তত ৩০,০০০ ইউরো পর্যন্ত কভার করবে।

   

7. আর্থিক ক্ষমতার প্রমাণ: আপনার ভ্রমণ এবং ফ্রান্সে থাকার সময়কালের জন্য পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ। এটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট, চাকরির সার্টিফিকেট, বা স্পনসরশিপ লেটার হতে পারে।

   

8. কাভার লেটার: আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং বিস্তারিত বিবরণ সহ একটি চিঠি।

   

9. ভিসা ফি: নির্ধারিত ভিসা ফি জমা দেওয়া।


ধাপ ৪: ভিসা আবেদন জমা

ফ্রান্সের ভিসা আবেদন গ্রহণের জন্য নির্ধারিত ভিসা আবেদন কেন্দ্র (VFS Global) বা ফ্রান্সের দূতাবাসে ভিসা আবেদন জমা দিতে হবে। VFS Global বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত।


ধাপ ৫: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান

ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার সময়, আপনাকে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য (ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি) প্রদান করতে হবে।


ধাপ ৬: সাক্ষাৎকার

কিছু ক্ষেত্রে, ভিসা অফিসার সাক্ষাৎকারের জন্য আপনাকে ডাকতে পারেন। এই সময় আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য সম্পর্কে প্রশ্ন করা হতে পারে।


ধাপ ৭: ভিসা প্রসেসিং সময়

ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার পর সাধারণত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ফলাফল জানা যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে এটি আরও বেশি সময় নিতে পারে।


ধাপ ৮: পাসপোর্ট সংগ্রহ

ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে ভিসা স্ট্যাম্প করা পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। আপনি VFS Global বা দূতাবাস থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারেন।


 ফ্রান্সের ভিজিট ভিসা করার যাবতীয় সহযোগিতার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন


আরও খবর



২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮১

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৮ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রন্ত হয়ে সারাদেশে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে রোগটিতে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ১৯৩ জনে। গত একদিনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৯৮১ ডেঙ্গু রোগী। মঙ্গলবার ( ৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯৮১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়ই ৩৭৬ জন রয়েছেন। এছাড়া ঢাকা বিভাগে ১৫৯ জন, বরিশালে ৯৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৬০ জন, খুলনায় ৯৫ জন ময়মনসিংহে ১৭ জন ও রাজশাহীতে ৪৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৩৮ হাজার ৭৮৯ জন। যাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী।

১ জানুয়ারি থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত মৃত ১৯৩ জনের মধ্যে ৫০ দশমিক ৩ শতাংশ নারী এবং ৪৯ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ।

প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। গেল বছর দেশে তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন তিন লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর এক হাজার ৭০৫ জন মশাবাহিত এই রোগে মারা গেছেন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।

এর আগে ২০১৯ সালে দেশব্যাপী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন। ওই সময় চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। ওই বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

এছাড়া ২০২২ সালে ডেঙ্গু নিয়ে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ওই বছর মশাবাহিত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে ২৮১ জন মারা যান।


আরও খবর



সংসদে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের দাবি ’৯৪ সাল থেকে বাম-প্রগতিশীল দলগুলোর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর তৃতীয় দফা সংলাপকে কেন্দ্র করে আবারও সামনে এসেছে সংসদে ‘সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা’র বিষয়টি। সম্প্রতি কয়েকটি দল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি উপস্থাপন করায় রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনায় এসেছে। ‘নব্বই দশক থেকে, বিশেষ করে ১৯৯৪ সালের পর তৎকালীন বাম গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের আলোচনায় জাতীয় সংসদে আনুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচনের কথা আছে। তখন থেকেই বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবি ও বামজোট আনুপাতিক নির্বাচনের কথা তুলে ধরি তুলে ধরি।’ বলছিলেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স।

দেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল সিপিবির এই সাধারণ সম্পাদক আরও উল্লেখ করেন, ‘২০০৭ সালে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার নিয়ে আলোচনার সময় আমরা তৎকালীন নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এবং সরকারের সঙ্গে আলোচনায় সুনির্দিষ্টভাবে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির আলোচনা লিখিতভাবে তুলে ধরি। ২০০৮ সালে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রকাশিত বইয়ে এটি লিপিবদ্ধ করা আছে।’

২০১৭ সালের ১২ অক্টোবর মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমসহ সিপিবির নেতারা নির্বাচনে কমিশনে প্রস্তাব দেন। সেই প্রস্তাবেও ছিল, ‘যতদিন সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা চালু না হচ্ছে, ততদিন আরও তিনটি ব্যবস্থা’ রাখার সুপারিশ করে দলটি। সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা ১০০-তে উন্নীত ও সরাসরি ভোট; নির্বাচিত প্রতিনিধি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ ওই প্রতিনিধিকে প্রত্যাহারের বিধান; না ভোটের বিধান যুক্ত করা।

বামজোটের নেতারা জানান, ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেও দাবি তুলেছিল বাম, গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল দল এবং জোটগুলো। সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা প্রবর্তনসহ টাকার খেলা, পেশীশক্তি, সাম্প্রদায়িকতা, প্রশাসনিক কারসাজিনির্ভর বিদ্যমান গোটা নির্বাচনি ব্যবস্থার আমূল সংস্কারের দাবি করেছিলো তারা।

‘প্রয়োজনে দেড়শ আসনেও হতে পারে’

সিপিবি সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘স্থানীয় সরকারকে দক্ষ ও শক্তিশালী করা এবং সংবিধানের দেওয়া দায়িত্ব অনুযায়ী তাদের ভূমিকা পালন করার সঙ্গে সঙ্গে আনুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানটাও জরুরি হয়ে পড়েছে।’

এক্ষেত্রে প্রিন্সের পরামর্শ, ‘আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে যদি একবারে আমরা পুরো ৩০০ আসনে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি নাও করতে পারি— ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনে এখন দেড়শ আসনে আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন ও বাকি আসনে প্রচলিত ব্যবস্থায় নির্বাচন হতে পারে।’

রুহিন হোসেন জানান, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে নির্বাচন সংস্কার বিষয়ে কমিউনিস্ট পার্টি প্রকাশিত পুস্তিকায়ও সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির কথা সিপিবি প্রচার করেছে। সারাদেশে এ বিষয়ে দলটির ব্যাপক প্রচার অব্যাহত রয়েছে।


উল্লেখ্য, বিএনপির পক্ষ থেকে সংসদে দুই কক্ষ প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। দলটি গণভোট ফেরানো এবং পর-পর দুই বার একই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।


সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের পক্ষ থেকেও ১০ দফা প্রস্তাব দেওয়া হয়। সেখানে ‘প্রাণীর মূর্তিনির্ভর ভাস্কর্য নির্মাণ না করে দেশীয় প্রকৃতি, ঐতিহ্যকে বিভিন্ন চিত্রাঙ্কন-ভাস্কর্যে তুলে আনা’, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক ব্যবস্থা চালু, কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে স্থায়ীভাবে সন্নিবেশিত করা, ইভিএম ভোটিং ব্যবস্থা বাতিল, ২০০৮ সালে প্রবর্তিত রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন প্রথা বাতিলসহ নানা প্রস্তাব


আরও খবর



কেশবপুরে জলবদ্ধতা নিরোশনের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image
উত্তম কুমার - যশোর, জেলা প্রতিনিধি::

যশোরের কেশবপুরে বন্যার পানি জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য কেশবপুর পৌর বাড়ি মালিক সমিতির উদ্যোগে কেশবপুর দৌলত বিশ্বাস চত্বরে   মানববন্ধন ও আলোচনা হয়। 

 মানববন্ধন আলোচনা সভায় কেশবপুর পৌর বাড়ির মালিক সমিতির সভাপতি আশরাফুজ্জামানের সভাপতিত্বে  সঞ্চালনা করেন   পৌর বাড়ি মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক  মুস্তাফিজুর রহমান মিন্টু। 

 মানববন্ধন এবং আলোচনা সভায বক্তব্য রাখেন বাড়ি মালিক সমিতির সভাপতি আশরাফুজ্জামান খান, কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস আর সাইদ, কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক আরশাদুল ইসলাম ঝন্টু, সাংবাদিক ডাবলু,বাড়ি মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রহমান, নিউজ ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রহমান বুলবুল,

শিক্ষক আব্দুর সালাম,সাংবাদিক আবু হুরাইরা  রাসেল, বিএনপি নেতা ওবাই,আযিদ,প্রমুখ,বক্তারা বলেন কেশবপুর উপজেলায় ১০৪ গ্রামের ৪০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে শুধু মাত্র কেশবপুরের নদ নদীর তলদেশে পলিভরাট হওয়ার কারনে।

এছাড়া কেশবপুর উপজেলায অপরিকল্পিত ভাবে  মৎস্য ঘের তৈরি করার কারনে সারা বছর ভুগর্বত্য পানি দিয়েঘেরের মধ্যে পানি ভরে রাখে তাহার কারনে বর্ষা মৌসুমে আকাশের বৃষ্টির শুরু হলে। কেশবপুর উপজেলার মানুষের বাড়ীঘরে পানি উঠে।

মানববন্ধনে সকল বক্তার দাবি নদী খালের তলদেশে পলি অপসরন করে কেশবপুর উপজেলা বাসিকে দীর্ঘ স্হায়ী বন্যার  হাত থেকে রক্ষা করতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

আরও খবর



রাজশাহীতে সাবেক এমপি ডা. মনসুর সহ ৭৩ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

রাজশাহীর দুর্গাপুরে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় ও নির্বাচনী অফিসে হামলা, ভাংচর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, গুলি বর্ষন ও বোমাবাজির অভিযোগে আওয়ামীলীগের সাবেক এমপি ডা. মনসুর রহমান সহ আওয়ামীলীগের ৭৩ নেতাকর্মীর নামীয় ও ১৫/২০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করে বিরুদ্ধে আদালতে মামলা।

মামলার এজাহার সূত্রে জানাযায়, ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ জুলাই দুর্গাপুর উপজেলার হাটকানপাড়ায় আওয়ামী লীগের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ডা. মনসুর রহমানের নির্দেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এ্যাড. নাদিম মোস্তফার নির্বাচনী প্রচারনায় ও নির্বাচনী অফিসে আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা, দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সন্ত্রাসী কায়দায় হামলা চালিয়ে নেতাকর্মীদের মারপিট, নির্বাচনী অফিস ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ করে বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়ীঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে লুটপাট চালায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। এঘটনায় ২০২৪ সালের ৮ অক্টোবর দুর্গাপুর উপজেলার ক্ষিদ্রখলশী গ্রামের মৃত ইয়াসিন আলী সরদারের পুত্র ইয়াদ আলী বাদী হয়ে ৭৩ জন নামীয় ও ১৫/২০ জন অজ্ঞাত আসামী করে রাজশাহীর আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্যান্য আসামীরা হলেন, দুর্গাপুর উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান শরিফুজ্জামান শরিফ, পৌর মেয়র সাজেদুর রহমান মিঠু, সবেক ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, সাইফুল ইসলাম, মোজাহার আলী সহ ৭৩ জনকে মামলার আসামী করা হয়েছে।

আরও খবর