Logo
শিরোনাম

গাজার ধ্বংসস্তূপে শুধুই লাশ, বাড়ছে প্রাণহানি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে আরও ১৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর ফলে অবরুদ্ধ এই উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা প্রায় ৪৮ হাজার ৩৭০ জনে পৌঁছেছে।

দীর্ঘ ১৫ মাসের বেশি সময় পর গত মাসেই ফিলিস্তিনের গাজায় কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। তবে এরপর থেকেই সেখানে ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে একের পর এক উদ্ধার হচ্ছে নিহতদের লাশ। আর এতে করে বেড়েই চলেছে প্রাণহানির সংখ্যা।

এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যকর্মী ও উদ্ধারকর্মীরা গাজার ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে আরও ১৭ জনের লাশ উদ্ধার করেছেন। এর ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যামূলক যুদ্ধে নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা ৪৮ হাজার ৩৬৫ জনে পৌঁছেছে বলে বৃহস্পতিবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আরও ১৯ জন আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এতে করে ইসরায়েলি আক্রমণে আহতের সংখ্যা ১ লাখ ১১ হাজার ৭৮০ জনে পৌঁছৈছে। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় পড়ে থাকলেও উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

গাজায় গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তিন-পর্যায়ের এই যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যে বন্দি বিনিময় এবং স্থায়ী শান্তি, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহারের লক্ষ্যমাত্রাও রয়েছে।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছিল।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছিলেন। এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।


আরও খবর

মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২

সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫




ঢাকা শহরের যানজটের সমাধানের আর কোন আশা আমি দেখি না

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ড. কাজী সাইফুন নেওয়াজ, যোগাযোগ বিশ্লেষক :

আমরা শুধু শুধু ট্রাফিক পুলিশের উপর একটা পাহাড় ঠেলে সরানোর কাজ দিচ্ছি যে পাহাড়ের উপরে আমারাই ক্রমাগত পাথর বোঝাই করে ওজন বাড়াচ্ছি...  

১) ব্যাটারি রিক্সা আর প্যাডেল রিক্সা যেভাবে এবনারমালি আমরা বাড়াচ্ছি তা আমাদের জন্য অভিশাপ হবে। না পারব সরাতে না পরব রাখতে...। এরা অগণিত...।  যে কোন ইন্টারসেকশনের সিগ্ন্যালে ৮০% তারা। এরা না দিচ্ছে ট্যাক্স বরং অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ এ আমার উপর বিলের বোঝা চাপাচ্ছে। এরা নিয়ম মানেও না। হুটকরে উল্টা পথে চলে যায়, আর আমি লজ্জায় থাকি। এদের নিয়ন্ত্রণ করেন , না হলে দয়া করে আপনারা চলাচলের সময় প্রটোকল দিয়ে রাস্তা ফাঁকা করে চলে না গিয়ে আমাদের মত চলেন... আপনাদের জীবন/সময়ের দাম আছে তেমন আমাদের ও আছে...। নিজে উপলব্ধি করলে বুঝবেন যানজট কতটা ক্ষতিকর একটা মানুষের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য এর উপর...। 


২) বাস রুট ফ্রাঞ্চাইসি হলে তখন অনেকের অনেক হিসাব-নিকাশ বন্ধ হয়ে যাবে... তাই ক্রমাগত চেষ্টা হচ্ছে ফ্রাঞ্চাইসি বন্ধ করার। যখন DTCA , এ বিষয়ে তোড়জোড় করে কাজ শুরু করছিল তখন একপক্ষ নিয়ে আসল "গোলাপি কালার বাস"... একই জিনিস শুধু নাম বদল... । সিস্টেম এর কোন চেঞ্জ নাই।  কারন সিস্টেম ভালো হলে যাত্রীদের লাভ কিন্তু গুটিকয়েক মানুষের লস ... । এটা আপনারা জানেন কিন্তু করেন না কারন শেষ কবে আপনি বা আপনার পরিবার বাসে চড়ছেন সেটা আপনি ভুলে গেছেন...।

আজ বিকাল ৫ টা নাগাদ পলাশী মোড়ে মোটরসাইকেল ( বর্তমান সময়ের ক্রেজ ব্র্যান্ডের) কে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল ব্যাটারি রিক্সা... ২ জনেই টান দিলে থামাতে চায় না , থামায় না...  এই ধাক্কাধাক্কি হচ্ছে, আরও বাড়বে...। আপনারা ধাক্কা খান না, কারন আপনারা যে রাস্তায় চলেন সে রাস্তা ফাঁকা করে দেয়া হয়,... আর যারা ফাঁকা করে দেয় আর যারা আপনাদের চলে যাওয়া দেখে তারা ধাক্কা খায়... আর ট্রাফিক পুলিশকে গালি দেয়। অথচ আমরা পাহাড় কে পর্বত বানাচ্ছি ক্রমাগত। যতটুকু ছিল তার চাইতে ভালো করতে না পারেন কিন্তু খারাপ কইরা দিয়ে যাইয়েন না। দেশেই থাকতে হবে আমাদের। আপনাদের মত সবার পরিবার আছে, সবার ছেলে-মেয়েই চায় তাদের বাবা একটু আগে বাসায় ফিরে আসুক...।  

কিছু একটা করেন আপনারা, এভাবে চলতে পারে না... এভাবে চলতে পারে না।


আরও খবর



দেশকে বদলাতে পরিচালনা পদ্ধতি পাল্টাতে হবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশকে বদলাতে চাইলে পরিচালনার পদ্ধতি পাল্টাতে হবে। একই নিয়মে সবসময় চলা যায় না। এক্ষেত্রে তরুণরা বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বিমসটেক ইয়াং জেন ফোরামে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে কী-নোট স্পিকার ছিলেন ড. ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শুধু মুনাফার জন্য ব্যবসা করলে হবে না। সমাজকে বদলানোর জন্য আমাদের কাজ করতে হবে। সম্পদের ভারসাম্য আনতে হবে। একইসঙ্গে পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে। বাংলাদেশ অনেক বড় জায়গা, সেই তুলনায় নিজের পরিধি ছোট। ছোট পরিসরেই কাজ করার ইচ্ছা রয়েছে।

ড. ইউনূস বলেন, ব্যবসায় মুনাফা পর্যন্ত ঠিক আছে। কিন্তু উদ্যোক্তার মনে লোভ চলে আসলে সেই ব্যবসা ধ্বংস হতে বাধ্য।

তরুণদের তিন-শূন্য ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যদি পরিষেবা প্রদান করতে চাই, তাহলে আমাদের তিনটি শূন্যের একটি নতুন সভ্যতার দিকে যেতে হবে - শূন্য কার্বন নির্গমন, শূন্য বর্জ্য এবং শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীকরণ।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, কার্বন নির্গমন, বর্জ্য উৎপাদন এবং সম্পদ কেন্দ্রীকরণ পুরানো অর্থনৈতিক মডেলগুলি প্রয়োগ করে বিশ্ব একটি আত্ম-ধ্বংসাত্মক সভ্যতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

প্রকৃতির সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যদি না আপনার সম্পদ ভাগাভাগি করা হয়, তাহলে আপনি সমাজে টিকে থাকতে পারবেন না।

মানুষ অন্য কারও অধীনে কাজ করার জন্য জন্মগ্রহণ করেনি বরং তারা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য জন্মগ্রহণ করেছে উল্লেখ করে তিনি তরুণ প্রজন্মকে উদ্যোক্তা হওয়ার কথা মাথায় রাখতে বলেন।

তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘তরুণদের চাকরিপ্রার্থী না হয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই কেবল টেকসই উন্নয়ন সম্ভব।

বর্তমান তরুণ প্রজন্মকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রজন্ম হিসেবে অভিহিত করে প্রধান উপদেষ্টা তাদের শুরুতে বা ক্ষুদ্র পরিসরে ব্যবসা চালু করার পরামর্শ দেন।

তিনি বলেন, ‘তুমি একবারে রাতারাতি সবকিছু পরিবর্তন করতে পারবে না। তাই ছোট পরিসরে শুরু করে পরিবর্তনের সূচনা কর।

তরুণদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শুরুতে বড় পরিসরে ব্যবসা চালু করা ভুল পথ। বক্তব্যের পর তরুণদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধান উপদেষ্টা।


আরও খবর



ছুটিতে এটিএম সেবা সবসময় চালু রাখতে নির্দেশ

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ঈদের টানা ৯ দিনের ছুটিতে ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা সার্বক্ষণিকভাবে খোলা থাকবে। এর মধ্যে এটিএম বুথ, অনলাইন ব্যাংকিং ও মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু থাকবে। গ্রাহকদের সুবিধার্থে এটিএম বুথগুলোতে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

একই সঙ্গে অনলাইন ও মোবাইল ব্যাংকিং সেবা যাতে সার্বক্ষণিকভাবে চালু থাকে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এটিএম বুথের নিরাপত্তার সঙ্গে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও বলা হয়েছে। ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে কোনো সাইবার হামলার বার্তা পেলে সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহকদের সতর্ক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে এটি সব মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস প্রোভাইডার, পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার ও পেমেন্ট সার্ভিস অপারেটরদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

সাপ্তাহিক ছুটি, ঈদের ছুটি ও বিশেষ ছুটি মিলে এবারের ঈদে টানা ৯ দিনের ছুটি থাকছে। আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হবে ঈদের ছুটি। চলবে টানা ৫ এপ্রিল পর্যন্ত। এ হিসাবে আজ মঙ্গলবার ২৫ মার্চ ও আগামী বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ব্যাংকগুলোতে স্বাভাবিক লেনদেন হবে।


আরও খবর



মার্চে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১১.৪৪ শতাংশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

চলতি অর্থবছরের মার্চ মাসে পণ্য রপ্তানি থেকে বাংলাদেশ আয় করেছে ৪.২৫ বিলিয়ন বা ৪২৫ কোটি ডলার, যা আগের বছরের মার্চের চেয়ে ১১.৪৪ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের মার্চে পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছিল ৩.৮১ বিলিয়ন বা ৩৮১ কোটি ডলার।৭ এপ্রিল রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) বাংলাদেশ রপ্তানি খাতে প্রশংসনীয় উন্নতি করেছে। মোট রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৭.১৯ বিলিয়ন ডলার, যা পূর্ববর্তী অর্থবছরের একই সময়ের ৩৩.৬১ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় ১০.৬৩ শতাংশ বৃদ্ধি।

বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের প্রধান ভিত্তি হিসেবে পরিচিত তৈরি পোশাক খাত (আরএমজি) পূর্বের মতোই শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত তৈরি পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১০.৮৪ শতাংশ বেশি।

শুধু মার্চ মাসেই এই খাতে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৩.৪৫ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের মার্চে ছিল ৩.০৭ বিলিয়ন ডলার। এ হিসাবে ১২.৪০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।


আরও খবর



আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলেন শাকিব খান

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খানের নিজস্ব প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এসকে ফিল্মস (শাকিব খান ফিল্মস) এবার আন্তর্জাতিক পরিসরে সিনেমা পরিবেশনা শুরু করল। এই ফিল্ম প্রডাকশন হাউজটি সিনেমা নির্মাণের পাশাপাশি এখন থেকে নিয়মিত নর্থ আমেরিকা (এসকে ফিল্মস ইউএসএ) এবং গলফে (এসকে ফিল্মস ইউএই) সিনেমা পরিবেশনা করবে।

গতকাল বুধবার নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের একটি রেস্তোরাঁয় এসকে ফিল্মস ইউএসএ-এর আন্তর্জাতিক যাত্রা শুরুর বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানানো হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন এসকে ফিল্মস ইউএসএ-এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকা বদরুজ্জজা সাগর, ফারজানা আক্তারসহ অনেকে।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসকে ফিল্মস ইউএসএ জানায়, আগামী ১৮ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্র ও ১৯ এপ্রিল কানাডায় বরবাদ মুক্তির মাধ্যমে এসকে ফিল্মস ইউএসএ আন্তার্জাতিকভাবে ফিল্ম ডিসট্রিবিউশন শুরু করছে।

হিরো দ্য সুপারস্টার, 'পাসওয়ার্ড', 'বীর' সিনেমাগুলোর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এসকে ফিল্মস আরও জানায়, অচিরেই মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়াতেও এসকে ফিল্মস ফিল্ম ডিসট্রিবিউশন শুরু করবে। ইতিমধ্যে প্রাথমিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

এদিকে, ঈদুল ফিতরে বাংলাদেশের ১২০টি সিনেমা হলে মুক্তি পায় বরবাদ। মুক্তির ১০দিন পেরিয়ে গেলেও দর্শকদের সিনেমাটি নিয়ে আগ্রহ করেমি। সিনেপ্লেক্স, মাল্টিপ্লেক্স থেকে সিঙ্গেল স্ক্রিন; সবখানে এখনও হাউজফুল এটি।

এসকে ফিল্মস ইউএসএর পক্ষে বদরুদ্দোজা সাগর বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডার প্রবাসীরা বরবাদ দেখার জন্য অনেক আগ্রহী। এসকে ফিল্মস ইউএসএ এসব দর্শকদের আগ্রহকে সম্মান জানিয়ে ১৮ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্র ও ১৯ এপ্রিল কানাডায় বরবাদ অফিশিয়ালি ইন্টারন্যাশনালি রিলিজ করছে।

যেসব স্টেটে বাঙালী কমিউনিটি রয়েছে সেসব স্থানের থিয়েটারগুলোকে চলবে বরবাদ। প্রথম সপ্তাহে ৩৫ থেকে ৪০টি থিয়েটারে এটি চলবে। ১৮ এপ্রিল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের যেসব শহরে 'বরবাদ' চলবে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- নিউইউর্ক, বোস্টন, ভার্জিনিয়া, ওয়াশিংটন ডিসি, আটলান্টা, মিশিগান, সানফ্রান্সিসকো, লস এঞ্জেলেস, ম্যারিল্যান্ড, বাফেলো, ফিলাডেলফিয়া। এবং ১৯ এপ্রিল কানাডার বাঙালী জনবসতিপূর্ণ মন্ট্রিয়াল, অটোয়া এবং টরেন্টো এই তিন শহরে চলবে বরবাদ

মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত বরবাদ সিনেমায় শাকিব খানের নায়িকা ইধিকা পাল। আরও আছেন মিশা সওদাগর, ফজলুর রহমান বাবু, শহীদুজ্জামান সেলিম, যীশু সেনগুপ্ত, শ্যাম ভট্টাচার্য, মানব সাচদেভ প্রমুখ। এছাড়া আইটেম গানে পারফর্ম করেছেন ওপার বাংলার অভিনেত্রী নুসরাত জাহান।


আরও খবর