Logo
শিরোনাম

গণশুনানি ছাড়া দাম বাড়ানো যাবে না বিদ্যুৎ-গ্যাসের, আইন সংশোধন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image


 দেলওয়ার হোসেন:

কোনো ধরনের গণশুনানি ছাড়া সরকার আর বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম নির্ধারণ করতে পারবে না। এ জন্য বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন ২০০৩ সংশোধন করছে অন্তর্বর্তী সরকার।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের রাষ্ট্রীয় বাসভবন যমুনায় আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক হবে। এতে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন সংশোধনের জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, উপদেষ্টা পরিষদ আইনের সংশোধনী প্রস্তাব অনুমোদন দিলে এটি ‘বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৪’ নামে অভিহিত হবে। একই সঙ্গে এই আইনের ৩৪-এর ক ধারা বিলুপ্ত করা হবে। বর্তমানে এই ধারা অনুযায়ী ট্যারিফ নির্ধারণ, পুনর্নির্ধারণ বা সমন্বয়ের ক্ষমতা সরকারের। এই ধারা বিলুপ্ত হলে গণশুনানি ছাড়া সরকার আর বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম নির্ধারণ করতে পারবে না।

যদি মূল্য বৃদ্ধি করতেই হয়, তাহলে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) বিধান অনুযায়ী স্টেকহোল্ডারস কনসালটেশনের মাধ্যমে মূল্য সমন্বয় করা হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গত রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এই আইন সংশোধন হলে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম আগে যেভাবে বিইআরসি নির্ধারণ করত, এখন সেভাবেই বিইআরসি নির্ধারণ করবে। বিইআরসির গণশুনানি ছাড়া দাম বাড়ানো যাবে না।’

তিনি বলেন, মাঝখানে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম সরকার নির্ধারণ করার যে নিয়ম করা হয়েছিল, সেটা বাতিল হয়ে যাবে।

তবে আইনের সংশোধনী যদি উপদেষ্টা পরিষদ অনুমোদন দেয়, তাহলেই এটা কার্যকর হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শাসন বিভাগ রেগুলেটরি ক্ষমতা পেতে পারে না। রেগুলেটরি কমিশনের পাশাপাশি সরকারের রেগুলেটরি ক্ষমতা থাকতে পারে না। আইনের যে মূল ভিত্তি, উদ্দেশ্য ও স্পিরিট, সেটাকেই খর্ব করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। এ ছাড়া বিইআরসি যে একটি স্থায়ী কাঠামোর দিকে যাচ্ছিল, সেটাও অকেজো করা হয়েছিল।


আরও খবর



আগামীতে পোশাক শ্রমিকরা রেশন পাবেন

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

পোশাক কারখানার মালিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলে শ্রমিকদের রেশন দেওয়ার ব্যবস্থার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন

শ্রম সচিব বলেন, রেশনের বিষয়টি দীর্ঘমেয়াদী একটি প্রক্রিয়া। তবে আপাতত ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে শ্রমিকদের মধ্যে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য সরবরাহ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে

তিনি আরও বলেন, দেশের যেসব শ্রমঘন এলাকা রয়েছে যেমন- সাভার, আশুলিয়া, গাজীপুর, টঙ্গী ও নারায়ণগঞ্জে টিসিবির কার্ডের বাইরেও কিভাবে ট্রাকে করে ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ বাড়ানো যায় সে ব্যাপারে শ্রম মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এরইমধ্যে এ ব্যাপারে আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলেছি এবং বাণিজ্য সচিবকে আমি ডিও প্রেরণ করেছি

এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, আমরা চেষ্টা করছি ওই সব এলাকায় ট্রাকসেলের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি করার, যেন শ্রমিকরা উপকৃত হন

এসময় শ্রমিকদের স্বল্পমূল্যে ও সহজে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার ব্যাপারেও কথা বলেন শ্রম সচিব

তিনি বলেন, আমরা এ ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা করছি। সরকারি হাসপাতালে এমনিতেই চিকিৎসার খরচ কম। তবে শ্রমঘন এলাকাগুলোতে সরকারি হাসপাতালগুলোতে আলাদা ডেস্ক করা যেতে পারে, অপরদিকে ওইসব এলাকায় যেসব বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক রয়েছে তাদের সঙ্গে সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) মাধ্যমে শ্রমিকদের স্বল্প খরচে চিকিৎসা সুবিধার ব্যবস্থা করা যেতে পারে

এর আগে, শ্রম সচিব রাজধানীর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনে (বিএফডিসি) শ্রম অধিকার ও পোশাক খাতে অস্থিরতা শীর্ষক এক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ


আরও খবর

কমেছে ডিম-পেঁয়াজ-আলুর দাম

শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪




ভ্যাপসা গরমে মরছে মুরগি

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ভ্যাপসা গরম ও বিদুৎবিভ্রাটে জনজীবন অতিষ্ট হওয়ার পাশাপাশি বিরূপ প্রভাব পড়েছে কৃষি ও পোল্ট্রি খামারে। এমন পরিস্থিতিতে গরমে মারা যাচ্ছে খামারের মুরগি। কমতে শুরু করেছে ডিমের উৎপাদন। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন খামারিরা। এদিকে গরম থেকে খামার রক্ষায় প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে খামারিদের বিভিন্নভাবে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

সিরাজগঞ্জ জেলা পল্ট্রি মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, জেলায় লেয়ার মুরগীর খামার ২ হাজার ২০০টি এবং সোনালী বয়লার মিলে প্রায় ৬ হাজার মুরগীর খামার রয়েছে। পোলট্রি খামারিদের মতে, তাপপ্রবাহের কারণে মুরগি মারা যাচ্ছে। কারণ প্রতিটি খামারের ঘরের চালা টিনের। আর রোদের তাপ টিনে বেশি লাগে। যে কারণে মুরগির গরমও লাগে বেশি। এই গরমে দিনে পাঁচ থেকে ছয়বার মুরগির শরীরে পানি ছিটিয়েও কাজ হচ্ছে না। গরমে মুরগি ছটফট করছে। স্ট্রোক করে মারা যাচ্ছে। মুরগিকে ঠিকমতো খাবার দেওয়া যাচ্ছে না। এতে কমতে শুরু করেছে ডিমের উৎপাদন।

সরেমজমিনে গত রবিবার সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার শিয়ালকোল এলাকায় দেখা গেছে, খামারে মুরগি পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কর্মচারীরা। কেউ মুরগির শরীরে পানি স্প্রে করছেন, কেউবা ডিম সংগ্রহ করছেন। খামারের ভেতর ঠান্ডা রাখতে চলছে বৈদ্যুতিক ফ্যান। কিন্তু তাতেও যেন কাজ হচ্ছে না। মুরগিগুলো হাঁসফাঁস করছে গরমে।

খামারের শ্রমিক সাইদুর জানান, গরম শুরুর পর থেকেই খামারে মুরগির ছটফটানি শুরু হয়েছে। ফ্যানের বাতাসেও ঘর ঠান্ডা হচ্ছে না। প্রতিদিন কয়েকবার করে মুরগির শরীরে পানি ছিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এরপরও মুরগি মারা যাচ্ছে। তাদের খামারে দুই হাজার মুরগি রয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই ৪-৫ টি মুরগি মারা যাচ্ছে।

কান্দাপাড়া গ্রামের লেয়ার মুরগির খামারের মালিক জাহিদুল ইসলাম বলেন, গরম শুরুর পর থেকে মুরগিকে ওষুধ ও স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। প্রাণিসম্পদ বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী খাবারও কম দেওয়া হচ্ছে। এতে ডিমের উৎপাদন কমে যাচ্ছে। গরমে স্ট্রোক করে মুরগি মারা যাচ্ছে।

জেলা পল্ট্রি মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জানান, তার নিজের খামারে ৩৬ হাজার মুরগী রয়েছে। গরমজনিত রোগ ও হিটষ্ট্রোকে শতকরা এক ভাগ মুরগী মারা যাচ্ছে। এ ছাড়া ডিমের উৎপাদন কমেছে শতকরা ৫ ভাগ। সব মিলে দৈনিক প্রায় অর্ধ লাখ টাকার ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। তীব্র গরম ও বিদুৎবিভ্রাটে এ খামার মালিকেরা দিশেহারা হয়ে পরেছে।

এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার এ কে এম আনোয়ারুল হক জানান, খামারের ঘরের টিনের চালে চটের বস্তা বিছিয়ে পানি ঢালা, মুরগির শরীরে পানি ছিটানো এবং মুরগিকে স্যালাইনসহ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার বেশি দিতে বলা হচ্ছে। অন্যদিকে দুপুরে অতিরিক্ত গরমের সময় খাবার না দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। প্রচণ্ড গরম থেকে খামার রক্ষায় প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে খামারিদের বিভিন্নভাবে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।


আরও খবর

কমেছে ডিম-পেঁয়াজ-আলুর দাম

শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪




সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির মধ্যে একটি। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস সাধারণত মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭:০০ টায় তাদের বুকিং সিস্টেম আপডেট করে। কারণ এয়ারলাইনস জানে যে বেশিরভাগ যাত্রী শুধুমাত্র সপ্তাহের দিনগুলোতে টিকিট বুক করার সময় পান। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের বেশিরভাগই সাধারণত শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম দেখেন।


২. আগে বুক করুন, তবে খুব বেশি আগে নয়


অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে, ভ্রমণের তারিখের কমপক্ষে ২১ দিন আগে টিকিট বুক করা উচিত। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস তাদের সিস্টেমগুলো এমনভাবে সেট করেছে যাতে যত বেশি সম্ভব টিকিট বিক্রি করতে পারে। তাই, সিস্টেমের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট কোটা থাকে সস্তা টিকিটের জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডনের ফ্লাইটের জন্য সিস্টেমে নির্ধারণ করা হয় যে প্রথম ২০ জন যাত্রী সবচেয়ে কম দাম পাবেন। পরবর্তী ২০০ জন মাঝারি দাম পাবেন, এবং বাকিরা সম্ভবত আরও বেশি মূল্য দিতে হতে পারে। সংক্ষেপে, এয়ারলাইন্সের সিস্টেম কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডন যাওয়ার সময় তারা যে মার্জিন চায় তার উপর ভিত্তি করে টিকিটের দাম নির্ধারণ করবে।


৩. উড়ার জন্য উপযুক্ত দিন


মঙ্গলবার বা বুধবার উড়ার জন্য টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস এই দুই দিনকে ‘কম ব্যস্ত দিন’ হিসেবে নির্ধারণ করে বুকিং সিস্টেমের জন্য। এয়ারপোর্টও সাধারণত এই দুই দিন অন্যান্য দিনের তুলনায় কম ব্যস্ত থাকে, বিশেষ করে শুক্রবার এবং রবিবার যখন বুকিং সিস্টেম এবং এয়ারপোর্ট অনেক ব্যস্ত হয়ে ওঠে।


৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য 'বেস্ট ডিল' খুঁজুন


বেশিরভাগ এয়ারলাইনস আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য প্রায় ১১ থেকে ১২ সপ্তাহ আগে 'বেস্ট ডিল' অফার করে। তাই, এই সময়ের মধ্যে নিয়মিত টিকিটের দাম পরীক্ষা করুন।


৫. ছোট এয়ারপোর্ট বেছে নিন


এই পদ্ধতি চেষ্টা করতে পারেন, যা হল প্রধান এয়ারপোর্টে না নেমে গন্তব্যের কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্টে নামা। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি লন্ডনে যেতে চান, অনেকেই সাধারণত হিথ্রোতে নামেন। পরের বার, হিথ্রোতে না নেমে, হিথ্রোর কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্ট যেমন ম্যানচেস্টারের এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। তারপর ম্যানচেস্টার থেকে আপনি ট্রেনে করে লন্ডনে যেতে পারেন। এই পদ্ধতি চেষ্টা করুন, এটি সস্তা হওয়া উচিত!


৬. 'কুকিজ' ক্লিয়ার করুন


অনেকে এটা জানেন না। যদি আপনি ৩০ দিনের মধ্যে এয়ারলাইনের ওয়েবসাইটে গিয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এবং পিসি থেকে কুকিজ ক্লিয়ার করুন। কারণ এই কুকিজের মাধ্যমে এয়ারলাইনের বুকিং সিস্টেম মনে করবে যে আপনি বারবার তাদের ওয়েবসাইট দেখেছেন। তাই, বুকিং সিস্টেম একই দাম দেখাবে এমনকি যদি আপনি বহুবার ওয়েবসাইটে যান। কখনও কখনও দাম বাড়তেও পারে! তাই, আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারের কুকিজ ক্লিয়ার করার অভ্যাস তৈরি করুন। আপনি যদি জানেন না কিভাবে তা মুছতে হয়, তাহলে গুগলকে জিজ্ঞাসা করুন!


৭. দাম তুলনা করুন


গুগল করতে এবং আপনি যে টিকিট কিনতে চান তার দাম অন্যান্য ওয়েবসাইটে তুলনা করতে অলস হবেন না। শুধু এক ওয়েবসাইটে ফোকাস করবেন না। আপনি অবাক হবেন, কারণ কখনও কখনও আপনি একই এয়ারলাইনের টিকিট আরও সস্তা পাবেন। এখানে কিছু সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে যা আমি প্রায়ই ভ্রমণের জন্য ব্যবহার করি। 


আরও খবর



২২ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ইলিশের নিরাপদ প্রজনন নিশ্চিত করতে আগামী ১৩ অক্টোবর থেকে ২২ দিন ইলিশ আহরণ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুত ও বিনিময় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন

তিনি জানান, ইলিশের প্রজনন ও উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ আহরণ বন্ধ থাকবে। নদীতে চর ড্রেজিং না হওয়া এবং দূষণের কারণে সাগর থেকে নদীতে মা ইলিশ ডিম ছাড়তে আসতে পারছে না। তাই ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে

এছাড়া, ভারতে ইলিশ রপ্তানির বিষয়েও কথা বলেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা। ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের। ভারতের বিশেষ অনুরোধে মন্ত্রণালয় এই অনুমতি দিয়েছে, আমরা না। আমাদের কমিটমেন্ট আগের মতোই আছে

রপ্তানি করলেই ইলিশের দাম বেড়ে যাবে না উল্লেখ করে মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, দাম বেড়ে যাবে, এটাও ঠিক না। অনেক ইলিশ আছে দেশে। গতবারও তারা কম ইলিশ নিয়েছে। রপ্তানির খবরে দাম বাড়লে ব্যবস্থা নেব


আরও খবর



আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থা গড়তে উদ্যোগ নেওয়া হবে

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

উন্নত দেশের মতো আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

রবিবার সকালে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সামাজিক সচেতনতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন

এ সময় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, যানজট বাংলাদেশের একটি অন্যতম সমস্যা। ফলে আমাদের মূল্যবান শ্রমঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের পর তিন দিন দেশে সরকার ছিল না, ছিল না ট্রাফিক পুলিশ। ঠিক সেই সময় সড়কের শৃঙ্খলা ফেরাতে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে আসে। কোন প্রশিক্ষণ না থাকা সত্ত্বেও তরুণ ছাত্র-যুবারা দিন-রাত সড়কের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় নিরলসভাবে কাজ করেন। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমরা ট্রাফিক পুলিশের শূন্যতা অনুভব করতে পারিনি। এমনকি দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক রাখার জন্য তরুণ ছাত্র-যুবরা দিন-রাত পরিশ্রম করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন

উপদেষ্টা আরো বলেন, দেশ পুনর্গঠনে তরুণদের দায়িত্ব নিতে হবে। আমরা তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে একটি আধুনিক সুন্দর দেশ গড়তে চাই। এজন্য ট্রাফিক আইন সম্পর্কে সকলকে সচেতন হতে হবে। ট্রাফিক আইন বিষয়ে সকলের মাঝে সামাজিক সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে হবে। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে ম্যানুয়াল পদ্ধতি থেকে আধুনিকায়নে উত্তরণ ঘটাতে হবে

এর আগে, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সামাজিক সচেতনতা বিষয়ক দুই দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন তিনি। এই কোর্সের আওতায় দুই দিনব্যাপী প্রতি ব্যাচে ৩০০ জন করে ৭টি ব্যাচে মোট ২,১০০ জন প্রশিক্ষণার্থীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মহিউদ্দীন আহমেদ, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. গাজী মো: সাইফুজ্জামান


আরও খবর