Logo
শিরোনাম

গরীবের মাতা শেখ হাসিনা আবারও যেন প্রধানমন্ত্রী হয়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

বাগেরহাট প্রতিবেদক :প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাধ জানাতে এসে তৃপ্তির হাসির দুনয়ন থেকে অশ্রু ছেড়ে দিয়ে সফল ভাতা ভোগী সুবিধাভোগী কুলসুম বেগম (৯০) বৃদ্ধা বললেন, তিনিতো মমতাময়ী মা সন্তানের ব্যথা তো সেই বোঝেন। আবারও যেন শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয় দোয়া করি আল্লাহর নিকট।

  বুধবার বিকেল ৫ টায় বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে সরকারি সিরাজ উদ্দিন মোমোরিয়াল কলেজ মাঠে উপজেলা পরিষদের আয়োজনে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী প্রকল্পের আওতায়  সুবিধাভোগী নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে এ কথাগুলো বললেন সফল সুবিধাভোগী অনেকেই নূরুজাহান বেগম (৮০), মর্জিনা বেগম (৭৫), আয়সা বেগম (৬৫), আব্দুল মান্নান শেখ (৭৫), সুলতান মুন্সী (৮০) ও ইসাহাক হাওলাদার (১০৩)। এরা প্রত্যকেই বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী সুবিধাভোগীর আওতায়। বৃদ্ধ বয়সে সংসারের নিজ নিজ সন্তানেরা অভাবের তাড়নায় পিতা মাতার খোঁজ খবর না নিলেও সরকারের  দেওয়া এ ভাতা পেয়ে  প্রাপ্ত সুবিধাভোগীরা খুশি। তারা মনের আনন্দে প্রধানমন্ত্রীর জন্য দু’ হাত তুলে দোয়া করে তার দীর্ঘায়ু কামনা করেন।  আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন। উপজেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক মোজামের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. মোশারেফ হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এমদাদুল হক, পৌরসভা মেয়র এসএম মনিরুল হক।

   অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন অর রশীদ, চেয়ারম্যান মো. আকরামুজ্জামান, মো. সাইদুর রহমান, মো. হুমায়ুন কবির মোল্লা ও কাউন্সিলর মো. শাহিন শেখ। মোরেলগঞ্জে প্রায় ৯০ হাজার পরিবার ৪১ প্রকারের সরকারি সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় নিয়মিত সুবিধা পাচ্ছেন। 


আরও খবর



ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

ঢাকাসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শনিবার (০২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেস বলছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫.৮। অন্যদিকে, মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) এর তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫.৫।

ইউএসজিএস বলছে, লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা থেকে ৮ কিলোমিটার পূর্বউত্তরপূর্বে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিসও একই তথ্য জানিয়েছে। তবে ভূমিকম্পে এখনও পর্যন্ত কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

এর আগে ২ অক্টোবর সন্ধ্যা ৬টা ৪৭ মিনিটে ঢাকায় মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারতের মেঘালয়ের রেসুবেলপাড়া থেকে তিন কিলোমিটার দূরে। বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও নেপাল, ভূটান এবং চীনেও অনুভূত হয়েছে এর কম্পন।

এছাড়া গত ১৭ সেপ্টেম্বর ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল চার দশমিক ২। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল টাঙ্গাইলে।

চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ১১টি হালকা ও মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছে দেশে। এতে জানমালের তেমন ক্ষতি না হলেও বড় ধরনের ভূমিকম্পের আভাস পাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




ঐতিহাসিক ১১ নং সেক্টরের ধানুয়া কামালপুর হানাদার মুক্ত দিবস আজ

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মাসুদ উল হাসান :

আজ ৪ ডিসেম্বর বকশীগঞ্জের ধানুয়া কামালপুর হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক এই দিনে পাকহানাদার মুক্ত হয় মহান মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের কামালপুর রণাঙ্গন। পাক হানাদার বাহিনি আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আত্মসর্মপণ করে। কামালপুর মুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে সূচিত হয় জামালপুর, ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল তথা ঢাকা মুক্ত হওয়ার পথ। 

জানা যায়,১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধের ১১ নং সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ স্থান বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর রণাঙ্গন। এই সেক্টরের সদর দপ্তর ছিল ভারতের মহেন্দ্রগঞ্জে । ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অধীনে থাকা ১১ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী কর্নেল আবু তাহের বীর উত্তম। মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় মিত্র বাহিনীর রাজধানী ঢাকা দখলের সহজ ও একমাত্র পথ ছিল এটি। কামালপুর দখল হলেই ঢাকা দখল সহজ হয়ে যাবে এ কারনে পাক হানাদার বাহিনি ধানুয়া কামালপুরে শক্তিশালী ঘাঁটি গড়ে তুলে ছিলো। পাকসেনাদের এই শক্তিশালী ঘাটির পতন ঘটানোর লক্ষ্যে কর্নেল আবু তাহেরের নেতৃতে ১২ জুন থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে হানাদার পাকসেনাদের দফায় দফায় সম্মুখ যুদ্ধ হয়। সব চেয়ে বড় সম্মুখ যুদ্ধ হয় ৩১ জুলাই রাতে। সম্মুখ যুদ্ধে ক্যাপ্টেন সালাহ উদ্দিনসহ ১৯৪ জন মুক্তিযুদ্ধা শহীদ ও শত্রু পক্ষের একজন মেজরসহ ৪শ ৯৭ জন নিহত হয়। এই যুদ্ধে পাকসেনাদের একটি মর্টার শেলের আঘাতে সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবু তাহের গুরুতর আহত হন এবং ১টি পা হারান। ৩ ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনি হানাদার বাহিনির কামালপুর বিওপিতে আঘাত হানে। মাত্রাতিরিক্ত আর্টিলারি গোলা বর্ষণ করেও তেমন কোন ক্ষতি করা সম্ভব হয়নি। এর পর বিমান হামলার মাধ্যমে পাকিস্থান সেনা বাহিনির বিওপি ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত হয়। শুরু হয় বিমান আক্রমণ। প্রতিটি মিশনের পর মেজর জেনারেল গিল পাক বিওপি কমান্ডার ক্যাপ্টেন আহসান কে আত্বসর্মপণ করার জন্য একটি করে চিঠি পাঠান। মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও ৪ ডিসেম্বর শত্রু সেনা বিওপিতে প্রথম চিঠি নিয়ে যান বীর মুক্তিযোদ্ধা বশীর আহমদ বীর প্রতীক। চিঠিতে লেখা ছিল তোমাদের চারদিকে যৌথবাহিনী ঘেরাও করে রেখেছে। বাচঁতে চাইলে আত্মসর্মপণ কর, তা না হলে মৃত্যু অবধারিত। এই চিঠি পেয়ে অগ্নিমূর্তি ধারন করে পাকসেনা কমান্ডার আহসান মালিক। বশিরের ফিরতে বিলম্ব হওয়ায় আরেকটি চিঠি দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা সঞ্জুকে পাঠানো হয় পাকসেনা ক্যাম্পে। চিঠির জবাব না পাওয়ায় শুরু হয় চুড়ান্ত বিমান হামলা। অবস্থা বেগতিক দেখে অস্ত্রসহ পাক বাহিনির কামালপুর ক্যাম্পের গ্যারিসন কমান্ডার আহসান মালিকসহ ১৬২ জনের একটি দল আনুষ্ঠানিকভাবে আত্বসমর্পন করতে বাধ্য হয়। হানাদার মুক্ত হয় কামালপুর রণাঙ্গণ। মুক্তিযোদ্ধারা প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন কামালপুর মাঠে। এরপর থেকেই ৪ ডিসেম্বর ধানুয়া কামালপুর মুক্ত দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে ছাত্রলীগের মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মো: হৃদয় হোসাইন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাভাবিপ্রবি) তে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, মাভাবিপ্রবি শাখার উদ্যোগে মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আজ ০৯ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) দুপুর ১ ঘটিকায়  মাভাবিপ্রবি শাখা ছাত্রলীগের হরতাল, অবরোধ, সন্ত্রাস ও সহিংসতার মাধ্যমে তারুণ্যের অগ্রযাত্রা রোধ, শিক্ষাজীবন বিঘ্নিত ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির অপচেষ্টার প্রতিবাদে এই মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মিছিলটি ৩য় একাডেমিক ভবন থেকে সন্তোষ বাজার প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মানিক শীল, সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ূন কবিরসহ  অনান্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। 

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মাভাবিপ্রবি শাখার সভাপতি মানিক শীল বলেন, "ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক, বোমা ফুটবেই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সেই খারাপ পরিস্থিতি থেকে শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে  ছাত্রসমাজকে  অস্ত্রের পরিবর্তে কলম তুলে দিয়ে সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরে পেয়েছি। আজকে যেখানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা গবেষণা উদ্ভাবন প্রযুক্তিতে এগিয়ে, দেশ যখন বিশ্বে উন্নয়নে রোল মডেল ঠিক তখনই বিএনপি জামাত শিবির হরতাল অবরোধ দিয়ে অগ্নি সন্ত্রাস সৃষ্টি করে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। আমরা ছাত্রলীগ সারা বাংলার ছাত্রসমাজকে সাথে নিয়ে তাদের কে দাত ভাঙ্গা জবাব দিতে রাজপথে প্রস্তুত রয়েছি ৷"

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মাভাবিপ্রবি শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ূন কবির বলেন,  " বাংলাদেশের জনগণ স্মার্ট রাজনীতিতে বিশ্বাস করে, তারা কোন প্রকার স্বাধীনতা বিরোধী রাজনীতির সাথে জড়াতে চায় না, বাংলার জনগণ বিএনপি জামায়াতের মতো জ্বালও পোড়াও রাজনীতিতে বিশ্বাসী কোন সন্ত্রাসী দলের উপর আস্থা রাখে না। এদেশের সাধারণ মানুষ বিএনপি জামায়াতয়ের দেয়া অবরোধ প্রত্যাখ্যান  করে স্বাভাবিক চলাচল অব্যাহত রেখেছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের লাখো নেতা কর্মী বরাবরের মতো সাধারণ মানুষের পাশে আছে এবং বিএনপি জামায়াতের সকল নৈরাজ্যকে রুখে দিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সবসময় সোচ্চার আছে, থাকবে।


আরও খবর

১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




ভোটের মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাড়ে ৭ লাখ সদস্য

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাড়ে সাত লাখ সদস্য মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন।

২০ নভেম্বর নির্বাচন ভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। এর আগে সম্ভাব্য বাজেট নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সঙ্গে ইসির বৈঠক হয়।

অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, যারা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবে সেই উপলক্ষে বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক হয়েছে। এখানে বাজেট কখনো চূড়ান্ত হয় না। একটা সম্ভব্য বাজেট নিয়ে আলোচনা হয়। প্রত্যেক জন ও প্রতিদিন হিসেবে তারা (আইনশৃঙ্খলা বাহিনী) একটা বাজেট দেয়। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত একটা হার আছে, সে অনুযায়ী কত সংখ্যক নিয়োগ হবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা কিছু অগ্রিম বরাদ্দ চেয়েছে। বরাদ্দ প্রাপ্তির সাপেক্ষে আমরা কতটুকু দিতে পারব, সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে মাঠে আনসার ৫ লাখ ১৬ হাজার, পুলিশ ও র‌্যাব এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ জন, কোস্টগার্ড দুই হাজার ৩৫৫ জন, বিজিবি ৪৬ হাজার ৮৭৬ জন থাকবেন।

অতিরিক্ত ইসি সচিব বলেন, র‌্যাংক অনুযায়ী একজন পুলিশের সর্বনিম্ন ভাতা ৫৩৬ টাকা, সর্বোচ্চ ১২০০ টাকা। র‌্যাবও একই পরিমাণ পাবে। বিজিবি সর্বনিম্ন ৪০০ টাকা, সর্বোচ্চ ১২২৫ টাকা ভাতা পাবে। কোস্টগার্ড সর্বনিম্ন ৬৩৭ টাকা, সর্বোচ্চ ১৮০০ টাকা, আনসার সর্বনিম্ন এক হাজার, সর্বোচ্চ এক হাজার ৫০ টাকা ভাতা পাবে।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, গণতন্ত্র ত্রুটিমুক্ত করতে কাজ করছে আওয়ামী লীগ। যারা নির্বাচন বানচাল করতে হরতাল-অবরোধ করছে তারা গণতান্ত্রিক শক্তি নয়। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্রের জন্যই আজীবন সাধনা করেছেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। আমরা তার প্রদর্শিত পথ ধরে আমাদের গণতন্ত্রের সংগ্রাম এগিয়ে নিয়ে যাব। গণতন্ত্রকে ত্রুটিমুক্ত করে পারফেক্ট ডেমোক্রেসি প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলসভাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের লড়াই চালিয়ে যাব। আজকের দিনে এটাই আমাদের অঙ্গীকার।

এসময় তিনি বলেন, যারা নির্বাচন বানচাল করতে হরতাল-অবরোধ করছে তারা গণতান্ত্রিক শক্তি নয়।

এসময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর মানবাধিকার দিবস। এই মানবাধিকার দিবসে আমরা বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে একটি বড় সমাবেশ করব, এরকম একটা কর্মসূচি আমাদের ছিল। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করেছিলাম। সে আবেদন তারা গ্রহণ করেননি। বাইরে সমাবেশের নামের শোডাউন হবে সে আশঙ্কা করছে। যে কারণে দশ তারিখে আমাদের মানবাধিকার দিবসের আনুষ্ঠানিকতা ভেতরেই পালন করব। বাইরে যে সমাবেশ করার কথা, করলে ভালো হতো কিন্তু নির্বাচনী বিধির বাইরে আমরা যেতে চাই না।

সকালে সুপ্রিম কোর্ট সংলগ্ন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে আওয়ামী লীগ।

দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, কৃষি ও শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ-দপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ সোহরাওয়ার্দীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান।

 

 


আরও খবর