Logo
শিরোনাম

গরমে যে খাবার আপনাকে শান্তি দেবে

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ মার্চ ২০২৫ |

Image

প্রচণ্ড গরমে নাকাল হচ্ছেন দেশের মানুষ। দিনের বেলা রোদের তীব্রতা তো রয়েছেই, গরম কমছে না রাতেও। এই তীব্র গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। যেমন পর্যাপ্ত পানি ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, প্রয়োজন ছাড়া রোদে বাইরে বের না হওয়া ইত্যাদি মেনে চলতে হবে।

গরমে খাবারের প্রতি বিশেষ নজর রাখা জরুরি। এই গরমে এমন খাবার খেতে হবে যা আপনাকে আরাম দেবে। ভারতীয় সেলিব্রেটি পুষ্টিবিদ রুজুতা দিবাকর। তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতেও যথেষ্ট অ্যাক্টিভ। সেখানেই বিভিন্ন পোস্টে তিনি বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সম্প্রতি তিনি তার ইনস্টাগ্রাম একাউন্টে প্রকাশ করেছেন গরমে প্রশান্তিদায়ক খাবারের তালিকা। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

দই ভাত

গরমে খুব উপকারী একটি খাবার হতে পারে দই ভাত। যারা হজমের বিভিন্ন সমস্যা বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা এই গরমে খেতে পারেন দই ভাত। ভাতের সঙ্গে দই মিশিয়ে খেলে দারুণ উপকার পাবেন। কারণ গরমে পেটের যেকোনো সমস্যা দারুণ কার্যকরী এই খাবার। হজমশক্তি বাড়াতে ঘরে পাতা দই দিয়ে ভাত খান। এতে রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

গুলকন্দ খান

গোলাপ ফুলের পাপড়ি দিয়ে তৈরি গুলকন্দ হতে পারে গরমের জন্য একটি আরামদায়ক খাবার। পুষ্টিবিদ রুজুতা দিবাকর জানান, ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস দুধের সঙ্গে গুলকন্দ মিশিয়ে পান করুন। এতে গরমেও শরীর সতেজ থাকবে, সেইসঙ্গে ঘুমও হবে ভালো।

আম

গরমের অন্যতম সুস্বাদু ফল হলো আম। এই আম খেলে নানা পুষ্টি তো মিলবেই, সেইসঙ্গে গরমে মিলবে প্রশান্তি। ডায়াবেটিস রোগীরাও উপকার পাবেন আম খেলে। আমে থাকে ভিটামিন বি। যা এনার্জি বাড়িয়ে তুলতে কাজ করে। তীব্র গরমে এই সুস্বাদু ফল খেলে তা আপনাকে ভেতর থেকে সতেজ থাকতে কাজ করবে।

কোকুম শরবত

খাবারের আগে বা নাস্তা হিসাবে কোকুম শরবত খান। এক গ্লাস কোকুম শরবত পান করলে তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে। এই শরবত শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে কাজ করবে।


আরও খবর

শীতের সবজি রান্নার রেসিপি

মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪




নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত-১, আহত-৬

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় পৃথক স্থানে সড়ক দূর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ও সিএনজি চালিত অটো-বাইক চালক ও মোটরসাইকেল আরোহী ৬ জন আহত হয়েছেন। মাত্র ১৪ ঘন্টার ব্যবধানে পৃথক ৩টি স্থানে দূর্ঘটনাগুলো ঘটে। বুধবার ২৬ ফেব্রুয়ারী সকালে নওগাঁর ধামুরহাট উপজেলার বিহারিনগর মোড়ে পিকনিকের যাত্রীবাহী বাসের চাপায় কামাল হোসেন (৪০) নামে মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু হয়। 

প্রত্যক্ষদর্শী সুত্র জানাগেছে, সকাল সারে ৭টারদিকে ধামুরহাট উপজেলা পরিষদ মার্কেটের ফটোস্ট্যাট দোকান ব্যবসায়ী কামাল হোসেন নিজেই একটি মোটরসাইকেল চালিয়ে নওগাঁ যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে ধামইরহাট টু পত্নীতলা সড়কের বিহারীনগর মোড় নামক এলাকায় পৌছালে এসময় জয়পুরহাট অভিমুখি পিকনিকের যাত্রীবাহী একটি বাস মোটরসাইকেলকে চাপাদিলে দূর্ঘটনাস্থলেই কামাল হোসেনের মৃত্যু হয়।

নিহত কামাল হোসেন ধামইরহাট উপজেলার উত্তর চকযদু গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াদ আলীর ছেলে বলে প্রাথমিকভাবে পরিচয় পাওয়া যায়। মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করে ধামইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ রাইসুল ইসলাম বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে এবং মৃতদেহ পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে। অপরদিকে বুধবার সকাল সারে ১০ টারদিকে নওগাঁ টু রাজশাহী মহাসড়কের চৌমাশিয়া বাজার এলাকায় বিপরীত মুখি প্রাইভেটকার ও অটো-বাইক মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানিয়রা জানান,  প্রাইভেটকার ও অটো-বাইক মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় অটো-বাইক চালক সহ ৩ জন আহত হোন। আহতদের মধ্যে  অটো-বাইক চালকের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে তবে আহতদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেন নি স্থানিয়রা। এরপূর্বে মঙ্গলবার সন্ধার পর নওগাঁ টু রাজশাহী মহাসড়কের চেয়ারম্যানের মোড় নামক এলাকায় অটো-বাইক ও মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় মোট ৩ জন আহত হোন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শিরা।


আরও খবর



হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে ছোলার আমদানি

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫ |

Image

রমজান উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে ছোলা আমদানি। যার প্রভাবে বাজারে কমতে শুরু করেছে ছোলার দাম। গত এক সপ্তাহ আগেও বাজারে ছোলা বুটের কেজি ছিলো ১২৫ টাকা কেজি, বর্তমান দাম কমে তা বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে। পাশাপাশি অন্যান্য ডাল, মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে মোটাটা ১০০ টাকা ও দেশিটা বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা কেজি। বুটের ডাল ১২০, খেঁসারির ডাল ১০৫, মাসকলাই ১৮০ ও মুগ ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা কেজি দরে।

দাম কমে যাওয়ায় খুশি সাধারণ ক্রেতারা। সোমবার (৩ মার্চ) দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।

হিলি বাজারে ছোলা কিনতে আসা জাকিরুল ইসলাম বলেন, রমজান মাসে ছোলার প্রয়োজন বেশি হয়। বিশেষ করে ইফতারের জন্য ছোলার প্রয়োজনীয় অপরিসীম। তাই বাজারে ছোলা কিনতে আসছি। তবে দাম আগের চেয়ে কম। এর আগে ১২০ টাকা কেজি কিনেছিলাম এখন ১০০ টাকা কেজি কিনলাম।

হিলি বাজারে ছোলা বুট ব্যবসায়ী নুরুজ্জামান হোসেন বলেন, বর্তমান ভারত থেকে হিলি স্থলবন্দরে পর্যাপ্ত ছোলা আমদানি হচ্ছে। পাশাপাশি অন্যান্য দেশ থেকেও ছোলা আমদানি করছেন সরকার। মূলত রমজান মাসে এসব পণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখার জন্যই আমদানি করা হচ্ছে। আমরা ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি হিসেবে ছোলা বুট খুচরা বিক্রি করছি। আগের থেকে ক্রেতাও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী বলেন, পবিত্র মাহেরমজানে বাজারে ছোলা বুটের দাম কম এবং স্বাভাবিক রাখতে ভারত থেকে পর্যাপ্ত ছোলা আমদানি করা হচ্ছে। কয়েক মাস আগেও এই বন্দরে দিনে এক থেকে দুই ট্রাক ছোলা আমদানি হতো। বর্তমান রমজানকে ঘিরে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ ট্রাক ছোলা বুট আমদানি হচ্ছে। যার কারণে খুচরা বাজারে কমে গেছে ছোলার দাম।

হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল ইসলাম বলেন, বেশ কিছুদিন থেকে এই বন্দরে ছোলা আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। শুল্কমুক্ত ভাবে পণ্যটি আমদানি হচ্ছে। যেহেতু রমজান মাস চলে এসেছে, সেহেতু আমরা কাস্টমসের সকল কার্যক্রম দ্রুততার সাথে সম্পূর্ণ করে পণ্যটি ছাড়করণ করা হচ্ছে। এতে করে ব্যবসায়ীরা দেশের বাজারে নিত্যপণ্যগুলো সরবরাহ করতে পারছেন।


আরও খবর

ফল আমদানিতে কমল শুল্ক-কর

মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫




চার দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

শূন্য পদে নিয়োগ ও নতুন পদ সৃষ্টিসহ বিভিন্ন দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ঝালকাঠিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা বিডিএমএ, বেকার ডিপ্লোমা চিকিৎসক ও সম্মিলিত ম্যাটসের শিক্ষার্থীরা।

বুধবার সকালে ঝালকাঠি প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বিডিএমএ এর ঝালকাঠি জেলা শাখার সভাপতি প্রবীর রঞ্জন হালদার। 

এসময় সংগঠনে জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মানিক হালদার এবং

শিবব সংকর সহ অন্যন্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, গত ১৪ বছর ধরে নিয়োগ বন্ধ রয়েছে তাই অনতিবিলম্বে শূন্য পদে নিয়োগ এবং কমিউনিটি ক্লিনিকসহ সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে নতুন পদ সৃষ্টি করা। প্রতিষ্ঠান ও কোর্সের নাম পরিবর্তন করে অসংগতিপূর্ণ কোর্স কারিকুলাম সংশোধন করে ইন্টার্নশিপে লগবুক চালু করা। বিএমএন্ডডিস স্বীকৃত ক্লিনিক্যাল বিষয়ে উচ্চশিক্ষার অধিকার প্রদান করা। প্রস্তাবিত এলাইড হেলথ প্রফেশনাল বোর্ড খসড়া আইনের নাম পরিবর্তন করে "মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড অব বাংলাদেশ' নামকরণ সহ প্রস্তাবিত ধারায় সংশোধনীসহ বাস্তবায়ন করার দাবি জাননো হয়।

কিছু কুচক্রী মহল বর্তমানের তাদের চলমান যৌক্তিক ৪ দফা আন্দোলন নিয়ে স্বৈরশাসকের দালাল গ্রেজুয়েট চিকিৎসকের উসকানিতে বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী, ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সংগঠন তাদের নিয়ে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও বিবৃতিতে বিভিন্ন মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার প্রচারণা করছে। এতে ডিএমএফ ডিগ্রিধারী উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারদের অর্জিত সুনাম নষ্ট হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে এসব অপপ্রচার বন্ধের দাবি জানানো হয়। 


আরও খবর



শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখীর সঙ্গে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫ |

Image

ফাল্গুনের শেষ দিকে এসে বেড়েছে ভ্যাপসা গরমের অনুভূতি, এবং তাপমাত্রার পারদও ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে আবহাওয়া অধিদফতর চলতি মার্চ থেকে মে পর্যন্ত দেশের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে, যেখানে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি তীব্র কালবৈশাখী ঝড়, শিলাবৃষ্টি এবং তাপপ্রবাহের মতো বিপজ্জনক আবহাওয়া পরিস্থিতির আশঙ্কা রয়েছে।

পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী তিন মাসে অন্তত ৮ দিন বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টি হতে পারে এবং ২ থেকে ৩ দিন তীব্র কালবৈশাখী ঝড়ও দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্চ থেকে মে মাসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টি হওয়া সাধারণ ঘটনা হবে, তবে এগুলোর তীব্রতা এবং ঘণত্ব কখনও বেশি হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদফতরের মতে, এই সময়ের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে ২ থেকে ৩টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি নিম্নচাপে এবং পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এটি বিপদের আশঙ্কা সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষত উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য। ঘূর্ণিঝড়টি যদি বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানে, তবে তীব্র ঝড়, বৃষ্টি এবং জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা রয়েছে।

তবে সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো, এই তিন মাসে দেশের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, মার্চ থেকে মে পর্যন্ত ৪ থেকে ৭টি তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এই তাপপ্রবাহগুলোর তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে, যা মৃদু তাপপ্রবাহ হিসেবে গণ্য হয়। তবে, কয়েকটি অঞ্চলে তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যা মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে পরিচিত।

এছাড়া, কালবৈশাখী ঝড়ের সাথে আসা ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বাতাসের গতিবেগও ভয়াবহ হতে পারে, যা স্থানীয়ভাবে বৃক্ষপতন এবং তীব্র বৃষ্টির সৃষ্টি করতে পারে। এসব আবহাওয়ার কারণে কৃষি, সাধারণ জীবনযাত্রা এবং পরিবহন ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।


আরও খবর

ঈদ ঘিরে সক্রিয় জাল নোট চক্র

সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫




ইসি থেকে এনআইডি সেবা যাচ্ছে নতুন কমিশনে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫ |

Image

জানা গেছে, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। উপদেষ্টা পরিষদ বৈঠকের আলোচনা অনুযায়ী মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে।


উপদেষ্টা পরিষদের নির্দেশনার পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
সিভিল রেজিস্ট্রেশন (কমিশন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া পর্যালোচনার লক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির সভা করে।


উপদেষ্টা পরিষদের নির্দেশনায় বলা হয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া প্রণয়ন সময়োপযোগী। তবে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের আওতাধীন না রেখে সম্পূর্ণ স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালনা করা সমীচীন। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের জন্মনিবন্ধন সনদ, জন্মনিবন্ধন সনদের ভিত্তিতে এনআইডি এবং এনআইডির ভিত্তিতে পাসপোর্ট প্রাপ্তির প্রক্রিয়ায় অনাবশ্যক জটিলতা এবং জনদুর্ভোগ পরিহার করা আবশ্যক। এই উদ্দেশ্যে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রস্তাবিত অধ্যাদেশ পরিমার্জন করে উপদেষ্টা পরিষদ বৈঠকে উপস্থাপন করতে পারে।

 

এদিকে, এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনো কিছুই জানে না নির্বাচন কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণমাধ্যমকে কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমদ জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না।


তিনি জানান, এনআইডির কাঠামোগত অবস্থান শক্ত কিংবা এর ব্যাপ্তি কীভাবে বাড়ানো যায় তা নিয়ে কেবিনেট ডিভিশন একটা উদ্যোগ নিয়েছে। সেই কেবিনেট ডিভিশনে এ নিয়ে আলোচনা চলছে। এর বাইরে নির্বাচন কমিশনের কিছু জানা নেই।


আরও খবর

ঈদ ঘিরে সক্রিয় জাল নোট চক্র

সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫