Logo
শিরোনাম

হু'র আঞ্চলিক পরিচালক হলেন সায়মা ওয়াজেদ

প্রকাশিত:বুধবার ০১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে ৮-২ ভোটের ব্যবধানে এ পদে নির্বাচিত হয়েছেন।

১ নভেম্বর নয়াদিল্লিতে নতুন আঞ্চলিক পরিচালক পদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সায়মা ওয়াজেদ পেয়েছেন ৮টি দেশের সমর্থন। অন্যদিকে নেপালের প্রার্থী পেয়েছেন ২টি দেশের সমর্থন। এ অঞ্চলে সংস্থাটির সদস্য ১১টি দেশ। এরমধ্যে মিয়ানমার এবার ভোট দিতে পারেনি। এর ফলে আগামী ৫ বছরের জন্য দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।

অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা এর আগেও জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় অটিজম বিশেষজ্ঞ এবং পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

আঞ্চলিক প্রধান হিসেবে এখন দায়িত্ব পালন করছেন ভারতের পুণম ক্ষেত্রপাল। সায়মা ওয়াজেদ পুতুল দায়িত্ব গ্রহণ করলে তিনিই হবেন এ পদে প্রথম বাংলাদেশি।

এর আগে সরকার সায়মা ওয়াজেদকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক প্রধান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মনোনয়ন দেয়। প্রতিবেশী ভারত বাংলাদেশের প্রার্থীকে সমর্থন দেয়।


আরও খবর

এমপক্স: পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের ?

শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




নোবিপ্রবিতে পিএইচডি প্রোগ্রামের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

মোঃ সিনান তালুকদার - নোবিপ্রবি প্রতিনিধি,


নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎস্য ও সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগে আনুষ্ঠানিকভাবে পিএইচডির যাত্রা শুরু হয়েছে। 


দুইজন শিক্ষার্থী মো: মাহমুদুল হাসান ও মো: মাহবুবুল আলম শাওন-এর পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার মধ্য দিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মত পিএইচডি প্রোগ্রামের সূচনা হয়।


পিএইচডি প্রোগ্রামে অন্তর্ভুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদ্বয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমানে দায়িত্বপ্রাপ্ত  প্রশাসনিক ও আর্থিক প্রধান অধ্যাপক ড: মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন।এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড: আবদুল্লাহ আল মামুন ও  অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।  


তিনি শিক্ষার্থী ও বিভাগীয় শিক্ষকদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান এবং শিক্ষার্থীদের সার্বিক সফলতা কামনা করেন। 


উল্লেখ্য, DANIDA (Danish International Development Agency) এর অর্থায়নে "Climate-resilient aquatic food systems for healthy lives of young women and girls in Bangladesh (AQUAFOOD)" প্রকল্পের আওতায় দুজন শিক্ষার্থীই পূর্ণ শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত হবেন।


পিএইচডি প্রোগ্রামের বিষয়ে উক্ত বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমি অত্যন্ত আনন্দিত ফিশারিজ এন্ড মেরিন সাইন্স বিভাগ পিএইচডি প্রোগ্রাম শুরু করল। পিএইচডি গবেষণার মাধ্যমে নোবিপ্রবি উচ্চ শিক্ষা এবং গবেষণায় অনন্য অবদান রাখবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।

আরও খবর



পুনরায় বন্যার্তদের পাশে ফারাজ করিম চৌধুরী

প্রকাশিত:শনিবার ২৪ আগস্ট 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
পুনরায় বন্যার্তদের পাশে ফারাজ করিম চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক 

টানা বর্ষণে ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ফেনী, কুমিল্লা, খাগড়াছড়ি, ফটিকছড়ি, আখাউড়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন চট্টগ্রামের ফারাজ করিম চৌধুরী।


গতকাল রাত থেকে তার নিজস্ব ফেসবুক পেইজে এ প্রসঙ্গে কয়েকটি স্ট্যাটাসের মাধ্যমে বন্যা পরিস্থিতিতে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কথা জানান তিনি৷ 

এতে তিনি বলেন, "ফেনী, কুমিল্লা সহ সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা হলেও আলহামদুলিল্লাহ আমাদের ছাত্র সমাজ, জনগণ, সেনাবাহিনী ও সরকারের পক্ষ হতে উদ্ধার কাজ চলমান আছে। সে সব এলাকায় খাদ্য সামগ্রী পাঠানোর কাজ আমরা শুরু করেছি আলহামদুলিল্লাহ্। 

খাগড়াছড়ির পানছড়ি, দীঘিনালায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় জরুরী কিছু খাদ্য সামগ্রী পাঠানোর জন্য কাজ করছি। তা ছাড়া চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে অবস্থার অবনতি হওয়ার খবর পেয়েছি এবং সেখানে কাজ করার চেষ্টা করছি। 

ফারাজ করিম আরও বলেন, আমার সকল ভুল ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন এবং আমি যেন মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি এই দোয়া করবেন।"

শুক্রবার সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম থেকে ফারাজ করিম চৌধুরীর একটি স্বেচ্ছাসেবী টিম খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। তাঁরা বিকাল ৪ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত এসব উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী পৌছে দেয়। 
এসব ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে শুকনো খাবার, পানি ও জরুরী চিকিৎসা সামগ্রী। 

এ প্রসঙ্গে ফারাজ করিম চৌধুরী জানান "অবশেষে পানছড়িতে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছি। দীর্ঘ সাড়ে ৬ঘন্টা পর পানছড়ির লোগাং বাজার, মধুমঙ্গল, মগপাড়ায় ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে আমাদের টিম। এলাকাগুলোতে তীব্র নেটওয়ার্ক সংকটের কারণে আমাদের টিমের সাথে যোগাযোগ করা যায়নি। অবশেষে রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। বর্তমানে তাঁরা খাগড়াছড়ি সদরের দিকে ত্রাণ নিয়ে রওনা হয়েছে।"

প্রঙ্গগত, গত এক সপ্তাহের টানা বৃষ্টিতে নোয়াখালী জেলা শহরে জলাবদ্ধতা বন্যার আকার ধারণ করেছে। ডুবে গেছে শহরের প্রায় সবকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, বাসাবাড়িতেও ঢুকছে পানি। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। ব্যাহত হচ্ছে জনজীবন।

আরও খবর



এইচএসসি পরীক্ষা: সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমেই হবে স্থগিত বিষয়ের ফল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image


 বিশেষ প্রতিনিধিঃ

স্থগিত এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাগুলোর ফল ‘সাবজেক্ট ম্যাপিং’-এর মাধ্যমেই হতে পারে বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। গতকাল বুধবার এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার ফল প্রস্তুতের বিষয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে বৈঠকে বসেন বিভিন্ন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও সিস্টেম অ্যানালিস্টরা। যেসব পরীক্ষা হয়নি সেগুলো সাবজেক্ট ম্যাপিং করে ফল প্রস্তুত করার পক্ষে মত দেন তাঁরা।

সূত্র জানায়, এই সাবজেক্ট ম্যাপিং শুধু এসএসসি বা সমমানের বিষয়গুলো থেকে করা হতে পারে।

আবার অষ্টম শ্রেণির জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা থেকেও কিছু অংশ নেওয়া হতে পারে। অর্থাৎ যে পরীক্ষা বাকি আছে সে বিষয়ের সমমানের বিষয়ে এসএসসি ও জেএসসিতে কত নম্বর পেয়েছিল, সেখান থেকে গড় করে এইচএসসির ওই বিষয়ের নম্বর দেওয়া হবে। তবে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের ক্ষেত্রে এসএসসিকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে এইচএসসি ও সমমানের স্থগিত পরীক্ষাগুলো বাতিল করেছে আন্ত শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি।

এই পরীক্ষাগুলো আর না হওয়ায় কিভাবে ফল তৈরি ও প্রকাশ করা হবে, তা নিয়ে জানতে উদগ্রীব পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন আন্ত শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার। তিনি বলেন, ‘যে পরীক্ষাগুলো হয়েছে, সেগুলোর নম্বর তো আমাদের হাতে আছে। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর জন্য সাবজেক্ট ম্যাপিং করা যেতে পারে।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও সিস্টেম অ্যানালিস্টদের প্রস্তাবনা আমরা মন্ত্রণালয়ে পাঠাব। তাদের অনুমোদন পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’

ব্যাবহারিক পরীক্ষার নম্বর কিভাবে যুক্ত হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যে বিষয়ের পরীক্ষাগুলো হয়েছে কিন্তু ব্যাবহারিক পরীক্ষা হয়নি, ওই বিষয়গুলোর ব্যাবহারিকের নম্বরও সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে হতে পারে। আসলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও সিস্টেম অ্যানালিস্টদের প্রস্তাবনা বা তাতে অনুমোদন পাওয়ার আগে এ বিষয়ে চূড়ান্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না।

সভায় অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা জানান, কিভাবে সাবজেক্ট ম্যাপিং হবে, সেই বিষয়ে বিভিন্নজন বিভিন্ন মত দিয়েছেন।

কেউ এসএসসির ফল দেখে ম্যাপিং করতে বলেছেন। আবার কেউ জেএসসি ও পিইসি পরীক্ষার ফলও পর্যালোচনার বিষয়টি তুলেছেন। বিষয়টি নিয়ে আরো বৈঠক করে একটি চূড়ান্ত প্রস্তাব প্রস্তুত করে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বৈঠকে।

একাধিক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জানান, ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফল সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছিল। ২০২১ সালেও তিনটি বিষয়ের পরীক্ষা নিয়ে অন্য বিষয়গুলোর ফল সাবজেক্ট ম্যাপিং করে দেওয়া হয়েছিল। ফলে সে অভিজ্ঞতার আলোকেই প্রস্তাবনা তৈরি করা হবে।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে পরীক্ষার্থী ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। প্রথম দফায় প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী আট দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর আরো তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার। তবে বন্যার কারণে সিলেট বোর্ড, মাদরাসা বোর্ড ও কারিগরি বোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত হওয়ায় তাদের মাত্র চার দিনের পরীক্ষা হয়েছে। সর্বশেষ আগামী ১১ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন সূচিতে স্থগিত পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বাকি পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়


আরও খবর



তেতুলিয়া নদীতে ভেসে এসেছে পরিচয়হীন মৃতদেহ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

নিজস্ব সংবাদদাতা, রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)

তেতুলিয়া নদীতে ভেসে এসেছে অর্ধগলিত একটি মৃতদেহ। বৃহস্পতিবার রাতে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নের দারভাঙা গ্রাম থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে মৃতদেহটির কোন পরিচয় এখনও মেলেনি। 


স্থানীয় ইউপি সদস্য শুকুর মিয়া জানান, ওই ইউনিয়নের দারভাঙা গ্রাম সংলগ্ন তেতুলিয়া নদীর পাড়ে ওইদিন একটি অর্ধগলিত একটি মৃতদেহ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানালে তারা ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করেন। 


এ ব্যাপারে উপজেলার চরমোন্তাজ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. নাজমুল হাসান বলেন, ‘ধারণা করছি ১৫-২০ দিন আগের লাশ এটি। পচে-গলে গেছে। কিছুদিন আগে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার নুরাবাদ এলাকার জেলে ট্রলার ডুবিতে নিখোঁজদের কেউ হবে হয়তো। নিখোঁজ জেলে পরিবারের লোকদের খবর দেওয়া হয়েছে। তারা শনাক্ত করতে পারলে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লাশ হস্তান্তর করা হবে।’   


আরও খবর



বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনঃ গণত্রাণ কর্মসূচি ২০২৪

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

১) গত ২২/০৮/২০২৪ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর টিএসসি, ডাকসু এবং সেন্ট্রাল ফিল্ডে গণত্রাণ কার্যক্রম চলমান। প্রথমিকভাবে সংগ্রহীত অর্থ, রসদ দিয়ে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়। পরবর্তীতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় শুকনো খাবার এর বদলে ভারি খাবারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় তার পরিপেক্ষিতে আমরা ২৮/০৮/২০২৪ তারিখ থেকে গণরান্না কর্মসূচি শুরু করি যার মাধ্যমে আমরা আশ্রয়কেন্দ্র এবং দুর্গম অঞ্চলে চাল-ডালের প্যাকেজ পাঠাই। আমাদের এই বৃহৎ কর্মযজ্ঞে প্রতিদিন প্রায় ১০০০/১২০০ এর অধিক স্বেচ্ছাসেবী দিন রাত ক্লান্ত পরিশ্রম করে। 


২) গত ২২/০৮/২০২৪ থেকে ০৪/০৯/২০২৪ পর্যন্ত প্রায় ১৯১ টি ট্রাক বন্যা কবলিত অঞ্চল গুলতে পাঠানো হয়। আমরা বেসরকারি এবং বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার এর মাধ্যমেও দুর্গম অঞ্চলগুলতে ত্রাণ সহয়তা পাঠিয়েছি। 


৩) গত ২২/০৮/২০২৪ থেকে ০৪/০৯/২০২৪ পর্যন্ত নগদ অর্থ, মোবাইল ব্যাংকিং এবং ব্যাংকিং মাদ্ধমে আমাদের মোট সংগ্রহঃ ১১,১০,১৩,৫৬৯ টাকা। 


৪) গত ২২/০৮/২০২৪ থেকে ০৪/০৯/২০২৪ পর্যন্ত গণত্রাণ এবং গণরান্না কর্মসূচি বাবদ আমাদের খরচঃ 


চিনি: ২৫,৭২,৮০০ টাকা

চিরা: ১৬,৮৭,৪০০ টাকা

পানি: ১,৭৬,০০০ টাকা

কয়েল: ৫,৮৫,০০০ টাকা

কাটার: ১,৬২০ টাকা

ডাল: ১,৩০,০০০ টাকা

ড্রাই কেক: ২৪,৭২০ টাকা

ফিটকিরি এবং অন্যান্য: ১,০১,২৩০ টাকা

গণ রান্না প্রথম ব্যাচঃ ৭,৫৮,৪২০ টাকা

সাবান, শ্যাম্পু, শিশুর খাদ্য এবং অন্যান্যঃ  ৯,৪০,৬৫৫ টাকা

ব্যাগ:  ৮০,৮৬০ টাকা

বোস্তা, ক্যারারেট এবং মোমবাতি: ২,৮৩,৪৮০ টাকা

নগদ সহায়তা: ৮,৯৬,০০০ টাকা

চাল: ১,৩০,৫০০ টাকা

খাবার: ১২,১৩,০৩০ টাকা

গুর: ১০,৪৯,৯২৮ টাকা

মুড়ি: ১৪,১১,৫০৪ টাকা

তেল: ৮৭,০০০ টাকা

পেঁয়াজ: ৫০,৬০২ টাকা

প্যাকেট বিস্কুট: ৩,৩৮,৮০০  টাকা

পলি: ২,৪৪,২৫৫ টাকা

বস্তা, দড়ি এবং স্টাশনারিঃ ৩,০৪,৭৮৪ টাকা

শুতলি ও স্টাশনারিঃ ৯,৭৫১ টাকা

খেজুর: ৩৯,২৯,৩১০ টাকা

শ্রমিক এবং স্টাশনারিঃ ৪৪,০০০ টাকা

টর্চ এবং লাইটার ১,১২,০০০ টাকা

মেডিকেল ক্যাম্প: ১,৫০,০০০ টাকা

স্টাশনারিঃ ৬৪,৭৭০ টাকা

পরিবহন এবং শ্রম: ৭৭,৬০০ টাকা

হাতুড়ি, হ্যান্ড মাইক, আইডি কার্ড: ৩৯,৬২০ টাকা

মোট খরচঃ ১,৭৫,১২,৭৯৪ টাকা

আমাদের ফান্ডে বর্তমানে রয়েছেঃ ৯,৩৫,০০,৭৭৫ টাকা। 

৪) এই টাকা আমাদের সমন্বয়ক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর একজন সম্মানিত শিক্ষকের দ্বারা পরিচালিত জনতা এবং সোনালি ব্যাংকের একাউন্টে জমা রয়েছে । আমাদের এই অর্থ আমরা আগামিতে বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসনে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছি। এই অর্থ কিভাবে এবং কাদের মাধ্যমে বাবহারিত হলে সর্বচ্চ মানুষের উপকার হবে সেই বিষয়য়ে স্থানীয় এবং বাংলাদেশের ছাত্র-জনাতার পরামর্শ আহ্বান করছি। তাদের মতামতের ভিত্তিতেই এই অর্থগুলো ব্যবহার করা হবে।


আরও খবর

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪