Logo
শিরোনাম

জানা গেল তাহসানের ‘আলো’ গান কাকে নিয়ে লেখা!

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

তুমি আর তো কারো নও শুধু আমার, যত দূরে সরে যাও রবে আমার, স্তব্ধ সময়টাকে ধরে রেখে, স্মৃতির পাতায় শুধু তুমি আমার, কেন আজ এত একা আমি, আলো হয়ে দূরে তুমি, আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা, চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না... এই গানের কথাগুলো এখনো সঙ্গীতপ্রেমীরা নিজের অজান্তে গেয়ে ওঠেন। আলো গানটি কাকে নিয়ে লেখা? সম্প্রতি এমন প্রশ্ন ঘুরছে চারপাশে। আসলেই তাহসান এই আলো গানটি কাকে নিয়ে লিখেছেন? এই গানের প্রেক্ষাপটই বা কী?

তাহসানের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তার বহুল আলোচিত এই গান সম্পর্কে। তাহসান বললেন, ‘আলো গানটি ২০০৬ সালে লেখা। তখন আমি বাতি নিভিয়ে ঘর অন্ধকার করে ফেলতাম। সেই অন্ধকারে জোছনা দেখতাম। তখন কবি কবি একটা ব্যাপার ছিল আর কি। তখন আমার মা মাঝে মধ্যে ঘরে ঢুকে বলতো তোর কী সমস্যা, সারাদিন চাঁদের দিকে তাকায়ে থাকিস কেন? চাঁদের সঙ্গে অনেক আগে থেকেই আমার একটা টান ছিল, প্রত্যেকেরই থাকে প্রকৃতির সঙ্গে একটা যোগাযোগ তৈরি করার। আমিও প্রকৃতির সঙ্গে অর্থাৎ চাঁদের সঙ্গে স্থায়ীভাবে যোগাযোগ তৈরি করতাম। তখনই ইচ্ছে ছিল যে কিছু একটা লিখবো।’

ব্যক্তিগত ঘটনা থেকেই এই গানের উৎপত্তি জানিয়ে তাহসান বললেন, ‘এই গানটি যখন লেখা হয়, সেটা আমার একটা পারসোনাল স্টোরি। কাউকে কখনো বলিনি, হয়তো পুরোপুরি বলতেও পারবো না। তবে কাছাকাছি যাই, আমাদের জীবনে আমরা যখন কোনোকিছু পেয়ে যাই, তখন কিন্তু যে মর্মটা সেটা হারিয়ে ফেলি আস্তে আস্তে। আপনি হৃদয়ের গভীর থেকে যদি কোনো জিনিস চাচ্ছেন- এটা যদি দূর থেকে অ্যাপ্রেসিয়েট করেন আর ওটা যদি না পান তাহলে ঐ অনুভূতিটা সারাজীবন থেকে যায়। চাঁদের আলোটা রূপক অর্থে সেই অনুভূতি। আমি তাকে অনেক ভালোবাসি, আর আমি তাকে পাবো না- এই অনুভূতিটা ধারণ করি বলেই প্রেমটা সারাজীবন থেকে যায়। আমাদের পছন্দের সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটাও যদি পেয়ে যাই, তখন কিন্তু কদর করতে পারি না।’

জনপ্রিয় এই গায়ক উদাহরণ টেনে বললেন, ‘আমি সবসময় ভাবতাম আমার লিভিং রুমে যদি একটা পিয়ানো থাকতো তাহলে হয়তো প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা বাজাতাম। কিন্তু দেখেন আমার লিভিং রুমে পিয়ানো আছে। আমি কিন্তু প্রতিদিন বাজাই না। ঠিক ওই সেন্সটাই একটা স্পেসিফিক ঘটনা থেকে আমার মাথায় এসেছিল। সেটা হয়তো বলতে পারছি না। একটা জিনিসের ওপর আমার ইমোশন এসেছিল, যেহেতু আমি সেই ইমোশন এক্সপ্লোর করতে পারবো না, ওটাই আমার বুকের ভেতরে ধরে রেখেছিলাম। আমরা প্রতিটা মানুষই মনে হয় ওটা করি। সবাই হয়তো আমার সেই গানে জিনিসটা ফিল করতে পেরেছে, চাঁদকে আমরা দেখতে পাই কিন্তু কখনো নিজের হবে না।


আরও খবর

আমি একজন শিল্পী আমি কী ভূমি দস্যু ?

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মুক্তি পেল অনুদানের দুই সিনেমা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

কোনো সন্ত্রাসী রক্ষা পাবে না। সে শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলাল হোক আর ইমন হোক, যেই হোক কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির ঘটনা ঘটছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীরা জেল থেকে ছাড়া পেয়ে আবারো পুরোনো রূপে ফিরছে। জোড়া খুনসহ কুপিয়ে হত্যার ঘটনাও ঘটছে। গতকালও মিরপুরে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ডিবি প্রধান মল্লিক বলেন, আমাদের মনিটরিং অব্যাহত আছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ অন্য সন্ত্রাসীদের আমরা আইনের আওতায় নিয়ে আসব। গোয়েন্দা পুলিশ কাজ করছে।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি প্রসঙ্গে ডিএমপির এই অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, আমরা খতিয়ে দেখব। প্রতিনিয়ত আমরা কাজ করছি। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইনশৃঙ্খলা যাতে স্বাভাবিক থাকে, জনগণ যাতে স্বস্তিতে ও শান্তিতে থাকতে পারে সেদিকে আমরা বিশেষ নজর দিচ্ছি।

৫ আগস্টের পর যেসব সন্ত্রাসী জেল থেকে জামিনে বের হয়েছেন তাদের মধ্যে অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলাল ও ইমন। পিচ্চি হেলালের বিরুদ্ধে ৫ আগস্টের পর ডাবল মার্ডারের মামলা হয়েছে। এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ীকে কোপানোর ঘটনায় শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। অথচ তাদের কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তারা কোথায়– জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো সন্ত্রাসীকে আমরা ছাড় দেব না। সে শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলাল হোক আর ইমন হোক, যেই হোক কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

রাতে আগে টহল জোরদার ছিল, এখন সেটা কমে গেছে। পুলিশ কি এখনো হারানো মনোবল ফিরে পায়নি– জানতে চাইলে রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, আমি তা মনে করি না। পুলিশ মনোবল ফিরে পেয়েছে। বর্তমান কমিশনারের নির্দেশে অক্ষরে অক্ষরে দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে।

৫ আগস্টের পর কারা কারা কি কি অপরাধে জড়িত। অপরাধের ধরন অনুযায়ী অপরাধীদের তালিকা করা হচ্ছে কি না? কারণ ঘোষণা দিয়ে দখলদারি চলছে। জানতে চাইলে ডিবি প্রধান বলেন, আমরা তালিকা করেছি, সে অনুযায়ী কাজ করছি।

তিনি বলেন, এলিফ্যান্ট রোডের ঘটনায় বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। হাজারীবাগ থেকে রাতুল নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি ইতোমধ্যে নিজের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছেন। সে অনুযায়ী আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




কোন বিশেষ দল যেনো ক্ষমতার প্রভাব দিয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে না পারে

প্রকাশিত:শনিবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন বিষয়ে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, রাজনৈতিক দল গঠনের অধিকার প্রতিটি নাগরিকেরই আছে। তাদের মতাদর্শ তুলে ধরে জনগণের রায় চাইবেন, এটাতে আপত্তির কিছু নেই। নতুন প্রজন্মের যে তরণরা রাজনৈতিক দল গঠন করতে চাচ্ছে, তাদের আমি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। তারা সামনে এগিয়ে যাক, দেশ ও জাতি তাদের কাছ থেকে ভালো কিছু পাবে, এটাই আমার প্রত্যাশা। 


আজ দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয়ে জাতীয় পার্টি হবিগঞ্জ জেলা শাখার সাংগঠনিক মতবিনিময় সভায় পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ কথা বলেন। 


এ প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠন এবং ক্ষমতায় থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ এটা দেশের জনগণ আর গ্রহণ করতে রাজি নন। এজন্যই নির্বাচনের সময় নিরপেক্ষ ব্যবস্থা, তত্ত্বাবধায়ক বা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দরকার হয়। 


বর্তমান সরকারের বক্তব্যে এটা পরিস্কার যে, ছাত্র সমন্বয়কদের মনোনয়নে এ সরকার গঠিত হয়েছে। ছাত্রদের দল গঠনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমর্থন আছে একথাও স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, যথাযথ কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে। 


ফলে, যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন বা দল গঠনে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রাখবেন শুধুমাত্র সেসকল ব্যক্তিবর্গ সরকার ত্যাগ করলেই, সে দল সরকারী আনুকূল্য পাবে না, এটা কতটুকু বিশ^াসযোগ্য? 


একারণে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আগামী নির্বাচনে নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারবে, এমন দাবী করতে পারেন না বলে মনে করি। 


বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেদের নিরপেক্ষ দাবী করলেও রাজনৈতিক দলসমূহ ও জনগণের কাছে সেটা কতটুকু বিশ^াসযোগ্য হবে তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে। 


দেশের মানুষ চায় নির্বাচনের সময় যেনো লেভেল প্লেয়িং ফ্লিড থাকে, সবার জন্য সমান সুযোগ থাকে; কোন বিশেষ দল যেনো সরকারী অর্থ ও সরকারের ক্ষমতার প্রভাব দিয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে না পারে, এ নিশ্চয়তা। 


এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ আতিকুর রহমান আতিক, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, ভাইস চেয়ারম্যান আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন, মোঃ হেলাল উদ্দিন, দফতর সম্পাদক-২ এমএ রাজ্জাক খান, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জালাল উদ্দিন খান, আব্দুল মোক্তাদির চৌধুরী অপু চৌধুরী, কাজল আহমেদ, শিবলী খায়ের, আফরোজ আফগান তালুকদার, তৌহিদুল ইসলাম, প্রভাষক এসএম লুৎফর রহমান, গাজী মোঃ মিজবাহ উদ্দিন, শাহজাহান তালুকদার, আব্দুস সালাম মেম্বর, সোহেল আহমেদ রানা, ওস্তার মিয়া তালুকদার, এমএম হেলাল প্রমুখ। 


আরও খবর

চলতি বছরই হতে পারে নির্বাচন

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




অন্যায় অযৌক্তিকভাবে বন্ধ হওয়া পাটকল চালু না হওয়া দুঃখজনক

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিবি র কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স আজ ২৭ এ জানুয়ারি ২০২৫ গণতন্ত্র অভিযাত্রার সপ্তম দিনে খুলনার বৈকালিক মোড় থেকে খালিশপুর অঞ্চলের বিভিন্ন অঞ্চলে পদযাত্রা ও মতবিনিময় করেছেন। 

এ সময় তিনি বিভিন্ন শ্রমিক অঞ্চলের সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা শোনেন। শ্রমিকরা জানান, তারা তাদের যৌবনের পুরো সময়টা ব্যয় করেছে এ অঞ্চলে পাট শিল্প রক্ষার জন্য। তাদেরকে হঠাৎ করে চাকরিহারা করা হলো। পাটকল বন্ধ করা হলো। দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের পরও এখনো পাটকল খোলার কোন নাম গন্ধ নেই। বরং বিভিন্ন এলাকায় পাটকল গুলোর জায়গা দখল হয়ে যাচ্ছে, কল কবজা লুটপাট হচ্ছে। তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে হাত পেটা খেয়ে জীবন ধারণ করছে। 

রুহিন হোসেন প্রিন্স ,স্বৈরাচারী শাসনামলে অন্যায় অযৌক্তিকভাবে বন্ধ হওয়া পাটকল চালু না হওয়াকে দুঃখজনক অভিহিত করে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর পরই পাট উপদেষ্টার সাথে দেখা করে লাভজনকভাবে পাটকল চালুর বিকল্প পথ আমরা তুলে ধরেছিলাম। তিনি কথা দিয়েছিলেন পাটকল চালুর ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। আমরা দেখলাম উপদেষ্টার পরিবর্তন হলো। এমন একজনকে উপদেষ্টা করা হলো তিনি নিজেদের মালিকানায় আধুনিক পাট কলেজ স্থাপন করেছেন। কিন্তু তীব্র শ্রমিক শোষণ করে নিজেদের অর্থবিত্ত গড়ে তুলছেন। 

তিনি বলেন এসব দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকদের দিয়ে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় আধুনিককরণ করে পাটকল চালুর সম্ভাবনা ক্ষীণ। 

তিনি বলেন খুলনা এক সময় শিল্পনগরী হিসাবে খ্যাত ছিল। এখন শিল্পহীন নগরীতে পরিণত হয়েছে। এখানে বন্ধ শিল্প কলকারখানা চালু ও নতুন নতুন শিল্প কলকারখানা গড়ে তোলা ছাড়া এ অঞ্চলের মানুষের জীবন জীবিকার উন্নয়ন করা যাবে না। 

তিনি বলেন এসব দাবিতে শ্রমিক মেহনতি মানুষকে নিজেদের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। 

তিনি কলকারখানা চালু এবং এই অঞ্চলে স্থাপিত যেকোনো কারখানায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রাক্তন শ্রমিক কর্মচারীদের নিয়োগের দাবি জানান। একই সাথে নানা নিয়মের মারপ্যাঁচে যেসব শ্রমিক কর্মচারী এখনো তাদের সমুদয় পাওনা পাননি তাদের বকেয়া পাওনা পরিশোধের দাবি জানান। 

পদযাত্রা ও মতবিনিময় সিপিবির খুলনা জেলা সভাপতি ডা. মনোজ দাস, সাধারণ সম্পাদক এস এ রশিদ , এইচ এমন শাহাদাত, মিজানুর রহমান বাবু, চিত্তরঞ্জন গোলদার, মিজানুর রহমান স্বপন, গাজী আফজাল হোসেন, নগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিত্যানন্দ ঢালি , বীর মুক্তিযোদ্ধা নিতাই পাল, মোস্তাফিজুর রহমান রাসেল, তোফাজ্জল হোসেন, পলাশ দাশ, বীর মুক্তিযোদ্ধা সরকার ভূষণ চন্দ্র তরুণ, অধ্যাপক সঞ্জয় সাহা , সৈয়দ রিয়াসাত  আলী রিয়াজ, সাইদুর রহমান বাবু সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

মতবিনিময়ে স্থানীয় জনসাধারণ পাটকল ও পাট শিল্প রক্ষায় এবং মানুষের স্বার্থে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকা রাখায় সিপিবি নেতৃবৃন্দ কে ধন্যবাদ অভিনন্দন জানান। তারা আগামীতে এসব আন্দোলনের সাথে থাকারও অঙ্গীকার ঘোষণা করেন।


আরও খবর

চলতি বছরই হতে পারে নির্বাচন

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ঝালকাঠিতে কারাবন্ধী ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি :

ঝালকাঠির কারাগারের কারারক্ষীদের বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। কারাবন্দী ছাত্রলীগ নেতা মো. জুবায়ের হোসেন (৩৫)কে বুধবার দুপুরে   ঝালকাঠি সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। হাতে ব্যান্ডেজ লাগানো অবস্থায় হাজির করলে বিষয়টি বিচারকের দৃষ্টিগোচর করেন তাঁর আইনজীবী।

      এ ঘটনায় বিচারক মো. মনিরুজ্জামান আগামী ১৫ কার্য দিবসের মধ্যে বিষয়টি তদন্ত করে জেল কোড বিধি অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ প্রদান করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করছেন আসামি জুবায়েরের আইনজীবী বনি আমিন বাকলাই। মো. জুবায়ের হোসেন ঝালকাঠি শহর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। শহরের পূর্ব চাঁদকাঠি এলাকার মৃত মাওলানা আবদুল কাদেরের ছেলে। তিনি জেলা বিএনপি অফিস পোড়ানোর মামলায় প্রায় দুই মাস ধরে কারাগারে আছেন।

এ বিষয়ে আদালত প্রাঙ্গণে জুবায়ের হোসেন বলেন, বিভিন্ন অজুহাতে আমার কাছে কারারক্ষীরা টাকা চেয়ে আসছিলো। টাকা না দেওয়ায় গত ১৭ জানুয়ারি কারাগারের সুবেদার সোহাগ হোসেন, প্রধান কারারক্ষী আলাউদ্দিন মিয়া, কারারক্ষী ইদ্রিস মিয়া, গিয়াস উদ্দিন, শামীম হোসেন, নুরুল হক ও মুসা মিয়া আমাকে তিন দফায় সারা শরীরে বেধড়ক পিটিয়ে ফুলা জখম করে ডান হাত ভেঙে দেয়।

জুবায়েরের ভাই হুমায়ুন কবির বলেন, উপর্যুপরি মারধরের পরেও আমার ভাইকে কোন চিকিৎসা দেওয়া নাই। পরে যখন জুবায়ের ব্যথায় কাতরাচ্ছিল তখন কারা কর্তৃপক্ষ তাঁকে সদর হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করায়। আমার ভাই এত অসুস্থ থাকা সত্বেও তাঁকে কারাগারের হাসপাতালে রাখে নাই।

আদালতে উপস্থিত নাম প্রকাশ না করার শর্তে অপর এক এক আসামি বলেন, জুবায়েরকে কারারক্ষীরা খুব মেরেছে। এতে জুবায়ের ছাড়া অন্য কেউ আহত হয় নাই।

জুবায়েরের আইনজীবী বনি আমিন বাকলাই বলেন, বিষয়টি আদালতের বিচারকের নজরে আনলে তিনি জেল সুপারকে তদন্ত পূর্বক আদালতে প্রতিবেদনের জন্য আদেশ দেন।

এ বিষয় জেল সুপার আবদুল্লাহ ইবনে তোফাজ্জল হোসেন খান বলেন, কোন কারারক্ষী জুবায়েরকে মারধর করে নাই। জুবায়ের ওয়ার্ডে খাবার নিয়ে কয়েদীদের সাথে তর্ক বিতর্ক করলে নিজেরাই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে সে আহত হয়। সেই সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে আমাদের এক কারারক্ষী আহত হয়। সে বুধবার রাতে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।


আরও খবর

অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না

শুক্রবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৫




দেশজুড়ে ফের শৈত্যপ্রবাহের আভাস

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

কয়েকদিনের স্বস্তির পর আবারও দেশজুড়ে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাসে বাড়ছে ভোগান্তি। এর মধ্যে দেশজুড়ে শৈত্যপ্রবাহের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

আগামী তিন দিন আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সেইসঙ্গে শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত কয়েকটি বিভাগে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে সরকারি সংস্থাটির পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান এই তথ্য জানান। তিনি জানান, আগামী ১৯ থেকে ২২ জানুয়ারির মধ্যে দেশের ওপর দিয়ে মাঝারি ধরনের একটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

এদিকে আগামী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা দেশের উত্তরাংশে (২-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনে তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫