Logo
শিরোনাম
কুমিল্লায় ঈদের জামায়াতে

জাতীয়পার্টি নেতাকে কুপিয়ে আহত; নিরাপত্তাহীনাতায় পরিবার

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

 কুমিল্লা ব্যুরো ঃ

কুমিল্লায় পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে ঈদগাহের মধ্যে কুমিল্লা দক্ষিন জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য ও সদর দক্ষিন উপজেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহŸায়ক শাহিন আলম’কে কুপিয়ে আহত করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। ঈদুল আযাহার দিন জেলার সদর দক্ষিন মডেল থানার দক্ষিন গোপালনগর ঈদগাহ মাঠে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত শাহিন আলমের স্ত্রী সদর দক্ষিন মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। 

অভিযোগের বিবরণে জানা যায়, সদর দক্ষিন থানার দক্ষিন গোপালনগর ঈদগাহের জায়গা নিয়ে একই এলাকার শাহ আলম, রুবেল, শহিদ, মাহিন, বাবুল, কামাল হোসেন, খোরশেদ আলমের সাথে মোঃ শাহিন আলমের বিরোধ চলে আসছিলো। 

ঈদুল আযহার দিন সকাল পৌনে ৮ টায় শাহিন আলম ঈদের নামাজ আদায় করার জন্য ঈদগাহে যায়। নামাজ শুরু হওয়ার পূর্ব মুহুর্তে প্রতিপক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে শাহিন আলমের উপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা এসময় শাহিন আলমকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। 

ঈদগাহ মাঠে হামলার ঘটনায় মুসল্লিরা ভয়ে নামাজ ছেড়ে পালিয়ে যেতে থাকে। পরে নামাজে আসা লোকজন আহত শাহিন আলমকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। 

এ ঘটনায় শাহিন আলমের স্ত্রী খোসমুদন নাহার বাদী হয়ে সদর দক্ষিন মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। 

এদিকে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা প্রকাশ করেছেন কুমিল্লা দক্ষিন জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এয়ার আহমেদ সেলিম। তিনি হামলাকারীদের দ্রæত আইনের আওতায় আনার দাবী জানান। 

এ বিষয়ে সদর দক্ষিন মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাসীষ জানান, ঘটনার পরপর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। বিষয়টি গুরত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

এদিকে হামলাকারীদের প্রতিনিয়ত হুমকীর মূখে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নিরাপত্তাহীনাতায় আছেন হামলার শিকার শাহিন আলম। তিনি হামলাকারীদের দ্রæত গ্রেফতার করতে প্রশাসনের নিকট অনুরোধ করেন।


আরও খবর



অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি বন্ধ না করলে আইনি ব্যবস্থা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে অনেক কিছুর দামই বাড়ছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই আলু-পেঁয়াজ ও ডিমের দাম বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বানিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি বন্ধ না করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ন্যায্য দামে মানুষের কাছে পণ্য সরবরাহ করতে হবে৷ এক্ষেত্রে যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷’ 

 বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর খামারবাড়ির ইন্দিরা রোড ক্রীড়া চক্র মাঠে সেপ্টেম্বর মাসের এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীদের টিসিবির পণ্য সাশ্রয় মূল্যে বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন৷ 

টিপু মুনশি বলেন, ‘আবশ্যিক কারণে বিভিন্নভাবে দেশে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে৷ বিশেষ করে আমদানি নির্ভর তেল ও ডালের দাম বেড়েছে৷ এগুলো দেশে যথেষ্ট পরিমাণ উৎপাদন না হওয়ায় বাইরের দেশ থেকে আমদানি করতে হয়৷ প্রায় ৯০ ভাগ খাবার তেল ও প্রায় ৯৯ ভাগ চিনি আমদানি করতে হয়৷ এছাড়া ডালও আমদানি করতে হয়৷ বিশ্ব বাজারে এগুলোর দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে দেশে দাম বেড়েছে৷’

মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মানুষের কষ্ট অনুভব করে এক কোটি মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন৷ এতে সাধারণ মানুষের কষ্ট কিছুটা হলেও লাগব হবে। আমরা ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছি, প্রতিনিয়ত তা করব৷’  

তিনি বলেন, ‘এ মাসে এক কোটি পরিবারের মাঝে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল-ডাল, তেল-চিনিসহ অনান্য সামগ্রী বিতরণের কার্যক্রম শুরু হয়েছে৷ প্রতি মাসেই এ কার্যক্রম পরিচালনা করে টিসিবি৷ যারা এই সুবিধা পাওয়ার যোগ্য তাদের হাতেই পণ্য দিতে হবে৷ সামনে যেহেতু ডিজিটাল কার্ড সরবরাহ করা হবে তাই এ বিষয় নিয়ে আর দুশ্চিন্তা থাকবে না৷’ 


আরও খবর



সুদানে সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে ৩২ বেসামরিক নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উত্তর আফ্রিকার দেশ সুদানে সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে কমপক্ষে ৩২ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। হামলায় আহত হয়েছেন আরও বহু মানুষ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে কোনও হামলায় একদিনে এটিই সর্বোচ্চ প্রাণহানির ঘটনা।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুদানের সেনাবাহিনীর আর্টিলারি হামলায় অন্তত ৩২ জন বেসামরিক লোক নিহত এবং আরও বহু মানুষ আহত হয়েছেন বলে অ্যাক্টিভিস্ট গ্রুপ ইমার্জেন্সি লইয়ার্স জানিয়েছে। গত মঙ্গলবার দেশটির পশ্চিম ওমদুরমানের ওম্বাদা এলাকায় এই গোলাবর্ষণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।

অধিকারকর্মী এবং বাসিন্দারা বলেছেন, দেশের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়া সুদানি সেনাবাহিনী এবং আধাসামরিক র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ) জনবহুল এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। আর এই ধরনের হামলার ঘটনায় রাজধানী খার্তুম এবং অন্যান্য শহরে শত শত বেসামরিক নাগরিক হতাহত হয়েছেন।

আল জাজিরা বলছে, যদিও আরএসএফ খার্তুম এবং ওমদুরমান ও খার্তুম নর্থ শহরগুলোর বেশিরভাগ অংশই দখল করে রেখেছে, তারপরও সুদানের সেনাবাহিনীর কাছে ভারী কামান এবং বিমান বাহিনীর শক্তি রয়েছে।

এদিকে বুধবার রাতে সুদানের সামরিক শাসক জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান আরএসএফকে বিলুপ্ত করার আদেশ দিয়ে একটি সাংবিধানিক ডিক্রি জারি করেছেন বলে ক্ষমতাসীন সার্বভৌম কাউন্সিল জানিয়েছে। অবশ্য আরএসএফ-এর কাছ থেকে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

এর আগে চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে সুদানের সেনাবাহিনী ওমদুরমানে প্রচুর সংখ্যক স্থল সেনা মোতায়েন করে বলে সামরিক সূত্র জানিয়েছিল। মূলত দারফুর অঞ্চল থেকে রাজধানীতে আরএসএফ-এর প্রধান সরবরাহ রুটটি বন্ধ করার জন্য বড় অভিযানের প্রস্তুতি হিসেবে ওই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল।

স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকরা জানিয়েছেন, গত রোববার ওম্বাদাতে সেনা অভিযানে ১৯ জন নিহত হয়েছেন। বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বুধবার ওম্বাদা এলাকা থেকে বিপুল সংখ্যক লোক পালিয়ে গেছে। অ্যান্টি-এয়ারক্রাফট মিসাইল ও কামানের গোলা নিক্ষেপ করে বাড়িঘরের ক্ষতি করার পাশাপাশি বেসামরিক এলাকাগুলোতে লুটপাট ও দখলের বিষয়েও অ্যাক্টিভিস্ট এবং বাসিন্দারা অভিযোগ করেছেন।

অ্যাক্টিভিস্ট গ্রুপ ইমার্জেন্সি লইয়ার্স বলছে, ‘বেসামরিক লোকে পরিপূর্ণ এলাকায় ভারী এবং হালকা কামান ব্যবহার করাটা যুদ্ধাপরাধ ... এই বিষয়টি মানুষের জীবনের প্রতি তাদের অবজ্ঞাকেই প্রতিফলিত করে।’

তারা বলেছে, সেনাবাহিনী এবং আরএসএফকে বিচারের আওতায় আনা হবে।

এদিকে মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত থাকার জন্য বুধবার আরএসএফ-এর উপ-প্রধানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। অবশ্য এর আগেও সংঘাতরত উভয় পক্ষের সাথে যুক্ত সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল দেশটি।

উল্লেখ্য, গত ১৫ এপ্রিল সুদানে সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) মধ্যে ক্ষমতার দখল নিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বেঁধে যায়। দুই বাহিনীর এ লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত ৫ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এছাড়া বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে আরও হাজার হাজার মানুষকে।

রাজধানী খার্তুমের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে আরএসএফের সেনাদের দখলে। আর তাদের লক্ষ্য করেই মাঝে মাঝে বিমান হামলাসহ কামানের গোলাবর্ষণ করে থাকে সুদানের সেনাবাহিনী।


আরও খবর

বন্ধের পথে ট্রাম্পের ব্যবসা

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ইউক্রেনে দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধপ্রস্তুতির আহ্বান ন্যাটোপ্রধানের

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেন পাল্টা আক্রমণ শুরু করলেও এই যুদ্ধ খুব শিগগির শেষ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন ন্যাটো প্রধান জেন্স স্টলটেনবার্গ। তিনি বলেছেন, শুরুর দিকে যা ধারণা করা হয়, বেশিরভাগ যুদ্ধই তার চেয়ে বেশিদিন টিকে। তাই আমাদের অবশ্যই ইউক্রেনে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।

জার্মানির ফাঙ্ক মিডিয়া গ্রুপকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন ন্যাটো মহাসচিব। রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত হয়েছে সাক্ষাৎকারটি।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করেছিল রাশিয়া। গত জুনে তার পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে ইউক্রেন। রুশ বাহিনীর হাত থেকে ইউক্রেনের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চল পুনরুদ্ধারের এই প্রচেষ্টায় অবশ্য এখন পর্যন্ত খুব একটা সফল হতে পারেনি কিয়েভ।

স্টলটেনবার্গ বলেছেন, আমরা সবাই দ্রুত শান্তির আশা করছি। তবে একই সঙ্গে এটিও স্বীকার করতে হবে, যদি প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউক্রেনীয়রা লড়াই বন্ধ করে দেন, তাহলে তাদের দেশের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না। যদি প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও রাশিয়া অস্ত্র নামিয়ে রাখে, তাহলেই শান্তি আসবে।

ইউক্রেনকে পশ্চিমা সামরিক জোটের সদস্য করার বিষয়ে তিনি বলেন, ঘটনাক্রমে ইউক্রেন যে ন্যাটোর সদস্য হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। গত জুলাইয়ের সম্মেলনে ন্যাটোর আরও কাছাকাছি এসেছে কিয়েভ।

ন্যাটো প্রধানের কথায়, এই যুদ্ধ যখন শেষ হবে, তখন ইউক্রেনের জন্য নিরাপত্তার গ্যারান্টি দরকার। নাহলে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।

ভিলনিয়াসে জুলাইয়ের শীর্ষ সম্মেলনে ন্যাটো নেতারা সম্মত হয়েছেন, কিছু শর্ত পূরণ করলেই এই জোটে যোগ দিতে পারবে ইউক্রেন। এসব শর্তের মধ্যে দেশটিতে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন রক্ষায় প্রয়োজনীয় আইনি সংস্কার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির কর্মকর্তারা।


আরও খবর

বন্ধের পথে ট্রাম্পের ব্যবসা

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বিনিয়োগকারীদের ৩০০% নগদ লভ্যাংশ দেবে ওয়ালটন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। অর্থাৎ সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার প্রতি ৩০ টাকা লভ্যাংশ বাবাদ এ মুনাফা দেওয়া হবে। জুলাই ২০২২ থেকে ৩০ জুন ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) পূর্ব ঘোষিত পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

একই সভায় উদ্যোক্তা-পরিচালকদের জন্য ৯০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাদের শেয়ার প্রতি ৯ টাকা করে মুনাফা দেবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।

বিদায়ী বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৮৪ পয়সা। সেখান থেকে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ টাকা আর উদ্যোক্তা-পরিচালকদের জন্য ৯ টাকা করে মুনাফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এর আগের বছর ২০২২ সালে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪০ টাকা ১৬ পয়সা। সে বছর শেয়ার সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ২৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছিল। এর আগের বছর ২০২১ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ২৫০ শতাংশ ও ২০২০ সালে ২০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়।

পর্ষদ ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ওই দিন ডিজিটাল মাধ্যমে কোম্পানিটির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। তার জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২ অক্টোবর।

গত ৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪৩ টাকা ৭৩ পয়সা। এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১১১ টাকা ৮৪ পয়সা। যা আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭ টাকা ৯১ পয়সা।

২০২০ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ‍্যা ৩০ কোটি ২৯লাখ ২৮ হাজার ৩৪৩টি। বৃহস্পতিবার সেই শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৭ টাকা ৭০ পয়সায়।


আরও খবর



আয় ৫ লাখ টাকার কম হলেই এক পাতার রিটার্ন

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

এখন থেকে বার্ষিক আয় পাঁচ লাখ টাকার কম হলেই এক পাতার ফরম পূরণ করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করা যাবে। নতুন আয়কর রিটার্ন বিধিমালাসংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, আয় পাঁচ লাখ টাকার কম বা সম্পদের পরিমাণ ৪০ লাখ টাকার কম হলে করদাতার নাম, ছবি, টিআইএন নম্বর, কর সার্কেল, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, সম্পদের পরিমাণ, করযোগ্য আয় ও করের পরিমাণ দিয়ে খুব সহজেই এক পাতার ফরম পূরণ করে রিটার্ন দেওয়া যাবে। তবে বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে বা ৪০ লাখ টাকার কম সম্পদ থাকলেও কোনো করদাতার যদি একটি গাড়ি থাকে, কিংবা সিটি করপোরেশন এলাকায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট থাকে, তাহলে তাদের জন্য এক পাতার ফরম প্রযোজ্য হবে না। তাদের পুরোনো ফরমে রিটার্ন দিতে হবে।

এর আগে, ২০২০ সালে প্রথমবারের মতো এমন সুবিধা চালু করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ওই বছর যাদের বার্ষিক আয় চার লাখ টাকার কম বা সম্পদের পরিমাণ ৪০ লাখ টাকার কম, তারা এক পাতার ফরম পূরণ করে রিটার্ন দাখিলের সুবিধা পেতেন। তবে চলতি বছরে আয়ের সীমা ১ লাখ বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হয়েছে।

এনবিআরের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, দেশে এখন কর শনাক্তকরণ নম্বরধারী (টিআইএন) ব্যক্তির সংখ্যা ৭৪ লাখ ২৪ হাজার ৩৯৭। চলতি বছরে মাত্র ২৬ লাখ করদাতা বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা দিয়েছেন। বাকি ৪৮ লাখ টিআইএনধারী আয়কর রিটার্ন দাখিল করেননি।


আরও খবর