Logo
শিরোনাম

কানে গুলি লেগেছে ট্রাম্পের হামলাকারী শনাক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমাবেশে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে সাবেক এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট কানে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। খবর বিবিসির।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, গুলিতে তার ডান কানের ওপরের অংশ ফুটো হয়ে গেছে। তিনি জানান, হঠাৎ আমি শব্দ শুনি, সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারি অঘটন ঘটেছে। আর তখনই অনুভব করি গুলি আমার চামড়া ফুটো করে দিয়েছে। অনেক রক্ত পড়তে থাকে, আমি তখন বুঝতে পারি কী ঘটেছে।

পোস্টে ট্রাম্প আরো লেখেন, আমি সমাবেশে নিহত ব্যক্তির পরিবারের প্রতি এবং গুরুতর আহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে চাই। আমাদের দেশে এমন ঘটনা ঘটতে পারে, তা অবিশ্বাস্য।

হামলার পর দেওয়া প্রথম বক্তব্যে আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সিক্রেট সার্ভিস ও অন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখানোর জন্য তাদের ধন্যবাদ।

স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে আমেরিকার পেনসিলভানিয়ায় নির্বাচনী সমাবেশে ট্রাম্পের ওপর বন্দুক হামলা চালানো হয়। এরই মধ্যে চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন তিনি।

সন্দেহভাজন এক ব্যক্তি একটি এআর-স্টাইলের রাইফেল দিয়ে ২০০ ফুট থেকে ৩০০ ফুট দূরত্ব থেকে গুলি চালিয়েছিল বলে একাধিক আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তা বিবিসির মার্কিন অংশীদার সিবিএসকে বলেছেন। পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত হয়েছেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় হামলাকারীর পরিচয় শনাক্ত করেছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই। বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এক বিবৃতিতে বলেছে, পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের জনসভায় হামলাকারীর নাম থমাস ম্যাথু ক্রুকস। ২০ বছর বয়সি থমাস পেনসিলভানিয়ার বেথাল পার্কের বাসিন্দা।

এফবিআই আরো জানিয়েছে, ট্রাম্পকে হত্যার উদ্দেশ্যেই এ হামলা চালানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তবে এখনো হামলার কারণ জানা যায়নি। তদন্ত চলমান বলে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



উপকূলীয় এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

প্রকাশিত:শনিবার ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া নিম্নচাপের প্রভাবে পটুয়াখালীর উপকূলবর্তী এলাকা কলাপাড়ায় শুরু হয়েছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। কনকনে ঠান্ডার সঙ্গে বৃষ্টিতে জনজীবনে দুর্ভোগের যেন শেষ নেই। ঘন কুয়াশা আর তীব্র শীতে বিপাকে পড়ছেন কুয়াকাটায় আগত পর্যটকরাও।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উপকূলের আকাশ জুড়ে দেখা যায় ঘন কালো মেঘ। ভোর রাত থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে পুরো উপকূল জুড়ে। এতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার স্থানীয় কৃষক, নিম্নআয়ের মানুষ ও কুয়াকাটায় বেড়াতে আসা পর্যটকরা।

আবহাওয়া অফিস বলছে, নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা দিয়ে ঝড়ো হওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই পটুয়াখালীর পায়রাসহ দেশের সব সমুদ্র বন্দরকে ০১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে আকাশ ঘন মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। পটুয়াখালীর অনেক স্থানে সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। বৃষ্টি ও শীতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ শিকারী জেলেরা পড়েছেন বিপদে।

পটুয়াখালী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আক্তার জাহান বলেন, নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা দিয়ে ঝড়ো হওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই পটুয়াখালীর পায়রাসহ দেশের সব সমুদ্র বন্দরকে ০১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সব মাছধরা ট্রলার সমূহকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



নওগাঁয় শীতার্ত মানুষের শরীরে শীতবস্ত্র তুলে দিলেন জেলা প্রশাসক

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

চলতি বছরের শীত মৌসুমে নওগাঁ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র শীতের দাপট। শীত মৌসুমে নওগাঁর তাপমাত্রা ৯ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। কখনো মৃদু শৈত প্রবাহ আবার কখনও তীব্র শৈতপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। উত্তরের হিমেল হাওয়া শীতের সেই তীব্রতাকে যেনো আরও কয়েক গুণ বৃদ্ধি করেছে। দিনের বেলায় নিরুত্তাপ সূর্য অস্ত যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জেঁকে বসছে কনকনে শীত। এমতাবস্থায় হাড় কাপানো শীতের তীব্রতায় নাজেহাল হয়ে পড়েছে শীতার্ত অসহায়, দু:স্থ, ছিন্নমূল, ভবঘুরে ও খেটে-খাওয়া নানা শ্রেণি-পেশার নিম্ম আয়ের মানুষরা। এছাড়া বিভিন্ন শিশু সদনের শিক্ষার্থীরাও তীব্র শীতে কাঁপছে, শীতের তীব্রতার দাপটে নাজেহাল হয়ে পড়েছে শিশুরা।

শীতের এই তীব্রতা থেকে নওগাঁর শীতার্ত মানুষদের রক্ষা করতে সরকারের পক্ষ থেকে গরম কাপড় হিসেবে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে জেলা প্রশাসন। প্রতিনিয়তই জেলার কোন না কোন স্থানে শীতার্তদের মাঝে সরকারের পক্ষ থেকে শীত বস্ত্র পৌছে দেয়া হচ্ছে। নওগাঁ জেলা প্রশাসক থেকে শুরু করে জেলার ১১টি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তারা নিজেরাই গাড়িতে শীতবস্ত্র নিয়ে শীতার্তদের মাঝে পৌছে দিচ্ছেন। শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সদর উপজেলার চক রামচন্দ্র উত্তরপাড়া হামিদুর রহমান বেসরকারি শিশু সদন এতিমখানা ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা, আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল উলুম দপ্তরীপাড়া মাদ্রাসা, দুবলহাটি কাওমিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও লিল্লাহ বোর্ডিং এবং জাবালে নূর হাফিজিয়া নূরানী মাদ্রাসা ও লিল্লাহ বোর্ডিং এর আবাসিক শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের নেতৃত্বে প্রায় ৭শ টি শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ, নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম রবিন শীষ, জেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশিকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, চলতি শীত মৌসুমে জেলার দুঃস্থ, অসহায় ও শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কম্বল ইতি মধ্যেই বিতরণ সম্পন্ন করা হয়েছে। এছাড়া জেলার ১১টি উপজেলা ও ৩টি পৌরসভার জন্য ৬৭লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। যে অর্থ দিয়ে স্ব স্ব উপজেলার নির্বাহী অফিসারগন শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল ক্রয় করে ওই সব উপজেলার শীতার্ত অসহায়, দুঃস্থ, গরীব, ছিন্নমূল, ভবঘুরে ও শিশু সদনের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে আরো ৫ হাজার কম্বল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। সেই শীতবস্ত্রগুলো পাওয়া মাত্রই বিতরণ করা হবে এবং মন্ত্রণালয় বরাবর আরো চাহিদা পাঠানো হয়েছে। আমি আশাবাদি জেলার কোন শীতার্ত মানুষকেই গরম কাপড়ের অভাবে শীতে কষ্ট করতে হবে না। যতদিন শীতের এই প্রকোপ অব্যাহত থাকবে ততদিন শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



রাজাপুরে বর্নাঢ্য আয়োজনে প্রধান শিক্ষিকার বিদায়ী সংবর্ধণা

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান রাজাপুর ,ঝালকাঠি:

ঝালকাঠির রাজাপুরের ২ নং সাতুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা নাজনীন বেগমকে অবসরজনিত বিদায়ী সংবর্ধণা দেয়া হয়েছে। সোমবার দুপুরে বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এ বর্নাঢ্য সংবর্ধণা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো: আকতার হোসেন। সমাজসেবক আনোয়ারুল হক নান্নুর সভাপতিত্বে এবং ওই স্কুলের শিক্ষক রিয়াজ হোসেন ও লুৎফর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন এবং উপস্থিত ছিলেন সমীরেন্দু বিশ্বাস, বিরাজ আহসান, আরজুদা বেগম, আনোয়ারুল হক নানু, নজরুল ইসলাম বাচ্চু, এম.এস.এ মনির, আব্দুল মঈন বাদশাহ, শাহনারা খানম, খালেদা শিরিন, নিলুফা ইয়াসমিন, রফিকুল আলম, নজরুল ইসলাম, মাসুদ করীম, শামসুর রহমান আশরাফ আলী, আতিকুল ইসলাম, মো: শাহিন, হায়দার আলী, রফিকুল ইসলাম, এনামুল কবির, আব্দুল আলীম মাসুদ, শামীম হোসেন, নুরুল কবির, বর্ষা আক্তার, নিশাত জাহান নিরা, সায়েম ও আয়শা আক্তার মিম প্রমুখ।


আরও খবর



রাজাপুরে শীতের তীব্রতা বাড়লেও, শীতকাপড়ের বাজারে নেই ক্রেতা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, রাজাপুর. ঝালকাঠি :

ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা শহরে এখনও জমেনি শীতের পোশাক বিক্রির বাজার। শীত নিবারণের হাজারো পোশাকে বাজার এখন সয়লাব নেই ক্রেতা। উপজেলার থানা এড়িয়ায় শীতবস্ত্রের পসরা সাজিয়ে বসে থাকতে দেখা যায় বিক্রেতাদের। রয়েছে ফুলপ্যান্ট, ফুলহাতা গেঞ্জি, জ্যাকেট, মাফলার, হাতমোজা, পা মোজা, টুপি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের বস্ত্র। তবে দেখা মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ক্রেতার। ব্যবসায়ীদের চোখেমুখে ফুটে উঠেছে হতাশার ছাপ। উপজেলার তারাবিবি সুপার মার্কেটর সামনের সোহেল ফ্যাশন হাউসে রয়েছে বিভিন্ন দামের শীতের পোশাক। সেখানকার কর্মী রাকিব বলেন, মানুষের চাহিদা অনুযায়ী মানুষ পন্য কিনতে হিমসিম খাচ্ছে অতিরিক্ত পন্যের দামের কারনে, শীতের মৌসুমে যতটা বিক্রি হ‌ওয়ার কথা সে তুলনায় এই বছর অনেক কম। ওই মার্কেটের আরেক দোকানি জানায় অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শীতকালীন পোশাক আসা শুরু হয়েছে। আরো বলেন, গত কয়েকদিনে হাঁড়কাপানো শীত পড়লেও ক্রেতার সংখ্যা তেমন নয়। প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার পোশাক বিক্রি হয়। আরেক দোকানি আলামিনের সাথে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, মালামাল নিয়ে বসে আছি। বেচাবিক্রি তেমন নেই। মার্কেট ঘুরে শীতের পোশাক কেনার পর টুপি-মোজার দোকানে এসেছিলেন ক্রেতা রিয়াজ বলেন গতবছরের চেয়ে পোশাকের মূল্য বেশি থাকায় কিনতে হিমসিম খাচ্ছে আমার মতো সাধারণ ক্রেতারা এবং আমাদের চাহিদার পোশাকের সরবারহ অনেক কম‌। দোকানিরা জানান, বঙ্গবাজার ও গুলিস্তান ট্রেড সেন্টার থেকে এই পোশাকের সংগ্রহ আসে।


আরও খবর



নওগাঁয় মাছ আহরণ দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর সাপাহারে ব্র্যাক এডাপটেশন ক্লিনিক এর জলবায়ু অভিযোজিত মাছ চাষ কর্মসূচির অধীনে 'মাছ আহরণ দিবস' অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার ৮ জানুয়ারি সকাল সাডরে ৯টায় কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণকারী মহজিদ পাড়া গ্রামের মৎস্যচাষী আব্দুর রহমানের পুকুরে জাল দিয়ে মাছ ধরার মাধ্যমে এই মৎস আহরণ দিবসের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়।

পরবর্তীতে মহজিদ পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণকারী সকল মৎস্যচাষীদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, প্রোগ্রাম হেড জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচির আবু সাদাত মনিরুজ্জামান খান, সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি তৈসিফ আহমেদ কোরেশী, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ফাতেমা তুজ-জোহরা।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, এডাপটেশন ক্লিনিক এরিয়া ম্যানেজার ডাঃ মোঃ জিল্লুর রহমান, সেক্টর স্পেশালিষ্ট কৃষিবিদ মোঃ মহিদুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক প্রধান শিক্ষক মহজিদ পাড়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রমুখ।

উল্লেখ্য, নওগাঁর সাপাহার উপজেলা বরেন্দ্র অঞ্চল হওয়ায় অধিক খরা প্রবন। জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় জলবায়ু সহনশীল মাছ চাষ এই এলাকার জন্য একটি টেকসই সমাধান হতে পারে এই লক্ষ্যে এডাপটেশন ক্লিনিক এর সহযোগিতায় প্রাথমিক পর্যায়ে ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি সাইজের পোনা ছাড়া হয়েছিল যা মাত্র ৪ মাসেই বাজারজাত করা সম্ভব হয়েছে। এর সাফল্য হিসেবে ৪০,০০০ হাজার টাকার পোনা মাছে দ্বিগুণ লাভবান হয়েছে মাছচাষীগণ।


আরও খবর