Logo
শিরোনাম

খুলনাসহ যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

তীব্র দাবদাহ যখন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, তখন নতুন করে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সম্ভাব্য শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ঘিরে জনমনে নতুন করে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে।

এই অবস্থায় কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে বলেছেন, ২৪ থেকে ২৮ মের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় তৈরির আশঙ্কা রয়েছে। এই ঘূর্ণিঝড়ের নাম হবে শক্তি। শ্রীলঙ্কা এই নাম প্রস্তাব করেছে।

পলাশ জানিয়েছেন, ২৪ থেকে ২৬ মের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের উড়িষ্যা উপকূল থেকে শুরু করে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূল পর্যন্ত যে কোনো স্থানে আঘাত হানতে পারে। তবে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের খুলনা উপকূলে আঘাত হানার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি।

বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম বা বিডব্লিউওটি জানিয়েছে, ১৬ থেকে ১৮ মের মধ্যে সাগরে একটি সার্কুলেশন তৈরি হতে পারে, যা ধাপে ধাপে লঘুচাপ, নিম্নচাপ এবং গভীর নিম্নচাপে রূপ নিয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত শক্তি নিয়ে কোনো চূড়ান্ত সতর্কতা জারি হয়নি। তবে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং সময়মতো প্রয়োজনীয় সতর্কতা ও নির্দেশনা দেওয়া হবে। বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যেই উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদের সতর্কবার্তা দিয়েছেন।

তাদের মতে, এখন থেকেই স্থানীয়দের মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। বিশেষ করে মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকা নিরাপদ স্থানে সরিয়ে ফেলতে হবে। পাশাপাশি আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখতে হবে, যেন জরুরি প্রয়োজনে মানুষ সেখানে আশ্রয় নিতে পারে।


আরও খবর

৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫




দায়িত্ব পালন অসম্ভব হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ মে 20২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

উপদেষ্টা পরিষদের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করাকে অসম্ভব করে তুললে সরকার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।  উপদেষ্টা পরিষদের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জুলাই অভ্যুত্থানের জনপ্রত্যাশাকে ধারণ করে। কিন্তু সরকারের স্বকীয়তা, সংস্কার উদ্যোগ, বিচার প্রক্রিয়া, সুষ্ঠু নির্বাচন ও স্বাভাবিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কর্মকাণ্ড ও অর্পিত দায়িত্ব পালন করাকে অসম্ভব করে তুললে সরকার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।’

এতে বলা হয়, ‘শত বাধার মাঝেও গোষ্ঠীস্বার্থকে উপেক্ষা করে অন্তর্বর্তী সরকার তার ওপর দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। যদি পরাজিত শক্তির ইন্ধনে এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সরকারের ওপর আরোপিত দায়িত্ব পালনকে অসম্ভব করে তোলা হয়, তবে সরকার সকল কারণ জনসমক্ষে উত্থাপন করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।’

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘দেশকে স্থিতিশীল রাখতে, নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে এবং চিরতরে এদেশে স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করতে বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করে উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্য শুনবে এবং সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করবে।’

শনিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা শেষে উপদেষ্টা পরিষদের এক অনির্ধারিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপর অর্পিত তিনটি প্রধান দায়িত্ব (নির্বাচন, সংস্কার ও বিচার) বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগর এলাকায় পরিকল্পনা কমিশনে এই অনির্ধারিত বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব পালনে বিভিন্ন সময় নানা ধরনের অযৌক্তিক দাবি দাওয়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও এখতিয়ার বহির্ভূত বক্তব্য এবং কর্মসূচি দিয়ে যেভাবে স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করে তোলা হচ্ছে এবং জনমনে সংশয় ও সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে, তা নিয়ে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয় বলে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।


আরও খবর

৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫




চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

মধ্যপ্রাচ্যের মরু প্রান্তরে ইরান ও দখলদার ইসরায়েলের মধ্যকার চলমান সংঘাত ক্রমেই জটিল দিকে যাচ্ছে। পাল্টাপাল্টি হামলায় বিধ্বংসী সংঘাতে মেতেছে দুই পক্ষই। এ পরিস্থিতিতে ইসরায়েল থেকে চীনের নাগরিকদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলে অবস্থিত চীনা দূতাবাস। মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

তেল আবিব চীনা দূতাবাস একটি সতর্কবার্তা জারি করেছে যে, ইসরায়েল-ইরান সংঘাতের কারণে নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে। দুই পক্ষের সংঘর্ষের ফলে বেসামরিক অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বেসামরিক নাগরিকদের হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে। বিষয়টি নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

চীনা দূতাবাস জানায়, ইসরায়েলের আকাশসীমা বন্ধ থাকায় বাণিজ্যিক ফ্লাইটের মাধ্যমে দেশ ত্যাগ করা সম্ভব নয়। তাই চীনা নাগরিকদের জর্ডান সীমান্ত দিয়ে স্থলপথে ইসরায়েল ত্যাগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

দূতাবাসের এই সতর্কবার্তা চীনের ইউচ্যাট চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছে, যাতে ইসরায়েলে অবস্থানরত চীনা নাগরিকরা দ্রুত তথ্য পেতে পারেন। এছাড়া চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও ইসরায়েলে অবস্থানরত নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সতর্কতা জারি করেছে।

এদিকে চীনের পক্ষ থেকে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা কমানোর জন্য উভয় পক্ষকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানানো হয়েছে।


আরও খবর



ধরলা নদীতে আবারও ধরা ধরা পড়ল ৮ কেজি ওজনের চিতল

প্রকাশিত:সোমবার ০২ জুন 2০২5 | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ |

Image

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :

বর্ষা মৌসুম আসতে না আসতেই  বৃষ্টির পানিতে দেখা মিল চিতল মাছের ভের। গত তিন দিনের ব্যাবধানে বঁড়শিতে ধরা পড়েছে বড় চিতল মাছ। যার ওজন ৮কেজি বেশি। ধললা নদীতে এ বিরাট চিতল  মাছটি বঁড়শি দিয়ে শিকার করেন শাহবাজার এলাকার মৎস্য শিকারী তোফাজ্জল পোদ্দার (৬০)। বঁড়শিতে বিরাট  মাছ ধরা পড়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে মাছ দেখতে শতশত উৎসুক জনতা  ভীড় করেন নদীর তীরে। 

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার শাহবাজার এলাকার মৎস্য শিকারী তোফাজ্জল পোদ্দার জানান, ছোটবেলা থেকে বঁড়শি দিয়ে মাছ ধরা তার সখ। তিনি সুযোগ পেলেই বঁড়শি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন মাছ ধরতে। সখের বসে রোববার সকাল থেকে   সাহেব বাজার এলাকায় ধরলা নদীতে দুইটি ছিপ পাতেন তিনি। কিন্তু দীর্ঘক্ষন বসে থেকেও কোন মাছ শিকার করতে পারেননি তিনি। বিকাল বেলা নিরাশ হয়ে বাড়ী ফিরবেন ঠিক এমন সময় মাছ টোপ গিলে সুতায় টান দেয় মাছটি। অনেক আশা নিয়ে ছিপ ধরে টান দেন শিকারী তোফাজ্জল। আশা পূরণ করে বঁড়শিতে আটকে যায় বিরাট এক চিতল মাছ। এরপর প্রায় এক ঘন্টা চলে শিকারী আর মাছের খেলা। অবশেষে শিকারীর কৌশলের কাছে হার মেনে বঁড়শিতে উঠে আসে ৮ কেজি ওজনের বিরাট চিতল মাছ। তিনি এর আগেও গত বৃস্পতিবার একই সময় একই স্থানে ৭ কেজি ওজনের  চিতল মাছ বঁড়শিতে ধরেছেন। 

প্রত্যক্ষদর্শী মাহফুজার রহমান, জাহাঙ্গীর আলম, আবুল হোসেন বলেন, বঁড়শিতে মাছটি আটকানোর পর নদীর পাড়ে এক অপরূপ দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। মাছ যখন সুতা টান দেয় শিকারী তখন সুতা ছেড়ে দেন। আবার মাছ যখন একটু নিস্তেজ হয় তখন শিকারী সুটা টেনে মাছটিকে কাছে এনে ধরার চেষ্টা করেন। এভাবে অনেকক্ষণ পর শিকারী মাছটি ধরতে সক্ষম হন। 

এ প্রসঙ্গে বড়ভিটা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ নুর হোসেন মিয়া  বলেন, শখের বসে বড়শি নিয়ে গিয়ে তোফাজ্জল হোসেন দুইদিনে বড় দুটি চিতল মাছ শিকার করেছে। মাছটি দেখতে দুর দুরান্ত থেকে শতশত মানুষ ভীড় জমিয়েছে।


আরও খবর



প্রথমবারের মতো মাথাপিছু আয় ২৮২০ ডলার

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মাথাপিছু আয় ২৮২০ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। ২৭ মে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সাময়িক হিসাব নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২৭৩৮ ডলার। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৮২ ডলার। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে সর্বোচ্চ মাথাপিছু আয় ছিল ২৭৯৩ ডলার, যা এবার অতিক্রম করেছে।

বিবিএস জানায়, মাথাপিছু আয়ের এই হিসাব ব্যক্তি বিশেষের একক আয়ের প্রতিফলন নয়, বরং দেশের মোট জাতীয় আয়—যার মধ্যে রয়েছে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ও প্রবাসী আয়, তা জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করে এই হিসাব নির্ধারণ করা হয়।

চলতি অর্থবছরের মাথাপিছু আয় ডলারের হিসাবে বাড়ার পেছনে রয়েছে টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব। এবার প্রতি ডলারের গড় বিনিময় হার ধরা হয়েছে ১২০ টাকা ২৯ পয়সা, যা গত অর্থবছরের ১১১ টাকা ৬ পয়সার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

টাকার অঙ্কে চলতি অর্থবছরে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ২২১ টাকা। আগের বছর এই আয় ছিল ৩ লাখ ৪ হাজার ১০২ টাকা।

অর্থনীতির সামগ্রিক প্রবৃদ্ধির ছাপ অনেকের জীবনমান উন্নয়নে দেখা গেলেও আয় বৈষম্য ও মুদ্রাস্ফীতির চাপে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী এখনও সংকটে রয়েছে। এ অবস্থায় সরকার ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জন্য ক্ষতিপূরণমূলক পদক্ষেপ হাতে নিচ্ছে।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নিম্ন আয়ের মানুষ, শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষের জন্য ‘টার্গেটেড ক্যাশ ট্রান্সফার’, খাদ্য সহায়তা ও নগদ ভর্তুকির পরিকল্পনা রয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়ানোর পাশাপাশি নতুন করে একটি ‘আয়ের সমতা আনতে বিশেষ তহবিল’ গঠনের কথাও ভাবছে সরকার।

সরকারের উচ্চপর্যায়ে আলোচনা চলছে—কোন শ্রেণি বা পেশাজীবীদের জন্য কী ধরনের আর্থিক সহায়তা কার্যকর হতে পারে। আগামী বাজেটে এসব পরিকল্পনার প্রতিফলন দেখা যেতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

মাথাপিছু আয়ের এই ইতিবাচক অগ্রগতি অর্থনীতির একটি শক্তিশালী দিক নির্দেশ করে। তবে আয়ের ভারসাম্য ও জীবনমান উন্নয়নে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো এখন সময়ের দাবি। সরকারের পরিকল্পিত পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুফল আরও সমানভাবে বিতরণ সম্ভব হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।


আরও খবর

৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫




ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি বরিশাল ও ঢাকা দক্ষিণে

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯ জন। এর মধ্যে বরিশালেই ৩৫ জন। ঢাকা দক্ষিণে ১৬ জন। চট্টগ্রাম বিভাগে ৬ ও ঢাকা বিভাগে দুজন আক্রান্ত হয়। শুক্রবার (৬ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গু আপডেট বাতায়নে এসব তথ্য দেওয়া হয়।

৫ জুনের আপডেটে পাওয়া গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৬২ জন। এর মধ্যে বরিশালেই ৫০ জন। ঢাকা দক্ষিণে ৬, চট্টগ্রাম ও সিলেটে দুজন করে, ময়মনসিংহ ও রংপুরে একজন করে।

বৃষ্টি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় পানি জমে থাকছে, যার কারণে এডিস মশার প্রজনন বাড়ছে। ডেঙ্গুর প্রকোপও বাড়ছে।


আরও খবর