Logo
শিরোনাম

কক্সবাজারে পাহাড় ধসে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীসহ স্বামীর মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image



বিডি টুডে ডেস্ক:


কক্সবাজারে পাহাড় ধসে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীসহ স্বামীর মৃত্যু 

কক্সবাজার শহরের বাদশাঘোনায় ভারী বর্ষণে পাহাড় ধসের মাটিচাপায় গর্ভবতী স্ত্রীসহ স্বামী নিহত হয়েছেন।


 শুক্রবার (২১ জুন) রাত সাড়ে তিনটার দিকে কক্সবাজার পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাদশাঘোনা-খাজামনজিল এলাকায় এ পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্যানেল মেয়র হেলাল উদ্দিন কবির।


নিহতরা হলেন, হাফেজ মো. আনোয়ার হোসেন (২৩) ও সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মায়মুনা আক্তার (১৮)। আনোয়ার হোসেন বাদশা ঘোনার প্রবাসী নজির আহাম্মদের ছেলে।


 তিনি ৫ বোনের এক ভাই ও বাবা-মায়ের দ্বিতীয় সন্তান ছিলেন। আনোয়ার স্থানীয় ওমর ফারুক জামে মসজিদের মুয়াজ্জিনের দায়িত্বপালন করতেন। 



নিহতের চাচা আবদুল্লাহর বরাত দিয়ে তাদের প্রতিবেশী সায়মুন আমিন জানান, রাত তিনটার দিকে ভারী বর্ষণ শুরু হয়। তা চলে ঘণ্টা ধরে। এরই মাঝে অকস্মাৎ বাড়ির লাগোয়া পাহাড় ধসে আনোয়ারদের ঘরের চালে পড়ে। 


এতে চালটি দেবে গিয়ে খাটে ঘুমানো স্বামী-স্ত্রীকে চাপা দেয়। এতে অন্যরুমে থাকা আনোয়ারের মা-বোনেরা উঠে শোর-চিৎকার করলে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে আসে। তার যে যার মতো মাটি সরিয়ে আনোয়ার ও তার স্ত্রীকে উদ্ধার করে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেন। 


সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। 


আবদুল্লাহ গণমাধ্যমকে অভিযোগ করে বলেন, ‘পাহাড় ধসের বিষয়টি জানার পর জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ ও কক্সবাজার দমকল বাহিনীকে ঘণ্টা খানেক কল দেওয়া হয়। কিন্তু তারা সাড়া না দেওয়ায় স্থানীয়রা যে যার মতো মাটি সরান।


 চালের টিন সরাতে গিয়ে একজনের হাত ও আরেক জনের পা কেটে গেছে। পরে দমকল বাহিনীর সদস্যরা হাসপাতালে এসে লাশ ও ঘটনাস্থলের ছবি নিয়ে গেছে।’ 



স্বজনরা জানান, নিহত আনোয়ার হোসেনের সাথে মাইমুনার আটমাস আগে সামাজিক ভাবে বিয়ে হয়। রাতে বৃষ্টির সময় একবার ঘুম থেকে উঠে আনোয়ার সবকিছু অবলোকন করে আবার শুতে যায়। ভারী বৃষ্টি দেখে তার (আনোয়ারের) মা বউকে নিয়ে তাদের রুম থেকে বাড়ির অন্যরুমে চলে আসতে বলেছিল ছেলেকে।


 কিন্তু কিছু হবে না বলে, দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে আবার ঘুমিয়ে পড়েছিল আনোয়ার ও মাইমুনা। সেভাবেই তাদের উদ্ধার করা হয়।


কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আশিকুর রহমান বলেন, ‘দুজনকে মাটিচাপা হতে উদ্ধার করে জরুরি বিভাগে আনা হয়। হাসপাতালে পৌঁছার আগেই তারা মারা যান। লাশগুলো মর্গে রয়েছে।’


উল্লখ্য,গেল বুধবার (১৯ জুন) কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৃথক পাহাড় ধসের স্থানীয় দুজনসহ ১০ জনের মৃত্যু হয়।


আরও খবর



কোনো ম্যাচ না জিতলেও ‘কোটিপতি’ শান্তরা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫ |

Image

বৃষ্টির কল্যাণে পাকিস্তানের সঙ্গে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেছে বাংলাদেশ। দুই দলেরই পয়েন্ট সমান সমান। তবে রান রেটে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে গ্রুপে তৃতীয় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। এক পয়েন্ট পাওয়ায় স্বস্তি থাকলেও লম্বা সময় পর আইসিসি ইভেন্ট থেকে শূন্য হাতে ফিরছে বাংলাদেশ। অবশ্য সাফল্য বিবেচনায় খালি হাতে ফিরলেও টাকার হিসাবে কোটিপতি তারা।

টুর্নামেন্টে সবমিলিয়ে বাংলাদেশ এখন সাত নম্বরে। তবে ইংল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শেষ ম্যাচ হেরে গেলে বাংলদেশ আট দলের প্রতিযোগিতা শেষ করবে ৬ নম্বরে থেকে। তাতে করে প্রাইজমানিও খানিকটা বেশি পাবে।

গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ার পরও বাংলাদেশে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে কোটি টাকা আয় করছে। আইসিসি ঘোষিত প্রাইজমানি অনুযায়ী, সপ্তম ও অষ্টম দল প্রাইজমানি ১ লাখ ৪০ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আর অংশগ্রহণ ফি হিসেবে বাংলাদেশ পাবে ১ লাখ ২৫ হাজার ডলার, যা প্রায় ১ কোটি ৫১ লাখ টাকা। অর্থাৎ বাংলাদেশ দলের কোষাগারে ইতোমধ্যে ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা চলে এসেছে। টাকার পরিমাণ আরও বাড়তে পারে যদি ইংল্যান্ড শনিবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হেরে যায়। সেটি হলে বাংলাদেশ ষষ্ঠ স্থান অর্জন করবে, ফলে ১ লাখ ৪০ হাজার ডলারের বদলে শান্তরা পাবে ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার বা ৪ কোটি ২২ লাখ টাকার বেশি।

গতবারের চেয়ে প্রাইজমানি এবার ৩৬ লাখ ডলার বেশি দেওয়া হবে, ৫৩ শতাংশ বেশি।

সব মিলিয়ে প্রাইজমানি ৬৯ লাখ ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৮৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার বেশি। ৯ মার্চ ফাইনাল শেষে ট্রফির সঙ্গে চ্যাম্পিয়নরা পাবে ২২ লাখ ৪০ হাজার ডলার বা ২৭ কোটি ৬ লাখ ৪৬ হাজার ৪২৪ টাকা। রানার্সআপদের ব্যাংকে ঢুকবে ১১ লাখ ২০ হাজার ডলার বা সাড়ে ১৩ কোটি ৫৩ লাখ ২৩ হাজার ২১২ টাকা। সেমিফাইনালে হেরে যাওয়া প্রত্যেক দল পাবে ৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার (৬ কোটি ৭৬ লাখ ৬১ হাজার ৬০৬ টাকা) করে।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি ঘোষণা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০25 | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ মার্চ ২০২৫ |

Image

মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি  বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে আহ্বায়ক পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো: তুষার আহম্মেদ  ও সদস্যসচিব আইসিটি বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের তৃতীয় বর্ষের  শিক্ষার্থী তানভীর ইসলাম তামিম।

গতকাল বুধবার  দিবাগত রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সদস্যসচিব আরিফ সোহেল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।

কমিটিতে মুখ্য সংগঠক হিসেবে আছেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আবিব হাসান ও   মুখপাত্র পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী সাকিব আল হাসান রাব্বি। 

এ ছাড়া কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক হিসেবে আছেন ২ জন, যুগ্ম-আহ্বায়ক ১২ জন, সিনিয়র যুগ্ম-সদস্য সচিব ২ জন,  যুগ্ম-সদস্য সচিব ১৪  জন,  সংগঠক ১৭ জন,  সদস্য হিসেবে আছেন ৮১ জন।


আরও খবর



ইসলাম প্রতিষ্ঠায় মা খাদিজা (রাঃ) অন্যতম প্রধান ভূমিকা রেখেছেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

কুমিল্লার বরুড়া উপজেলা কেন্দ্রীয় খানকা শরীফে আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, বরুড়া আয়োজিত ইফতার ও মিলাদ মাহ্ফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাইজভাণ্ডার শরিফের সাজ্জাদানশীন ড. সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী বলেন,"প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও সততায় মুগ্ধ হয়ে হযরত মা খাদিজা (রাঃ) তার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনিই সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণকারী ব্যক্তি। নবুয়্যতপ্রাপ্তি ও ইসলাম প্রচারের ক্ষেত্রে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যে দুর্গম ও কণ্টকময় পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন, সে কঠিন মুহূর্তে তিনি সকল প্রতিকূলতাকে জয় করে সবসময় মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর পাশে ছিলেন। উঁচু হেরা পাহাড়ের গুহার সেই বন্ধুর পথ তিনি প্রতিদিন পাড়ি দিতেন শুধুমাত্র রাসুলে পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি তার অসীম ভালোবাসার জন্য।"


সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী আরো বলেন,"বিশেষত, ইসলামের বাণী প্রচারের সূচনালগ্নে প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)  যখন কাফিরদের অত্যাচার ও বিদ্বেষের  তীরের আঘাতে জর্জরিত, তখন প্রেরণার আলোকবর্তিকা হয়ে উঠেছিলেন মা খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ)। প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি আত্নত্যাগের জন্যই তিনি লাভ করেছেন, 'উম্মুল মু'মিনীন' বা 'বিশ্বাসীদের মা' এর মহৎ মর্যাদা। তিনি নিজের সব ধন-সম্পদ ইসলামের প্রচারের লক্ষ্যে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কদম মুবারকে উৎসর্গ করেন। এত ধনী পরিবারের সন্তান হয়েও মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং ইসলামের জন্য তিনি রাজত্ব ছেড়ে দারিদ্র্যকে আলিঙ্গন করেছেন। প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মাত্র ২৩ বছরে তৎকালীন বর্বর আরব জাতিকে ইসলামি চেতনায় উজ্জীবিত একটি মানবিক জাতিতে রূপান্তর করেছিলেন অগণিত ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে। ১৪০০ বছর আগে তিনি যে আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন, আজও তার অনুসরণে বিশ্ববাসী পাচ্ছে মুক্তির দিশা। আজ ইসলামের পতাকা বিশ্বের কোণে কোণে পৌঁছে গিয়েছে। আর এ অনন্য সফলতার পেছনে হযরত মা খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ) এর অবদান অনস্বীকার্য। তার জীবনাদর্শ থেকে আমরা প্রিয় নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও ইসলামের প্রতি আমাদের ভালোবাসা কেমন হওয়া উচিত তার যেমন শিক্ষা পাই, তেমনি আদর্শ মা এবং দাম্পত্য জীবনকেও রঙিনভাবে সাঁজাতে পারি। যে দিক থেকেই বিশ্লেষণ করা হোক না কেন, হযরত মা খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ) নিঃস্বার্থ ভালোবাসার দেদীপ্যমান নিদর্শন আমাদের মাঝে রেখে গেছেন।

মাহ্ফিলে মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফের খলিফাবৃন্দ, বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম, আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া ও মইনীয়া যুব ফোরামের নেতৃবৃন্দ এবং হাজারো মানুষ অংশগ্রহণ করেন।


আরও খবর



রোজা রাখার বিষয়ে বিজ্ঞান কী বলে?

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

রোজা রাখা বা না খেয়ে থাকাকে মেডিক্যাল সাইন্সের ভাষায় অটোফেজি বলে। ২০১৬ সালে জাপানের ডাক্তার ওশিনরি ওসুমি এটি আবিষ্কার করে নোবেল পুরস্কার জয় করেন এবং এরপরে থেকে বিশ্বের বহু মানুষ অটোফেজি করতে শুরু করেন।

Autophagy কি?

আমাদের শরীরের কোষগুলো বাইরে থেকে কোনো খাবার না পেয়ে নিজেই নিজের অসুস্থ কোষগুলো খেতে শুরু করে, মেডিক্যাল সাইন্সের ভাষায় একে অটোফেজি বলা হয়।

একটু সহজভাবে বলি- আমাদের ঘরে যেমন ডাস্টবিন থাকে, আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের মাঝেও একটি করে ডাস্টবিন আছে। যেখানে শরীরের অপ্রয়োজনীয় বর্জ জমা হয়। আমাদের খাদ্যাভাস এবং লাইফ স্টাইলের জন্য শরীরের কোষ থেকে ওই বর্জগুলো সাধারণত পরিস্কার করা হয় না। ফলে শরীরে বিভিন্ন প্রকারের রোগের সৃষ্টি হয়। ক্যান্সার বা ডায়াবেটিসের মতন অনেক বড় বড় রোগের

শুরু হয় ওই কোষের ডাস্টবিন থেকে।

আমরা যখন রোজা রাখি বা খালি পেটে থাকি, তখন শরীরের কোষগুলো পর্যাপ্ত খাবার না পেয়ে ডাস্টবিনে মুখ দেয়। অর্থাৎ বর্জগুলো খেয়ে ফেলে। এতে আমাদের শরীর অনেক জটিল কঠিন রোগ থেকে রেহাই পায়। মেডিক্যাল সাইন্সে এই পদ্ধতিকে বলা হয় অটোফেজি।

জাপানের বিজ্ঞানী ওশিনরি ওসুমি আবিষ্কার করেন- একজন মানুষ বছরে অন্তত একমাস রোজা রাখলে বা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত না খেয়ে থাকলে নিম্নলিখিত উপকারগুলো হয়-

১| দেহের সেল বা কোষ পরিস্কার হয়।

২| ক্যান্সার সেল ধ্বংস হয়।

৩| পাকস্থলীর প্রদাহ সেরে যায়।

৪| ব্রেইনের কার্যকরীতা বাড়ে।

৫| শরীর নিজেই নিজেকে মেরামত করে, (Autophazy)

৬| ডায়াবেটিস ভালো হয়।

৭| বার্ধক্য দেরিতে আসে।

৮| স্থূলতা দূর হয়।

৯| দীর্ঘ জীবন লাভ করা যায়।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে রমজান মাসে সবগুলো রোজা রাখার তৌফিক দান করুক, আমিন।


আরও খবর



ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ওএসডি

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি (ওএসডি) করা হয়েছে ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা. এইচএম জহিরুল ইসলামকে। একই আদেশে দেশের আরো ২৮ জন সিভিল সার্জনকে ওএসডি করা হয়েছে।

রোববার (২ মার্চ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের জারিকৃত এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সনজীদা শরমিন এতে স্বাক্ষর করেছেন।

ঝালকাঠিতে ২১ তম ব্যাচের বিসিএস কর্মকর্তা ডা. এইচএম জহিরুল ইসলাম ২০২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারী সিভিল সার্জন হিসেবে যোগদান করেন। এর আগে তিনি ঝালকাঠি ১০০ শয্যা সদর হাসপাতালে তত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।

এদিকে,  ওএসডি করা ২৯ সিভিল সার্জনকে আগামী ৬ মার্চ স্বাস্থ্য অধিদফতরে যোগদান করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ নির্দেশ মান্য না করলে ৯ মার্চ তারা স্টান্ডরিলিজ হয়ে যাবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।


আরও খবর