Logo
শিরোনাম

কলেজ পর্যায়ে মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক (কারিগরি) রিফাত শিকদার

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

ডেস্ক রিপোর্ট: সারাদেশে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ - ২০২৩ উদযাপিত হয়েছে তারই ধারাবাহিকতায় গজারিয়া উপজেলায় কলেজ পর্যায়ে উপজেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক (কারিগরি) নির্বাচিত হওয়ার পর এবার কলেজ পর্যায়ে মুন্সীগঞ্জ জেলা পর্যায়েও শ্রেষ্ঠ শ্রেণি-শিক্ষক (কারিগরি) নির্বাচিত হয়েছেন গজারিয়া ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজির জিস্ট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের চিফ ইন্সট্রাক্টর (ইলেকট্রিক্যাল) রিফাত শিকদার।

জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, কারিগরি শিক্ষায় কলেজ পর্যায়ে তিনি জেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন। অভিজ্ঞতা, শিক্ষার মান উন্নয়ন, দক্ষতা, শিক্ষাবান্ধব ও উদ্ভাবনী উৎকর্ষসহ নানা ক্যাটাগরি বিবেচনায় তাঁকে জেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক (কারিগরি) নির্বাচিত করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রিফাত শিকদার মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের সাতকাহনিয়া গ্রামে ০২ আগষ্ট ১৯৯৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন।স্থানীয় ব্যবসায়ী সেলিম শিকদার এর একমাত্র ছেলে রিফাত শিকদার। ছেলেবেলা থেকেই প্রকৌশল বিদ্যা নিয়ে পড়ার ইচ্ছে পোষণ করেন। ছোটবেলায়  ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে ঘাটাঘাটির পর প্রকৌশলী হওয়ার স্বপ্ন বুনেন। বর্তমানে নিজেকে গবেষণার সাথে সম্পৃক্ত করতে চান, হতে চান একজন সফল গবেষক। রেখে যেতে চান মানুষের জন্য রাত জাগা ভালোবাসা অর্থাৎ কষ্টার্জিত গবেষণা। অধম্য পরিশ্রমী এবং মেধাবী এই শিক্ষক নিজের স্বপ্ন গুলো বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে এসএসসির পরিক্ষায় উর্ত্তীন হওয়ার পর ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেকট্রনিক্স বিভাগ) এবং বিএসসি-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং (তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগ) সফলতার সাথে সম্পন্ন করেন।

গুণী এই শিক্ষকের সাথে একান্ত আলাপ কালে তিনি বলেন, পরিবারের একমাত্র কর্মক্ষম আমার বাবার পূর্ণ সমর্থন না থাকলে আমার এ পর্যন্ত আসা হয়তো সম্ভব হতো না। ছেলেবেলা থেকেই আমার বাবা আমাকে অনুপ্রেরণা দিতেন মানুষের কল্যাণে কাজ করার জন্য এমনকি নিজের ক্ষুদ্র জীবনকে মানুষের কল্যাণেই নিবেদন করার জন্য বলতেন। সে থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজেকে শিক্ষার সাথে সম্পৃক্ত করে নিয়েছি। আমি মনে করি, শিক্ষকতা পেশায় থেকে মানুষের জন্য কল্যাণমূলক কাজ যতটা করা যায়, অন্য পেশায় থেকে অতটা সম্ভব হয়ে উঠে না। আমি শিক্ষকতার পাশাপাশি এখন গবেষণায় মন দিতে চাচ্ছি।

তিনি আরও জানান, শিক্ষকতা পেশায় আসার পর থেকেই গবেষক হওয়ার ইচ্ছেটা ঝুঁকে বসেছে। বই পড়া ও বই সংগ্রহের প্রতি অনেক ঝোঁক রয়েছে এই শিক্ষকের। তাই অবসর সময়ে তিনি বই পড়তে পছন্দ করেন। সেজন্য ব্যক্তিগত উদ্যোগে বাসায় বইয়ের পাঠাগার বানাচ্ছেন। সংগ্রহ করছেন গবেষণা সম্পর্কিত বই পুস্তক। গবেষণার ধরণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যবহৃত যন্ত্রসমূহ উন্নয়ন নিয়ে গবেষণা করবেন যদি ভবিষ্যতে বিস্তর গবেষণা করার সুযোগ পায়।

এই বিষয়ে জিস্ট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের রেজিস্টার ইঞ্জিঃ সৈয়দ মোহাম্মদ শাকিল বলেন রিফাত শিকদার জিস্ট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে যুক্ত হওয়ার পরপরই কারিগরি শিক্ষার মান উন্নয়ন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন অবিরত। একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কারিগরি শিক্ষাকে কিভাবে অগ্রগামী করা যায় সেই লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন এই শিক্ষক। ৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে সামনে রেখে কারিগরি শিক্ষাকে সম্মুখ ভাগের শিক্ষায় উন্নিত এবং কারিগরি শিক্ষার হার বৃদ্ধির লক্ষ্যে পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি।

এই বিষয়ে জিস্ট পলিটেকনিকের অধ্যক্ষ ইঞ্জিঃ মামুন শরীফ বলেন শিক্ষক হিসাবে রিফাত শিকদার অত্যন্ত বিনয়ী এবং পরিশ্রমী। এই গুণী শিক্ষক সমাজ ও মানুষের কল্যাণে নিজেকে পরিবেশিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। রিফাত শিকদার কলেজ পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক (কারিগরি) নির্বাচিত হওয়ায়, তাঁর সহকর্মী শিক্ষকগণ তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এছাড়াও দক্ষকতার বিচারে এবং প্রতিষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতা ও শিক্ষার্থীদের কাছে জনপ্রিয় এ শিক্ষক নির্বাচিত হওয়ায় আমরা সবাই সেই সাথে জেল উপজেলার বিভিন্ন মহল তাঁকে অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানিয়েছে।


আরও খবর



অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে দপ্তর পুন:বন্টন

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শপথ নেয়া নতুন চার উপদেষ্টার মধ্যে দপ্তর বন্টন করা হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য উপদেষ্টাদের দপ্তর পুন:বন্টন করা হয়েছে। 



নতুন উপদেষ্টাদের মধ্যে ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন, আলী ইমাম মজুমদারকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে, মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং লেঃ জেঃ (অব.) জাহাংগীর আলম চৌধুরীকে দেয়া হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয়। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্র আজ সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।


এ ছাড়া সালেহ উদ্দিন আহমেদ অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, আসিফ নজরুল আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, আদিলুর রহমান খান শিল্প মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, রিজওয়ানা হাসান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, নাহিদ ইসলাম ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, আসিফ মাহমুদ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, ফারুক-ই আজম মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রণালয়, ব্রিঃ জেনাঃ (অব.) সাখাওয়াত হোসেন পেয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব। 



অন্যান্য উপদেষ্টাদের দায়িত্ব অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানানো হয়েছে। 


আরও খবর

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




চট্টগ্রামে বাদী চেনেন না ২৭ সাংবাদিককে, তবুও আসামি বানিয়ে ৪৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:: 



সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, সাংবাদিক নেতা রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, শুকলাল দাশ, তপন চক্রবর্তী, দেবদুলাল ভৌমিকসহ ২৭ জন সাংবাদিক এবং ২২ জন রাজনৈতিক নেতাকর্মীসহ মোট ৪৯ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।

বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামের মুখ্য মহানগর হাকিম জুয়েল দেব এর আদালতে মামলাটি দায়ের করেন নগরীর আন্দরকিল্লা নজির আহম্মদ চৌধুরী রোড এলাকার হাসিনা মমতাজ (৫৫)। বাদি চান্দগাঁও থানাধীন মোহরা ছায়েরা খাতুন কাদেরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআই কে তদন্ত করে ৩০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন প্রদানের জন্য নির্দেশ দেন।


এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিউ মার্কেটে অবস্থান চলাকালীন পূর্বপুর ঘটনায় সংবাদপত্র-অনলাইন মাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশে সেই সময়ের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষাবলম্বন করা, শিক্ষার্থীদের মারধরের ঘটনায় সরাসরি জড়িত থাকা, গণমাধ্যমের গাড়িতে করে ভারী অস্ত্র বহন, ছাত্র ও যুবলীগ নেতাদের হাতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের  তুলে দেওয়ার অভিযোগে এই মামলা হয়। কিন্তু সাংবাদিকেরা বিভ্রান্তিমূলক যে খবর প্রচারের কথা বলা হচ্ছে সে সব খবরের সত্যতা নিশ্চিতে অবিরাম চেষ্টা চলছে। যদিও এখনো ধোঁয়াশা কাটছে না। আদৌও এসব সাংবাদিক ঘটনাস্থলে ছিলো কিনা। যা অধিকতর তদন্তের বিষয়।

মামলায় ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের সময় হামলার  ছবি তুলতে গেলে বাদীর উপরও সাংবাদিকরা চড়াও হন বলে অভিযোগ তোলা হয়। মামলায় সাবেক তথ্য সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত ছাড়াও সাংবাদিক ও সাংবাদিক নেতা হিসেবে আসামিরা তালিকায় রয়েছেন।

মামলায় অভিযোগযুক্তরা হলেন-চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ও পেশাজীবী সমন্বয়  পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন সাংবাদিক রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দৈনিক আজাদীর সিনিয়র রিপোর্টার শুকলাল দাশ, সময় টিভি চট্টগ্রাম প্রধান প্রমল কান্তি দে কমল প্রকাশ কমল দে, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির অনুপম শীল, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক, সাংবাদিক আজহার মাহমুদ ( বাংলাদেশ প্রতিদিন) রতন কান্তি দেবাশীষ (সম্পাদক সিনিউজ২৪বিডি),  চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি তপন চক্রবর্তী (বাংলা নিউজ২৪ ডটকম), ফটো জার্নালিস্ট উজ্জ্বল কান্তি ধর, বিএফইউজে এর যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী, সাংবাদিক একরামুল হক বুলবুল, রমেন দাশগুপ্ত ( সারাবাংলা নেট) উত্তম সেনগুপ্ত, মোহাম্মদ কুতুব উদ্দিন (সমকাল), মিন্টু চৌধুরী (বিডি নিউজ) রাহুল কান্তি দাস (পূর্ব দেশ) সুবল বড়ুয়া (প্রতিদিনের বাংলাদেশ ), রুনা আনসারী (দীপ্ত টিভি) রফিকুল বাহার (একুশে টিভি) আয়ান শর্মা (চট্টগ্রাম প্রতিদিন)  আমিনুল ইসলাম মুন্না( আজাদী) বিশ্বজিৎ রাহা (প্রতিনিধি, দৈনিক পূর্বকোণ), ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন সভাপতি ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক আলোকচিত্র সাংবাদিক রাশেদ মাহমুদ, হামিদ উল্লাহ (আমাদের সময়)  স্বরুপ ভট্টাচার্য (সি প্লাস), সমরেশ বৈদ্য (ভোরের কাগজ)।

এছাড়াও এই মামলায় ৪ জন সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে আসামি করা হয়েছে। তাঁরা হলেন-ওয়ার্ড সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল সুমন, নুরুল  মুস্তাফা টিনু, শরাফত উল্লাহ চৌধুরী ওয়াসিম,  মোরশেদ আলম চৌধুরী।  

সাংবাদিকরা ছাড়াও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মধ্যে এই মামলায় আসামী হিসেবে রয়েছেন-সাবেক মেয়র এবিএম  মহিউদ্দিন চৌধুরীর স্ত্রী ও চট্টগ্রাম মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি হাসিনা মহিউদ্দিন,  মহিউদ্দিন চৌধুরীর পুত্র বোরহানুল হক চৌধুরী সালেহীন, পূজা উদযাপন পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা শ্যামল কুমার পালিত, যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা হেলাল আকবর  চৌধুরী বাবর, মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর, যুবলীগ নেতা ফরিদ মাহমুদ, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি, যুবলীগের জাহিদ সুমন, ওয়াসিম উদ্দিন, আরসাদুল আলম বাচ্চু,  দিদারুল আলম মাসুম,  সনৎ বড়ুয়া, সিরাজুল  ইসলাম, এয়ার মোহাম্মদ ডুবুরিসহ প্রমূখ।

মামলার বাদী হাসিনা মমতাজ বিভিন্ন গণমাধ্যমকে বলেন, 'আমরা ৪ আগস্ট নিউমার্কেট এলাকায় ছিলাম। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ এবং ছাত্রলীগের কর্মীরা শিক্ষার্থীদের ওপর অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করেছিল। আমি তখন ভিডিও করছিলাম। তারা সেখানে একটা ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল। আমার স্বামী আহত হন। আমি ব্যক্তিগতভাবে সব সাংবাদিকদের চিনি না। সাংবাদিকদের নামগুলো বিক্ষোভকারী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পাওয়া।'

বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন বিএইচআরএফ-এর মহাসচিব কলামিস্ট অ্যাডভোকেট জিয়া হাবীব আহসান বলেন, ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা গেছে, আসামিও চেনেন না বাদীকে। পুরোনো শত্রুতা থেকে কাউকে কাউকে ফাঁসাতে এসব মামলা হচ্ছে। এতে প্রকৃত অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাবে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।’



আরও খবর

বিচার বিভাগে ব্যাপক রদবদল

মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বিভিন্ন ইউনিটের ৫৭ পুলিশ কর্মকর্তাকে ডিএমপিতে পদায়ন

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ৫৭ জন কর্মকর্তাকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে (ডিএমপি) বদলি বা পদায়ন করা হয়েছে।



মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই পদায়ন করা হয়।



ডিএমপিতে বদলি বা পদায়নের আদেশ পাওয়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তারা হলেন- সিআইডির মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি) আহম্মদ আলী, ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফতাব উদ্দিন, এপিবিএনের এ এস এম মুক্তারুজ্জামান, রংপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইফতে খায়ের আলম, পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত থাকা ও বান্দরবনে বদলির আদেশপ্রাপ্ত মুঈদ মোহাম্মদ রুবেল, মুন্সীগঞ্জের ইয়াসিনা ফেরদৌস, এপিবিএনের এস এম মিজানুর রহমান, কক্সবাজারের মো. জসিম উদ্দীন চৌধুরী, বরিশাল মহানগর পুলিশ (বিএমপি) মো. ফজলুল করিম, কুড়িগ্রামের মো. সাজ্জাদ হোসেন, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি) আকরামুল হাসান, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি) শেখ শরীফ-উজ-জামান, টাঙ্গাইলের মুহাম্মদ সারোয়ার হোসেন, পটুয়াখালীর রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের, গাজীপুরের নাজমুস সাকিব খান, শেরপুরের আরাফাতুল ইসলাম, পাবনার মো. জিয়াউর রহমান, গাজীপুরের রোকনুজ্জামান সরকার, অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) মো. সাজ্জাদ হোসেন, পুলিশ সদর দফতরের তানিয়া সুলতানা।



এছাড়া অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটের (এটিইউ) শাহেদ আহমেদ, এপিবিএন মাঈন উদ্দিন চৌধুরী, শরীয়তপুর  গোসাইরহাট সার্কেলের আবু সাঈদ, বরিশালের মো. মেহেদী হাছান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মো. সোনাহর আলী, কক্সবাজার সদর সার্কেলের মো. মিজানুর রহমান, নরসিংদী এস. এ এম ফজল-ই-খুদা, নড়াইল সদর সার্কেলের মো. দোলন মিয়া, খুলনার এস এম আল-বেরুনী, এমআরটি পুলিশের মো. মোস্তাফিজুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা মো. নাজিম উদ্দীন আল আজাদ, পুলিশ সদর দফতরের মাহফুজ্জামান সরকার, পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত মো. শওকত আলী, পুলিশ সদর দফতরের হাফিজুল ইসলাম বাবু, শিল্পাঞ্চল পুলিশের মো. আব্দুল্লাহ-আল-মামুন, এপিবিএন মকবুল হোসেন, পুলিশ সদর দফতরের মো. জাহিদ হোসেন, মো. তানভীর হোসেন, সাগর দিপা বিশ্বাস, এপিবিএন সৈয়দ ফয়ছল ইসলাম, ফরিদপুর ভাঙ্গা সার্কেলের তালাত মাহমুদ শাহানশাহ, সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) মো. আমিনুল কবীর তরফদার, বান্দরবান সদর সার্কেলের মো. শাহ আলম, রংপুর মহানগর পুলিশের মফেলা খাতুন মেমী, এপিবিএন মহিউদ্দীন আহমেদ, শিল্পাঞ্চল পুলিশের কাজী আবু সাঈদকে ডিএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) হিসেবে বদলি করা হয়েছে।



একই আদেশে সহকারী পুলিশ কমিশনার হিসেবে বদলির আদেশ পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন- ঝালকাঠীর রাজাপুর সার্কেলের মো. মাসুদ রানা, বগুড়ার শিবগঞ্জ সার্কেলের তানভীর হাসান, বান্দরবান রুমা সার্কেলের মো. জুনায়েদ জাহেদী, গাইবান্ধার সি-সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার ও বর্তমানে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের বদলির আদেশ প্রাপ্ত উদয় কুমার সাহা, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের আব্দুল্লাহ আল মামুন, কুমিল্লার দাউদকান্দি সার্কেলের কবীর সোয়েব ও রাজশাহী সারদার বিপিএ শারমিন আকতার চুমকিকে ডিএমপির এসি হিসেবে বদলি করা হয়েছে।



এর আগে পৃথক আরেক আদেশে দীর্ঘদিন ডিএমপির বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত ৫২ কর্মকর্তাকে দেশের বিভিন্ন জেলায় পুলিশের অন্যান্য ইউনিটে বদলি করা হয়েছে।


আরও খবর

বিচার বিভাগে ব্যাপক রদবদল

মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪




রাঙ্গাবালীতে আ’লীগের ১৬৯ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
মোঃ কাওছার আহম্মেদ , রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)


পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৬৯ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করা হয়েছে। এতে আরও ১৫০-১৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। 

৬ বছর আগে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হামলায় পঙ্গু হওয়া উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়ন বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক বশির ফকির বাদী হয়ে রোববার রাঙ্গাবালী থানায় মামলাটি (মামলা নম্বর-৩) করেন। আওয়ামী লীগের ক্ষমতা আমলে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, লুটপাট, দখলবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ তুলে এ মামলা করা হয়। 

তবে সোমবার বিকেল পর্যন্ত এ মামলায় কেউ গ্রেফতার হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। 

মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সদ্য অপসারিত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মু.  সাইদুজ্জামান মামুন খানকে প্রধান আসামি করা হয়। 

এছাড়া এ মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি একে সামসুদ্দিন আবু মিয়া, সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির তালুকদার, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মাহাথির মোহাম্মদ রেশাদ মল্লিক, সহ-দপ্তর সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন শোভন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এস আলম, উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান শিবলী, ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় উপ-গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াহিদ খান রাজ, পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাওয়াদুল কবির প্রিতম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুজ্জামান আরিফ, সাধারণ সম্পাদক জামিল প্যাদা, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান শিমুল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওয়ালিদ তালুকদারের নাম রয়েছে। 

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, আসামিরা বাংলাদেশ বিএনপির সভা-সমাবেশে বাঁধা এবং নেতাকর্মীদের গুম-হত্যা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশনায় আসামিরা ক্ষমতার দাপটে আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড করেও ধরাছোয়ার বাহিরে ছিল। 

এজাহারে আরও বলা হয়, ২০১৮ সালের ১১ ডিসেম্বর বিকেল চারটায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ধানের শীষের সমর্থনে উপজেলার নিজ হাওলা গ্রামে (খালগোড়া বাজার) জাহাগিরিয়া শাহসুফি মমতাজিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেনের উপস্থিতিতে পূর্ব ঘোষিত পথসভা শুরু হলে হামলা চালায় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী। দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে মহড়া দিয়ে সাইদুজ্জামান মামুন খানের (উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক) নেতৃত্বে ককটেল বিস্ফোরণ করে সভামঞ্চ এবং চেয়ার-টেবিল ভাংচুর করা হয়। সেদিন বিএনপির শত শত নেতাকর্মীকে পিটিয়ে-কুপিয়ে জখম করে আসামীরা। 

এজাহারে বাদীর অভিযোগ, এ হামলার সময় প্রধান আসামি মামুন খানের নির্দেশে দুই নম্বর আসামি মাহাথির রেশাদের (উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক) হাতে থাকা  ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুনের উদ্দেশ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মোশাররফ হোসেনের মাথা লক্ষ্য করে আঘাত করলে তাকে রক্ষায় এগিয়ে আসে মামলার বাদী বশির ফকির। তখন কোপটি লক্ষ্মভ্রষ্ট হলে বশিরের ডান পায়ের পাতা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বশির থানায় এসে মামলা করতে চাইলে আওয়ামী লীগ নেতাদের নির্দেশে তখন মামলা নেওয়া হয়নি।       

এ ব্যাপারে সোমবার বিকেলে রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, এখন পর্যন্ত এই মামলায় কেউ গ্রেফতার হয়নি। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

আরও খবর



পুতিনের কাছে মোদি ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সঙ্গে এক ফোনালাপে বলেছেন, তিনি যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশটি সফরের পর ইউক্রেনে চলমান সংঘাতের দ্রুত অবসান সমর্থন করেন।



ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে এক ফোনালাপের একদিন পর পুতিনের সাথে তার এই আলাপ হয়েছে। আলাপে মোদি নয়া দিল্লির সংলাপ ও কূটনীতির পক্ষে ধারাবাহিক অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন।



৭৩ বছর বয়সী মোদি, রাশিয়ার সাথে ভারতের ঐতিহাসিক উষ্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে একটি সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রেখেছেন এবং আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের বিরুদ্ধে পশ্চিমা দেশগুলোর সাথে ঘনিষ্ঠ নিরাপত্তা অংশীদারিত্বের প্রতি আস্থা রেখেছেন। খবর এএফপি’র।



নয়াদিল্লি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার সুস্পষ্ট নিন্দা জানানোকে এড়িয়ে উভয় পক্ষকে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাদের বিরোধ সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন। মোদি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে বলেছেন, তিনি পুতিনের সাথে রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্বের বিষয়ে মতবিনিময় করেছেন এবং ‘সাম্প্রতিক ইউক্রেন সফর থেকে তাঁর অন্তভঙ্গি শেয়ার করেছেন।


সংঘাতের দ্রুত, স্থায়ী ও শান্তিপূর্ণ সমাধানে সমর্থন করার লক্ষ্যে ভারতের দৃঢ় প্রতিশ্রুতিও পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি।



মোদি সম্প্রতি মস্কোতে পুতিনকে আলিঙ্গন করায় ক্ষুব্ধ ইউক্রেনীয়দের পরিদর্শন করতে শুক্রবার কিয়েভ যান এবং প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে বলেন, ‘যুদ্ধ করে কোন সমস্যার সমাধান হবে না।’
শীতল যুদ্ধের পর থেকে ভারত ও রাশিয়া ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছে, যার ফলে ক্রেমলিন দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটির প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে।



ইউক্রেন সংঘাত শুরু হওয়ার পর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা আরোপের কারণে অত্যন্ত কম দামে প্রধান সরবরাহকারী হয়ে অপরিশোধিত তেল প্রদানের মাধ্যমে ভারত রাশিয়ার প্রয়োজনীয় রপ্তানি বাজার উঠেছে। এতে করে নাটকীয়ভাবে তাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক পুনর্গঠিত হয়েছে, ভারত মস্কোর যুদ্ধের কোষাগারকে শক্তিশালী করার সাথে সাথে বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করেছে।



ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া কোয়াড গ্রুপের সদস্য।


আরও খবর

পদত্যাগে রাজি, বললেন মমতা

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ সফরে আসছেন ডোনাল্ড লু

বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪