Logo
শিরোনাম

কোন কোন বিষয় দেখে আপনার পছন্দের মনিটর কিনবেন?

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

বর্তমান সময়ে আমরা কম্পিউটার কিংবা সিসিটিভি সহ বহুবিধ কাজের ক্ষেত্রে আউটপুট ডিভাইস হিসাবে মনিটর  ব্যবহার করে থাকি।এই মনিটর এর সুন্দর প্রদর্শিত চিত্র আমাদের কাজকে করে তুলে গুনগত মান সম্পন্ন।কিন্তু আমরা পিসি নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে হারে গবেষণা অনুসন্ধান করে থাকি, কিন্তু মনিটর কেনার ক্ষেত্রে ঐরকমভাবে গবেষনা বা অনুসন্ধান আমাদের হয়ে উঠে না।তাই আজ আমরা জানবো যেসব বিষষে লক্ষ্য রেখে মনিটর কিনলে আপনি আপনার সঠিক মনিটর খুঁজে পাবেন।আসুন জেনে নেয়া যাক সেই বিষয় গুলোঃ

মনিটর কেনার আগে জানা জরুরি বিষয়গুলো:

প্যানেল টাইপ:

TN (Twisted Nematic): সাধারণত সস্তা এবং ফাস্ট রেসপন্স টাইম থাকে, কিন্তু ভিউইং এঙ্গেল খুব ভালো হয় না। গেমিংয়ের জন্য উপযুক্ত।

IPS (In-Plane Switching): ভালো কালার একুরেসি এবং ভিউইং এঙ্গেল থাকে, কিন্তু TN এর তুলনায় ধীর রেসপন্স টাইম থাকতে পারে। ফটো এডিটিং, ভিডিও এডিটিং বা সাধারণ ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

VA (Vertical Alignment): ভালো কনট্রাস্ট রেশিও এবং কালো রং গভীর হয়। কিন্তু ভিউইং এঙ্গেল মাঝারি।

রেজোলিউশন:

1080p (1920x1080): সাধারণ ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

1440p (2560x1440): গেমিং এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য ভালো।

4K (3840x2160): অত্যন্ত উচ্চ রেজোলিউশন, ভিডিও এডিটিং এবং গেমিংয়ের জন্য আদর্শ।

রেফ্রেশ রেট:

হার্জ (Hz) এককে পরিমাপ করা হয়। উচ্চ রেফ্রেশ রেট মানে স্মুথ ভিজুয়াল এক্সপেরিয়েন্স। গেমিংয়ের জন্য কমপক্ষে 144Hz রেফ্রেশ রেট ভালো।

রেসপন্স টাইম:

পিক্সেলগুলি একটি রং থেকে অন্য রং পরিবর্তন করতে যে সময় নেয়। কম রেসপন্স টাইম মানে ভালো মুভমেন্ট ক্লিয়ারিটি।

পোর্ট:HDMI, DisplayPort, VGA ইত্যাদি পোর্টগুলো থাকা জরুরি।

আকার: আপনার ডেস্ক এবং ব্যবহারের ধরনের উপর নির্ভর করে মনিটরের আকার নির্বাচন করুন।

অতিরিক্ত ফিচার:

এডজাস্টেবল স্ট্যান্ড, ভেসা মাউন্ট, স্প্লিট স্ক্রিন, আই কেয়ার টেকনোলজি ইত্যাদি।


কোন মনিটরটি কিনবেন?

গেমিং: উচ্চ রেফ্রেশ রেট, কম রেসপন্স টাইম এবং ভালো কালার একুরেসি বিশিষ্ট TN বা IPS প্যানেলের মনিটর।


ভিডিও এডিটিং: উচ্চ রেজোলিউশন, ভালো কালার একুরেসি এবং বড় আকারের IPS প্যানেলের মনিটর।


অফিস ওয়ার্ক: ভালো ভিউইং এঙ্গেল এবং কম্পোর্ট বিশিষ্ট IPS প্যানেলের মনিটর।

কিছু জনপ্রিয় মনিটর ব্র্যান্ড: Dell, Asus, Acer, LG,Hp,Samsung.


- লেখক,

মোঃকাউসার আহমেদ 

বি,এস,সি (অনার্স) ইন  সি,এস,ই, এম,এস,সি ইন পি এম আইটি (অধ্যয়ন),জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। 

আইটি অফিসার

বি,কে,এস,পি পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ।


আরও খবর



খাগড়াছড়িতে ৭ মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ারের সংযোগ বিচ্ছিন্ন

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

খাগড়াছড়ির উপজেলার ৭টি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কের টাওয়ারে সংযোগ বিচ্ছিন্ন যন্ত্রাংশ লুটপাতের অভিযোগ উঠেছে পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছে টাওয়ার সংশ্লিষ্টরা। সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়া টাওয়ার গুলো সব বেসরকারি টেলি সেবা দাতা প্রতিষ্ঠান রবি কোম্পানীর বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল

নিরাপত্তা বাহিনীর একটি সূত্র জানায়, গেল ২২ জানুয়ারী ভোরে একযোগে জেলার দীঘিনালা, মানিকছড়ি মাটিরাঙায় হামলার ঘটনা ঘটে পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউপিডিএফ' সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবী করে না পাওয়ায় হামলা বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে

দীঘিনালার বাবুছড়ার কার্বারী পাড়া, বাঘাইছড়ি মুখ, জারুলছড়ি, বড়াদম সাধনাটিলা এলাকার টি টাওয়ারের নেটওয়ার্কিং সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এছাড়া যন্ত্রাংশ রুমে ভাংচুর লুটপাত করা হয়েছে। একই সাথে মাটিরাঙা মানিকছড়িতে আরও দুটি টাওয়ারের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়

বিষয়ে রবি কোম্পানীর স্থানীয় এক প্রতিনিধি নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, প্রতিবছর মোবাইল নেটওয়ার্ক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গুলো থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা নিয়ে আসছে পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠনগুলো। এবছরও চাঁদা চাওয়া হয়েছে। তবে কি কারণে টাওয়ারের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে তা বলা যাচ্ছে না। কোম্পানীর মার্কেটিং নেটওয়ার্কিং টিম আলাদা ভাবে অপারেটিং হয়। নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থাপনা টিমকে বিষয়ে জানানো হয়েছে। তারা উদ্যোগ নিবে

খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল জানান, খাগড়াছড়ির কয়েকটি উপজেলায় রবি কোম্পানীর কয়েকটি টাওয়ার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে বলে খবর পেয়েছি। বিষয়ে আইনগত ভাবে কেউ এখনও অভিযোগ করেনি

এদিকে, খাগড়াছড়ি ছাড়াও রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার দুইটি ইউনিয়নে রবি কোম্পানীর টাওয়ার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে বলে খবর শোনা যাচ্ছে। এতে করে দুই জেলার লক্ষাধিক মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী গ্রাহক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন


আরও খবর



মূল্যস্ফীতির কারণে বড় ঝুঁকিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

চলতি বছরে (২০২৫) পাঁচটি ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকির বিষয়টি হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। এছাড়া আরও চার ঝুঁকির বিষয়গুলো হলো- চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া, পরিবেশ দূষণ, বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা।

সম্প্রতি প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৫ সালের দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনীতির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় হিসেবে চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া, বিশেষ করে বন্যা ও উচ্চ তাপমাত্রা এবং দূষণকে দায়ী করা হয়েছে। বাংলাদেশ ঝুঁকিপূর্ণ ১০টি দেশের মধ্যে একটি, যেখানে দূষণকে শীর্ষ তিন ঝুঁকির একটি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারত ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। দেশ দুটিতে দূষণ নিয়ন্ত্রণ অনেক ক্ষেত্রেই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। সবুজ অর্থনীতি রূপান্তরের ক্ষেত্রে দূষণ সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ডব্লিউইএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আরও দুটি বিষয় খুব ঝুঁকিপূর্ণ। এর একটি হচ্ছে বেকারত্ব, অন্যটি হচ্ছে অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা। এ দুটি বিষয়ের কারণে বাংলাদেশ উচ্চ মূল্যস্ফীতি, মুদ্রার অবমূল্যায়ন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ঘাটতি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ধীর প্রবৃদ্ধি মোকাবিলা করছে।

এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে ২০২৪ সালে মূল্যস্ফীতির গড়পড়তা হার ছিল ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে তা ছিল ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবমতে, ২০২২ সালে গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৭ শতাংশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জলবায়ুগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিকসহ সাম্প্রতিক বছরগুলোর অন্যান্য উদ্বেগকে ছাপিয়ে বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হয়ে দাঁড়াতে পারে রাষ্ট্রভিত্তিক সশস্ত্র সংঘাত।

দেশভিত্তিক প্রধান ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করতে নির্বাহী মতামত জরিপ (ইওএস) চালায় ডব্লিউইএফ। এটি মূলত ধারণাভিত্তিক জরিপ। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞেস করা হয়, ‘আগামী দুই বছরে আপনার দেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কোনগুলো।’ অংশগ্রহণকারীদের ৩৪টি ঝুঁকির তালিকা দেওয়া হয়। সেখান থেকে তারা পাঁচটি প্রধান ঝুঁকি চিহ্নিত করেন।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




হাসপাতাল থেকে ছেলের বাসায় খালেদা জিয়া

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

দীর্ঘ ১৭ দিন যুক্তরাজ্যের দ্য লন্ডন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়ে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। উন্নত চিকিৎসায় তার স্বাস্থ্যের যথেষ্ট উন্নতি হওয়ায় ডাক্তাররা আপাতত তাকে বাসায় থেকে চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) লন্ডনের স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৯টায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৩টা) খালেদা জিয়াকে বাসায় নিয়ে যান তার বড় ছেলে তারেক রহমান।

এর আগে, তারেক রহমান লন্ডনের স্থানীয় সময় বাদ এশা বাংলাদেশি অধ্যুষিত ব্রিকলেন মসজিদ প্রয়াত ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর জন্য অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন।

এদিকে আগের দিন বৃহস্পতিবার খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন স্থানীয় সময় রাতে সাংবাদিকদের বলেন, খালেদা জিয়ার ডাক্তাররা প্রতিদিনই নতুন করে কম বেশি পরীক্ষা নিরীক্ষা দেন। সব রিপোর্ট শুক্রবার রাতের মধ্যে হাতে আসবে। সব ভালো থাকলে তখন উনার (খালেদা জিয়া) ছুটি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি ডাক্তাররা তাকে ছুটি দেন তিনি সার্বক্ষণিকভাবে প্রফেসর পেট্রিক কেনেডি ও জেনিফার ক্রসের সার্বিক তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন থাকবেন।

খালেদা জিয়ার লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্তে আসা যায়নি জানিয়ে তিনি বলেন, তার লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। কারণ তার বয়সটা একটা বিবেচ্য বিষয়। তাছাড়া জেলে রেখে তাকে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। তখন বিদেশে নিয়ে আসা গেলে আরও হয়তো দ্রুত সুস্থ করা যেত। এখন আমাদের চিকিৎসকদের বক্তব্য হচ্ছে, আগে হলে হয়তো উনার লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করা যেত।

তিনি বলেন, ওষুধের মাধ্যমে তার যে চিকিৎসা চলছে তা অব্যাহত রাখার জন্য সব চিকিৎসক একমত এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা চলবে।

ডা. জাহিদ আরও জানান, বর্তমানে খালেদা জিয়ার লিভার, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, প্রেশার, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস- প্রতিটির জন্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা চলছে। আপাতত ওষুধের মাধ্যমেই তার চিকিৎসা চলবে। এর বাইরে আরও যদি কোনো চিকিৎসা করা যায়, সে জন্য যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস হসপিটালের মেডিকেল টিমের সদস্যরা এখানে মেডিকেল বোর্ডের সভায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। যাতে আমরা এটাকে এক ছাদের নিচে চিকিৎসা বা ওয়ান আমব্রেলার (ছাতা) নিচে; অর্থাৎ ওয়ান-স্টপ সার্ভিসের মতো, সেটা করার ব্যাপারে উনারা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।

এদিকে লন্ডন দ্য ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ডাক্তারের পরামর্শে খালেদা জিয়াকে প্রতিদিন বাসা থেকে খাবার নিয়ে দেওয়া হতো। ছেলে তারেক রহমান, পূত্রবধূ জুবাইদা রহমান, নাতনি ব্যারিস্টার জাইমা রহমান, প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি, দুই কন্যা জাফিয়া ও জাহিয়া রহমান তাকে নিয়মিত দেখাশোনা করতেন। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এমএ মালেক, সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমেদ প্রতিদিন হাসপাতালে উপস্থিত থাকতেন।

উল্লেখ্য, গত ৮ জানুয়ারি খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন যান। সেদিন লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর থেকে সরাসরি তাকে বিশেষায়িত বেসরকারি হাসপাতাল ‘দ্য ক্লিনিক’–এ নিয়ে ভর্তি করা হয়।


আরও খবর

চলতি বছরই হতে পারে নির্বাচন

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো দু-তিন মাস লাগবে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো দুই থেকে তিন মাস লাগবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, সরকার আসন্ন রোজায় নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে আরো কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এসব উদ্যোগের ফলে আগামী জুন নাগাদ গড় মূল্যস্ফীতি ৬ থেকে ৭ শতাংশে নেমে আসবে।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, অনেকেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার তুলনা করেন, এটি ঠিক নয়। তবে দেশের ৬০টি ব্যাংকের মধ্যে মাত্র ১২টি পুরোপুরি কার্যকর, বাকিগুলো খুঁড়িয়ে চলছে। এটিও বুঝতে হবে। তিনি বলেন, চালসহ বিভিন্ন দরকারি পণ্যের সরবরাহ এখন থেকে আর কমতে দেওয়া হবে না। চাল, ডাল, সারসহ এ ধরনের অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের আমদানি করা হচ্ছে।

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, মার্চে সংশোধিত বাজেটে ভ্যাট পর্যালোচনা করা হবে। এ সময় ফল আমদানিকারকদের দাবি অনুযায়ী ফলের বাড়তি শুল্ক প্রত্যাহার করা হবে না। আন্দোলন করলে করুক। কিছুই করার নেই।


আরও খবর

আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এলো ২১৮ কোটি ডলার

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাব জমা দিলো চার সংস্কার কমিশন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে সংস্কার প্রস্তাব জমা দিয়েছে চার কমিশন। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে কমিশন প্রধানরা এসব প্রতিবেদন জমা দেন।

প্রতিবেদন জমা দেওয়া কমিশনগুলো হলো- ড. বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, সরফরাজ হোসেনের নেতৃত্বাধীন পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশন, টিআইবির ড. ইফতেখারুজ্জামানের নেতৃত্বে দুর্নীতি দমন কমিশন এবং ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির বিশিষ্ট অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজের নেতৃত্বে সংবিধান সংস্কার কমিশন।

এসব কমিশনের প্রতিবেদন পাওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে অন্তর্বর্তী সরকার। চলতি মাসেই এ আলোচনা শুরু হতে পারে। সংস্কার প্রস্তাব এবং এগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে ঐকমত্য হলে সংলাপ থেকে একটি রূপরেখা আসতে পারে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫