Logo
শিরোনাম

কসাই জিহাদকে নিয়ে কলকাতার সেই ফ্ল্যাটে ডিবির

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image


 ডিজিটাল ডেস্ক:


এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যার ঘটনা তদন্তে কসাই জিহাদকে সঙ্গে নিয়ে ভারতের কলকাতার সঞ্জীবনী গার্ডেনের আলোচিত সেই ফ্ল্যাটে গেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) একটি দল।


সোমবার (২৭ মে) দুপুরে ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল ওই ফ্ল্যাটে প্রবেশ করেন। এ সময় তাদের সঙ্গে ছিল কলকাতা পুলিশও।


এর আগে রোববার (২৬ মে) সকালে ডিবিপ্রধানের নেতৃত্বে কলকাতা যান ডিবির তিন সদস্যের একটি দল।



কলকাতা যাওয়ার আগে হারুন অর রশিদ জানিয়েছেন, বাংলাদেশের তদন্ত দল কলকাতায় প্রথমে ঘটনাস্থলে যাবে। এরপর ভারতে গ্রেপ্তার জিহাদ হাওলাদারকেও জিজ্ঞাসাবাদ করবে।


গত ২৩ মে রাজধানীর মিন্টো রোডে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ জানিয়েছেন, এমপি আনারকে হত্যার পর খুনিরা তার দেহের মাংস হাড় থেকে আলাদা করে ফেলে। এরপর মাংসে হলুদের গুঁড়া ও মসলা মিশিয়ে ফ্রিজে রাখা হয়। পরে মাংস হিসেবে বাজারের ব্যাগে ভরে তা ট্রলিতে বাইরে নেওয়া হয়।


এখন পর্যন্ত সংসদ সদস্য আনার হত্যার ঘটনায় তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। গ্রেপ্তার আসামিরা হলো আমানুল্লাহ ওরফের শিমুল ভূঁইয়া, শিলাস্তি রহমান ও ফয়সাল আলী ওরফে সাজি।


গ্রেপ্তার তিন আসামির আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। ২৪ মে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথির আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।


ফুটেজ অনুযায়ী, ১৩ মে দুপুর ২টা ৫১ মিনিটে সঞ্জীবনী গার্ডেনের আলোচিত সেই ফ্ল্যাটে ঢোকেন এমপি আনার। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন শিমুল ভূঁইয়া ও তার সহযোগী ফয়সাল। এমপি আনার বেশ শান্তশিষ্টভাবে দরজার বাইরে র‍্যাকে তার জুতা রাখেন। পরে ফ্ল্যাটে ঢোকেন তিনি।


কয়েক ঘণ্টা পর বের হয়ে আসেন শিমুল ভুঁইয়া ওরফে আমানুল্লাহ, হাতে ছিল একটা লাগেজ। এরপর তার সঙ্গে পলিথিনের ব্যাগ হাতে বের হন আরেকজন। বের হওয়ার সময় শিমুল দরজা লক করে দেন। লিফট দিয়ে নেমে তারা বের হয়ে যান।


গোয়েন্দা সূত্রে বলা হয়, এমপি আনার হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক আখতারুজ্জামানের কলকাতায় যাওয়ার দুই মাস আগেই জিহাদকে ডেকে আনা হয়। জিহাদ জানিয়েছে- আখতারুজ্জামানের নির্দেশে তিনিসহ চারজন এমপি আনারকে ফ্ল্যাটে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। 



হত্যার পর এমপি আনারের শরীর থেকে মাংস এবং হাড় আলাদা করে জিহাদ। পরে মূলত পরিচয় নষ্ট করার জন্য এমপির মাংস কিমা করে তা প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখা হয়। আর হাড়গুলোকে ছোট ছোট টুকরো করে নেওয়া হয়। পরে ওই ব্যাগগুলো ফ্ল্যাট থেকে বের করে নানা ধরনের যানবাহন ব্যবহার করে কলকাতার বিভিন্ন অঞ্চলে ফেলে দেওয়া হয়।


পুলিশ জানিয়েছে, জিহাদ হাওলাদার (২৪) একজন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। তার বাড়ি খুলনা জেলার দিঘলিয়া থানায়। তার বাবার নাম জয়নাল হাওলাদার। তবে জিহাদ বসবাস করত ভারতের মুম্বাই শহরে। সেখানে সে একটি মাংসের দোকানে কসাইয়ের কাজ করত।


আরও খবর



জানা গেল তাহসানের ‘আলো’ গান কাকে নিয়ে লেখা!

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

তুমি আর তো কারো নও শুধু আমার, যত দূরে সরে যাও রবে আমার, স্তব্ধ সময়টাকে ধরে রেখে, স্মৃতির পাতায় শুধু তুমি আমার, কেন আজ এত একা আমি, আলো হয়ে দূরে তুমি, আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা, চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না... এই গানের কথাগুলো এখনো সঙ্গীতপ্রেমীরা নিজের অজান্তে গেয়ে ওঠেন। আলো গানটি কাকে নিয়ে লেখা? সম্প্রতি এমন প্রশ্ন ঘুরছে চারপাশে। আসলেই তাহসান এই আলো গানটি কাকে নিয়ে লিখেছেন? এই গানের প্রেক্ষাপটই বা কী?

তাহসানের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তার বহুল আলোচিত এই গান সম্পর্কে। তাহসান বললেন, ‘আলো গানটি ২০০৬ সালে লেখা। তখন আমি বাতি নিভিয়ে ঘর অন্ধকার করে ফেলতাম। সেই অন্ধকারে জোছনা দেখতাম। তখন কবি কবি একটা ব্যাপার ছিল আর কি। তখন আমার মা মাঝে মধ্যে ঘরে ঢুকে বলতো তোর কী সমস্যা, সারাদিন চাঁদের দিকে তাকায়ে থাকিস কেন? চাঁদের সঙ্গে অনেক আগে থেকেই আমার একটা টান ছিল, প্রত্যেকেরই থাকে প্রকৃতির সঙ্গে একটা যোগাযোগ তৈরি করার। আমিও প্রকৃতির সঙ্গে অর্থাৎ চাঁদের সঙ্গে স্থায়ীভাবে যোগাযোগ তৈরি করতাম। তখনই ইচ্ছে ছিল যে কিছু একটা লিখবো।’

ব্যক্তিগত ঘটনা থেকেই এই গানের উৎপত্তি জানিয়ে তাহসান বললেন, ‘এই গানটি যখন লেখা হয়, সেটা আমার একটা পারসোনাল স্টোরি। কাউকে কখনো বলিনি, হয়তো পুরোপুরি বলতেও পারবো না। তবে কাছাকাছি যাই, আমাদের জীবনে আমরা যখন কোনোকিছু পেয়ে যাই, তখন কিন্তু যে মর্মটা সেটা হারিয়ে ফেলি আস্তে আস্তে। আপনি হৃদয়ের গভীর থেকে যদি কোনো জিনিস চাচ্ছেন- এটা যদি দূর থেকে অ্যাপ্রেসিয়েট করেন আর ওটা যদি না পান তাহলে ঐ অনুভূতিটা সারাজীবন থেকে যায়। চাঁদের আলোটা রূপক অর্থে সেই অনুভূতি। আমি তাকে অনেক ভালোবাসি, আর আমি তাকে পাবো না- এই অনুভূতিটা ধারণ করি বলেই প্রেমটা সারাজীবন থেকে যায়। আমাদের পছন্দের সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটাও যদি পেয়ে যাই, তখন কিন্তু কদর করতে পারি না।’

জনপ্রিয় এই গায়ক উদাহরণ টেনে বললেন, ‘আমি সবসময় ভাবতাম আমার লিভিং রুমে যদি একটা পিয়ানো থাকতো তাহলে হয়তো প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা বাজাতাম। কিন্তু দেখেন আমার লিভিং রুমে পিয়ানো আছে। আমি কিন্তু প্রতিদিন বাজাই না। ঠিক ওই সেন্সটাই একটা স্পেসিফিক ঘটনা থেকে আমার মাথায় এসেছিল। সেটা হয়তো বলতে পারছি না। একটা জিনিসের ওপর আমার ইমোশন এসেছিল, যেহেতু আমি সেই ইমোশন এক্সপ্লোর করতে পারবো না, ওটাই আমার বুকের ভেতরে ধরে রেখেছিলাম। আমরা প্রতিটা মানুষই মনে হয় ওটা করি। সবাই হয়তো আমার সেই গানে জিনিসটা ফিল করতে পেরেছে, চাঁদকে আমরা দেখতে পাই কিন্তু কখনো নিজের হবে না।


আরও খবর

সকাল সকাল দেশ ছাড়লেন তাহসান-রোজা

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




২০২৫ হবে গুম-খুন ও গণহত্যার বিচারের বছর

প্রকাশিত:বুধবার ০১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

২০২৫ সালকে গুম, খুন এবং গণহত্যার বিচারের বছর হিসেবে ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বুধবার (১ জানুয়ারি) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এক বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, ২০২৫ সাল হবে আওয়ামী লীগ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের বছর। বিগত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে সংগঠিত গুম, খুন এবং জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার এই বছরেই সম্পন্ন হবে।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে তাজুল ইসলাম আরও বলেন, মূল ভবনে প্রধান বিচারপতির সম্মতির পর বিচার কার্যক্রম শুরু হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যেসব মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেগুলোর বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে চলেছে। বিশেষ করে— ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্তও চলছে।

তিনি আরও জানান, হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তবে ট্রাইব্যুনাল তার বিচারের কাজ চালিয়ে যাবে।

এছাড়া, ৫ আগস্টের চানখারপুলে পাঁচজনকে হত্যার ঘটনায় পুলিশের কনস্টেবল সুজনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার ও দুই বিচারপতির নেতৃত্বে শুনানি শেষে ১২ জানুয়ারি সুজনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম সংশোধনে আবেদন

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




ইবির সমাজকল্যাণ বিভাগ সংস্কারে ১০ দাবি

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image
  • ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বিভাগ সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করেন সমাজ কল্যাণ বিভাগের চলমান সকল শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। এসময় বিভাগ সংস্কারের ১০ দফা দাবি উত্থাপন করে ৭ দিনের মধ্যে দৃশ্যমান পদক্ষেপ চান শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা প্রশাসনের কাছে ১০ দফা দাবি উত্থাপন করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দাবিগুলো হলো—প্রতিটি কোর্সের ন্যূনতম ক্লাস নিশ্চিত করা, তিন মাসের মধ্যে সেমিস্টার সম্পন্ন করা, একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ, পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ, নতুন ক্লাসরুম ও সেমিনার লাইব্রেরি বরাদ্দ। প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী আন্দোলনে অংশ নিয়ে ‘অন্য বিভাগ স্বর্গ, সমাজকল্যাণ কেন মর্গে’, ‘আমাদের দাবি মানতে হবে’, ‘সেশনজট নিরসন করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। শিক্ষার্থীদের দাবিসমূহ হলো নির্দিষ্ট রুটিন প্রনয়ণ এবং প্রতিটি কোর্সের নুন্যতম ক্লাস নিতে হবে। সেশন জট নিরসনে তিন মাসের মধ্যে প্রত্যেক সেমিস্টারের যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।


আগামী সাত কার্য দিবসের মধ্যে পুর্নাঙ্গ একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করতে হবে।পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে এবং শিক্ষক নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত গেস্ট টীচার দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।পর্যাপ্ত ক্লাস রুমের ব্যবস্থা করতে হবে। সেমিনার লাইব্রেরী বরাদ্দ দিতে হবে। ইনকোর্স সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার আগে নিতে হবে এবং নম্বর প্রকাশ করতে হবে। বর্তমান ট্রেজারার, জাহাঙ্গীর আলম স্যারকে সমাজকল্যাণ বিভাগের সার্বিক তত্বাবধানের দায়িত্ব দিতে হবে। প্রতি বছর বিভাগ থেকে শিক্ষাসফরের ব্যবস্থা করতে হবে এবং সেটা সম্পূর্ণ বিভাগের অর্থায়নে করতে হবে। আন্দোলন পরবর্তী প্রভাব কোনো শিক্ষার্থীর উপর যেনো না পড়ে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা কয়েকবার দাবি জানিয়ে আসছি কিন্তু কোনো কর্ণপাত নাই।১০ দফার দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলমান থাকবে।


প্রয়োজনে আমরণ অনশনে নেমে যাব। শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে কিছু সময় নিতে পারে কিন্তু খণ্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ সহ অন্য দাবিগুলো সব মেনে নিতে হবে। তাদের দাবি সব রোডম্যাপ রাজপথে ঘোষণা দিয়ে ক্লাসে ফেরার সুযোগ দিতে হবে। এবিষয়ে জানতে চাইলে বিভাগের সভাপতি আসমা সাদিয়া রুনা জানান, শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নেয়া হয়েছে। সবার চেষ্টায় দ্রুততম সময়ে অর্থাৎ এক সপ্তাহের মধ্যে দৃশ্যমান সংস্কার দেখতে পাবে শিক্ষার্থীরা। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এয়াকুব আলী বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়ে বিভাগের শিক্ষকরা স্বাক্ষর করেছেন। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে উপাচার্যের সম্মতিক্রমে ট্রেজারার অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলমকে সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেয়া হয়। খণ্ডকালীন শিক্ষক সহ সব সংকট দ্রুততম সময়ের মধ্যে ট্রেজারার দেখভাল করবেন।


শিক্ষার্থীদের দাবি সমূহের মধ্যে বর্তমান ট্রেজারারকে বিভাগের সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেওয়ার প্রসঙ্গ ওঠে আসলে ট্রেজারার অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আগের প্রশাসন কী করছে বা করছে না সেটা দেখার বিষয় না। আমি দায়িত্ব নিয়েছি যেহেতু প্রতিদিন জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসা হবে। শিক্ষার্থীদের এইটুকু আশ্বস্ত করতে পারি যে আমি যেখানে থাকবো সেখানে স্বল্প সময়ের মধ্যেই দৃশ্যমান ফলাফল দেখতে পাবে।


আরও খবর

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ছে না

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




তারেক রহমানের আরও চার মামলা বাতিল

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা চাঁদাবাজির চারটি মামলা বাতিলই থাকবে।

রবিবার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আপিল আবেদন শুনানি শেষে তা খারিজ করে এ রায় দিয়েছেন। এর ফলে হাইকোর্টের রায়ই বহাল থাকবে বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগ।

২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় চাঁদাবাজির চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। ওয়ান ইলেভেনের ওই সময় দায়ের করা এ চার মামলা গত বছরের ২৩ অক্টোবর খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ চার মামলা বাতিল করেন।

মামলা বাতিলসংক্রান্ত হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় রাষ্ট্রপক্ষের এসব আবেদন শুনানির জন্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আবেদনে রাষ্ট্রপক্ষ বলেছে, মামলা বাতিল করে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছেন, তা সঠিক হয়নি।

২৩ অক্টোবর আদালত চত্বরে ব্রিফিংয়ে তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ওই দিন জানান, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই মামলার সুরাহা করতে চান তারেক রহমান। তার বিরুদ্ধে প্রায় ৮০টির মতো মামলা রয়েছে। যেগুলো আইনিভাবেই মোকাবিলা করা হবে।

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানিয়েছেন, নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া সব রাজনৈতিক মামলা নিষ্পত্তির পরই তারেক রহমান নিজের মামলার নিষ্পত্তির ব্যাপারে আগ্রহ জানিয়েছেন। এরপর এই রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।


আরও খবর

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম সংশোধনে আবেদন

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




সৌদির তাপমাত্রা ফের শূন্য ডিগ্রির নিচে নামবে

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রিরও নিচে নেমে আসবে সৌদি আরবের কয়েকটি জায়গার। কিছু অঞ্চলের তাপমাত্রা -৪ ডিগ্রিতে পৌঁছাতে পারে। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।

ঠাণ্ডায় সবচেয়ে বেশি কাবু হবে দেশটির উত্তরাঞ্চল। যার মধ্যে রয়েছে তাবুক, আল জউফ, উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত ও উত্তর মদিনা। আগামী ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত এমন আবহাওয়া পরিলক্ষিত হবে।

সৌদিতে ইতিমধ্যে বেশ শীত পড়েছে। আজ শনিবার থেকে যে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হচ্ছে এর প্রভাবে তাবুক, আল জউফ এবং হেইলের তাপমাত্রা -৪ ডিগ্রিতে নামবে।

গত কয়েকদিন ধরে সৌদিতে আলোচনা চলছে, এবার দেশটির ইতিহাসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পরিলক্ষিত হবে। তবে জাতীয় আবহাওয়া কেন্দ্রের মুখপাত্র হুসেইন আল কাহতানি গত বুধবার জানান, এসব তথ্য গুজব।

মরুর দেশ সৌদিতে গ্রীষ্মকালে পরিলক্ষিত হয় অসহনীয় তাপমাত্রা। বিশেষ করে জুন-জুলাই মাসে সূর্যের তাপে ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। আর শীতকালে তাপমাত্রা নেমে আসে শূন্যের কোঠায়। চলতি বছর হজ মৌসুমে দেশটিতে তাপমাত্রা এতই বেশি ছিল যে, মক্কায় হজ করতে গিয়ে ১ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।


আরও খবর