Logo
শিরোনাম

কুমারী পূজার দর্শন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

আরিফ রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক :

কুমারী পূজা হলো তন্ত্রশাস্ত্রমতে অনধিক ষোলো বছরের কুমারী মেয়ের পূজা। বিশেষত দুর্গাপূজার অঙ্গরূপে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়।


শাস্ত্রমতে কুমারী পূজার উদ্ভব হয় বানাসুর বধ করার মধ্য দিয়ে। গল্পে বর্ণিত রয়েছে, বানাসুর এক সময় স্বর্গ-মর্ত্য অধিকার করায় বাকি বিপন্ন দেবগণ মহাকালীর শরণাপন্ন হন। সে সকল দেবগণের আবেদনে সাড়া দিযে় দেবী পুনর্জন্মে কুমারীরূপে বানাসুরকে বধ করেন। এরপর থেকেই মর্ত্যে কুমারী পূজার প্রচলন শুরু হয়।


পৌরাণিক কাহিনী আমাদের জানায় প্রাগৈতিহাসিক তামিল যুগের অধিপতি ছিলেন রাক্ষস বানাসুর। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী রাজা। বানাসুর তপস্যা অনুশীলন করেছিলেন এবং ভগবান ব্রহ্মার কাছ থেকে বর পেয়েছিলেন যে তাঁ মৃত্যু কেবল একটি কিশোরী যুবতীর দ্বারাই হতে পারে।


এই শক্তিশালী বর পেয়ে বানাসুর নির্ভীক হয়ে যান এবং সমগ্র বিশ্বকে ধ্বংস করতে থকেন। বানাসুর ভগবান ইন্দ্রকে জয় করে তাকে সিংহাসন থেকে উৎখাত করেন। তিনি সেখান থেকে সমস্ত দেবতাদের বিতাড়িত করেন। বিশ্বের মৌলিক প্রাকৃতিক উপাদান, অগ্নি, জল, বায়ু সমন্বয়হীন হয়ে মহাবিশ্বে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে।


বানাসুরকে বধ করতে এবং প্রকৃতির ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে ভগবতী নিজেকে আর্যাবর্তের দক্ষিণ প্রান্তে কুমারী রূপে প্রকাশ করেন। এক কুমারী কিশোরী হিসাবে শিবের প্রতি তার অগাধ ভক্তি ছিলো তার। 


ঘটনাপ্রবাহে  ভগবান শিব কুমারী দেবীকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। বিয়ের সব আয়োজন করা হয়ে। ভগবান শিব বিয়ের জন্য শুচিন্দ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করেন। বিবাহের মুহুর্ত (মুহুর্তম বা শুভ সময়) ছিল ভোরবেলা ব্রাহ্ম মুহুর্তে। 


এদিকে ঋষি নারদ বুঝতে পেরেছিলেন কুমারী দেবীই বানাসুরকে হত্যা করতে পারেন। তাই এই বিয়েকে বাধা দিতে তিনি মোরগের শব্দ করে শিবের কাছে ভুল তথ্য পাঠান যে সূর্য ইতিমধ্যে উদিত হয়েছে এবং শুভ সময় অতিবাহিত হয়েছে। শুভ মুহূর্ত পেরিয়ে যাওয়ায় বিয়ে বাতিল হয়।


কুমারী ভগবান শিবের জন্য অপেক্ষা করতে করতে একসময় বুঝতে পারেন শিব আর আসবেন না। অসহ্য অপমান, যন্ত্রণা, শোক এবং ক্রোধের তিনি সবকিছু ধ্বংস করতে থাকেন। অবশেষে কুমারী দেবী একটানা তপস্যা শুরু করেন। 


বহু বছর পরে বানাসুর একদিন তপস্যারত কুমারীকে দেখে তাকে অপহরণ করার চেষ্টা করেন। ক্রুদ্ধ কুমারী বানাসুরকে বধ করেন।


নিজের মৃত্যুর কয়েক মুহূর্ত আগে বানাসুর বুঝতে পেরেছিলেন যে এই কুমারিই হচ্ছেন সর্বশক্তিমান আদি পরাশক্তি। তিনি দেবীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। 


পুরোহিতদর্পণসহ বহু ধর্মীয়গ্রন্থে কুমারী পূজার পদ্ধতি এবং মাহাত্ম্য বিশদভাবে বর্ণিত হযে়ছে। বর্ণনানুসারে কুমারী পূজায় কোন জাতি, ধর্ম বা বর্ণভেদ নেই। দেবীজ্ঞানে যে-কোন কুমারীই পূজনীয়। এজন্য এক থেকে ষোলো বছর বয়সী যে কোনো কুমারী মেয়ের পূজা করা যায়।


কুমারী পূজার দার্শনিক তত্ত্ব হলো- নারীতে পরমার্থ দর্শন ও পরমার্থ অর্জন। বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে যে ত্রিশক্তির বলে প্রতিনিয়ত সৃষ্টি, স্থিতি ও লয় ক্রিয়া সাধিত হচ্ছে, সেই ত্রিবিধ শক্তিই বীজাকারে কুমারীতে নিহিত। কুমারী প্রকৃতি বা নারী জাতির প্রতীক ও বীজাবস্থা। তাই কুমারী বা নারীতে দেবীভাব আরোপ করে তার সাধনা করা হয়।


আরও খবর

১ হাজারই বহাল থাকছে হজ এজেন্সির কোটা

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




২২৭৬ নেতাকর্মী হত্যা-গুমের অভিযোগ নিয়ে ট্রাইব্যুনালে বিএনপি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এবং সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি এম ইলিয়াস আলীসহ দলটির সহযোগী সংগঠনের ২ হাজার ২৭৬ জন নেতাকর্মীকে ক্রসফায়ারে হত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে দলটির মামলা ও তথ্য বিষয়ক প্রতিনিধি দলের তিনজন সদস্য ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করেন।

এ সময় তারা বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আমগীরের সই করা চিঠি নিয়ে ট্রাইব্যুনালে আসেন। এতে, ২০০৮ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশের জেলা উপজেলা,মহানগর ও ইউনিয়ন পর্যন্ত ক্রসফায়ার ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়।

এছাড়া ১৫৩ জনকে গুম করা হয়, যাদের মধ্যে অনেকে এখনও নিখোঁজ বলে উল্লেখ করা হয়।


আরও খবর

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম সংশোধনে আবেদন

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫

ঢালাও মামলা বাণিজ্যের অভিযোগ

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




দেশের স্বার্থে আরাকান আর্মির সঙ্গে সম্পর্ক রাখছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশের সীমানা ঘেঁষা মিয়ানমারের আরাকান রাজ্য এখন বিদ্রোহী গোষ্ঠী নিয়ন্ত্রণ নেওয়ায় দেশটির বিপ্লবী গোষ্ঠীর পাশাপাশি জান্তা সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে বাংলাদেশ, জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফট্যানেন্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

আজ সোমবার দুপুরে সীমান্ত ঘুরে টেকনাফের দমদমিয়াস্থল নাফ নদে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন জেটি ঘাটে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা আরও বলেন, নতুন করে যারা অনুপ্রবেশ করেছে তাদের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। কারণ তাদের বাংলাদেশ আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে নীতিগত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বাংলাদেশ সীমান্ত পুরোপুরি বিজিবির নিয়ন্ত্রণে। সীমান্তে স্থানীয়দের ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। তবে কিছু দালাল রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে সহযোগিতা করছে। আমাদের স্বার্থ রক্ষার্থে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রথম থেকে মিয়ানমার সরকার ও আরাকান আর্মির যোগাযোগ রক্ষা করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, এখনো সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। তবে সীমান্তবাসীর নিরাপত্তায় বিজিবি ও কোস্টগার্ড পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। এতে সীমান্তবাসীর আতঙ্ক হওয়ার কারণ নেই। সীমান্ত সম্পূর্ণভাবে আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সীমান্তে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছি। সীমান্তে সব বাহিনীর জনবল বৃদ্ধি করা হয়েছে।

মাদকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‌মাদক অনেক আগের সমস্যা। তবে মাদকরোধে সবার সহযোগিতা দরকার। এটা শুধু আইন দিয়ে সমাধান করা সম্ভব না। সীমান্তে সব পরিস্থিতি সমাধান হয়ে গেলে নাফ নদে মাছশিকারসহ শাহপরীর দ্বীপে করিডোর খোলা হবে।

তিনি বলেন, ‌সীমান্ত বাহিনীর অগোচরে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ অনুপ্রবেশ করেছে। কিছু অসাধু বাংলাদেশি দালাল রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করাচ্ছে। এ দালালচক্রকে প্রতিহত করতে সবার সহযোগিতা দরকার। না হলে এরা ভয়ংকর হয়ে উঠবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনুস সবশেষ জাতিসংঘ সম্মেলনে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। পরিস্থিতি যাই হোক অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আজ দুপুরের দিকে হেলিকপ্টরযোগে ঢাকা থেকে টেকনাফ পৌঁছান। পরে বিজিবি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর টেকনাফের কয়েকটি সীমান্ত পয়েন্ট পরিদর্শন করে সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান ছিদ্দিকী।


আরও খবর

শৈত্যপ্রবাহ বইছে দেশের ১০ জেলায়

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫

কর আরোপে দাম বাড়লো যেসব পণ্যের

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




আট আনায় বিক্রি হচ্ছে ১ পিছ ফুলকপি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

লাভের আশায় ফুলকপি চাষ করে এখন বিপাকে নওগাঁর কৃষকরা। ভালো ফলনেও কপাল পুড়ছে তাদের। পাইকারি প্রতি পিস ফুলকপি সর্বনিম্ন আট আনা ও সর্বোচ্চ দেড় থেকে ২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) সকালে নওগাঁ সদর উপজেলার নওগাঁ-রাজশাহী আঞ্চলিক মহাসড়ক সংলগ্ন ডাক্তারের মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ভোর থেকেই কৃষকরা ফুলকপি বিক্রির জন্য নিয়ে আসে। কিন্তু ফুলকপি বিক্রি করতে এসেই পড়তে হচ্ছে বিপাকে। প্রতি পিস ফুলকপির দাম সর্বনিম্ন আটা আনা। এরপরেও অনেকেই অপেক্ষা করে ক্রেতার দেখা পাচ্ছেন না।

কৃষকরা বলছেন, গত বছর ফুলকপির ভালো দাম পেয়েছেন তারা। সে বিষয়টি ভাবনায় রেখে এ বছরও আবাদ করেছেন তারা। তবে ফুলকপির দাম যা দাঁড়িয়েছে তাতে লাভ তো দূরে থাক আসলও উঠে আসছে না। সবজির দামে ভোক্তারা স্বস্তি পেলেও খরচের টাকা তুলতে না পেরে পথে বসতে চলেছেন তারা। মৌসুমের শুরুতে আগাম জাতীয় এ সবজির উৎপাদন কম থাকায় দাম ছিল বেশ চড়া। বর্তমানে উৎপাদনের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাজারে এমন ধস নেমেছে বলে মনে করছেন তারা।

ফুলকপি বিক্রি করতে আসা আকবর হোসেন বলেন, এক বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করতে ১৭ থেকে ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এখনই ফুলকপি ১ থেকে টাকা ২ টাকা পিস বিক্রি করতে হচ্ছে। তাও কপি কেনার মতো লোক নেই। এক বিঘা জমির কপি আড়াই থেকে তিন হাজার টাকাও বিক্রি হচ্ছে না। তাহলে আমরা কি করে চলব। ধার-দেনা করে ফুলকপি চাষ করেছি। সেই টাকাই তো পরিশোধ করা সম্ভব নয়।

এনামুল হক নামে আরেক ফুলকপি বিক্রেতা বলেন, এক বিঘা ফুলকপি চাষ করেছি। প্রতি কপির গাছে ৬ থেকে ৮ টাকা খরচ হয়েছে। এখন বাজারে বিক্রি হচ্ছে আট আনা, ১ টাকা, দেড় টাকা করে। বিক্রি করে ভ্যান খরচের টাকায় উঠবে না। এমন বাজার দেখে কলিজা ফেটে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে এখনও জমিতে যে ফুলকপি আছে সেগুলো গরুকে দিয়ে খাওয়াই।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, জেলায় ৬০০ হেক্টর জমিতে ফুলকপির আবাদ হয়েছে। যা থেকে প্রায় ৬ হাজার ২০০ টন ফুলকপি উৎপাদনের সম্ভবনা।


আরও খবর

শৈত্যপ্রবাহ বইছে দেশের ১০ জেলায়

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫

কর আরোপে দাম বাড়লো যেসব পণ্যের

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




গাজায় মোট নিহত ৪৫ হাজার ৪৩০ ছাড়াল

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৯৮ জন। শুক্রবার সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। খবর আল জাজিরা।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, বৃহস্পতি-শুক্রবারেরর সর্বশেষ অভিযানের পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫ হাজার ৪৩৬ জনে। এছাড়া অভিযানে পর্যন্ত আহত হয়েছেন লাখ হাজার ৩৮ জন ফিলিস্তিনি। নিহত আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, উল্লেখ করা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শুক্রবারের বিবৃতিতে।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে চালানোর পর হামাসকেযথাযথ শিক্ষাপ্রদান এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।


আরও খবর



সড়কের নৈরাজ্যে পলিটিক্যাল প্রভাব জড়িত

প্রকাশিত:শনিবার ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

সড়ক ও পরিবহন খাতে যে নৈরাজ্য চলছে, তার সঙ্গে একটি পলিটিক্যাল (রাজনৈতিক) প্রভাব জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর রমনায় বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউটে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন আয়োজিত সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনা ও কাঠামোগত সংস্কার শীর্ষক জাতীয় সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সড়ক ও পরিবহন খাতে দুর্নীতি বন্ধ হয়নি। আগে এক দল ছিল, এখন অন্য দল করছে।

তিনি বলেন, সড়কের নৈরাজ্যের সঙ্গে একটা পলিটিক্যাল প্রভাব জড়িত। তাই খুব সহজে সমাধান হবে না। তবে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। দুর্নীতির সঙ্গে যেহেতু রাজনৈতিক কর্মী ও নেতারা জড়িত, তাই সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা রাখতে হবে।

তথ্য উপদেষ্টা বলেন, বিগত সরকারের উন্নয়ন জনবান্ধন ছিল না বলেই মানুষ সুবিধা পায়নি। ভবিষ্যতে জনবান্ধন উন্নয়নের জন্য সাধারণ মানুষের প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে পলিসি ডেভেলপ করা হবে।

পরিবহন মালিকদের উদ্দেশে অনুষ্ঠানে বিআরটিএ চেয়ারম্যান বলেন, কোনো পুরাতন বাস রাখা হবে না। সময় দেওয়া আছে, এর মধ্যে ব্যবস্থা নেন।

তিনি আরও বলেন, সড়ক ও ফুটপাত দখলমুক্ত করতে স্থায়ী পরিকল্পনা করা হচ্ছে। উচ্ছেদ করে দেওয়া নয়, পরিকল্পিত সমাধান করার চিন্তা করা প্রয়োজন।


আরও খবর

শৈত্যপ্রবাহ বইছে দেশের ১০ জেলায়

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫

কর আরোপে দাম বাড়লো যেসব পণ্যের

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫