Logo
শিরোনাম

মাজারে হামলা করে মুসলমানদের ভেতরে বিভক্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ইসলামকে উগ্রবাদী ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে।

দেশের দূর দূরান্ত থেকে আসা হাজারো ভক্ত  জনতার অংশগ্রহণে চট্টগ্রাম ফটিকছড়ি মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফের সাজ্জাদানশীন ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি বিএসপি'র চেয়ারম্যান  হযরত শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী মাইজভাণ্ডারীর  (ম.জি.আ.) ৫৮তম খোশরোজ শরিফ পালিত হয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) আনজুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া ,হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট ও মইনীয়া যুব ফোরামের যৌথ ব্যবস্থাপনায় বর্ণাঢ্য কর্মসূচির মধ্যে বাদে ফজর  থেকে খতমে কোরআন,খতমে গাউছিয়া, শাইখুল ইসলাম হযরত সৈয়দ  মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারীসহ  মাইজভাণ্ডারী মহাত্মা সাধকদের রওজা শরিফ জিয়ারত, জিকির, দোয়া কালাম পাঠসহ সেমা মাহফিল ও তবারুক বিতরণ। রাতে  আয়োজিত মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হযরত শাহসুফি সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী   বলেন, বিশ্ব মুসলিম বিভিন্নভাবে আজ অত্যাচার,নিপীড়ন,নির্যাতন ও ষড়যন্ত্রের শিকার। শান্তির ধর্ম ইসলামের বিজয়ের পথ সুগম করতে মুসলমানদের বিশ্বব্যাপী ঐক্যের বিকল্প নেই। পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে হলে প্রিয় নবী (দ:) প্রণীত মদিনা সনদের আলোকেই রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হবে। তিনি বলেন উপমহাদেশে ইসলামের বিজয় নিশান উড়িয়েছেন আউলিয়ায়ে কেরামগণ। আজ পরিকল্পিতভাবে তৌহিদী জনতার ব্যানারে  আউলিয়ায়ে কেরামের  মাজার খানকাহ ও দরবারসমুহে হামলা করে মুসলমানদের ভেতরে বিভক্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে। তৌহিদী জনতার ব্যানারে এই ধরনের উগ্র কার্যক্রম কোনভাবেই চলতে দেওয়া যায় না। এক শ্রেণীর লোক ইসলামের শান্তি ও সম্প্রীতির পথ ছেড়ে অস্ত্রবাজির মাধ্যমে ইসলাম কায়েমের স্বপ্ন দেখছে। যা একটা ভুল পদক্ষেপ ও ইসলামকে উগ্রবাদী ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার গভীর ষড়যন্ত্র। তাছাড়া মাজারে হামলার মাধ্যমে উগ্রবাদীরা তরিকত পন্থী সুন্নি সুফিবাদি জনতাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে।  

তাই দেশের সকল পীর মাশায়েখ হাক্কানী আলেম-ওলামাকে  ঐক্যবদ্ধভাবে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ ও আর্মির উপস্থিতিতে মাজারে নৃশংস  হামলা করা হচ্ছে। আমি এই গর্হিত অপরাধের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অবিলম্বে এই উগ্রবাদীদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির নিশ্চিত করতে হবে । এ সময় মাহফিলে থাকা হাজার হাজার নবী-অলি প্রেমিক জনতা নারায়ে তাকবীর-আল্লাহু আকবার,  নারেয়ে রিসালাতের গগনবিধারী স্লোগানের মাধ্যমে হুজুর কেবলাকে সমর্থন জানায়। খোশরোজ  শরীফ মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন মইনীয়া যুব ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা শাহজাদা সৈয়দ মইনুদ্দীন ফয়সাল।বিশেষ অতিথি ছিলেন মইনীয়া যুব ফোরামের কেন্দ্রীয়  সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ মাশুক-এ-মইনুদ্দীন।  আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন, আন্জুমান কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক খলিফা আলমগীর খান মাইজভাণ্ডারী, হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের মহা সচিব কাজী মহসীন চৌধুরী, আন্জুমান কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আলহাজ্ব কবির চৌধুরী, বিএসপি ভাইস চেয়ারম্যান  মাওলানা রুহুল আমিন ভূঁইয়া মাইজভাণ্ডারী, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আসলাম হোসাইন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ ইব্রাহিম মিয়া, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা: নুরুল আনোয়ার হিরণ,বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ঢালী কামরুজ্জামান হারুন, মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জাহিদুল আলম,কাজী মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ,  মইনীয়া যুব ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আকবর হোসেন রুবেল,  মাইজভাণ্ডার রহমানিয়া মইনিয়া দরসে নেজামী  মাদ্রাসার অধ্যক্ষ গোলাম মোহাম্মদ খান সিরাজী, মাওলানা বাকের আনসারী,মুফতি মাওলানা এইচ এম মাকসুদুর রহমান, হাফেজ মোহাম্মদ নাজের হোসাইন, হাফেজ মাওলানা কেরামত আলী প্রমুখ। মাহফিল শেষে হাজরো ভক্ত আশেকানের আমিন আমিন  ধ্বনীতে  দেশ জাতি, মুসলিম উম্মাহ ও সর্বমানবতার কল্যাণ কামনা করে আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন হযরত শাহ্সূফী সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী (ম.জি.আ.)।


আরও খবর



৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দাবি না মানলে ‘লং মার্চ টু ঢাকা’

প্রকাশিত:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ঘোষণা না আসলে লংমার্চ টু ঢাকা কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা দিয়েছেন। রাজধানীর শেরে বাংলা নগর ঢাকা মহিলা পলিটেকনিকের সামনে মহাসমাবেশে এ ঘোষণা দেন তারা।

এর আগে জুনিয়র ইন্সট্রাকটর পদে ক্রাফট ইন্সট্রাকটরদের প্রমোশনের হাইকোর্টের রায় বাতিল, ক্রাফট ইন্সট্রাকটর পদবি পরিবর্তন এবং ওই মামলার সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করাসহ ছয় দফা দাবি পূরণের জন্য ঢাকা মহিলা পলিটেকনিকের সামনে মহাসমাবেশ এর ডাক দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। এছাড়া সমাবেশে কুমিল্লায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানানো হয়।

মহাসমাবেশ ঘিরে সকাল থেকে বিভিন্ন পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা এসে জড়ো হোন। এ সময় তারা ৬ দফা দাবি পূরণে বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দেন। ছোট ছোট মিছিল নিয়ে একত্রিত হোন শেরে বাংলানগর মহিলা পলিটেকনিক এর সামনে।

শিক্ষার্থীদের দাবি, তাদের আন্দোলন যৌক্তিক। তবে তারা রাস্তায় থেকে যানজট তৈরি করতে চাচ্ছেন না। দীর্ঘ আট মাস ধরে আন্দোলন করলেও সরকার আমলে নিচ্ছেন না। তাদেরকে সরকার রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে তারা আর সময় দেওয়ার পক্ষে নয়। খুব শিগগিরই তাদের দাবি পূরণ করা না হলে আরও কঠোর থেকে কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি।


আরও খবর



মেয়েকে উত্তক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা, দু'জন আটক

প্রকাশিত:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

রাজশাহীতে স্কুল ছাত্রী (এসএসসি পরীক্ষার্থী) মেয়েকে উত্তক্তের প্রতিবাদ করায় ছাত্রীর বাবা আকরাম হোসেনকে হত্যা মামলার প্রধান দু'জন আসামী নান্টু (২৮) ও খোকন মিয়া (২৮) কে মামলা দায়েরের মাত্র ৪৮ ঘন্টার মধ্যে আটক করেছে র‍্যাবের চৌকস অভিযানিক টিম। শনিবার ১৯ এপ্রিল পূর্বরাত সোয়া ৮টারদিকে নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার রামরায়পুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেন র‍্যাব। আটককৃত নান্টু রাজশাহীর তালাইমারী শহিদ মিনার এলাকার কালু মিয়ার ছেলে ও তার সহযোগী খোকন মিয়া একই এলাকার মৃত আঃ সাত্তারের ছেলে।

এজাহার সুত্রে জানা যায়, আকরাম হোসেন (৫২) পেশায় একজন বাস ড্রাইভার। তার মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী।

ঘটনার দিন বিকাল সারে ৪ টারদিকে তার মেয়ে প্রাইভেট পড়া শেষ করে তালাইমারী শহিদ মিনার এলাকায় অটোরিকশা থেকে নেমে বাসায় যাওয়ার পথে আসামী নান্টু ও তার সহযোগীরা তাকে উত্তক্ত করে। ঘটনাটি বাসায় গিয়ে সে তার বাবাকে জানালে ছাত্রীর বাবা মেয়েকে উত্তক্ত করার বিষয়টি নান্টুর বাবাকে জানায়। এতে নান্টু আরও ক্ষীপ্ত হয়ে গত ১৬ এপ্রিল রাত আনুমানিক ১০ টার দিকে তালাইমারী শহিদ মিনার এলাকায় ছাত্রীর ভাই ইমাম হোসেন অনন্তকে

নান্টু ও তার সহযোগীরা পথরোধ করে এলোপাথারী মারধর করতে থাকলে তার ডাক-চিৎকারে শুনে ঘটনাস্থলে ছাত্রীর বাবা আকরাম হোসেন এগিয়ে গেলে তাকেও মারধর করার এক পর্যায়ে মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করলে রক্তাক্ত জখম হয়। এসময় এলাকাবাসীর সহায়তায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক আকরাম হোসেনকে মৃত ঘোষনা করেন। এঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানায় ৭ জনের নাম উল্লেখসহ আরো ৩-৪ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের  করেন। এরপর র‌্যাব-৫, রাজশাহী সদর কোম্পানীর একটি আভিযানিক দল লে. কর্ণেল মোহাম্মদ মাসুদ পারভেজ এর নির্দেশনায় অভিযান চালিয়ে তাদের দু'জনকে আটক করেন। র‍্যাব আরও জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা উক্ত ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে।তাদেরকে রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় হস্তান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে।


আরও খবর



৯৯ শতাংশ পোশাক কারখানা চালু

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ঈদুল ফিতরে বেশ বড় ছুটি পেয়েছেন দেশের পোশাক শ্রমিকরাও। ঈদের আগে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন-বোনাস নিয়ে অসন্তোষ থাকলেও ঈদ কাটিয়ে তারা ফিরেছেন কর্মস্থলে। ছুটি শেষে দেশের তৈরি পোশাক খাতের কার্যক্রম পুরোদমে চালু হয়েছে। দেশের ৯৯ শতাংশ পোশাক কারখানা ঈদের ছুটি শেষে চালু হয়েছে।

বিজিএমইএ থেকে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। বিজিএমইএ’র তথ্য অনুযায়ী, সংগঠনভুক্ত ২ হাজার ১০৪টি সক্রিয় কারখানার মধ্যে ২ হাজার ৯২টি কারখানা চালু রয়েছে। ঈদের ছুটিতে রয়েছে মাত্র ১২টি, যা মোট কারখানার মাত্র ০.৫৭ শতাংশ।

অঞ্চলভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ এলাকায় ৮৫৪টি কারখানার মধ্যে ৮৫১টি খোলা রয়েছে; সাভার-আশুলিয়া ও জিরানী এলাকায় ৪০৩টির মধ্যে ৩৯৯টি খোলা; নারায়ণগঞ্জে ১৮৮টির মধ্যে ১৮৬টি এবং ডিএমপি এলাকায় ৩২১টির মধ্যে ৩২০টি চালু রয়েছে। চট্টগ্রাম অঞ্চলে ৩৩৮টি কারখানার মধ্যে ৩৩৬টি খোলা রয়েছে।

খোলা কারখানার অনুপাতে শতকরা হারে গড় হিসেবে ৯৯ শতাংশের বেশি কারখানা চালু রয়েছে। সবচেয়ে বেশি খোলা রয়েছে ডিএমপি এলাকায় (৯৯.৬৯%), এরপর নারায়ণগঞ্জ (৯৮.৯৪%), চট্টগ্রাম ও গাজীপুর-ময়মনসিংহ (৮৮.৮%) এবং সাভার-আশুলিয়া (৮৮%)।


আরও খবর



মুরগির বাজার চড়া, বেড়েছে গ্রীষ্মকালীন সবজির দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

পবিত্র ঈদ-উল ফিতরকে কেন্দ্র করে মুরগি ও গরুর মাংসের দাম বেড়েছে। তবে সপ্তাহ ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে গ্রীষ্মকালীন সবজির দাম বেড়েছে। রাজধানীর বেশকিছু বাজার ঘুরে এবং ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

বাজারে দেখা গেছে, গ্রীষ্মকালীন সব ধরনের সবজি কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। গ্রীষ্মকালীন সবজি কোনোটাই ৮০ টাকা দরের নিচে বিক্রি হচ্ছে না।

এরমধ্যে- বেগুন ৮০ থেকে ১০০ টাকা, করলা ৮০ থেকে ১০০ টাকা, বরবটি ১২০ টাকায়, পটল ১০০ টাকা,ধুন্দুল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, কচুর মুখী ১২০ টাকা, কচুর লতি ১২০ টাকা, সাজনা ১৬০ টাকা ঝিঙা ৮০ টাকা এবং কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে পেঁপেটা প্রতি কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

এছাড়া সিম ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ফুলকপি ৫০ থেকে ৬০ টাকা পিস, বাঁধা কপি বড় সাইজের ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৮০ টাকা, পাকা টমেটো কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা, গাজর ৪০ থেকে ৫০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, মটরশুঁটি ১০০ থেকে ১২০ টাকা, খিরাই ৮০ টাকা এবং শসা ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। 

তবে এসব বাজারে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে আলু ও পেঁয়াজ। নতুন আলু ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বগুড়ার লাল আলু ৩০ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  

এদিকে ঈদকে কেন্দ্র করে মুরগির বাজারে অস্থিরতা চলছে। এসব বাজারে সোনালি কক মুরগি ৩৩০ টাকায় এবং সোনালি হাইব্রিড ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাল লেয়ার মুরগি ৩১০ টাকা, সাদা লেয়ার ৩০০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ২২০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৬৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

গরুর মাংস কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে কেজি প্রতি ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকায়, গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১১৫০-১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  

এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়, হাঁসের ডিম ২২০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। বাজারগুলোতে আদা ১২০ থেকে ২৮০ টাকা, রসুন দেশি ১০০ টাকা এবং ইন্ডিয়ান ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মিনিকেট চাল প্রকারভেদে ৮২ থেকে ৯২ টাকা এবং নাজিরশাইল চাল৮৪ থেকে ৯০ টাকা, স্বর্ণা ৫৫ টাকা এবং ২৮ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা দরে।


আরও খবর



নববর্ষ সামনে রেখে নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

তিনি বলেন, এ বছর ব্যাপকভাবে বাংলা নববর্ষ পালন হবে। ফলে বিষয়টি সামনে রেখে এবার নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাতে বিঘ্নিত না হয়, তার জন্য যা যা করা প্রয়োজন সেসব করা হচ্ছে। মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

অন্তর্বর্তী সরকারের আট মাসে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আপনি কতটা সন্তুষ্ট, এমন প্রশ্নের উত্তরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আপনারা যতটুকু সন্তুষ্ট, আমিও ততটুকু সন্তুষ্ট।

বাটাসহ বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানির শপে ভাঙচুর হয়েছে। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। এসব শপের সামনে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সারা দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমার দায়িত্ব। যারা এসব ঘটিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এদিকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, নববর্ষের শোভাযাত্রার নাম ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ হবে কি না, এ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিদ্ধান্ত নেবে। সেখান থেকেই ১০ তারিখে সিদ্ধান্ত হবে। তবে নাম পরিবর্তন নিয়ে আজকে আলোচনা হয়নি। যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এটা আয়োজন করে, সেহেতু তারাই এ বিষয় সিদ্ধান্ত নেবে।

এবারের উৎসবে প্রচুর জনসমাগম হবে। বিভিন্ন জায়গাতে মেলাও হচ্ছে। বাঙালি ছাড়াও ২৬টি জাতিগোষ্ঠী এতে অংশগ্রহণ করবে।



আরও খবর