Logo
শিরোনাম

মাভাবিপ্রবিতে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুলাই

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4 | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবষের্র প্রথম বর্ষ প্রথম সেমিস্টারের স্নাতক (ইঞ্জিনিয়ারিং/সম্মান), বিবিএ ও বি ফার্ম কোর্সের ক্লাস আগামী ২২ জুলাই, ২০২৪  (সোমবার)  থেকে শুরু হতে যাচ্ছে।

মাভাবিপ্রবি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আহবায়ক ও ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল মাহমুদ এই তথ্য নিশ্চিত করেন।


বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শাহীন উদ্দিনের কাছে বলেন, নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশনের তারিখ এখনো ঠিক করা হয়নি। তবে সকল বিভাগের ক্লাস শুরু হবে ২২ জুলাই।

ক্যাম্পাসে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় যে, নবীন শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের মেস ভাড়া করা শুরু করেছেন। অনেকেই ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস  ঘুরে দেখছেন। নতুন শিক্ষার্থীদের পদচারণায় ক্যাম্পাস মুখরিত হতে শুরু করেছে। 


আরও খবর

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ছে না

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




২০২৫ হবে গুম-খুন ও গণহত্যার বিচারের বছর

প্রকাশিত:বুধবার ০১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

২০২৫ সালকে গুম, খুন এবং গণহত্যার বিচারের বছর হিসেবে ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বুধবার (১ জানুয়ারি) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এক বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, ২০২৫ সাল হবে আওয়ামী লীগ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের বছর। বিগত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে সংগঠিত গুম, খুন এবং জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার এই বছরেই সম্পন্ন হবে।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে তাজুল ইসলাম আরও বলেন, মূল ভবনে প্রধান বিচারপতির সম্মতির পর বিচার কার্যক্রম শুরু হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যেসব মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেগুলোর বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে চলেছে। বিশেষ করে— ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্তও চলছে।

তিনি আরও জানান, হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তবে ট্রাইব্যুনাল তার বিচারের কাজ চালিয়ে যাবে।

এছাড়া, ৫ আগস্টের চানখারপুলে পাঁচজনকে হত্যার ঘটনায় পুলিশের কনস্টেবল সুজনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার ও দুই বিচারপতির নেতৃত্বে শুনানি শেষে ১২ জানুয়ারি সুজনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম সংশোধনে আবেদন

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




বিস্ফোরক মামলার আসামি কুবি কর্মকর্তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ওবায়দুল্লাহ, কুবি প্রতিনিধি:

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ডেপুটি রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ জাকির হোসেনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে জাকির হোসেনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মোহাম্মদ জাকির হোসেনকে প্রথমে প্রক্টর অফিসে নিয়ে আসা হয়। পরবর্তীতে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা প্রক্টরের সাথে আলোচনা করে। এরপর প্রশাসনিক কর্মকর্তা, প্রক্টর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সহায়তায় জাকির হোসেনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। 

এ বিষয়ে গণিত বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হান্নান রহিম বলেন, 'মোহাম্মদ জাকির হোসেন এজাহার ভুক্ত আসামি। তার নামে মামলা থাকায় তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. ছাদেক হোসেন মজুমদার বলেন, 'বৈষম্যবিরোধীর যারা আছেন উনাকে বলেছেন, যেন উনি আইনের কাছে সোপর্দ হন। একটা পর্যায়ে প্রক্টরিয়াল বডিসহ সবাই মিলে প্রশাসনের সকলের সঙ্গে কথা বলে ওনাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ হওয়ার অনুরোধ করি। অনুরোধের পরে সজ্ঞানে স্বেচ্ছায় পুলিশের কাছে সোপর্দ হন।'

এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হাকিম বলেন, 'এই বিষয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই।'

কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির এসআই লিটন বলেন, 'ডিবি স্যারের নির্দেশ অনুযায়ী আমরা তাকে গ্রেফতার করেছি। তার নামে একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।'

উল্লেখ্য, সদর দক্ষিণ থানায় মোঃ শাখাওয়াত হোসেন বাদী হয়ে করা একটি মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ নম্বর আসামি মোহাম্মদ জাকির হোসেন। 


আরও খবর

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ছে না

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম সংশোধনে আবেদন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

দেশের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদার ক্রম সংশোধনের জন্য আপিল বিভাগে দ্রুত রিভিউ শুনানির আবেদন করেছে বিচারকদের সংগঠন জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।

প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগে আইনজীবী ব্যারিস্টার নিহাদ কবীর এ আবেদন করেন।

এ সময় তিনি আপিল বিভাগকে বলেন, এ ব্যাপারে দ্রুত শুনানি হওয়া উচিত। কারণ, রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম ঠিকমতো হয়নি। পরে প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের এ মামলা শুনানি করতে ১৬ জানুয়ারির কার্যতালিকায় যুক্ত করতে বলেন।

এর আগে, ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম ঠিক করে রায় দেন আপিল বিভাগ, যার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয় ২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর।

সেই রায়ে বলা হয়, ১. সংবিধান যেহেতু রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন, সেহেতু রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের শুরুতেই সাংবিধানিক পদাধিকারীদের গুরুত্ব অনুসারে রাখতে হবে।

২. জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় সদস্যরা রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের ২৪ নম্বর থেকে ১৬ নম্বরে সরকারের সচিবদের সমমর্যাদায় উন্নীত হবেন। জুডিশিয়াল সার্ভিসের সর্বোচ্চ পদ জেলা জজ। অন্য প্রশাসনের সর্বোচ্চ স্তরে সচিবরা রয়েছেন।

৩. অতিরিক্ত জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় সদস্যদের অবস্থান হবে জেলা জজদের ঠিক পরেই, রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের ১৭ নম্বরে।

রায়ে আরও বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম কেবল রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে। নীতি নির্ধারণী ক্ষেত্র বা অন্য কোনো কার্যক্রমে যেন এর ব্যবহার না হয়।

প্রসঙ্গত, রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী ১৯৮৬ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে তৈরি করে তা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হয়। ২০০০ সালে এটি সংশোধন করা হয়। সংশোধিত এ ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব আতাউর রহমান। ওই রিটের ওপর ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে ওই ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বাতিল করে আট দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়।


আরও খবর

ঢালাও মামলা বাণিজ্যের অভিযোগ

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




প্রেমিক ও প্রেমিকার আত্নহত্যা, অন্তরালে কি ত্রিভুজ প্রেম.!

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে প্রেমিকের আত্নহত্যার মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই গ্যাসবড়ি সেবনকরে আত্নহত্যা করেছেন কলেজ পড়ুয়া প্রেমিকা। প্রেমিক-প্রেমিকার আত্নহত্যার ঘটনায় এলাকার লোকজনের মাঝে নেমেছে শোক। নিহত প্রেমিক হৃদয় কর্মকার (২৯) হলেন, সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার গাড়াদহ এলাকার বিকাশ কর্মকারের ছেলে ও প্রেমিকা সুদীপ্তা দাস কেকা (২৫) একই উপজেলার শাহজাদপুর পৌর শহরের সাহাপাড়া মহল্লার অতুল কৃষ্ণ দাসের মেয়ে। গতকাল মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর গ্যাস বড়ি সেবন করার পর বিকাল সারে ৩ টারদিকে সিরাজগঞ্জের  শাহজাদপুর পৌরসভার সাহাপাড়া মহল্লায় প্রেমিকা সুদীপ্তা দাস কেকার মৃত্যু হয়। পর মাত্র কয়েক ঘন্টা পূর্বে সোমবার গভীর রাতে তার প্রেমিক হৃদয় কর্মকার বগুড়াতে কর্মস্থল এলাকায় গলায় ফাঁসদিয়ে আত্মহত্যা করেন।  প্রেমিক হৃদয় কর্মকার বগুড়ায় একটি ঔষধ কোম্পানিতে চাকরি করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। অপরদিকে প্রেমিকা সুদীপ্তা দাস কেকা শাহজাদপুর সরকারী কলেজ এর অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ও পাশাপাশি সংগীত শিল্পী ছিলেন বলে জানাগেছে। ঘটনাটি বুধবার ২৫ ডিসেম্বর লোকজনের মাঝে প্রকাশ পাওয়ার পর থেকে এলাকার লোকজনের মাঝে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।

থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বগুড়ায় প্রেমিক হৃদয় কর্মকারের গলায় ফাঁসদিয়ে মৃত্যুর খবর শুনে নিজ বাড়িতে গ্যাসবড়ি সেবন করেন কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী ও সংগীত শিল্পী সুদীপ্তা দাস কেকা। জানতে পেরে পরিবারের লোকজন তাকে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে দায়িত্বরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন। বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে বিকেল সারে ৩টারদিকে তিনি মারা যান। হৃদয় কর্মকার বিবাহীত হওয়া সত্ত্বেও কলেজ পড়ুয়া সুদীপ্তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এমনকি সে যে বিবাহীত সেটাও সুদীপ্তাকে বুঝতে দেননি। হৃদয়ের কর্মস্থল পাশের জেলা বগুড়াতে হওয়ায় সুদীপ্তা মাঝে মধ্যেই সেখানে গিয়ে দেখা করতেন। একারনে বিয়ের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর অভিমানে 

দু’জন-ই (আত্নহত্যা) প্রাণ দিয়ে থাকতে পারেন বলে ধারনা স্থানিয়দের। এব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ কামরুজ্জামান বলেন, আমরাও জেনেছি যে ত্রি-ভুজ প্রেম সম্পর্কের জেরধরে আত্মহত্যা করেছেন। তবে তার পরিবারের লোকজন বিষয়টি স্বীকার করছে না। তারা বলছেন, কলেজ ছাত্রী কেকা ঘুম থেকে দেরীতে ওঠায় আমরা তাকে বকাবকি করতাম। সেই কারনে কেকা অভিমান করে আত্মহত্যা করেছেন। ইতিমধ্যেই মৃতদেহ উদ্ধার পূর্বক ময়না তদন্তের জন্য শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা।


আরও খবর



নওগাঁয় স্বর্ণ চোর চক্রের নারী সদস্যসহ ৩জন আটক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ জানুয়ারী 2০২5 | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় অভিনব কায়দায় স্বর্ণ চুরির সাথে জড়িত আন্তঃজেলা চোর চক্রের দু'জন নারী সদস্যসহ মোট ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে নওগাঁর মহাদেবপুর থানা পুলিশ। এসময় চুরি যাওয়া আড়াই ভরি স্বর্ণ ও স্বর্ণ বিক্রির টাকা এবং চুরির কাজে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেট কার উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে নওগাঁ জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য নিশ্চিত করেন নওগাঁ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) গাজিউর রহমান।

আটকরা হলেন, দিনাজপুর জেলার কতোয়ালী থানার রাজবাড়ী তামলিপাড়া গ্রামের রমজান আলী (৪৬) ও তার স্ত্রী মনোয়ারা বেগম (৩০) এবং কালিতলা গ্রামের মৃত মোতাহারুল ইসলামের স্ত্রী রাবেয়া বেগম (৫৫)। 

এসময় গাজিউর রহমান আরো বলেন, গত ২৬ ডিসেম্বর দুপুরে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলা সদরের একটি জুয়েলার্স দোকান থেকে স্বর্ণ কেনার নামে কৌশলে ব্রেসলেট চুরি করে চোর চক্রের সদস্যরা। ঘটনায় থানায় মামলা করেন দোকান মালিক অনিমেষ চন্দ্র। মামলার পর চোরদের সনাক্তকরণ, গ্রেফতার ও চোরাই মালামাল উদ্ধারে দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ নিয়ে পুলিশের চৌকস টিম মাঠে নামেন। এরপর মঙ্গলবার রাতে প্রযুক্তির সহায়তায় দিনাজপুর জেলার কোতয়ালী থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আন্তঃজেলা স্বর্ণ চোর চক্রের নারী সদস্যসহ মোট ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামীদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে চুরি যাওয়া ব্রেসলেট সহ আরো দুইটি স্বর্ণের চেইন এবং একটি প্রাইভেট কার উদ্ধার করা হয়। এছাড়া চোরাই স্বর্ণ বিক্রির ১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার সাথে আরো কেউ জড়িত আছে কিনা তা তদন্তে আসামীদের আদালতের মাধ্যমে রিমান্ড চাওয়া হবে বলেও জানান পুলিশ কর্মকর্তা।


আরও খবর