Logo
শিরোনাম

মাভাবিপ্রবিতে টোটাল কোয়ালিটি মেনেজমেন্ট (টিকিউএম) সেমিনার অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন,মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

টাংগাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ও টেক্সটাইল ক্লাবের উদ্যোগে Total Quality Management (TQM) In Textiles শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আজ শনিবার (২৫ মে) সকাল ১১ টায় টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো: আব্দুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম একাডেমিক ভবনের ইএসআরএম কনফারেন্স রুমে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়। 

সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো: ফরহাদ হোসেন। এসময় শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন -বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা বজায় রাখার অন্যতম দিক হচ্ছে টেক্সটাইল সেক্টর। বস্ত্রশিল্পের সার্বিক মানোন্নয়নের জন্য  প্রথমে  এই শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল  কাচা মালের মানোন্নয়ন নিশ্চিত  করতে হবে।  বিশ্বের অন্যান্য দেশের  সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য   বস্ত্রশিল্পের সার্বিক মানোন্নয়ন  ব্যবস্থাপনার কোন বিকল্প নেই। 


তিনি বিভাগের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এই বিভাগ থেকে পাস করে সবাই চাকরির পেছনে না ঘুরে নিজরাই উদ্যোগক্তা হয়ে শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে  শিক্ষিত বেকার জনশক্তিকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে হবে।  

এছাড়াও সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রো -ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ আর এম সোলায়মান, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো: সিরাজুল ইসলাম,  ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড.মো: ইকবাল মাহমুদ এবং সকলেই তাদের বক্তব্য রাখেন। সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। 

সেমিনারে রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিল্ক ফ্যাশন এন্ড ফেবরিক্স লিমিটেডের পরিচালক অরুণ কুমার মণ্ডল এবং আহ্বায়ক টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড.জয় কৃষ্ণ সাহা। 

এসময় অরুণ কুমার মণ্ডল শিক্ষার্থীদের টোটাল কোয়ালিটি মেনেজমেন্ট ইন টেক্সটাইল বিষয় যেমন : TQM,principles of tqm, Importance of employee involment in tqm, customer focus in textiles, data driven decision making, quality management system, implemention of TQM in textile industry, benefits of TQM in textiles সম্বন্ধে বিস্তৃত ধারণা প্রদান করেন।


আরও খবর



বাবাভাণ্ডারী (ক:)৮৯তম ওরশ শরীফ শুরু হয়েছে শনিবার আখেরি মুনাজাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

উপমহাদেশের আধ্যাত্মিক সাধনার প্রাণকেন্দ্র চট্টগ্রাম ফটিকছড়ি মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের অন্যতম প্রাণপুরুষ হযরত গাউসুল আজম শাহসুফি মাওলানা সৈয়দ গোলামুর রহমান  প্রকাশ  বাবাভাণ্ডারীর (ক:) ৮৯তম পবিত্র ওরশ শরীফ ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে।৫এপ্রিল,২২ চৈত্র শনিবার আখেরি মোনাজাত।  মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফে অনুষ্ঠিত ওরশ শরীফ উপলক্ষ্যে বাবাভাণ্ডারীর রওজা দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে। এছাড়াও দরবার শরীফের বিভিন্ন রওজাসহ মঞ্জিল গুলোকে আলোক সজ্জায় সজ্জিত করা হয়। ওর শরীফকে কেন্দ্র করে আঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডরীয়াসহ বিভিন্ন সংগঠন ও বিভিন্ন মঞ্জিলের উদ্যোগে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে খতমে কোরআন, খতমে গাউছিয়া শরিফ , গাউসুল আজম বাবাভাণ্ডারী (ক:) রওজায় নতুন গিলাপ ছড়ানো,ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, রক্তের গ্রুপ নির্ণয়, যৌতুক, মাদক, অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে গণ সচেতনতায় ক্যাম্পিং,ওয়াজ, মিলাদ,ছেমা- কাওয়ালী, তবরুক বিতরণ । বাবাভাণ্ডারী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক, গাউছিয়া রহমানিয়া মইনীয়া মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন ও মোন্তাজেম, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি বিএসপি'র চেয়ারম্যান  শাহসুফি সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী জানান ওরশ শরীফকে কেন্দ্র করে  পুরো দরবার শরীফকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসা হয়।  সার্বিক নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি আনজুমানের দুই হাজার স্বেচ্ছাসেবক কাজ করবেন।দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে  ভক্তবৃন্দদেরকে নিয়ে আগত যানবাহন নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিকের সাথে   যানবাহন শ্রমিক সমিতির নেতা কর্মীরা  থাকবেন।  গাউছিয়া রহমানিয়া মইনীয়া মঞ্জিলে খোলা হয় সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র। তিনি বলেন, এবছর ওরশ শরীফ ঈদের পরপর হলেও কমপক্ষে ১০ /১২ লক্ষ ভক্ত আশেকানের  উপস্থিতি আশা করা যাচ্ছে। শুক্রবার মুসল্লিদের উপস্থিতিতে জুমার নামাজের ইমামতি ও ওরশ শরীফের প্রধান এবং  শেষ দিবস শনিবার রাতে আখেরি মোনাজাত পরিচালনা  করবেন হযরত শাহসুফি সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী (ম:জ:আ)


আরও খবর



নাটোরের উত্তরা গণভবনে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে পারিজাত

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

নাটোরের উত্তরা গণভবনে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য পারিজাত ফুল। তাপদাহ উপেক্ষা করে ঈদের ছুটিতে গণভবনে আগন্তুক দর্শনার্থীদের মনে মুগ্ধতা ছড়িয়ে যাচ্ছে পারিজাত। ফুলকে কেন্দ্র করে হাজারো মৌমাছির গুঞ্জন মোহনীয় করে তুলেছে চারপাশ।

পারিজাত এদেশে দুষ্প্রাপ্য ফুল। উত্তরা গণভবনের প্রবেশ পথ ধরে হ্রদ পেরিয়ে গেলেই শতবর্ষী দুটো পারিজাত ফুলের গাছ। প্রায় সাত মিটার করে উচ্চতায় অনেকখানি এলাকা জুড়ে ছাতার মত ছড়িয়ে আছে চির সবুজ এ গাছ। ঘন পাতার আচ্ছাদনে গাছের নীচে সূর্যের আলো আর তাপ পৌঁছনোর উপায় নেই। কান্ড আর ডালপালা অশোকের মত। সবুজ পাতা তৈরী হওয়াটা অনেক মনোরম আর বৈচিত্রের।

কলার মোচার মত হরিণ রঙের কচি পল্লব অনেক আকর্ষণীয়। পথ পরিক্রমায় পল্লবের এক একটি মোচা রকমারী রঙ ছড়িয়ে শত শত পাতায় পরিণত হয়। আর ফুল? রক্ত রাঙা এক একটা ফুলের মধ্যে প্রায় শতটি ছোট ছোট ফুলের সমাহার। ফুলে গন্ধ নেই। তবে আছে পরাগ রেণু আর অনেক মধু। পারিজাতের এক একটি ফুলে অসংখ্য মৌমাছির সমাবেশ। দুটো গাছ জুড়ে হাজারো ফুলে মৌমাছির দল সারাদিন ব্যস্ত মধু আহরণে। ছায়া, ফুল আর মৌমাছি এ এলাকাকে স্বর্গীয় করে তুলেছে। তাই হয়তো পারিজাতকে বলা হয় স্বর্গীয় ফুল!

বিপ্রদাশ বড়ুয়া গাছপালা তরুলতাতে বলেন, দেবর্ষি নারদ স্বর্গ থেকে পারিজাত নিয়ে এসেছিলেন। শ্রীকৃষ্ণ এ ফুল তাঁর পত্নীকে উপহার দেন। পারিজাত ফুল নিয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী নার্গিসকে চিঠিতে লিখেছিলেন, তোমার যে কল্যাণ-রুপ আমি আমার কিশোর বয়সে প্রথম দেখেছিলাম, সে রুপ আজো স্বর্গের পারিজাত-মন্দারের মতো চির অম্লান হয়েই আছে আমার বক্ষে। আর নজরুল সংগীতে বললেন, পরো কুন্তলে, ধরো অঞ্চলে/ামলিন প্রেম-পারিজাত। রবি ঠাকুর বললেন, পারিজাত কেশর নিয়ে ধরায় শশী, ছড়াও কী এ/ ইন্দ্রপুরীর কোন রমণী বাসর প্রদীপ জ্বালো

উত্তরা গণভবনের হিসাব সহকারী নুর মোহাম্মদ জানান, উত্তরা গণভবনে মোট ছয়টি পারিজাত ফুলের গাছ থাকলেও প্রবেশ পথ পেরিয়ে বাম পাশের দুটি গাছ রাজার আমলের। বয়স দুইশ বছর পেরিয়ে গেছে। জেলা প্রশাসন দুষ্প্রাপ্য এ গাছের বিস্তার ঘটাতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। চেষ্টা চলছে চারা তৈরীর।

ঈদ আর ঈদ পরবর্তী দিনগুলোতে প্রতিদিন গড়ে পাঁচ হাজার দর্শনার্থী গণভবন পরিদর্শনে এসে মুগ্ধ হচ্ছেন পারিজাতের সৌন্দর্যে। এ তাপদাহে পারিজাত যেন দুদন্ড শান্তির পরশ। পারিজাতের সৌন্দর্যে প্রতিবছর এ সময়ে গণভবনে আসি। ফিরে ফিরে আসি- বললেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আসমাউল হুসনা।

নাটোরের জেলা প্রশাসক ও উত্তরা গণভবন ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি আসমা শাহীন বলেন, তাপদাহ উপেক্ষা করে হাজারো দর্শনার্থী  প্রতিদিন ঈদের ছুটিতে গণভবন পরিদর্শনে আসছেন। দর্শনার্থীদের জন্যে বসন্তের ফুল পারিজাত শান্তির হয়ে উঠেছে।  



আরও খবর

প্রিয় বন্ধু হবেন যেভাবে

মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫




পরিশুদ্ধ ক্বলব ব্যতিত্ব আল্লাহর দরবারে কোন ইবাদত কবুল হয়না

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

-শাহসূফী সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী :

ক্বলব সম্পর্কিত কোরআনের ১২৪ টি আয়াত

(১) হেদায়াতের কেন্দ্র হল ক্বলবঃ

যে আল্লাহ্‌র প্রতি ঈমান আনবে আল্লাহ্‌ তাঁর ক্বলবকে হেদায়াত দান করবেন ।

— সূরা তাগাবুন –আয়াত ১১


(২) ঈমানের নির্ধারিত জায়গা হল ক্বলবঃ

আল্লাহ্‌ তাঁদের ক্বলবসমূহের মধ্যে ঈমানকে নির্ধারন করে দিয়েছেন ।

— সূরা মুজদালাহ, আয়াত ২২


(৩) ইমানদার হবার জন্য ক্বলবের ভিতরে ঈমানকে প্রবেশ করাতে হয়ঃ

এখনো তোমাদের ক্বলবের মধ্যে ঈমান প্রবেশ করেনি। (সুতরাং তোমরা ইমানদার নও)।

— সূরা হুজুরাত, আয়াত ১৩


(৪) ঈমানকে সুসজ্জিত করার জায়গা হল ক্বলবঃ

কিন্তু আল্লাহ্‌ তোমাদের কাছে ঈমানকে পছন্দনীয় করেছেন এবং একে (ঈমানকে) তোমাদের ক্বলবের মধ্যে সুসজ্জিত করেছেন।

— সূরা হুজুরাত, আয়াত ৭


(৫) ক্বলবই ঈমান আনেঃ

হে রাসূল ! আপনি তাদের জন্যে দুঃখ করবেন না, যারা দৌড়ে গিয়ে কুফরে পতিত হয়; যারা মুখে বলেঃ আমরা ঈমান এনেছি, অথচ তাদের ‘ক্বলব’ ঈমান আনেনি

— সূরা মায়েদাহ্‌ আয়াত ৪১


(৬) ‘ক্বলব’কে ঈমানের সাথে অবিচল রাখতে হয়ঃ

কেউ তাঁর ঈমান আনার পর আল্লাহকে অস্বীকার করলে এবং কুফরীর জন্য উন্মুক্ত রাখলে তাঁর ওপর পতিত হবে আল্লাহর গযব এবং তাঁর জন্য আছে মহাশাস্তি; তবে তাঁর জন্য নয়, যাকে কুফরীর জন্য জবরদস্তি করা হয় কিন্তু তাঁর ‘ক্বলব’ ঈমানে অবিচল থাকে ।

— সূরা নহল, আয়াত ১০৬


(৭) আল্লাহর মাহাত্ন্যের ভয়ে ক্বলবের কেঁপে উঠাই খাঁটি ঈমানের পরিচয়ঃ

(একমাত্র খাঁটি) মুমিন তো তারাই যাদের সামনে আল্লাহর কথা উল্লেখ করা হলে তাদের ‘ক্বলব’সমূহ কেঁপে উঠে; তথা ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে ।

— সূরা আনফাল, আয়াত ২


(৮) আলাহর মাহাত্ন্যের ভয়ে ক্বলব কেঁপে উঠলেই (ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়লেই) সুসংবাদঃ

(হে নবী !) সুসংবাদ দিয়ে দিন সে সমস্ত বিনয়ী কোমল-প্রাণ লোকদেরকে, যাদের সামনে আল্লাহর কথা উল্লেখ করা হলে তাদের ক্বলব (আল্লাহর মাহাত্ন্যের) ভয়ে কেঁপে উঠে ।

— সূরা হাজ্জ, আয়াত ৩৪-৩৫


(৯-১০) তাকয়ার কেন্দ্র হল ক্বলবঃ

নিশ্চয়ই যারা আল্লাহর রাসূলের সামনে নিজেদের কন্ঠস্বর নিচু করে আল্লাহ তাদের ‘ক্বলব’কে তাকওয়ার জন্য পরিক্ষা করেছেন ।

— সূরা হুজুরাত, আয়াত ৩


কেউ আল্লাহর নিদর্শনাবলীকে সম্মান প্রদর্শন করলে তা তো তাঁর ক্বলবের তাকওয়ার লক্ষন ।

— সূরা হাজ্জ, আয়াত ৩২


(১১) ‘ক্বলব’ই আল্লাহর জিকির দ্বারা শান্তি পায়ঃ

যারা ঈমান আনে এবং তাদের ক্বলব আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখো, আল্লাহর জিকির দ্বারাই ক্বলবসমূহ শান্তি পায় ।

— সূরা রা’দ, আয়াত ২৮


(১২) কোরআন শরীফ নাযিল হয়েছে রাসূল (সঃ) এর ক্বলবের মধ্যেঃ

অতঃপর নিশ্চয়ই তিনি (জিব্রাঈল ফেরেশতা) আল্লাহর আদেশে এ কালাম (কোরআন শরীফ) আপনার ক্বলবের মধ্যে অবতীর্ণ করেছেন ।

— সূরা বাকারা, আয়াত ৯৭


(১৩) ঈমানদারদের ‘ক্বলব’ আল্লাহর স্মরণে বিগলিত হয়ে যায়ঃ

যারা ঈমানদার তাদের ‘ক্বলব’ আল্লাহর যিকিরে বিগলিত হওয়ার সময় কি আসে নি ?

— সূরা হাদীস, আয়াত ১৬


(১৪) ‘ক্বলব’ই গুনাহগার হয়ঃ

যে কেউ তা গোপন করবে, তাহলে অবশ্যই তাঁর ক্বলব গুনাহ্‌গার হবে ।

— সূরা বাকারা, আয়াত ২৮৩


(১৫) গুনাহ্‌ দ্বারা মরিচা পড়ার জায়গা হলো ক্বলবঃ

কখনও না, বরং তারা যা কিছু (গুনাহ্‌) উপার্জন করে তাই তাদের ক্বলবের উপর মরিচা ধরিয়ে দিচ্ছে ।

— সূরা মুতাফফিফিন, আয়াত ১৩


(১৬) ক্বলবের উপর ছাপ পড়ে যায়ঃ

আল্লাহ এদের ক্বলবসমূহের উপর ছাপ মেরে দিয়েছেন ।

— সূরা মোহাম্মদ, আয়াত ১৬


(১৭) সীমালঙ্ঘনকারীদের ক্বলবের উপর ছাপ পড়েঃ

এভাবেই আমি সীমালঙ্ঘনকারীদের ক্বলবের উপর ছাপ মেরে দেই ।

— সূরা ইউনুস, আয়াত ৭৪


(১৮) অহঙ্কারী-উৎপীড়ক ব্যক্তির ক্বলবের মধ্যে ছাপ পড়েঃ

এমনিভাবে আল্লাহ প্রত্যেক অহঙ্কারী-উৎপীড়ক ব্যক্তির ক্বলবের মধ্যে ছাপ মেরে দেন ।

— সূরা আরাফ, আয়াত ৩৫


(১৯-২০) কাফেরদের ক্বলবের মধ্যে ছাপ পড়েঃ

এভাবেই আল্লাহ কাফেরদের ক্বলবের উপর ছাপ মেরে দেন ।

— সূরা আ’রাফ, আয়াত ১০১


কুফরীর কারণে আল্লাহ তাদের ক্বলবের উপর ছাপ মেরে দিয়েছেন । ফলে তারা ঈমান আনে না কিন্তু অতি অল্পসংখ্যক ।

— সূরা নিসা, আয়াত ১৫৫


(২১) জ্ঞানহীনদের ক্বলবের মধ্যে ছাপ পড়েঃ

এভাবেই আল্লাহ জ্ঞানহীনদের ক্বলবের উপর ছাপ মেরে দেন ।

— সূরা রুম, আয়াত ৫৯


(২২) ক্বলবের মধ্যে ছাপ পড়লে অবুঝ হয়ে যায়ঃ

তাদের ক্বলবসমূহের উপর ছাপ পড়ে গেছে । ফলে তারা বুঝে না ।

— সূরা তাওবা, আয়াত ৮৭


(২৩) ক্বলবের মধ্যে ছাপ পড়লে জ্ঞানহীন হয়ে যায়ঃ

আর আল্লাহ তাদের ক্বলবের উপর ছাপ মেরে দিয়েছেন । ফলে তারা জানে না ।

— সূরা তাওবা, আয়াত ৯৩


(২৪) ক্বলবের মধ্যে ছাপ পড়লে আর শুনতে পায় নাঃ

আমি তাদের ক্বলবসমূহের ওপর ছাপ মেরে দিয়েছে । কাজেই তারা শুনতে পায় না ।

— সূরা আ’রাফ, আয়াত ১০০


(২৫) ক্বলব অন্ধ হয়ে যায়ঃ

বস্তুত চক্ষু তো অন্ধ হয় না, কিন্তু ঐ ক্বলবই অন্ধ হয় যেই ক্বলব হলো বুকের মধ্যে ।

— সূরা হজ্জ, আয়াত ৪৬


(২৬) ক্বলবের মধ্যে তালা লেগে যায়ঃ

তারা কি কোরআন সম্পর্কে গভীর চিন্তা করে না, না তাদের ক্বলব তালাবদ্ধ ?

— সূরা মোহাম্মদ, আয়াত ২৪


(২৭-২৯) ক্বলবের মধ্যে আবরণ পড়েঃ

এটা বুঝতে আমি তাদের ক্বলবের উপর আবরণ রেখে দিয়েছি ।

— সূরা আন’আম, আয়াত ২৫


আমি তাদের ক্বলবের উপর আবরণ রেখে দেই, যাতে তারা একে উপলব্ধি করতে না পারে এবং তাদের কর্ণকুহরে বোঝা চাপিয়ে দেই।

— সূরা বনী ঈসরাঈল, আয়াত ৪৭


আর তারা বলে, আপনি যে বিষয়ের দিকে আমাদেরকে দাওয়াত দেন, সে বিষয়ে আমাদের ক্বলবের উপর আবরন রেখে দিয়েছি ।

— সূরা হা-মীম সেজদাহ্‌, আয়াত ৫


(৩০-৩১) ক্বলব আচ্ছন্ন হয়ে যায়ঃ

এবং তারা বলে, আমাদের ক্বলবসমূহ আচ্ছন্ন; বরং আল্লাহ তাদের কুফরের কারণে অভিসম্পাত করেছেন ।

— সূরা বাকারা, আয়াত ৮৮


এবং তাদের এই উক্তির দরুন, “আমাদের ক্বলব আচ্ছন্ন” ।

— সূরা নিসা, আয়াত ১৫৫


(৩২-৩৩) ক্বলব দ্বারাই বুঝতে হয়ঃ

আর আমি ছেড়ে দিয়েছি জাহান্নামের জন্য বহু জিন ও মানুষকে । তাদের ক্বলব আছে, তাঁর দ্বারা বুঝে না, তাদের চোখ আছে, তাঁর দ্বারা দেখে না, আর তাদের কান আছে, তার দ্বারা শুনে না । তারা চতুষ্পদ জন্তুর মতো; বরং তাঁর চেয়েও নিকৃষ্ট । তারাই হলো গাফেল ।

— সূরা আরাফ, আয়াত ১৭৯


তারা কি দেশ ভ্রমন করে নি, যাতে তাদের জন্য এমন ক্বলব হয়ে যায়, যার দ্বারা তারা বুঝতে পারে ।

— সূরা হাজ্জ, আয়াত ৪৬


(৩৪-৩৫) সন্দেহ থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ

একমাত্র তারাই আপনার কাছে অব্যাহতি চায়, যারা আল্লাহ ও আখিরাতের দিনের প্রতি ঈমান রাখে না এবং তাদের ক্বলব সন্দেহগ্রস্ত হয়ে পড়েছে সুতরাং তাদের সন্দেহের আবর্তে তারা ঘুরপাক খেয়ে চলেছে ।

— সূরা তাওবা, আয়াত ৪৫


তাদের নির্মিত গৃহটি তাদের ক্বলবে সদা সন্দেহের উদ্রেক করে যাবে যে পর্যন্ত না তাদের ক্বলবগুলো চৌচির হয়ে যায়।

— সূরা তাওবা, আয়াত ১১০


(৩৬) রাগ থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ

এবং তাদের ক্বলবের রাগ দূর করবেন ।

— সূরা তাওবা, আয়াত ১৫


(৩৭) মঙ্গল চিন্তার জায়গা হলো ক্বলবঃ

আল্লাহ যদি তোমাদের ক্বলবের মধ্যে কোন রকম মঙ্গলচিন্তা (ঈমান ও নিষ্ঠা) রয়েছে বলে জানেন, তবে তোমাদেরকে তাঁর চেয়ে বহুগুন বেশী দান করবেন, যা তোমাদের কাছ থেকে বিনিয়ময়ে নেয়া হয়েছে ।

— সূরা আনফাল, আয়াত ৭০


(৩৮) ক্বলব নরম হয়ে আল্লাহর জিকিরে ঝুঁকে পড়েঃ

অতঃপর তাদের ক্বলব এবং চামড়া নরম হয়ে আল্লাহর জিকিরে ঝুঁকে পড়ে । এটাই আল্লাহর পথনির্দেশ (হেদায়াত); এর মাধ্যমে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথ প্রদর্শন করেন ।

— সূরা যুমার, আয়াত ২৩


(৩৯) অবিশ্বাস থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ

এমনিভাবে আমি গুনাহ্‌গারদের ক্বলব ক্বলবের মধ্যে এটা (অবিশ্বাস) সঞ্চার করেছি ।

— সূরা শু’আরা, আয়াত ২০০


(৪০) ঠাট্টা বিদ্রুপ থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ

ওদের (কাফেরদের) কাছে এমন কোণ রাসূল আসেন নি, যাদের সাথে ওরা ঠাট্টা-বিদ্রুপ করতে থাকে নি । এমনিভাবে আমি পাপীদের ক্বলবের মধ্যে একে (ঠাট্টা বিদ্রুপ আচরনকে) সঞ্চার করি ।

— সূরা হিজর, আয়াত ১২


(৪১) মুনাফেকী থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ

তারপর এরই পরিনতিতে তিনি তাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে মুনাফেকী সংযোজিত করলেন সেদিন পর্যন্ত; যেদিন তারা তাঁর সাথে গিয়ে মিলবে ।

— সূরা তাওবা, আয়াত ৭৭


(৪২) মুনাফেকী ক্বলবের মধ্যে গোপন থাকেঃ

মুনাফিকেরা এ ব্যাপারে ভয় করে, মুসলমানদের উপর না জানি এমন কোন সূরা নাযিল হয়, যা তাদের ক্বলবসমূহের গোপন বিষয় সংবাদ দিয়ে দিবে ।

— সূরা তাওবা, আয়াত ৬৪


(৪৩-৪৪) মুনাফেকী থেকে মুক্ত থাকতে হলে মুখের সাথে ক্বলবকে মিল রাখতে হয়ঃ

তারা (মুনাফিকেরা) নিজেদের মুখে এমন কথা বলে, যা তাদের ক্বলবের মধ্যে নেই ।

— সূরা আল ইমরান, আয়াত ১৬৭


তারা (মুনাফিকেরা) নিজেদের মুখে এমন কথা বলে, যা তাদের ক্বলবের মধ্যে নেই ।

— সূরা ফাতাহ, আয়াত ১১


(৪৫-৪৮) ক্বলবের মধ্যে মোহর মারা হয়ঃ

আল্লাহ তাদের ক্বলবসমূহের উপর মোহর মেরে দিয়েছেন । (অর্থাৎ ক্বলব বন্ধ করে দিয়েছেন) ।

— সূরা বাকারা, আয়াত ৭


আর যদি আল্লাহ তোমাদের ক্বলবের উপর মোহর মেরে দেন তবে আল্লাহ ব্যতীত এমন উপাস্য কে আছে, যে তোমাদেরকে এগুলো এনে দিবে ?

— সূরা আন'আম আয়াত ৪৬


তিনি তাঁর ক্বলব এবং শ্রবণশক্তির উপর মোহর মেরে দিয়েছেন । সূরা জাছিয়াহ, আয়াত ২৩


আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে (হে নবী !) আপনার ক্বলবের উপর আপন রহমত ও হিফাযতের মোহর মেরে দিতেন ।

— সূরা শু’আরা, আয়াত ২৪


(৪৯-৫০) প্রশান্তি নাযিল হওয়ার জায়গা হলো ক্বলবঃ

তিনি মুমিনদের ক্বলবসমূহের মধ্যে প্রশান্তি নাযিল করলেন, যাতে তাদের ঈমানের সাথে আরও ঈমান বেড়ে যায় ।

— সূরা ফাতাহ্‌, আয়াত ৪


আল্লাহ মুমিনদের প্রতি সন্তুষ্ট হলেন, যখন তারা বৃক্ষের নিচে আপনার কাছে শপথ করল । আর আল্লাহ জানেন যা কিছু তাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে আছে । অতঃপর তিনি তাদের প্রতি প্রশান্তি নাযিল করলেন ।

— সূরা ফাতাহ্‌, আয়াত ১৮


(৫১) মুশরিকদের আচরণ হতে বাঁচতে হলে মুখের সাথে ক্বলবের মিল রাখতে হয়ঃ

তারা (মুশরিকেরা) মুখে তোমাদেরকে সন্তুষ্ট করে, কিন্তু তাদের ক্বলবসমূহ তা অস্বীকার করে ।

— সূরা তাওবা, আয়াত 8


(৫২) মানুষের ভিতরে ক্বলব একটিইঃ

আল্লাহ কোন মানুষের ভিতরে দুটি ক্বলব স্থাপন করেন নি ।

— সূরা আহ্‌যাব, আয়াত ৪


(৫৩) আল্লাহ তা’আলা ক্বলবের ইচ্ছা ও সংকল্পকেই ধরে থাকেনঃ


এ ব্যাপারে তোমাদের কোন ত্রুটি-বিচ্যুতি হলে তাতে তোমাদের কোন গুনাহ নেই, কিন্তু তোমাদের ক্বলব যা ইচ্ছা সংকল্প করবে সে বিষয়ে গুনাহ্‌ হবে ।

— সূরা আহ্‌যাব, আয়াত ৫


(৫৪) ক্বলব খেলায় মত্ত হয়ে পড়েঃ


যখনই তাদের কাছে তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে কোন নতুন উপদেশ আসে, তারা তা খেলার ছলে শ্রবণ করে । তাদের ক্বলব থাকে খেলায় মত্ত ।

— সূরা আম্বিয়া, আয়াত ২-৩


(৫৫) ক্বলব বিনয়ী হয়ঃ


এবং এই কারণেও যে, যাদেরকে জ্ঞান দান করা হয়েছে, তারা যেন জানতে পারে, এটা আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে সত্য; অতঃপর তারা যেন বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের ক্বলব যেন এর প্রতি বিনয়ী হয় ।

— সূরা হাজ্জ, আয়াত ৫৪


(৫৬) ক্বলব অগ্রগামী হবার জন্য এবং এবাদত দ্রুত সম্পাদন করার জন্য ভীত-কম্পিত ক্বলব তৈরী করা প্রয়োজনঃ


এবং যা দান করার তা যারা দান করে ভী-কম্পিত ক্বলব নিয়ে, এ কারণে যে, তারা তাদের পালনকর্তার কাছে প্রত্যাবর্তন করবে । তারাই সৎ কাজ দ্রুত সম্পাদন করে এবং তাদে তারা অগ্রগামী হয় ।

— সূরা মুমিনুন, আয়াত ৬০-৬১


(৫৭) ক্বলব অজ্ঞানতায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়ঃ

বরং তাদের ক্বলব এ বিষয়ে অজ্ঞানতায় আচ্ছন্ন ।

— সূরা মুমিনুন, আয়াত ৬৩


(৫৮-৬০) ক্বলব বক্র হয়ে যায়ঃ


অতঃপর তারা যখন বক্রতা অবলম্বন করল, তখন আল্লাহ তাদের ক্বলবকে বক্র করে দিলেন ।

— সূরা ছাফ, আয়াত ৫


হে আমাদের পালনকর্তা ! আমাদেরকে হেদায়াত করার পর আমাদের ক্বলবকে বক্র করে দিবেন না ।

— সূরা আল ইমরান, আয়াত ৮


আল্লাহ অনুগ্রহ পরায়ণ হলেন নবীর প্রতি এবং মুহাজির ও আনসারদের প্রতি যারা তাঁর অনুসরণ করেছিল সঙ্কটকালে, তাদের একদলের ক্বলব বক্র হয়ে যাবার উপক্রম হবার পর । পরে আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করলেন ।

— সূরা তাওবা, আয়াত ১১৭


(৬১) বক্রতা থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ


যাদের ক্বলবের মধ্যে বক্রতা আছে তারা ফিতনা ও অপব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে যা মুতাশাবেহ্‌ (রুপক) আয়াত সেগুলোর অনুসরণ করে থাকে ।

— সূরা আল ইমরান, আয়াত ৭


(৬২) বিদ্বেষ থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ


ঈমানদারদের বিরুদ্ধে আমাদের ক্বলবের মধ্যে কোণ বিদ্বেষ রেখো না ।

— সূরা হাশর, আয়াত ১০


(৬৩) ঐক্যবদ্ধ হবার জন্য ক্বলবের মিল থাকতে হয়ঃ


আপনি তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ মনে করেন, অথচ তাদের ক্বলবসমূহ শতধাবিচ্ছিন্ন ।

— সূরা হাশর, আয়াত ১৩


(৬৪) আগের যুগের কাফের এবং পরের যুগের কাফেরদের মিল থাকার মাধ্যম হলো ক্বলবঃ


এমনিভাবে তাদের পূর্বে যারা ছিল তারাও তাদেরই অনুরুপ কথা বলেছে । তাদের ক্বলবসমূহ একই রকম সাদৃশ্যপূর্ন ।

— সূরা বাকারা, আয়াত ১১৮


(৬৫) ক্বলব সংকোচিত হয়ে যায়ঃ


যখন এক আল্লাহর কথা উচ্চারণ করা হয়, তখন যারা পরজীবনে বিশ্বাস করে না, তাদের ক্বলব সংকোচিত হয় যায় ।

— সূরা যুমার, আয়াত ৪৫


(৬৬-৬৭) ক্বলবের মধ্যে ভাল-মন্দ যা কিছু আছে সবই আল্লাহ তা’আলার জানাঃ


ওরা হলো সে সমস্ত লোক যাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে যা কিছু (গোপন বিষয়) আছে সবই আল্লাহ জানেন ।

— সূরা নিসা, আয়াত ৫১


তোমাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে যা আহচে তা আল্লাহ জানেন ।

— সূরা আহ্‌যাব, আয়াত ৫১


(৬৮) ক্বলবকে পরিষ্কার করার পন্থা অবলম্বণ করা দরকারঃ


এবং যাতে করে তিনি তোমাদের ক্বলবের মধ্যে যা কিছু রয়েছে তা পরিষ্কার করে দিতে পারেন ।

— সূরা আল ইমরান, আয়াত ১৫৪


(৬৯) অনুতাপ থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ


যাতে আল্লাহ এক তাদের ক্বলবের মধ্যে অনুতাপে পরিনত করে দিতে পারেন ।

— সূরা আল ইমরান, আয়াত ১৫৬


(৭০-৭১) মোহাব্বত থাকার জায়গা হল ক্বলবঃ


অতঃপর আল্লাহ তোমাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে মোহাব্বত সঞ্চার করেছেন । 

--(সূরা আল ইমরান, আয়াত ১০৩


এবং তিনি তাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে প্রীতি স্থাপন করেছেন । পৃথিবীর যাবতীয় সম্পদ ব্যয় করলেও আপনি তাদের ক্বলবসমূহে মোহাব্বত স্থাপন করতে পারতেন না; কিন্তু আল্লাহই তাদের মধ্যে মোহাব্বাত স্থাপন করেছেন ।

— সূরা আনফাল, আয়াত ৬৩


(৭২) নম্রতা ও দয়া থাকার জায়গা হল ক্বলবঃ

আর আমি তাঁর অনুসারীদের ক্বলবসমূহে নম্রতা ও দয়া স্থাপন করেছি ।

— সূরা হাদীস, আয়াত ১২৭


(৭৩) আল্লাহ তায়ালা (শপথের ব্যাপারে) 

ক্বলবের কাজকেই ধরেনঃ


কিন্তু (শপথের ব্যাপারে) আল্লাহ তোমাদেরকে ধরবেন সেসব বিষয়ে যা তোমাদের ক্বলব উপার্জন করেছেন ।

— সূরা বাকারা, আয়াত ২২৫


(৭৪) গোবৎস প্রীতি পান করানোর জায়গা হল ক্বলবঃ


তাদের কুফরীর কারণ তাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে গোবৎসপ্রীতি পান করানো হয়েছে ।

— সূরা বাকারা, আয়াত ৯৩


(৭৫-৭৮) ক্বলব ভয় পায়ঃ

তোমাদের ক্বলবসমূহ (ভয়ে) কন্ঠাগত হয়ে পড়েছিল ।

— সূরা আহ্‌যাব, আয়াত ১০


আপনি তাদেরকে আসন্ন দিন সম্পর্কে সতর্ক করুন, যখন ক্বলবসমূহ (ভয়ে) কন্ঠাগত হওয়ার উপক্রম হবে ।

— সূরা মুমিন, আয়াত ১৮


সেদিন ক্বলবসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হবে ।

— সূরা নাযিআত, আয়াত ৮


তারা ভয় করে সেই দিনকে, যেদিন ক্বলবসমূহ ও দৃষ্টিসমূহ (ভয়ে) উল্টে যাবে ।

— সূরা নূর, আয়াত ৩৭


(৭৯-৮৩) ভয়-ভীতি থাকার জায়গা হলো ক্বলবঃ


যার জন্যে অনুমতি দেয়া হয়, তাঁর জন্য ব্যতীত আল্লাহর কাছে কারও সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না । 

যখন তাদের ক্বলবসমূহ থেক ভয়-ভীতি দূর হয়ে যাবে, তখন তারা পরস্পরে বলবে, তোমাদের পালনকর্তা কি বললেন? তদুত্তরে তারা বলবে, যা সত্য তিনি তাই বলেছেন ।

— সূরা সাবা, আয়াত ২৩


শীঘ্রই আমি কাফেরদের ক্বলবসমূহের মধ্যে ভয় ঢেলে দিব ।

— সূরা আনফাল, আয়াত ১২


খুব শীঘ্রই আমি কাফেরদের ক্বলবসমূহের মধ্যে ভয় ঢেলে দিব ।

— সূরা আল ইমরান, আয়াত ১৫১


তিনি তাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে ভয় ঢেলে দিলেন ।

— সূরা হাশর, আয়াত ২


তিনি ক্বলবসমূহের মধ্যে ভয় ঢেলে দিলেন ।

— সূরা আহ্‌যাব, আয়াত ২৬


(৮৪-৯৫) ক্বলবের মধ্যে রোগ থাকেঃ

যাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে রোগ আছে, তারা কি মনে করে যে, আল্লহ তাদের অন্তরের বিদ্বেষ প্রকাশ করে দিবেন না ?

— সূরা মুহাম্মদ, আয়াত ২৯


অতঃপর যখন কোন (মুহ্‌কামাত) দ্ব্যর্থহীন সূরা নাযিল হয় এবং তাতে যুদ্ধ-জিহাদের উল্লেখ করা হয়, তখন যাদের ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে, আপনি তাদেরকে মৃত্যুভয়ে মূর্ছাপ্রাপ্ত মানুষের মত আপনার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখবেন ।

— সূরা মুহাম্মদ, আয়াত ২০


বস্তুতঃ যাদের ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে আপনি তাদেরকে দেখবেন দৌড়ে গিয়ে তাদেরই (কাফেরদের) মধ্যে প্রবেশ করে ।

— সূরা মায়িদাহ্‌, আয়াত ৫২


এবং যাতে যাদের ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে, তারা এবং কাফেররা বলে যে, আল্লাহ এর দ্বারা কী বুঝাতে চেয়েছেন ।

— সূরা মুদ্দাসসির, আয়াত ৩১


এবং যাদের ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে এটি তাদের কলুষের সাথে আরো কলুষ বৃদ্ধি করেছে ।

— সূরা তাওবা, আয়াত ১২৫


এবং যখন মুনাফিক ও যাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে রোগ আছে তারা বলছিল, আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল আমাদেরকে ওয়াদা দিয়েছিলেন তা প্রতারণা ব্যতীত কিছুই নয় ।

— সূরা আহ্‌যাব, আয়াত ১২


তাদের ক্বলবসমূহের মধ্যে কি রোগ আছে, না তারা সন্দেহ পোষণ করে ?

— সূরা নূর, আয়াত ৫০


মুনাফেকরা এবং যাদের ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে এবং নগরে গুজব রটনাকারীরা যদি বিরত না হয়, তবে আমি অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আপনাকে প্রবল করবো ।

— সূরা আহ্‌যাব, আয়াত ৬০


হে নবীর স্ত্রীগণ ! তোমরা অন্য স্ত্রীগণের মতো নয়; যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, তবে পরপুরুষের সাথে কোমল ও আকর্ষনীয় ভঙ্গিতে এমনভাবে কথা বলিও না, যাতে যার ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে, সে কুবাসনা করে ।

— সূরা আহ্‌যাব, আয়াত ৩২


স্মরণ করুন, মুনাফেকরা এবং যাদের ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে তারা বলে, এদেরকে তাদের ধর্ম বিভ্রান্ত করেছে ।

— সূরা আনফাল, আয়াত ৪৯


এটা এ জন্য যে, শয়তান যা মিশ্রণ করে, তিনি তা পরীক্ষাস্বরূপ করে দেন, তাদের জন্যে, যাদের ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে এবং যাদের ক্বলব পাষাণ ।

— সূরা হাজ্জ, আয়াত ৫৩

তাদের ক্বলবের মধ্যে রোগ আছে এবং আল্লাহ তাদের রোগকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন ।

— সূরা বাকারা, ১০


আরও খবর



বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

প্রকাশিত:সোমবার ৩১ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

চৈত্রের মাঝামাঝি এসে ঢাকাসহ ৮ জেলার ওপর দিয়ে হালকা তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যেই বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলামের সই করা পূর্বাভাসে বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

এর প্রভাবে আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়া এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

অন্যদিকে তাপপ্রবাহের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, ঢাকা, ফরিদপুর, পটুয়াখালী ও রাঙ্গামাটি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়া এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। অন্যদিকে বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।


আরও খবর



আইএমএফের ঋণের বাকি কিস্তি মিলবে কবে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ জানা যাবে আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের বাকি কিস্তি কবে পাওয়া যাবে। ওই সময় সংস্থাটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে চূড়ান্ত আলোচনা হবে। আইএমএফ মিশনের বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন মিশনপ্রধান ক্রিস পাপাজর্জিওর। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন সঠিক পথেই আছে। বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের আলোচনা শেষ হয়নি, আলোচনা চলমান।

আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ কমূর্সচি ছাড়ের বিভিন্ন শর্ত রয়েছে। চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে বাংলাদেশ কতটা শর্তপূরণ করেছে, তা পর্যালোচনায় গত ২ এপ্রিল সংস্থাটির একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসে। সংস্থাটির গবেষণা বিভাগের ডেভেলপমেন্ট ম্যাক্রোইকোনমিকসের প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিওর নেতৃত্বে ১৪ সদস্যের প্রতিনিধি দলটি প্রায় দুই সপ্তাহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও দপ্তরের সঙ্গে বৈঠকে করেছে। বৈঠক শেষে আজ এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংস্থাটির চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তিতে ১১৪ কোটি থেকে সর্বোচ্চ ১৩০ কোটি ডলার ছাড় নিয়ে দরকষাকষি চলছে। এর আগে চতুর্থ কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে গত ডিসেম্বরে আইএমএফ মিশন ঢাকায় এসেছিল। ওই মিশনের বৈঠক শেষে স্টাফ লেভেলের ঐকমত্যের কথা জানানো হয়।

তখন ধারণা দেওয়া হয়েছিল, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আইএমফের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চতুর্থ কিস্তি ছাড় হবে। স্টাফ লেভেলের ঐকমত্যের পর পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনের বিষয়টি কেবল একটি আনুষ্ঠানিকতা। তবে ডলারের বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করা এবং কর জিডিপি অনুপাত বাড়ানোসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সংস্থাটির সঙ্গে টানাপোড়েনে বিষয়টি সামনে আসে।

এর মধ্যে মিশনের সঙ্গে কোনো ঐকমত্য ছাড়াই মিশনপ্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের আলোচনা শেষ হয়নি। আগামী সপ্তাহ থেকে আইএমএফের বসন্তকালীন বৈঠক শুরু হচ্ছে। সেখানে এ বিষয়ে আলোচনা হবে।

এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমরা সব সময় বিনিময়হার পুরোপুরি বাজারভিত্তিক করার কথা বলে থাকি। তবে বাংলাদেশকে এখনই পুরো বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি তেমন না। স্বল্প মেয়াদে বিনিময়হার বাজারভিত্তিক করার একটা ভালো সময় যাচ্ছে। কেননা, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল আছে। আগে নিয়মিতভাবে যা কমছিল। আবার ব্যাংক এবং খোলাবাজারে ডলারের দরে ব্যবধান অনেক কম। এ সময়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা আয় ব্যাপক বাড়ছে। দেশের মূল্যস্ফীতিও কমছে। অবশ্য জিডিপির তুলনায় এখনও মূল্যস্ফীতি অনেক বেশি রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আগামীতে এটা ৫ থেকে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। আর নীতি সুদহার বাড়ানো–কমানোর বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর নির্ভর করে।

কর জিডিপি অনুপাত বাড়ানোর শর্তের বিষয়ে মিশনপ্রধান বলেন, বাংলাদেশের কর–জিডিপি অনুপাতের ব্যবধান অনেক বেশি। জিডিপি অনুপাতে রাজস্ব আয় দীর্ঘদিন ধরে একই থাকছে। কখনো–কখনো কমে যাচ্ছে। এই অবস্থার উন্নয়ন করতে হবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের করছাড় রয়েছে। আবার ভিন্ন–ভিন্ন করহার রয়েছে। এসব বিষয়ে সংস্কার আনতে হবে।

খেলাপি ঋণের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সরকার পরিবর্তনের পর খেলাপি ঋণ বাড়ছে। আদায় ও তদারকি ব্যবস্থা জোরদারের মাধ্যমে এসব পরিস্থিতির উন্নতি করতে হবে। এছাড়া পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে বাংলাদেশ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে।

আইএমএফের সঙ্গে কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত তিন কিস্তিতে সংস্থাটি থেকে প্রায় ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। চলমান ঋণ কর্মসূচি শেষ হবে ২০২৬ সালে। এ সময়ের মধ্যে সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিচে এবং বেসরকারি ব্যাংকের ৫ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনার শর্ত রয়েছে।


আরও খবর

এবার পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা

বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫