Logo
শিরোনাম

মেসিকে পেতে মরিয়া বার্সেলোনা

প্রকাশিত:সোমবার ১০ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

ইয়াশফি রহমান :চলতি বছরই ফরাসি ক্লাব পিএসজির সঙ্গে চুক্তি শেষ হচ্ছে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার লিওনেল মেসির। ফরাসি ক্লাবটির সঙ্গে নতুন করে চুক্তি না করায় গুঞ্জন রয়েছে পুনরায় বার্সেলোনায় যোগ দিতে পারেন মেসি। এদিকে, আর্জেন্টিনার তারকা এই ফুটবলারকে পেতে মরিয়া বার্সাও। বিশ্বের অন্যতম সেরা এই ফুটবলারকে পেতে বর্তমান দলের তিন ফুটবলারকে ছেড়ে দিতেও রাজি স্প্যানিশ ক্লাবটি।

মেসিকে বার্সায় ফেরাতে রাফিনহা, ফেরান তোরেস ও আনসু ফাতিকে বিক্রি করার পরিকল্পনা রয়েছে স্প্যানিশ ক্লাবটির। একই সঙ্গে জোয়াও কানসালোকে ধারে অন্য ক্লাবে পাঠানোর কথাও ভাবছে বার্সেলোনা। পাশাপাশি তারা নতুন কিছু খেলোয়াড়কেও দলভুক্ত করবে, যেখানে প্রথম অগ্রাধিকার হিসেবে রয়েছেন মেসি। স্প্যানিশ ক্লাবটি অতি দ্রুতই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাব দিবে মেসিকে।

শোনা যাচ্ছে, আনসু ফাতিকে দলে নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ইউরোপের একাধিক ক্লাব। বিশেষ করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড বার্সেলোনার এই ফুটবলারকে দলে পেতে আগ্রহী। এদিকে, রাফিনহাকে দলে নিতে আগ্রহী চেলসি। গেল মৌসুমেই তাকে দলে পেতে চেয়েছিল ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটি। তবে সেবার লিডস ইউনাইটেড থেকে রাফিনহা চেলসির পরিবর্তে বার্সেলোনায় যোগ দিয়েছিলেন। বার্সেলোনার আরেক ফুটবলার ফেরান তোরেসকে দলে নিতে আগ্রহী অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। বিশ্বকাপজয়ী মেসিকে পুনরায় পেতেই বার্সেলোনার এমন পরিকল্পনা বলে মনে করছেন ফুটবলপ্রেমীরা। সূত্র: গোল ডটকম


আরও খবর

বাংলাদেশে আসবেন ফিফা প্রেসিডেন্ট

মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪




নওগাঁর হাতিরপুল ও রক্তদহ বিল হবে পর্যটন কেন্দ্র ও পাখি পল্লী

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর রাণীনগরের ঐতিহ্যবাহী হাতিরপুল এলাকাসহ শত বছরের ঐতিহ্য রক্তদহ বিলে গড়ে উঠছে পর্যটন কেন্দ্র ও পাখি পল্লী। ইতিমধ্যেই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সকল প্রাথমিক কার্যক্রম সম্পন্ন করে দৃশ্যমান কাজ শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নওগাঁর রাণীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাইমেনা শারমীন। প্রকল্পটি শতভাগ বাস্তবায়ন করতে পারলে এলাকাটি অর্থনৈতিক ও সামাজিক ভাবে আরো শক্তিশালী হবে এবং নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাইমেনা শারমীন বলেন, রাণীনগর উপজেলা একটি ঐতিহ্যবাহী উপজেলা। কিন্তু এখন পর্যন্ত উপজেলায় পর্যটনমুখি কোন খাত গড়ে তোলা হয়নি। উপজেলার শত বছরের ঐতিহ্য হচ্ছে রক্তদহ বিল। এই বিলটি বগুড়া জেলার আদমদীঘি ও নওগাঁ জেলার রাণীনগর উপজেলা এই দুই উপজেলার মধ্যে অবস্থিত। তবে বিলের সিংহ ভাগই হচ্ছে রাণীনগর উপজেলার অংশে। অপরদিকে রাণীনগর-কালীগঞ্জ সড়কটি নতুন করে নির্মাণ হওয়ায় হাতিরপুল এলাকাটি পর্যটকদের আকর্ষন করে। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে রক্তদহ বিলের এই অঞ্চলটি যখন পানিতে টই টুম্বর হয়ে যায় তখন এলাকাটি আরো আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে। বিশেষ করে নৌকা নিয়ে ভ্রমণের জন্য হাজারো পর্যটকরা এখানে ভীড় জমান। আর হরেক রকমের পাখিদের কলকাকলীতে মুখর হয়ে ওঠে পুরো রক্তদহ বিল এলাকা। তাই হাতিরপুল ব্রিজ থেকে রতনডারার পাশ দিয়ে রক্তদহ বিলের মধ্যে চলাচলকারী মেঠো সড়কটি আধুনিকায়ন, সড়কের দুই পাশে পর্যটকদের জন্য বসার ব্রেঞ্চ নির্মাণ সহ আরো নানা রকমের সৌখিন ও আকর্ষনীয় স্থাপনা নির্মাণ করা এবং সারা বছর রক্তদহ বিলে আশ্রয় নেয়া হরেক রকমের পাখিদের অভয়ারন্য গড়ে তোলার লক্ষ্যে পাখি পল্লী হিসেবে এলাকাটিকে গড়ে তোলার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পাখিরা যেন নিরাপদে বসবাস ও প্রজনন করতে পারে সেই জন্যে সড়ক ও বিলের পাশ দিয়ে থাকা গাছগুলোতে পাখির বাসা হিসেবে মাটির হাড়িও স্থাপন করা হবে। ইতিমধ্যে ''রক্তদহ বিল পর্যটন এলাকা ও পাখি পল্লি'' শীর্ষক প্রকল্প স্থাপনের জন্য সকল প্রাথমিক কার্যক্রম শেষ করা হয়েছে। 

তিনি আরো বলেন, স্থানীয় বাসিন্দাসহ উপজেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সার্বিক সহযোগিতা নিয়ে প্রথম বারের মতো উপজেলায় কোন এলাকাকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এলাকাটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা গেলে স্থানীয়দের পাশাপাশি আশে পাশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষরা যান্ত্রিক এই জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝেও একটু বিনোদন গ্রহণ করতে পারবেন। হরেক রকমের হাজার হাজার পাখির কিচির-মিচির শব্দে সকাল হবে এই অঞ্চলের মানুষদের। পরিবারের সকলকে নিয়ে গড়ে ওঠা পর্যটন কেন্দ্রে এসে পাখি দর্শনের পাশাপাশি কিছুটা সময় প্রকৃতির মাঝে কাটানোর সুযোগ পাবেন। অপরদিকে হাজার হাজার পর্যটকের আগমনের ফলে এই অঞ্চলে গড়ে উঠবে নতুন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সৃষ্টি হবে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের। পাল্টে যাবে অর্থনৈতিক দৃশ্যপট। মেঠো সড়কের সংযোগস্থলে ছোট কালভার্ট  নির্মাণের মাধ্যমে রক্তদহ বিল পর্যটন এলাকা ও পাখি পল্লী গড়ে তোলার দৃশ্যমান কাজ শুরু করা হয়েছে বলেও তিনি জানান। 


আরও খবর



কোন কোন বিষয় দেখে আপনার পছন্দের মনিটর কিনবেন?

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

বর্তমান সময়ে আমরা কম্পিউটার কিংবা সিসিটিভি সহ বহুবিধ কাজের ক্ষেত্রে আউটপুট ডিভাইস হিসাবে মনিটর  ব্যবহার করে থাকি।এই মনিটর এর সুন্দর প্রদর্শিত চিত্র আমাদের কাজকে করে তুলে গুনগত মান সম্পন্ন।কিন্তু আমরা পিসি নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে হারে গবেষণা অনুসন্ধান করে থাকি, কিন্তু মনিটর কেনার ক্ষেত্রে ঐরকমভাবে গবেষনা বা অনুসন্ধান আমাদের হয়ে উঠে না।তাই আজ আমরা জানবো যেসব বিষষে লক্ষ্য রেখে মনিটর কিনলে আপনি আপনার সঠিক মনিটর খুঁজে পাবেন।আসুন জেনে নেয়া যাক সেই বিষয় গুলোঃ

মনিটর কেনার আগে জানা জরুরি বিষয়গুলো:

প্যানেল টাইপ:

TN (Twisted Nematic): সাধারণত সস্তা এবং ফাস্ট রেসপন্স টাইম থাকে, কিন্তু ভিউইং এঙ্গেল খুব ভালো হয় না। গেমিংয়ের জন্য উপযুক্ত।

IPS (In-Plane Switching): ভালো কালার একুরেসি এবং ভিউইং এঙ্গেল থাকে, কিন্তু TN এর তুলনায় ধীর রেসপন্স টাইম থাকতে পারে। ফটো এডিটিং, ভিডিও এডিটিং বা সাধারণ ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

VA (Vertical Alignment): ভালো কনট্রাস্ট রেশিও এবং কালো রং গভীর হয়। কিন্তু ভিউইং এঙ্গেল মাঝারি।

রেজোলিউশন:

1080p (1920x1080): সাধারণ ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

1440p (2560x1440): গেমিং এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য ভালো।

4K (3840x2160): অত্যন্ত উচ্চ রেজোলিউশন, ভিডিও এডিটিং এবং গেমিংয়ের জন্য আদর্শ।

রেফ্রেশ রেট:

হার্জ (Hz) এককে পরিমাপ করা হয়। উচ্চ রেফ্রেশ রেট মানে স্মুথ ভিজুয়াল এক্সপেরিয়েন্স। গেমিংয়ের জন্য কমপক্ষে 144Hz রেফ্রেশ রেট ভালো।

রেসপন্স টাইম:

পিক্সেলগুলি একটি রং থেকে অন্য রং পরিবর্তন করতে যে সময় নেয়। কম রেসপন্স টাইম মানে ভালো মুভমেন্ট ক্লিয়ারিটি।

পোর্ট:HDMI, DisplayPort, VGA ইত্যাদি পোর্টগুলো থাকা জরুরি।

আকার: আপনার ডেস্ক এবং ব্যবহারের ধরনের উপর নির্ভর করে মনিটরের আকার নির্বাচন করুন।

অতিরিক্ত ফিচার:

এডজাস্টেবল স্ট্যান্ড, ভেসা মাউন্ট, স্প্লিট স্ক্রিন, আই কেয়ার টেকনোলজি ইত্যাদি।


কোন মনিটরটি কিনবেন?

গেমিং: উচ্চ রেফ্রেশ রেট, কম রেসপন্স টাইম এবং ভালো কালার একুরেসি বিশিষ্ট TN বা IPS প্যানেলের মনিটর।


ভিডিও এডিটিং: উচ্চ রেজোলিউশন, ভালো কালার একুরেসি এবং বড় আকারের IPS প্যানেলের মনিটর।


অফিস ওয়ার্ক: ভালো ভিউইং এঙ্গেল এবং কম্পোর্ট বিশিষ্ট IPS প্যানেলের মনিটর।

কিছু জনপ্রিয় মনিটর ব্র্যান্ড: Dell, Asus, Acer, LG,Hp,Samsung.


- লেখক,

মোঃকাউসার আহমেদ 

বি,এস,সি (অনার্স) ইন  সি,এস,ই, এম,এস,সি ইন পি এম আইটি (অধ্যয়ন),জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। 

আইটি অফিসার

বি,কে,এস,পি পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ।


আরও খবর



সফলতার বিচারে বাণিজ্য উপদেষ্টা হিসাবে শেখ বসিরের নিয়োগ সর্বশ্রেষ্ঠ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

গোলাম মাওলা রনি, 

ডঃ ইউনুস সরকার এযাবৎ কালে যতো নিয়োগ দিয়েছেন সবগুলোর মধ্যে যদি যোগ্যটা, অভিজ্ঞতা এবং  ! 

জনাব বসিরকে নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে । কেন হচ্ছে - কারা করছেন এসব নিয়ে আমি কিছু বলবো না । তবে বসির সম্পর্কে যা জানি তা যদি না বলি তবে নিজের প্রতি জুলুম করা হবে । তাঁর ভাইদের সবাই দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী এবং তাদের নিজেদের মধ্যে চমৎকার একটি পারিবারিক সমঝোতা এবং মিল মহব্বত রয়েছে যা বাংলাদেশে বিরল । 

মরহুম আকিজ উদ্দিনের এক ছেলে সংসদ সদস্য ছিলেন । আরেক ছেলে নাসিরের শ্বশুর এবং শ্যালকও এমপি ছিলেন । যশোর জেলায় এই পরিবারের যে জনপ্রিয়তা, এবং গ্রহনযোগ্যতা রয়েছে সেক্ষেত্রে দেশের সব বড় রাজনৈতিক দলগুলো তাদেরকে দলীয় মনোনয়ন দেয়ার জন্য  সব সময়ই আগ্রহী ছিল এবং এখনো আছে ! 

এখানে একটি বিষয় উল্লেখ না করলেই নয়  - সাধারণত দুর্বল প্রার্থীরা দলের নমিনেশনের জন্য ফন্দি ফিকির, দলবাজি এবং দালালী করে । কিন্তু দল সব সময়ই  ভালো প্রার্থী খুঁজতে থাকে । সেই দিক থেকে শেখ বসির সব দলের জন্য কাঙ্ক্ষিত এমপি প্রার্থী ! তাঁর পক্ষে বিজয়ী হয়ে পূর্ণ মন্ত্রী হওয়া তেমন কোন সমস্যা ছিলো না ! কিন্তু তিনি সব সময়ই প্রত্যক্ষ রাজনীতি বিমুখ ছিলেন এবং নিজের ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন ! 

সুতরাং শেখ বসির কেন উপদেষ্টা হতে গেলেন তা আমার মাথায় ধুকছে না ! আমি যতোটুকু জানি তা হলো - বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের জন্য ডঃ ইউনুস একজন সৎ, দায়িত্বশীল এবং সফল ব্যবসায়ী খুঁজছিলেন ! অনেককে তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন - সবাই দায়িত্ব নিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন ! অন্য দিকে দেশের কুখ্যাত কয়েকজন লুটেরা ঐ পদে নিয়োগ লাভের জন্য নানাভাবে তদবির করেছেন । কিন্তু ডঃ ইউনুস ওসবের নিকট মাথা নত করেননি ! 

শেখ বসিরকে পাট মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বও দেয়া হয়েছে । কেউ কেউ এটাকে কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট বলার চেষ্টা করেছেন । কারন শেখ বসির এবং তাঁর পরিবার দেশের সবচেয়ে বড় এবং সফল পাটকল গুলোর মালিক । যারা সমালোচনা করছেন - তারা হয়তো দেশের পাট শিল্প, পাট মন্ত্রণালয়, বিজেএমসি এবং পাটের বাজার সম্পর্কে অভিজ্ঞ নন ।আপনাদের সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, বাংলাদেশের সবচেয়ে দেউলিয়া এবং সমস্যা ভারাক্রান্ত মন্ত্রনালয়ের নাম পাট মন্ত্রণালয় এবং এই মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রীদেরকে সবাই করুণার দৃষ্টিতে দেখে এবং সুযোগ পেলে ঠাট্টা মশকরা করে ! 

আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, দেশের কোন বাক্তিগত পাটকলের সঙ্গে এই মন্ত্রনালয়ের তেমন কোন সম্পর্ক নেই । বরং বাক্তিগত খাতে যারা সফল পাটকলের মালিক হয়েছেন তারা মন্ত্রনালয়ের বদদোয়া নিয়েই বেড়ে উঠেছেন । কারন - মন্ত্রনালয়ের সব কল বন্ধ , সীমাহীন দায়দেনা এবং চলতি ব্যয় মেটানোর জন্য তাদেরকে অর্থ মন্ত্রনালয়ের গালি খেতে হয় এবং খোটা শুনতে হয় - শেখ বসিররা যদি পারেন তবে তোমরা পারোনা কেন ! 

উল্লেখিত অবস্থায়, শেখ বসির যদি পাট মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন করতে না পারেন তবে বর্তমানে দ্বিতীয় কোন বাক্তি নেই যিনি এই মন্ত্রনালয়ের যন্ত্রণা দুর করতে পারেন । অন্যদিকে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে তিনি যে ভালো কিছু করতে পারবেন তা নিয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই !


আরও খবর

আমাদের মফস্বল সাংবাদিকতা ও কিছু কথা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

স্বামী কত প্রকার? ---- স্বামীপেডিয়া

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪




গুম-অপহরণের বিচার করা কঠিন : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বললেন, গুম-অপহরণের সঙ্গে জড়িতদের বিচার করা কঠিন । গত ১৫ বছরের শাসনকে কয়েক সপ্তাহে মোকাবিলা করা খুব কঠিন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

গুলশানের এক হোটেলে এশিয়ান ফেডারেশন অ্যাগেইনস্ট ইন ভলান্টিয়ার ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স এর প্রোগ্রামে একথা বলেন তিনি।

আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের সক্ষমতার ঘাটতি থাকলেও আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। গুমের শিকার পরিবারের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণের বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে। আমরা সবার কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত গুম-বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তির পরিবারের সদস্যদের এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, এই সরকার সব সরকারের মতো না। আমরা কোনও পলিটিক্যাল ফিগার না। আল্লাহর রহমতে আমরা প্রত্যেকে আমাদের প্রফেশনে প্রতিষ্ঠিত। তাই আগের সরকারের পুনরাবৃত্তির প্রশ্নই আসে না।

তিনি আরও বলেন, কোনও সরকার কিন্তু গুম বা বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য কমিশন গঠন করেনি। আমাদের সরকার পরিচালনায় যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে তাহলে আপনারা নিশ্চয়ই সমালোচনা করবেন।

অনুষ্ঠানে শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান বলেন, ন্যায়বিচার সবার অগ্রাধিকার। শুধু গুম বা বিচার বহির্ভূত হত্যার শিকার ব্যক্তির পরিবারের জন্য নয়, গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের নির্যাতনের শিকার প্রত্যেকের জন্য।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত গুমের শিকার ব্যক্তির পরিবারের এক সদস্য কান্না বিজড়িত কণ্ঠে বলেন, এই সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ, অন্তত একটা সন্ধান দিন আমাদের। আমাদের সাহায্য করুন।


আরও খবর

জয় বাংলা' এখন থেকে জাতীয় স্লোগান নয়

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

জামিন পেলেন এসপি বাবুল আক্তার

বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪




সংস্কার শেষে নির্বাচন কোনো যৌক্তিক কথা নয়

প্রকাশিত:বুধবার ২০ নভেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

সংস্কার শেষে নির্বাচন কোনো যৌক্তিক কথা নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া এটি কখনো থেমে থাকে না। শুধুমাত্র সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন ততটুকু করে নির্বাচন দেওয়া উচিত। সংস্কার শেষে নির্বাচন কোনো যৌক্তিক কথা নয়।

রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে ঢাকা বিভাগের বিএনপির নেতাদের এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রশ্ন তুলে মঈন খান বলেন, সংস্কারের রূপরেখা দুই বছর আগেই ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজকে যারা সংস্কারের কথা বলছেন তারা আগের আন্দোলন সংগ্রামে সময় কোথায় ছিলেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের কর্তৃত্ব একক কোনো দলের নয় এ বিপ্লবে সবার সমর্থন ছিল।

মঈন খান বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে পরিণত হয়েছিল। এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।


আরও খবর