Logo
শিরোনাম
বহুল পরিচিত পাঁচ তরিকার বিবরণ

মোজাদ্দেদিয়া তরিকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

মাজহারুল ইসলাম মাসুম, সিনিয়র সাংবাদিক, লেখক ও গবেষক :

নবীকুল শিরোমনি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিদায় নেবার হাজার বছর পর ১৪ শাওয়াল ৯৭১ হিজরীতে সুবহে সাদেকের সময় ভারতের সেরহিন্দে ভূমিষ্ঠ হয় এক মহা পবিত্র নূর, যার নাম রাখা হয় শায়েখ আহমদ ফারূকী সেরহিন্দী (রঃ)। তিনিই হচ্ছেন তরিকতের শেষ ঈমাম হযরত আহমদ মোজাদ্দেদ আলফেসানি (রঃ)।

হযরত মোজাদ্দেদ আলফেসানি (রঃ) ছিলেন ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর (রাঃ) এর বংশধর। হযরত ওমর (রাঃ) এর পুত্র বিখ্যাত সাহাবী হযরত আবদুল্লাহ (রাঃ) ঈমাম হাসান (রাঃ) এর কন্যা ফাতেমা (রাঃ) কে বিবাহ করেন। তাঁরই বংশে হযরত মোজাদ্দেদ (রঃ) এর জন্ম। তিনি ছিলেন পিতার দিক হতে ফারূকী এবং মাতার দিক হতে সৈয়দ। মোজাদ্দেদ আলফেসানি (রঃ) রাসুলেপাক (সাঃ) এর মতো খৎনা অবস্থায় জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি সাধারণ শিশুদের মতো ক্রন্দন করতেন না। তার শরীর ও পোশাক মুবারক কখনও অপবিত্র হতো না। মোজাদ্দেদ অর্থ নবায়নকারী, পুনর্জীবন দানকারী ও সংস্কারক।

 ইসলামী পরিভাষায় মোজাদ্দেদ হচ্ছেন মহান আল্লাহর এমন বান্দা যিনি রাসুল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী হিসেবে দ্বীন ইসলামকে পুনর্জীবিত করেন। আলফঅর্থ হাজার আর সানিঅর্থ দ্বিতীয়। শায়খ আহমদ (রঃ) হচ্ছেন দ্বিতীয় হাজার বছরের জন্য মোজাদ্দেদ, যার নূরের বরকতময় উসিলায় কেয়ামত পর্যন্ত সত্যসন্ধানী মানুষ বেদাত-কুফরীর অন্ধকার হতে পরিত্রান পেতে থাকবেন। মহাপুরুষগণের আগমনের বার্তা আগে থেকেই ঘোষিত হতে থাকে। রাসুলেপাক (সাঃ) এর আখেরী নবী হিসেবে আগমনের বার্তা যেমন পূর্ববর্তী নবী-রাসুল (আঃ) গণ বর্ণনা করেছিলেন, তেমনি ভাবে মোজাদ্দেদ আলফেসানি (রঃ) এর আগমনের সংবাদও অলি-আল্লাহ (রঃ) গণ কর্তৃক বর্ণিত হয়েছিলো। স্বয়ং নবী করীম (সঃ) দ্বিতীয় হাজার বছরের মোজাদ্দেদের আবির্ভাবের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। দয়াল নবী (সঃ) ইরশাদ করেছেন, হিজরী একাদশ শতাব্দীর শুরুতে মহান আল্লাহ এমন এক ব্যক্তিকে প্রেরণ করবেন যিনি এক বৃহৎ নূর! তার নাম হবে আমার নামের অনুরূপ। দুই অত্যাচারী বাদশাহর মধ্যবর্তী সময়ে তিনি অবির্ভূত হবেন এবং তাঁর শাফায়াতে অসংখ্য ব্যক্তি বেহেশতে প্রবেশ করবে।

বড় পীর (রঃ) এমন আদেশ দেন কারণ একদিন তিনি মুরাকাবায় বসলে এভাবে এলহাম প্রাপ্ত হন যে, “তোমার পাঁচশ বছর পরে পৃথিবী শিরক-বেদাতের তমসায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়বে। সেই সময়ে রাসুল (সঃ) এর উম্মতের মধ্যে থেকে একজন অদ্বিতীয় অলি-আল্লাহ জন্মগ্রহণ করবেন এবং শিরক, বেদাত ও নাস্তিকতাকে ধ্বংস করবেন। স্পর্শমনি তুল্য হবে তার সহবত। তার সাহেবজাদা ও খলিফাগণ আল্লাহর খাস দরবারের মেহমান হবে।এছাড়া তরিকতের ঈমাম খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী (রঃ), বাহাউদ্দিন নক্শবন্দ (রঃ) সহ অসংখ্য অলি-আল্লাহ (রঃ) গণ শেষ তরিকতের শেষ ঈমাম মোজাদ্দেদ আলফেসানি (রঃ) এর আগমনী বার্তা ঘোষনা করে গেছেন তাদের জীবদ্দশায়। হিজরী ১০১০ সালের ১০ রবিউল আউয়াল শুক্রবার সোবহে সাদেকের সময় যখন শায়েখ আহমদ (রঃ) নির্জনে ধ্যানরত এমন সময় মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তাশরীফ আনলেন। সঙ্গে সকল নবীরাসুল (আঃ), আউলিয়া কেরাম (রঃ) এবং অসংখ্য ফেরেশতা (আঃ)। রাসুলেপাক (সঃ) তাঁর পবিত্র হাতে হযরত শায়েখ আহমদ (রঃ) কে একটি অমূল্য বৈশিষ্ট্যপূর্ণ খেরকা মুবারক পরিয়ে দিয়ে বললেন, শায়খ আহমদ! মোজাদ্দেদ এর প্রতীক স্বরূপ এই বিশেষ খিলআততোমাকে পরিয়ে দেয়া হলো।

এখন থেকে তুমি মোজাদ্দেদ আলফেসানি অর্থাৎ দ্বীন ইসলামের সংস্কারক। আমার উম্মতের দ্বীন ও দুনিয়ার যাবতীয় দায়িত্ব আজ হতে তোমার উপর অর্পিত হলো। জন্ম হলো ইসলামের ইতিহাসের শেষ তরিকা তরিকায়ে মোজাদ্দেদিয়াআর যার ঈমাম হলেন হযরত মোজাদ্দেদ আলফেসানি (রঃ)।

মোজাদ্দেদ (রঃ) পূর্ববর্তী সকল তরিকতের ঈমাম (রঃ) গণের খলিফা এবং পূর্ববর্তী সকলের কাছ থেকেই তাঁদের স্ব স্ব নেসবতের কামালত রূহানীতে তার উপর অবধারিত ভাবে সমর্পিত হয়েছিলো এবং এ জন্য তিনি এবং তার সিলসিলার খলিফাগণ কেয়ামত পর্যন্ত সকল তরিকার পক্ষেই খেদমত করে যাবেন এবং পূর্ববর্তী সকলেই মোজাদ্দেদ আলফেসানি (রঃ) এর কাছ থেকে পারিশ্রমিক পেতে থাকবেন। কিন্তু যেহেতু নবী (আঃ) গণের পরে শ্রেষ্ঠ মানব হযরত সিদ্দীকে আকবর (রাঃ) হতে নক্শবন্দিয়া তরিকার উৎপত্তি এবং এতে দৃঢ়তার সাথে সুন্নতের অনুসরণ ও বেদাত বর্জন করা হয় তাই ইসলামের সংস্কারের বিশেষ খেদমত সম্পাদনের ক্ষেত্রে মোজাদ্দেদিয়া তরিকা সর্বাপেক্ষা যোগ্যতাপূর্ণ। এ জন্য শায়খ আহমদ (রঃ) এর তরিকাকে নক্শবন্দি মোজাদ্দেদিয়া তরিকা বলেও অভিহিত করা হয় এবং নি:সন্দেহে এ কারণে অন্যান্য তরিকা হতে এ তরিকা শ্রেষ্ঠ।

 


আরও খবর



এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চালু হলো বাসসেবা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

ঢাকা দ্রুতগতির উড়ালসড়কে (ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে) চালু হলো বাস। সোমবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে রাষ্ট্রায়ত্ত পরিবহন সংস্থা বিআরটিসির আটটি বাস দিয়ে শুরু হলো এ সেবা।

রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বিআরটিসির বাস চলাচলের উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী। সঙ্গে ছিলেন বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম। উদ্বোধনের পর বেলা ১১টা ২৫ মিনিটে প্রথম বাস উত্তরার জসীমউদ্‌দীন রোডের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

এই বাস অনেকটা শাটল সার্ভিসের মতো। অর্থাৎ শুধু উড়ালসড়ক কেন্দ্র করে চলবে। ফার্মগেটের খেজুরবাগানের কাছ থেকে বাসগুলো ছাড়বে। এরপর উড়ালসড়ক দিয়ে উত্তরার জসীমউদ্‌দীন রোড হয়ে খেজুরবাগান এলাকায় ফিরে আসবে। এভাবে সকাল ৭টা থেকে সারা দিন চলবে বাসগুলো। রাত পর্যন্ত যতক্ষণ যাত্রী পাওয়া যাবে, ততক্ষণ চলবে।

গত ২ সেপ্টেম্বর বিমানবন্দর এলাকার কাওলা থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত ঢাকা দ্রুতগতির উড়ালসড়কে যান চলাচলের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাড়ে ১১ কিলোমিটার উড়ালসড়ক পাড়ি দিতে ১২ থেকে ১৩ মিনিট লাগছে।


আরও খবর

১২ লাখ গাড়ি বেশি চলে ঢাকায়

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




খুলে দেওয়া হলো কাপ্তাই হ্রদের ১৬টি গেট

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

কাপ্তাই হ্রদে পানির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় আবারো খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই বাঁধের স্লুইসগেট (জলকপাট)।  ১৯ সেপ্টেম্বর বাঁধের ১৬টি স্লুইসগেট ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেওয়া হয়। এতে প্রতি সেকেন্ডে ৯ হাজার কিউসেক পানি কাপ্তাই হ্রদ থেকে নিষ্কাশিত হয়ে কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে পড়ছে।

বাঁধ খুলে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী এটিএম আব্দুজ্জাহের বলেন, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাতের ফলে আজ লেকের পানির উচ্চতা আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে হ্রদে পানির লেভেল ১০৮ দশমিক ২৪ ফুট মিনস সি লেভেল (এমএসএল)। যা রুল কার্ভ থেকে প্রায় ৭ ফুট বেশি। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে আজ আবারো ১৬টি গেইট দিয়ে ৬ ইঞ্চি করে পানি ছেড়ে দিয়েছি।

তিনি আরো বলেন, বর্তমানে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫টি ইউনিট দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন চলছে। যার ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য আরও প্রায় ২৫ হাজার কিউসেক পানি নিষ্কাশন করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, কাপ্তাই লেকের পানি বৃদ্ধির ফলে গত ১৫ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬টি গেইট একযোগে খুলে দেওয়া হয়েছিল।


আরও খবর



নওগাঁর আবারও শ্রেষ্ঠ ইউএনও নির্বাচিত হলেন আব্দুল্ল্যাহ আল মামুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

স্টাফ রিপোর্টার :

প্রাথমিক শিক্ষায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ জেলা পর্যায়ে দ্বিতীয় বারের মতো শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নির্বাচিত হয়েছেন নওগাঁর সাপাহার উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্যাহ আল মামুন। এর আগে গত বছর জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে প্রাথমিক শিক্ষা পদকে শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার জিতেছিলেন তিনি। এছাড়াও শুদ্ধাচার চর্চায় এ বছর জেলার শ্রেষ্ঠ ইউএনও নির্বাচিত হওয়ার সম্মান অর্জন করেছেন। গত মঙ্গলবার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ও প্রাথমিক শিক্ষা পদক বাছাই কমিটির সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত ফলাফলের তালিকা থেকে এ তথ্য জানা যায়।

কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে নানা কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। নিয়মিত কাজের ফাঁকে সময় পেলেই ছুটে যান বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। কোমল মতি শিশুদের শিক্ষায় আকৃষ্ট করতে নিজ অর্থায়নে পুরুস্কার হিসেবে বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ তাদের মাঝে বিতরণ করেন। শিক্ষা উপকরণ হিসেবে উপহার দেন স্কুল ড্রেস, স্কুল ব্যাগ, টিফিন বক্সসহ বিভিন্ন ধরনের খেলার সামগ্রী।

সাপাহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্ল্যাহ আল মামুন বলেন, কোমলমতি শিশুদের ক্লাসে গিয়ে কথা বলা, শিশুদের সাথে মেশা আমার এক প্রকার আনন্দের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিয়মিত বিভিন্ন বিদ্যালয়ে না গেলে একটা খারাপ লাগা কাজ করে। তাই আমি নিয়মিত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাই। শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনাই এবং তাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে মুক্তিযুদ্ধের বই উপহার দেই। কারন আজকের দিনের এই শিশুরা আগামীতে দেশ ও জাতির উন্নয়নে কাজ করবে বলে আমি বিস্বাস করি। আমার এই পুরষ্কার আগামীতে আমাকে ভালো কাজে আরো উৎসাহ যোগাবে।


আরও খবর



এনআরবিসি ব্যাংকে মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : এনআরবিসি ব্যাংকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত অফিসারদের জন্য মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স শুরু হয়েছে। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) ব্যাংকের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমাল।  

এসময় ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিয়া আরজু, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী গোলাম আউলিয়া, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক কবীর আহমেদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও হারুনুর রশিদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ ওবায়দুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল বলেন, সততা আর জবাবদিহিতার আলোকে নিজেকে যোগ্য ব্যাংকার হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। প্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার যুগে নিজেকে সবসময় সমৃদ্ধ রাখতে হবে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করতে হবে। সেবা প্রদানে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণে বিকল্প নেই। প্রশিক্ষণ থেকে অর্জিত জ্ঞান সঠিকভাবে প্রয়োগ নিশ্চিত করতে পারলে সুদৃঢ় টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ে তোলা সহজ হবে। 


আরও খবর



নির্বাচনী প্রস্তুতি জানতে আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ মূল্যায়নের লক্ষ্যে যৌথভাবে বাংলাদেশে আসছে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে পরিচালিত দুই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি দল। আগামী ৮ থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত থাকায় থাকেবেন তারা। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো- ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এবং ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই)।

ঢাকায় অবস্থানকালে যৌথ প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এবং সুশীল সমাজের বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এনডিআই তাদের ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক দক্ষিণ এশীয় বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফার্থসহ ছয়জন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ এই প্রতিনিধিদলে থাকবেন। দলে আরও থাকবেন, ইউএসএআইডি-এর প্রাক্তন ডেপুটি (প্রশাসক) বনি গ্লিক, মালয়েশিয়ার প্রতিনিধি পরিষদের সাবেক সদস্য মারিয়া চিন আবদুল্লাহ, মার্কিন রাষ্ট্রপতির প্রাক্তন সহযোগী পরামর্শদাতা জামিল জাফর, এনডিআই'র এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক পরিচালক মনপ্রীত সিং আনন্দ এবং আইআরআই-এর এশিয়া-প্যাসিফিক ডিভিশনের জ্যেষ্ঠ পরিচালক জোহানা কাও।

এনডিআই জানিয়েছে, সফর শেষে জানুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ সংশ্লিষ্ট অনুসন্ধান এবং সুপারিশ সরবরাহ করবে তারা। আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষণের নীতিমালার ঘোষণা (ডিওপি) অনুযায়ী বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালিত হবে।


আরও খবর