Logo
শিরোনাম
আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে ব্লাকমেইল

মোরেলগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় টিকটক বয় শোভন গ্রেফতার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

এম.পলাশ শরীফ, নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাগেরহাটে মোরেলগঞ্জে মেয়েদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে বøাকমেইলিং করে ধর্ষণের অভিযোগে টিকটিক বয় হিসেবে পরিচিত সাদিক শোভন (২৪) নামে এক যুবককে আটক করে ধর্ষণ মামলায় বুধবার বাগেরহাট আদালতে প্রেরণ করেছে মোরেলগঞ্জ থানা পুলিশ। যার মামলা নং-২৯,তারিখ-৩০.৮.২০২২।  

থানা সূত্রে জানা গেছে, আটক যুবক শোভন ফেসবুক ও ইমো’র একাধিক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে নারীদের সঙ্গে প্রথমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে মধুর আলাপনের মাধ্যমে গভীর প্রেমের সম্পর্কের দিকে চলে যায়। এরপর প্রেমের চুড়ান্ত পর্যায় শারীরিক সম্পর্কের মুহুর্তের ভিডিও আর আপত্তিকর ছবি ধারণ করে পরে তা দিয়ে ব্লাকমেইল করে মোটা অংকের অর্থ দাবি করতো। দাবি অনুযায়ী টাকা না দিলে নানাভাবে হয়রানী করতো ভুক্তভোগী নারী ও তার পরিবারকে।

এমন ভুক্তভোগী এক ছাত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে মো. সাদিক শোভন (২৪) নামের ওই যুবককে মঙ্গলবার রাতে উপজেলা সদর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের কলেজ রোডের ভাড়া বাসা থেকে আটক করে থানা পুলিশ। এসময় তার কাছ থেকে একটি দামী ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল জব্দ করা গেলেও পর্নোগ্রাফির কাজে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি জব্দ কর সম্ভব হয়নি।

এলাকায় টিকটিক বয় নামে পরিচিত আটক সাদিক শোভন উপজেলার হোগলাবুনিয়া ইউনিয়নের সানকিভাঙ্গা গ্রামের মৃত, আব্দুল জলিল হাওলাদারের ছেলে।

এ ব্যাপারে মোরেলগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মো. সাইদুর রহমান জানান, ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে সাদিক শোভন নামের ওই যুবককে আটক করা হয়। অভিযোগ রয়েছে ওই যুবক মেয়েদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে এক পর্যায় আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ধারণ করে তাদেরকে ব্লাকমেইলের মাধ্যমে শারীরিক সম্পর্ক ও অর্থ আদায় করে আসছিলো।

থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) শাহজাহান আহম্মদ জানান, ভূক্তভোগী ওই ছাত্রীর দায়ের করা ধর্ষণ মামালায় গ্রেফতার দেখিয়ে আটক সাদিক শোভনকে  আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। 


আরও খবর



ব্যাংকে নগদ টাকার সংকট বাড়ছে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

ব্যাংক খাতে নগদ টাকার সংকট দিন দিন তীব্র হচ্ছে। ফলে অনেক ব্যাংককে এখন ধার করে দৈনন্দিন কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে। ফলে প্রতিদিনই চড়ছে আন্তঃব্যাংক কলমানির সুদহার। গতকাল কলমানির সর্বোচ্চ সুদ উঠেছে ৯ দশমিক ২৫ শতাংশে, যা গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। কলমানির পাশাপাশি শর্ট নোটিশে অর্থ ধার নেওয়ার সুদের হারও বাড়ছে। এদিকে আন্তঃব্যাংকের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও নিয়মিত ধার করে কার্যক্রম চালাচ্ছে বেশ কিছু ব্যাংক। সংশ্লিষ্টরা জানান, খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি, প্রত্যাশিত মাত্রায় আমানত সংগ্রহ না হওয়া, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি এবং সরকারকে ঋণ দেওয়ার কারণে ব্যাংক খাতে নগদ টাকার সংকট বেড়েছে। ফলে আন্তঃব্যাংক কলমানি ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিয়মিত ধার করে চলতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে।

সংকটের সময় এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে, আবার ব্যাংক থেকে নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সাময়িক সময়ের জন্য টাকা ধার নেয়। সাধারণত একদিনের জন্য এই ধার নেওয়া হয়। এই ধার দেওয়া-নেওয়ার কার্যক্রম সম্পন্ন হয় যে ব্যবস্থায় তা আন্তঃব্যাংক কলমানি বাজার নামে পরিচিত। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গত বছরের শেষ দিকে কয়েকটি ব্যাংকের ঋণ অনিয়মের খবর জানাজানি হওয়ার পর ব্যাংক খাতের প্রতি মানুষের আস্থার সংকট তৈরি হয়। এর পর সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো থেকে টাকা তুলে নিতে থাকেন গ্রাহকরা। আবার সেই সময় ব্যাংকগুলোতে নতুন আমানত আসাও কমে যায়। এতে ওই ব্যাংকগুলোতে নগদ টাকার সংকট তৈরি হয়, যা এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি ব্যাংকগুলো।

 এ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। এতে জীবনযাত্রার খরচ বেড়েছে। কিন্তু একই সময় মানুষের আয় খুব একটা বাড়েনি। আবার উচ্চ মূল্যস্ফীতির সময়ে ব্যাংকে আমানতের সুদের হার যেভাবে বাড়ার কথা, সেভাবে বাড়েনি। এতে ব্যাংকগুলো প্রত্যাশিত মাত্রায় আমানত পাচ্ছে না। আবার আগের বিতরণ হওয়া ঋণ সময়মতো ফেরত আসছে না। এর মধ্যেই বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ নেওয়া বাড়িয়েছে সরকার। ফলে চলমান নগদ টাকার সংকট আরও বেড়েছে। আর এই সংকট সামাল দিতে আন্তঃব্যাংক কলমানির পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারস্থ হচ্ছে অনেক ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গতকাল আন্তঃব্যাংক কলমানিতে সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ সুদে ৪ হাজার ২৬১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। তবে গড় সুদের হার উঠে ৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ। আগের দিন সর্বোচ্চ ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ সুদে ৪ হাজার ৪১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। আর ওই দিন গড় সুদের হার ছিল ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আন্তঃব্যাংক কলমানির সঙ্গে শর্ট নোটিশে ধারের সুদের হারও বাড়ছে।

গতকাল ৫ থেকে ১৪ দিন মেয়াদি ধারের সুদের হার ছিল ৯ থেকে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশের মধ্যে।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, অব্যাহত ডলার বিক্রি, আমানতের প্রবাহ কমে যাওয়া, খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়া ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংকোচন নীতির কারণে ব্যাংক খাতে তারল্য সংকট বেড়েছে। এ মুহূর্তে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের স্বার্থে সংকোচন নীতি থেকে সরে আসা সম্ভব নয়। তাই তারল্য সংকট কাটাতে ডলার বাজার ও ব্যাংকের সুশাসনের দিকে নজর দেওয়ার বিকল্প নেই। সে ক্ষেত্রে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়িয়ে ডলার বাজারকে স্থিতিশীল করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ছাড়া ঋণখেলাপিদের আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি নতুন করে যাতে ব্যাংকে কোনো ধরনের অনিয়ম না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।

এদিকে বেশি সুদেও চাহিদামতো নগদ টাকার সংস্থান করতে না পেরে গতকালও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের স্বল্পমেয়াদি ধার করেছে বেশ কয়েকটি ব্যাংক। রেপো, তারল্য সহায়তা ও স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটি উপকরণের আওতায় প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ধার দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগের দিন এই ধারের পরিমাণ ছিল ১৩ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, বিল ও বন্ডের বিপরীতে ব্যাংক থেকে সরকারকে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। আবার ডলার বিক্রির বিপরীত টাকা উঠে আসছে। এখন যদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার না দেওয়া হয়, তা হলে সংকট বাড়বে। তা ছাড়া একবারে সব দিক দিয়ে সংকোচন করা যায় না। যে কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক ধার দেওয়া অব্যাহত রেখেছে।

 


আরও খবর

উত্তাপ ভোগ্যপণ্যের বাজারে

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩

আবারও কমলো রেমিটেন্স

সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩




৮-০ গোলে সিঙ্গাপুরকে বিধ্বস্ত করল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে ফিফা প্রীতি ম্যাচে সিঙ্গাপুরকে ৮-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। এতে করে স্বাগতিকরা দুই ম্যাচ সিরিজ জিতলো ২-০ ব্যবধানে। ৪ ডিসেম্বর বড় জয় দিয়েই বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল শেষ করতে যাচ্ছে ২০২৩ সাল।

বাংলাদেশের বড় জয়ে জোড়া গোল করেছেন তহুরা খাতুন ও রিতুপর্না চাকমা। অন্য চার গোল সানজিদা, সাবিনা, মাতসুসিমা ও শামসুন্নাহার জুনিয়রের। প্রথমার্ধে তিন গোলে এগিয়ে ছিল বাংলাদেশের মেয়েরা।

তৃতীয় মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারতো বাংলাদেশ। মাঝ মাঠে 'ম্যাজিক্যাল মনিকা' সিঙ্গাপুরের তিন খেলোয়াড়কে কাটিয়ে লম্বা পাস দেন সাবিনা খাতুনকে। বক্সে বলটি ধরে জায়গা বানিয়ে শট নিয়েছিলেন সাবিনা। সিঙ্গাপুরের গোলরক্ষক ফিরিয়ে দেন সাবিনার শট। ফিরতি বলে তহুরার শট চলে যায় ওপর দিয়ে।

১১ মিনিটে সাবিনার সামনে এসেছিল আরেকটি সুযোগ। বাঁ দিক দিয়ে ঢুকে সাবিনা যে শট নেন, তা চলে যায় ক্রসবারের ওপর দিয়ে। ৫ মিনিট পর লিড নেয় বাংলাদেশ।

ডান দিকে বক্সের মাথা থেকে সাবিনার ফ্রি-কিক থেকে আফিদার ভলি যায় মাসুরার সামনে। তিনি হেড নিলে বল যায় তহুরার কাছে। প্রথম ম্যাচে জোড়া গোল করা তহুরা খাতুন সুযোগ মিস করেননি। হেডে বল জড়িয়ে দেয় জালে।

পরের মিনিটেই ব্যবধান দ্বিগুণ করে সাইফুল বারী টিটুর শিষ্যরা। সাবিনার কর্নার পোস্টের সামনে থেকে ক্লিয়ারের চেষ্টা করেছিলেন সিঙ্গাপুরের ডিফেন্ডার ডরকাস চু। বল পেয়ে যান রিতুপর্না চাকমা। তিনি বা পায়ের আলতো টোকায় বল পাঠান জালে।

২৪ মিনিটে সানজিদার ক্রস থেকে রিতুপর্না চাকমা বল ঠেলে দিয়েছিলেন গোলমুখে। সামনেই দাঁড়ানো ছিলেন তহুরা। বল জালে ঠেলে দিয়ে নিজেদের দ্বিতীয় ও দলের তৃতীয় গোল করেন কলসিন্দুরের এই যুবতী।

বিরতির পর বাংলাদেশ ব্যবধান ৪-০ করে ৫৭ মিনিটে। বাঁ দিক দিয়ে রিতুপর্না বল নিয়ে ঢুকে পাস দিয়েছিলেন তহুরাকে। তহুরার শট ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন সিঙ্গাপুরের গোলরক্ষক। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। বল সানজিদার কাছে গেলে প্লেসিংয়ে গোল করেন তিনি।

দলের পঞ্চম গোল করেন রিতুপর্না চাকমা। মনিকা চাকমা বাড়ানো বল ধরে বাম দিক দিয়ে দুই খেলোয়াড়কে কাটিয়ে বা পায়ের ভলিতে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন রিতুপর্না।

৭৫ মিনিটে দলের ষষ্ঠ গোল করেন সাবিনা খাতুন। ডান দিক থেকে বদলি শামসুন্নাহারের ক্রসে সাবিনা ডান পায়ের প্লেসিংয়ে বল পাঠান জালে। ৮৭ মিনিটে সপ্তম গোল করেন বদলি মাতসুসিমা সুমাইয়া।

এখানেই শেষ হয়নি। ইনজুরি সময়ে আরও একবার সিঙ্গাপুরের জালে বল পাঠায় বাংলাদেশ। এবার বাঁ দিক থেকে রিতুপর্নার ক্রস থেকে বদলি শামসুন্নাহার প্লেসিংয়ে ৮-০ করেন।

বাংলাদেশ একাদশ রুপনা চাকমা, শিউলি আজিম, শামসুন্নাহার, আফিদা খন্দকার, মাসুরা পারভীন, মনিকা চাকমা, সানজিদা আক্তার, মারিয়া মান্ডা, রিতুপর্না চাাকমা, তহুরা খাতুন ও সাবিনা খাতুন।

 

 


আরও খবর

বিসিবি ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন পাপন

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




নওগাঁয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক মাসেই ৮০টি নরমাল ডেলিভারি সম্পন্ন

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর সাপাহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গত নভেম্বর মাসেই ৮০টি নরমাল ডেলিভারি সম্পন্ন করেছেন দায়িত্বরত চিকিৎসকরা। এটি সংখ্যা বিচারে নওগাঁর সাপাহার  উপজেলার ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এমনকি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যায়ে নওগাঁ জেলায় এ যাবৎ কালের সেরা অর্জন বলে দাবি করেছেন সাপাহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ রুহুল আমিন।  তিনি জানান, মাসে গড়ে ১২/১৫ টি নরমাল ডেলিভারি হওয়া উপজেলা হাসপাতালে মাত্র কয়েক বছরের মাথায় মাসে ৮০ টিতে উন্নীত হওয়ার গল্পের অংশীদার হতে পেরে কৃতজ্ঞবোধ করছি।

তিনি আরো জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডেলিভারী ইউনিটের ডেডিকেশন, সকল নার্সের আন্তরিকতা, স্বাস্থ্য বিভাগের সব ধরনের স্টাফের অকৃত্রিম সহযোগীতা প্রসুতি মায়ের ভরসার জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা জানি, এক একটি নরমাল ডেলিভারিতে আমাদের সকল স্টাফ কি পরিমাণ উচ্ছ্বসিত হই। এটা অনির্বচনীয় অনুভূতি।

সাপাহারের সকল শ্রেণী পেশার মানুষ, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক সহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ রুহুল আমিন বলেন, আপনাদের পজিটিভ এপ্রোচ আর প্রচার প্রচারণার জোরেই সাপাহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স একটি আস্থার নাম। আজকে আমাদের এই অবস্থান।


আরও খবর

শীতে সুস্থ থাকতে যা খাবেন

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১৬০০ ছাড়ালো

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




চিনি খাওয়া বন্ধ করলে কী হবে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মিষ্টি খেতে ভালবাসে না এমন লোক কমই আছে। উৎসবের মৌসুমে রসগোল্লা, পায়েস, জিলিপি। সরাসরি মিষ্টি না খেলেও বিভিন্ন খাবারের সাথে চিনি ঢোকে শরীরে। অনেকেই আছে যারা সচেতনভাবে চিনি ছেড়ে দেয়ার চেষ্টা করছে। কেউ ওজন কমানোর ইচ্ছায়, কেউ আবার ডায়াবেটিসের ভয়ে চিনি খাওয়া কমিয়েছে।

কর্মব্যস্ত জীবনে খাওয়া-দাওয়ায় অনিয়ম, ঘুমের ঘাটতি, অত্যধিক মানসিক চাপের কারণে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক রোগব্যাধি। স্থূলতা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আরো একটি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কারণ হলো চিনি খাওয়ার অভ্যাস। এক মাসের জন্য ডায়েট থেকে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় কোনো খাবার বাদ দিয়ে দিলেই কিন্তু শরীরে একাধিক বদল লক্ষ করা যাবে।

১) উৎসবে প্রচুর মিষ্টি খেয়ে দু-চার কেজি ওজন বেড়ে গেছে? ওজন কমানোর চিন্তা ঘুরছে মাথায়? এক মাস চিনি খাওয়া বন্ধ করে দিয়ে দেখুন। মিষ্টি জাতীয় খাবার ও চিনি খেলে শরীরে সবচেয়ে বেশি ক্যালোরি যায়। যা হলো ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ। চিনি খাওয়া বন্ধ করলেই ওজন দ্রুত কমে।

২) অনিদ্রার সমস্যায় অনেকেই ভোগে। চিনি কম খেলে ঘুম ভালো হয়। কিন্তু চিনি খাওয়া বন্ধ করে দিলে অনিদ্রার সমস্যা দূর হয়।

৩) অনেক সময়ে কাজের প্রতি অনীহা আসে। শরীরে শক্তির অভাব হয়। এক মাস চিনি খাওয়া বন্ধ করে দেখুন শরীরে স্ফূর্তি বাড়বে। কর্মক্ষমতাও বাড়বে।

৪) হার্টের রোগের ঝুঁকিও বাড়ে বেশি চিনি খেলে। হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে চিনি খাওয়া বন্ধ করে দিতে পারেন। লিভারের রোগ ঠেকাতেও চিনি খাওয়া বন্ধ করার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।

৫) বাতের ব্যথা থেকে রেহাই পেতেও চিনি খাওয়া বন্ধ করে দিতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, চিনি খেলেই গাঁটে গাঁটে যন্ত্রণা বাড়ে, তাই যাদের বাতের ব্যথা আছে তারা এক মাস চিনি না খেলেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা


আরও খবর

ওজন কমাতে লেবু পানি ?

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

খাওয়ার পরেই চা নয়

বৃহস্পতিবার ০৩ আগস্ট ২০২৩




চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শিশু ও নারীসহ ৫০ জন জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে গাজায় হামাসের সঙ্গে চার দিনের যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা। বুধবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েল সরকার।

বিবিসি জানিয়েছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার এক দীর্ঘ বৈঠকে যুদ্ধবিরতির ওই প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।

কখন থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে বা জিম্মিদের কোথায় কীভাবে মুক্তি দেওয়া হবে, সেসব বিষয়ে বিবৃতিতে কিছু বলা হয়নি। তবে ওই ৫০ জনের অতিরিক্ত প্রতি ১০ জন জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ আরো একদিন করে বাড়বে।

হামাসের দাবি ছিল, ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি তাদের সদস্যদের মুক্তি দিতে হবে। সে বিষয়ে ইসরায়েলের বিবৃতিতে কিছু বলা হয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই চুক্তির আওতায় তিন বছরের এক শিশুসহ অন্তত তিন মার্কিন নাগরিককেও হামাস মুক্তি দেবে বলে তারা আশা করছেন।


আরও খবর